শিরোনাম

ঢাকার নাগরিক জীবন

স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার নাগরিক জীবন

ঢাকার নাগরিক জীবনে নানাবিধ সমস্যা নিয়ে আমরা বসবাস করছি। ঢাকায় ফুটওভার ব্রিজ যে জায়গাগুলোতে প্রয়োজন সেখানে রাস্তায় জেব্রা ক্রসিং নেই। যদি ক্রসিং থাকে সেখানে কোনো না কোনো সময় রাস্তার গাড়িগুলোকে থামতে হয়। যেদিকের গাড়ি থামবে সেদিক দিয়ে জেব্রাক্রসিং পার হবে। ঢাকা শহরে আমরা দেখেছি ৮০ শতাংশ ফুটওভার ব্রিজই এমন জায়গায় দেওয়া হয়েছে যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকার কথা। কিন্তু এটি একেবারেই অপ্রয়োজনীয় কারণ যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকে সেখানে মানুষ ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে আগ্রহী হয় না। আমি মনে করি জেব্রাক্রসিং সঠিকভাবে দেওয়া হলে ঢাকার বহু ফুটওভার ব্রিজ সরানো যেত এবং সেটা প্রয়োজনীয় জায়গায় দেওয়া সম্ভব হতো। আমাদের যেখানে ফুটওভার ব্রিজ ও জেব্রাক্রসিং দরকার সেখানে তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমন্বিতভাবে কোনো কিছুই আমরা করছি না। ঢাকায় অনেকগুলো রাস্তা যেখানে একত্রিত হয় সেখানে পুলিশের অনেক গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। এ ধরনের রাস্তায় গাড়িগুলোর টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা রাখা হয়। কিন্তু পুলিশের অনেক লোকই জানে না যে, গাড়ি টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা প্রয়োজন। পৃথিবীর বহু দেশ আছে গাড়ি টার্ন নেওয়ার যে জায়গা সেখানে কোনো গাড়ি বা মানুষের দাঁড়িয়ে থাকা সম্পূর্ণ বেআইনি। কিন্তু ঢাকার অনেক টার্নিং স্থানেই দেখা যায়, পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।

ঢাকায় ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ ফুটপাথ অবৈধভাবে দখলে। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে ফুটপাথ থেকে এ অবৈধ ব্যবসায়ীদের কেন উচ্ছেদ করা হচ্ছে না। ফুটপাথের অবৈধ ৫০ হাজার লোকের কারণে ঢাকায় ৫০ লাখ ফুটপাথ ব্যবহারকারীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। কিন্তু পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতারা এ ফুটপাথের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিদিন অর্থ আদায় করেন। তবে সমস্যার সমাধানে আমাদের প্রথমেই সড়ক ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে।

ঢাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্প হলে তা মারাত্মক আকার ধারণ করবে। কারণ পুরো শহরে অসংখ্য গ্যাসের লাইন মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে আছে। এর প্রকৃত নকশা এবং তা বন্ধ করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে ১০০ কি.মি. দূরে ছয় থেকে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হলেই গ্যাসের পাইপগুলো বিস্ফোরিত হবে। এমনকি নেপালের মতো আমাদের দেশে ছড়িয়ে থাকা বিদ্যুতের লাইনগুলোও তখন গ্যাস লাইনের সঙ্গে লেগে ‘স্পার্ক’ করবে। যা কিনা আগ্নেয়গিরিতে রূপান্তরিত হবে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে গ্যাস পাইপে ‘অটো সেন্সার’ লাগাতে হবে। এই অটো সেন্সার লাগানো থাকলে গ্যাস পাইপের ওপর ভূমিকম্পের চাপ পড়লে তা সক্রিয়ভাবে গ্যাসের লিক হয়ে যাওয়া বন্ধ হবে। ফলে বিস্ফোরণ ঠেকানো যাবে।

আমাদের এ রাজধানীর মতো মেগাসিটিতে সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার অবসানে এখানে নগর সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি। ঢাকা মহানগরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে কাজ করে ৫৪টি সংস্থা। এ ৫৪টি সংস্থা সাতটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে। বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উল্লিখিত সংস্থাগুলোর মধ্যে নানা ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হয়। সে সব জটিলতার অবসান না হলে যে কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যাপক সমন্বয়হীনতার কারণে অনেক প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়নেও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানে উল্লেখ রয়েছে, অন্য সংস্থার বিধিবিধানে যাই উল্লেখ থাকুক, যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানেই এ কথা উল্লেখ আছে। তাই নিজ নিজ সংস্থার বিধিবিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কাজ করে থাকে। এ বিষয়ক বিভিন্ন কাজে সিটি করপোরেশন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় জরুরি। আমরা লক্ষ করেছি, বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে জনগণের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। একবার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ভোগান্তি শুরু হলে তা যেন সহসা শেষ হতেই চায় না। লক্ষ করা যায়, কোনো একটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শেষে রাস্তা মেরামতের মাত্র কিছুদিন পর অন্য এক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করে। এভাবে কোনো কোনো রাস্তায় বছরের বেশিরভাগ সময় জনদুর্ভোগ লেগেই থাকে। অথচ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ন্যূনতম সমন্বয় থাকলে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করত না। উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকলে অর্থের সাশ্রয় হতো। নিয়ম না মেনে যেসব প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, জনগণ এটাই দেখতে চায়।

রাজধানীতে চলার পথে নগরবাসী প্রতিদিন যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন তার অন্যতম যানজট। এ সমস্যাসহ অন্যান্য সমস্যা থেকে নগরবাসীর পরিত্রাণের বিষয়টি নির্ভর করছে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার ওপর। নগর সরকার প্রতিষ্ঠা না হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। অনেক দেশেই মেয়রের নেতৃত্বে নগর সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেসব উদাহরণ সামনে রেখে বাংলাদেশে নগর সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হবে এমনটা আশা করা যায়।

ঢাকার উন্নয়ন করতে হলে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহারের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা বিভক্তের মাধ্যমে একজন মানুষকে যেন দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছে। একটি শহর ১০ খণ্ডও হতে পারে। কিন্তু সেই খণ্ডিত শহরের উন্নয়ন করতে হলে সেগুলোকে একটি ছাতার নিচে নিয়ে আসতে হবে। যিনি মেয়র নির্বাচিত হবেন, তাকে প্রথমত নিজের ক্ষমতাকে সার্থকভাবে ব্যবহার করতে হবে। আর সেটি করার জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নসহ মৌলিক সমস্যাগুলো যত দ্রুত সম্ভব সমাধানের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। দরকার হলে প্রাইভেটাইজেশনের মাধ্যমে এ কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। জনগণকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে। মেয়রকে নগরবাসীর নার্ভ বুঝতে হবে। মহিলাদের পাবলিক টয়লেট থেকে শুরু করে যত ধরনের বাস্তবসম্মত সমস্যা রয়েছে তার সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে।

ঢাকা একমাত্র শহর যার চারপাশে নদী। অথচ সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত এই ঐশ্বর্য আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। এই নদীগুলো যেন বানরের গলায় মুক্তোর মালা। সদিচ্ছা থাকলে চার-পাঁচ বছরের মধ্যে ঢাকাকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম এক সুন্দর শহরে পরিণত করা সম্ভব। হাতিরঝিল তার বড় প্রমাণ। ঘরের মাঝখানে মিষ্টি রাখলে পিঁপড়া আক্রমণ করবেই। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে শুধু এককেন্দ্রিক উন্নয়ন না করে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুষম উন্নয়নের ওপর জোর দিতে হবে। ঢাকার উন্নয়ন করতে মেয়রকে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহার করতে হবে। এক সপ্তাহের পরিচ্ছন্নতা অভিযান নয়, পাঁচ বছরের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। তাহলে এক বছরেই ঢাকার চেহারা বদলে যাবে। এক মেয়র মশা নিধন করল, আরেকজন চাষ করল, তাহলে লাভ কী? বিভক্ত করে উন্নয়ন হয় না।

 

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন