শিরোনাম

ঢাকার নাগরিক জীবন

স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার নাগরিক জীবন

ঢাকার নাগরিক জীবনে নানাবিধ সমস্যা নিয়ে আমরা বসবাস করছি। ঢাকায় ফুটওভার ব্রিজ যে জায়গাগুলোতে প্রয়োজন সেখানে রাস্তায় জেব্রা ক্রসিং নেই। যদি ক্রসিং থাকে সেখানে কোনো না কোনো সময় রাস্তার গাড়িগুলোকে থামতে হয়। যেদিকের গাড়ি থামবে সেদিক দিয়ে জেব্রাক্রসিং পার হবে। ঢাকা শহরে আমরা দেখেছি ৮০ শতাংশ ফুটওভার ব্রিজই এমন জায়গায় দেওয়া হয়েছে যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকার কথা। কিন্তু এটি একেবারেই অপ্রয়োজনীয় কারণ যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকে সেখানে মানুষ ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে আগ্রহী হয় না। আমি মনে করি জেব্রাক্রসিং সঠিকভাবে দেওয়া হলে ঢাকার বহু ফুটওভার ব্রিজ সরানো যেত এবং সেটা প্রয়োজনীয় জায়গায় দেওয়া সম্ভব হতো। আমাদের যেখানে ফুটওভার ব্রিজ ও জেব্রাক্রসিং দরকার সেখানে তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমন্বিতভাবে কোনো কিছুই আমরা করছি না। ঢাকায় অনেকগুলো রাস্তা যেখানে একত্রিত হয় সেখানে পুলিশের অনেক গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। এ ধরনের রাস্তায় গাড়িগুলোর টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা রাখা হয়। কিন্তু পুলিশের অনেক লোকই জানে না যে, গাড়ি টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা প্রয়োজন। পৃথিবীর বহু দেশ আছে গাড়ি টার্ন নেওয়ার যে জায়গা সেখানে কোনো গাড়ি বা মানুষের দাঁড়িয়ে থাকা সম্পূর্ণ বেআইনি। কিন্তু ঢাকার অনেক টার্নিং স্থানেই দেখা যায়, পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।

ঢাকায় ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ ফুটপাথ অবৈধভাবে দখলে। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে ফুটপাথ থেকে এ অবৈধ ব্যবসায়ীদের কেন উচ্ছেদ করা হচ্ছে না। ফুটপাথের অবৈধ ৫০ হাজার লোকের কারণে ঢাকায় ৫০ লাখ ফুটপাথ ব্যবহারকারীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। কিন্তু পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতারা এ ফুটপাথের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিদিন অর্থ আদায় করেন। তবে সমস্যার সমাধানে আমাদের প্রথমেই সড়ক ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে।

ঢাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্প হলে তা মারাত্মক আকার ধারণ করবে। কারণ পুরো শহরে অসংখ্য গ্যাসের লাইন মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে আছে। এর প্রকৃত নকশা এবং তা বন্ধ করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে ১০০ কি.মি. দূরে ছয় থেকে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হলেই গ্যাসের পাইপগুলো বিস্ফোরিত হবে। এমনকি নেপালের মতো আমাদের দেশে ছড়িয়ে থাকা বিদ্যুতের লাইনগুলোও তখন গ্যাস লাইনের সঙ্গে লেগে ‘স্পার্ক’ করবে। যা কিনা আগ্নেয়গিরিতে রূপান্তরিত হবে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে গ্যাস পাইপে ‘অটো সেন্সার’ লাগাতে হবে। এই অটো সেন্সার লাগানো থাকলে গ্যাস পাইপের ওপর ভূমিকম্পের চাপ পড়লে তা সক্রিয়ভাবে গ্যাসের লিক হয়ে যাওয়া বন্ধ হবে। ফলে বিস্ফোরণ ঠেকানো যাবে।

আমাদের এ রাজধানীর মতো মেগাসিটিতে সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার অবসানে এখানে নগর সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি। ঢাকা মহানগরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে কাজ করে ৫৪টি সংস্থা। এ ৫৪টি সংস্থা সাতটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে। বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উল্লিখিত সংস্থাগুলোর মধ্যে নানা ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হয়। সে সব জটিলতার অবসান না হলে যে কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যাপক সমন্বয়হীনতার কারণে অনেক প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়নেও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানে উল্লেখ রয়েছে, অন্য সংস্থার বিধিবিধানে যাই উল্লেখ থাকুক, যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানেই এ কথা উল্লেখ আছে। তাই নিজ নিজ সংস্থার বিধিবিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কাজ করে থাকে। এ বিষয়ক বিভিন্ন কাজে সিটি করপোরেশন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় জরুরি। আমরা লক্ষ করেছি, বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে জনগণের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। একবার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ভোগান্তি শুরু হলে তা যেন সহসা শেষ হতেই চায় না। লক্ষ করা যায়, কোনো একটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শেষে রাস্তা মেরামতের মাত্র কিছুদিন পর অন্য এক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করে। এভাবে কোনো কোনো রাস্তায় বছরের বেশিরভাগ সময় জনদুর্ভোগ লেগেই থাকে। অথচ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ন্যূনতম সমন্বয় থাকলে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করত না। উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকলে অর্থের সাশ্রয় হতো। নিয়ম না মেনে যেসব প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, জনগণ এটাই দেখতে চায়।

রাজধানীতে চলার পথে নগরবাসী প্রতিদিন যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন তার অন্যতম যানজট। এ সমস্যাসহ অন্যান্য সমস্যা থেকে নগরবাসীর পরিত্রাণের বিষয়টি নির্ভর করছে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার ওপর। নগর সরকার প্রতিষ্ঠা না হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। অনেক দেশেই মেয়রের নেতৃত্বে নগর সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেসব উদাহরণ সামনে রেখে বাংলাদেশে নগর সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হবে এমনটা আশা করা যায়।

ঢাকার উন্নয়ন করতে হলে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহারের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা বিভক্তের মাধ্যমে একজন মানুষকে যেন দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছে। একটি শহর ১০ খণ্ডও হতে পারে। কিন্তু সেই খণ্ডিত শহরের উন্নয়ন করতে হলে সেগুলোকে একটি ছাতার নিচে নিয়ে আসতে হবে। যিনি মেয়র নির্বাচিত হবেন, তাকে প্রথমত নিজের ক্ষমতাকে সার্থকভাবে ব্যবহার করতে হবে। আর সেটি করার জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নসহ মৌলিক সমস্যাগুলো যত দ্রুত সম্ভব সমাধানের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। দরকার হলে প্রাইভেটাইজেশনের মাধ্যমে এ কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। জনগণকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে। মেয়রকে নগরবাসীর নার্ভ বুঝতে হবে। মহিলাদের পাবলিক টয়লেট থেকে শুরু করে যত ধরনের বাস্তবসম্মত সমস্যা রয়েছে তার সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে।

ঢাকা একমাত্র শহর যার চারপাশে নদী। অথচ সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত এই ঐশ্বর্য আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। এই নদীগুলো যেন বানরের গলায় মুক্তোর মালা। সদিচ্ছা থাকলে চার-পাঁচ বছরের মধ্যে ঢাকাকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম এক সুন্দর শহরে পরিণত করা সম্ভব। হাতিরঝিল তার বড় প্রমাণ। ঘরের মাঝখানে মিষ্টি রাখলে পিঁপড়া আক্রমণ করবেই। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে শুধু এককেন্দ্রিক উন্নয়ন না করে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুষম উন্নয়নের ওপর জোর দিতে হবে। ঢাকার উন্নয়ন করতে মেয়রকে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহার করতে হবে। এক সপ্তাহের পরিচ্ছন্নতা অভিযান নয়, পাঁচ বছরের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। তাহলে এক বছরেই ঢাকার চেহারা বদলে যাবে। এক মেয়র মশা নিধন করল, আরেকজন চাষ করল, তাহলে লাভ কী? বিভক্ত করে উন্নয়ন হয় না।

 

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন