শিরোনাম

ঢাকার নাগরিক জীবন

স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার নাগরিক জীবন

ঢাকার নাগরিক জীবনে নানাবিধ সমস্যা নিয়ে আমরা বসবাস করছি। ঢাকায় ফুটওভার ব্রিজ যে জায়গাগুলোতে প্রয়োজন সেখানে রাস্তায় জেব্রা ক্রসিং নেই। যদি ক্রসিং থাকে সেখানে কোনো না কোনো সময় রাস্তার গাড়িগুলোকে থামতে হয়। যেদিকের গাড়ি থামবে সেদিক দিয়ে জেব্রাক্রসিং পার হবে। ঢাকা শহরে আমরা দেখেছি ৮০ শতাংশ ফুটওভার ব্রিজই এমন জায়গায় দেওয়া হয়েছে যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকার কথা। কিন্তু এটি একেবারেই অপ্রয়োজনীয় কারণ যেখানে জেব্রাক্রসিং থাকে সেখানে মানুষ ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে আগ্রহী হয় না। আমি মনে করি জেব্রাক্রসিং সঠিকভাবে দেওয়া হলে ঢাকার বহু ফুটওভার ব্রিজ সরানো যেত এবং সেটা প্রয়োজনীয় জায়গায় দেওয়া সম্ভব হতো। আমাদের যেখানে ফুটওভার ব্রিজ ও জেব্রাক্রসিং দরকার সেখানে তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমন্বিতভাবে কোনো কিছুই আমরা করছি না। ঢাকায় অনেকগুলো রাস্তা যেখানে একত্রিত হয় সেখানে পুলিশের অনেক গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। এ ধরনের রাস্তায় গাড়িগুলোর টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা রাখা হয়। কিন্তু পুলিশের অনেক লোকই জানে না যে, গাড়ি টার্ন নেওয়ার জন্য বেশি জায়গা প্রয়োজন। পৃথিবীর বহু দেশ আছে গাড়ি টার্ন নেওয়ার যে জায়গা সেখানে কোনো গাড়ি বা মানুষের দাঁড়িয়ে থাকা সম্পূর্ণ বেআইনি। কিন্তু ঢাকার অনেক টার্নিং স্থানেই দেখা যায়, পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে।

ঢাকায় ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ ফুটপাথ অবৈধভাবে দখলে। তাহলে প্রশ্ন আসতেই পারে ফুটপাথ থেকে এ অবৈধ ব্যবসায়ীদের কেন উচ্ছেদ করা হচ্ছে না। ফুটপাথের অবৈধ ৫০ হাজার লোকের কারণে ঢাকায় ৫০ লাখ ফুটপাথ ব্যবহারকারীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। কিন্তু পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতারা এ ফুটপাথের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিদিন অর্থ আদায় করেন। তবে সমস্যার সমাধানে আমাদের প্রথমেই সড়ক ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে।

ঢাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্প হলে তা মারাত্মক আকার ধারণ করবে। কারণ পুরো শহরে অসংখ্য গ্যাসের লাইন মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে আছে। এর প্রকৃত নকশা এবং তা বন্ধ করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে ১০০ কি.মি. দূরে ছয় থেকে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হলেই গ্যাসের পাইপগুলো বিস্ফোরিত হবে। এমনকি নেপালের মতো আমাদের দেশে ছড়িয়ে থাকা বিদ্যুতের লাইনগুলোও তখন গ্যাস লাইনের সঙ্গে লেগে ‘স্পার্ক’ করবে। যা কিনা আগ্নেয়গিরিতে রূপান্তরিত হবে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে গ্যাস পাইপে ‘অটো সেন্সার’ লাগাতে হবে। এই অটো সেন্সার লাগানো থাকলে গ্যাস পাইপের ওপর ভূমিকম্পের চাপ পড়লে তা সক্রিয়ভাবে গ্যাসের লিক হয়ে যাওয়া বন্ধ হবে। ফলে বিস্ফোরণ ঠেকানো যাবে।

আমাদের এ রাজধানীর মতো মেগাসিটিতে সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার অবসানে এখানে নগর সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি। ঢাকা মহানগরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে কাজ করে ৫৪টি সংস্থা। এ ৫৪টি সংস্থা সাতটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে। বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উল্লিখিত সংস্থাগুলোর মধ্যে নানা ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হয়। সে সব জটিলতার অবসান না হলে যে কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যাপক সমন্বয়হীনতার কারণে অনেক প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়নেও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানে উল্লেখ রয়েছে, অন্য সংস্থার বিধিবিধানে যাই উল্লেখ থাকুক, যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আপনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। প্রতিটি সংস্থার বিধিবিধানেই এ কথা উল্লেখ আছে। তাই নিজ নিজ সংস্থার বিধিবিধান অনুসারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কাজ করে থাকে। এ বিষয়ক বিভিন্ন কাজে সিটি করপোরেশন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় জরুরি। আমরা লক্ষ করেছি, বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে জনগণের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। একবার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ভোগান্তি শুরু হলে তা যেন সহসা শেষ হতেই চায় না। লক্ষ করা যায়, কোনো একটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শেষে রাস্তা মেরামতের মাত্র কিছুদিন পর অন্য এক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করে। এভাবে কোনো কোনো রাস্তায় বছরের বেশিরভাগ সময় জনদুর্ভোগ লেগেই থাকে। অথচ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ন্যূনতম সমন্বয় থাকলে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করত না। উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকলে অর্থের সাশ্রয় হতো। নিয়ম না মেনে যেসব প্রতিষ্ঠান রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, জনগণ এটাই দেখতে চায়।

রাজধানীতে চলার পথে নগরবাসী প্রতিদিন যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন তার অন্যতম যানজট। এ সমস্যাসহ অন্যান্য সমস্যা থেকে নগরবাসীর পরিত্রাণের বিষয়টি নির্ভর করছে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার ওপর। নগর সরকার প্রতিষ্ঠা না হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। অনেক দেশেই মেয়রের নেতৃত্বে নগর সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেসব উদাহরণ সামনে রেখে বাংলাদেশে নগর সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসীর বহুমুখী ভোগান্তির অবসান হবে এমনটা আশা করা যায়।

ঢাকার উন্নয়ন করতে হলে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহারের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা বিভক্তের মাধ্যমে একজন মানুষকে যেন দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছে। একটি শহর ১০ খণ্ডও হতে পারে। কিন্তু সেই খণ্ডিত শহরের উন্নয়ন করতে হলে সেগুলোকে একটি ছাতার নিচে নিয়ে আসতে হবে। যিনি মেয়র নির্বাচিত হবেন, তাকে প্রথমত নিজের ক্ষমতাকে সার্থকভাবে ব্যবহার করতে হবে। আর সেটি করার জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নসহ মৌলিক সমস্যাগুলো যত দ্রুত সম্ভব সমাধানের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। দরকার হলে প্রাইভেটাইজেশনের মাধ্যমে এ কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। জনগণকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে। মেয়রকে নগরবাসীর নার্ভ বুঝতে হবে। মহিলাদের পাবলিক টয়লেট থেকে শুরু করে যত ধরনের বাস্তবসম্মত সমস্যা রয়েছে তার সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে।

ঢাকা একমাত্র শহর যার চারপাশে নদী। অথচ সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত এই ঐশ্বর্য আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। এই নদীগুলো যেন বানরের গলায় মুক্তোর মালা। সদিচ্ছা থাকলে চার-পাঁচ বছরের মধ্যে ঢাকাকে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম এক সুন্দর শহরে পরিণত করা সম্ভব। হাতিরঝিল তার বড় প্রমাণ। ঘরের মাঝখানে মিষ্টি রাখলে পিঁপড়া আক্রমণ করবেই। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে শুধু এককেন্দ্রিক উন্নয়ন না করে সমন্বয়ের মাধ্যমে সুষম উন্নয়নের ওপর জোর দিতে হবে। ঢাকার উন্নয়ন করতে মেয়রকে তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ব্যবহার করতে হবে। এক সপ্তাহের পরিচ্ছন্নতা অভিযান নয়, পাঁচ বছরের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। তাহলে এক বছরেই ঢাকার চেহারা বদলে যাবে। এক মেয়র মশা নিধন করল, আরেকজন চাষ করল, তাহলে লাভ কী? বিভক্ত করে উন্নয়ন হয় না।

 

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য