শিরোনাম

ঢাকার নাগরিক জীবন

স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার নাগরিক জীবন

ঢাকার নাগরিক জীবনে নানাবিধ সমস্যা নিয়ে আমরা বসবাস করছি। ঢাকায় ফুটওভার ব্রিজ যে জায়গাগুলোতে প্রয়োজন সেখানে রাস্তায় জেব্রা ক্রসিং নেই। যদি ক্রসিং থাকে সেখানে কোনো না কোনো সময় রাস্তার গাড়িগুলোকে থামতে হয়। যেদিকের গাড়ি থামবে সেদিক দিয়ে জেব্রাক্রসিং পার হবে। ঢাকা শহরে আমরা দেখেছি ৮০ শতাংশ ফুটওভার ব্রিজই এমন জায়গায় দেওয়া হয়েছে যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকার কথা। কিন্তু এটি একেবারেই অপ্রয়োজনীয় কারণ যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকে সেখানে মানুষ ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে আগ্রহী হয় না। আমি মনে করি জেব্রাক্রসিং সঠিকভাবে দেওয়া হলে ঢাকার বহু ফুটওভার ব্রিজ সরানো যেত এবং সেটা প্রয়োজনীয় জায়গায় দেওয়া সম্ভব হতো। আমাদের যেখানে ফুটওভার ব্রিজ ও জেব্রাক্রসিং দরকার সেখানে তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমন্বিতভাবে কোনো কিছুই আমরা করছি না। ঢাকায় অনেকগুলো রাস্তা যেখানে একত্রিত হয় সেখানে পুলিশের অনেক গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। এ ধরনের রাস্তায় গাড়িগুলোর টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা রাখা হয়। কিন্তু পুলিশের অনেক লোকই জানে না যে, গাড়ি টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা প্রয়োজন। পৃথিবীর বহু দেশ আছে গাড়ি টার্ন নেওয়ার যে জায়গা সেখানে কোনো গাড়ি বা মানুষের দাঁড়িয়ে থাকা সম্পূর্ণ বেআইনি। কিন্তু ঢাকার অনেক টার্নিং স্থানেই দেখা যায়, পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।

ঢাকায় ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ ফুটপাথ অবৈধভাবে দখলে। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে ফুটপাথ থেকে এ অবৈধ ব্যবসায়ীদের কেন উচ্ছেদ করা হচ্ছে না। ফুটপাথের অবৈধ ৫০ হাজার লোকের কারণে ঢাকায় ৫০ লাখ ফুটপাথ ব্যবহারকারীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। কিন্তু পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতারা এ ফুটপাথের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিদিন অর্থ আদায় করেন। তবে সমস্যার সমাধানে আমাদের প্রথমেই সড়ক ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে।

ঢাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্প হলে তা মারাত্মক আকার ধারণ করবে। কারণ পুরো শহরে অসংখ্য গ্যাসের লাইন মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে আছে। এর প্রকৃত নকশা এবং তা বন্ধ করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে ১০০ কি.মি. দূরে ছয় থেকে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হলেই গ্যাসের পাইপগুলো বিস্ফোরিত হবে। এমনকি নেপালের মতো আমাদের দেশে ছড়িয়ে থাকা বিদ্যুতের লাইনগুলোও তখন গ্যাস লাইনের সঙ্গে লেগে ‘স্পার্ক’ করবে। যা কিনা আগ্নেয়গিরিতে রূপান্তরিত হবে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে গ্যাস পাইপে ‘অটো সেন্সার’ লাগাতে হবে। এই অটো সেন্সার লাগানো থাকলে গ্যাস পাইপের ওপর ভূমিকম্পের চাপ পড়লে তা সক্রিয়ভাবে গ্যাসের লিক হয়ে যাওয়া বন্ধ হবে। ফলে বিস্ফোরণ ঠেকানো যাবে।

আমাদের এ রাজধানীর মতো মেগাসিটিতে সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার অবসানে এখানে নগর সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি। ঢাকা মহানগরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে কাজ করে ৫৪টি সংস্থা। এ ৫৪টি সংস্থা সাতটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে। বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উল্লিখিত সংস্থাগুলোর মধ্যে নানা ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হয়। সে সব জটিলতার অবসান না হলে যে কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যাপক সমন্বয়হীনতার কারণে অনেক প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়নেও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানে উল্লেখ রয়েছে, অন্য সংস্থার বিধিবিধানে যাই উল্লেখ থাকুক, যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানেই এ কথা উল্লেখ আছে। তাই নিজ নিজ সংস্থার বিধিবিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কাজ করে থাকে। এ বিষয়ক বিভিন্ন কাজে সিটি করপোরেশন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় জরুরি। আমরা লক্ষ করেছি, বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে জনগণের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। একবার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ভোগান্তি শুরু হলে তা যেন সহসা শেষ হতেই চায় না। লক্ষ করা যায়, কোনো একটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শেষে রাস্তা মেরামতের মাত্র কিছুদিন পর অন্য এক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করে। এভাবে কোনো কোনো রাস্তায় বছরের বেশিরভাগ সময় জনদুর্ভোগ লেগেই থাকে। অথচ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ন্যূনতম সমন্বয় থাকলে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করত না। উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকলে অর্থের সাশ্রয় হতো। নিয়ম না মেনে যেসব প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, জনগণ এটাই দেখতে চায়।

রাজধানীতে চলার পথে নগরবাসী প্রতিদিন যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন তার অন্যতম যানজট। এ সমস্যাসহ অন্যান্য সমস্যা থেকে নগরবাসীর পরিত্রাণের বিষয়টি নির্ভর করছে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার ওপর। নগর সরকার প্রতিষ্ঠা না হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। অনেক দেশেই মেয়রের নেতৃত্বে নগর সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেসব উদাহরণ সামনে রেখে বাংলাদেশে নগর সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হবে এমনটা আশা করা যায়।

ঢাকার উন্নয়ন করতে হলে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহারের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা বিভক্তের মাধ্যমে একজন মানুষকে যেন দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছে। একটি শহর ১০ খণ্ডও হতে পারে। কিন্তু সেই খণ্ডিত শহরের উন্নয়ন করতে হলে সেগুলোকে একটি ছাতার নিচে নিয়ে আসতে হবে। যিনি মেয়র নির্বাচিত হবেন, তাকে প্রথমত নিজের ক্ষমতাকে সার্থকভাবে ব্যবহার করতে হবে। আর সেটি করার জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নসহ মৌলিক সমস্যাগুলো যত দ্রুত সম্ভব সমাধানের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। দরকার হলে প্রাইভেটাইজেশনের মাধ্যমে এ কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। জনগণকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে। মেয়রকে নগরবাসীর নার্ভ বুঝতে হবে। মহিলাদের পাবলিক টয়লেট থেকে শুরু করে যত ধরনের বাস্তবসম্মত সমস্যা রয়েছে তার সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে।

ঢাকা একমাত্র শহর যার চারপাশে নদী। অথচ সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত এই ঐশ্বর্য আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। এই নদীগুলো যেন বানরের গলায় মুক্তোর মালা। সদিচ্ছা থাকলে চার-পাঁচ বছরের মধ্যে ঢাকাকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম এক সুন্দর শহরে পরিণত করা সম্ভব। হাতিরঝিল তার বড় প্রমাণ। ঘরের মাঝখানে মিষ্টি রাখলে পিঁপড়া আক্রমণ করবেই। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে শুধু এককেন্দ্রিক উন্নয়ন না করে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুষম উন্নয়নের ওপর জোর দিতে হবে। ঢাকার উন্নয়ন করতে মেয়রকে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহার করতে হবে। এক সপ্তাহের পরিচ্ছন্নতা অভিযান নয়, পাঁচ বছরের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। তাহলে এক বছরেই ঢাকার চেহারা বদলে যাবে। এক মেয়র মশা নিধন করল, আরেকজন চাষ করল, তাহলে লাভ কী? বিভক্ত করে উন্নয়ন হয় না।

 

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন