শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ

সুদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই এখন দরকার বিনিয়োগ

অনলাইন ভার্সন
সুদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই এখন দরকার বিনিয়োগ

সিনিয়র ব্যাংকার ও অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ। সিটি ব্যাংক এনএর বাংলাদেশের সাবেক সিইও, বিশ্বখ্যাত অডিট জায়ান্ট পিডব্লিউইসির সাবেক কান্ট্রি পার্টনার। বর্তমান অর্থনৈতিক সংকট ও উত্তোরণের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন।  

বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : এখন আমরা বেশির ভাগ পে করছি অতীতের ভুলগুলোর জন্য।

আমি যেটা প্রথম মনে করি সেটা হলো—মুদ্রার বিনিময় হারের অস্বাভাবিক উত্থান-পতন। এটা অর্থনীতিকে আগে থেকেই ভুগিয়েছে। এরপর ছিল সুদের হারের নয়ছয়। এর সঙ্গে ছিল বড়দের ঋণ পুনঃতফসিলে বিশেষ সহায়তা দেওয়া।

অথচ আমাদের অর্থনীতির প্রাণ এসএমই। তাদের অবহেলা করা হয়েছে। আমাদের জ্বালানি সমস্যা, পুঁজিবাজারের সমস্যা, তারল্যের সমস্যা। বেশির ভাগ ব্যাংক মালিকরা নিজেরাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে গেছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ভূমিকা পালন করতে পারেনি। ইদানীং বেরোচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের ব্যক্তিগত মূর্খতার কারণে আমাদের শিল্পায়নের অর্থায়নে, আমাদের আর্থিক খাতকে এত বড় গচ্ছা দিতে হয়েছে। এখন আমরা মূলত অতীতের দেনা শোধ করছি।

আরেকটা বিষয় লক্ষ করছি, জুলাই বিপ্লবের পরে। আমি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে দায়ী না করেই বলছি, আমরা আসলে পরিবর্তনের জন্য তৈরি না।

আমরা ১৬ বছর ধরে একটা মিউজিক গাইতে গাইতে একটা ছাঁচের মধ্যে, একটা বন্ধ্যত্বের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। যার ফলে আমরা নতুনভাবে আবিষ্কার করছি যে আমরা আসলে অসক্ষম। আমরা নতুনত্বকে গ্রহণ করতে পারিনি, প্রযুক্তিকে এবং নতুনদেরও গ্রহণ করতে পারিনি। আমরা বিভিন্ন বোর্ডে বসি দেখছি খালি পুরনো ভূত এসে আমাদের ঘাড়ে ভর করছে। আমরা নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। অভিনব সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। প্রচণ্ড পারফরম্যান্স ওরিয়েন্টেড কালচার আনতে পারছি না। তরুণদের একটা সাইকেল ব্রেক করে প্রমোশন দিয়ে দেব, পারছি না। সামগ্রিকভাবে একটা সক্ষমতার অভাব দেখতে পাচ্ছি।

এখন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দেখছি, সময়ের ৭০-৮০ শতাংশ সময় চলে যায় ফাইল অনুমোদন করতেই। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলছিলাম। আসলে মনে-প্রাণে আমরা ডিজিটাল করিনি। এর নামে তহবিল তছরুপ হয়েছে। শোনা যায়, ২০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আবার এখন জেলে। আমাদের মন্ত্রীরা পালিয়ে গেছেন, অর্থমন্ত্রী পালিয়ে গেছেন, বায়তুল মোকাররমের খতিব পালিয়ে গেছেন। সেই দেশের সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ক্ষেত্রে উই আর পেয়িং ফর দ্যাট।

এরপর আমরা আবার মাল্টিলেটারাল এজেন্সির মধ্যে ঢুকে গেলাম। তারা জানে না যে আমরা ভারত থেকে, শ্রীলঙ্কা থেকে আলাদা। আমাদের যন্ত্রপাতি আলাদা, এসব যে পরিবর্তন করতে হবে—এটা উনারা বুঝতে পারেন না।  আমাদের রাজস্ব আদায় হয় না, সরকারের ব্যয় বেড়ে গেছে। বিনিময় হার অদক্ষ, আর্থিক খাতে দুর্নীতি, অসক্ষমতা, রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিয়োগ, তাঁরাও আবার বিরাট একটা সময় পার করতেন প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে। সেই আলোকে আমরা অসক্ষমতার জন্ম দিয়েছি। মাল্টিলেটারাল এজেন্সির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরতা, রাজস্ব আদায় হচ্ছে না, স্থানীয়ভাবে সম্পদের সঞ্চালনও করতে পারছি না আমরা। সে কারণে তাদের অন্যায্য শর্তও আমাদের মানতে হয়। এ কারণে আমাদের সুদের হার বাড়ানো, বিনিময় হারকে উদারীকরণ করতে হয়েছে। কিন্তু মূল্যস্ফীতির কোনো গতি করতে পারছি না। অনেক ব্যবসায়ী পালিয়ে গেছেন, না হয় জেলে আছেন। তাঁদের কারণে শ্রমিকরা সাফার করছেন, এখন মূল্যস্ফীতি এমন বেড়েছে—মধ্যবিত্তরাও সাফার করছে। প্রকৃত আয় কমে গেছে। সামগ্রিকভাবে আমরা আসলে উত্তর পাচ্ছি না। আমরা যে মাল্টিলেটারাল এজেন্সির বাইরে গিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত নিজেরা নেব সেটাও পারছি না।

সুদের হার বাড়িয়েও মূল্যস্ফীতি ঠেকানো যাচ্ছে না। আবার এনবিআর উচ্চমূল্যস্ফীতির সময় ভ্যাট বাড়িয়ে দিয়েছে। এ রকম সিদ্ধান্তকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : আসলে এনবিআরের অনেক বিষয়ে বৈপরিত্য আছে। বাজেট আলোচনায় আমরা প্রস্তাবনা দিই এসবের কিছুই থাকে না। সংস্থার মেম্বাররা বলেন, পরবর্তীকালে তাঁদের অগ্রাধিকার চেঞ্জ হয়ে যায় রাজনৈতিক বাস্তবতায়। কিছুটা চেঞ্জ হয় ট্যাক্স জিডিপি হারের কারণে। তাঁরা বলেন ‘বেগার্স ক্যান নট বি চুজার্স’। তখন আমরা ব্যাক টু দ্য বেসিক হয়ে যাই। ব্যাক টু দ্য বেসিক কী? সেটা হলো—আমরা আয়কর বাড়াতে পারি না। আমরা অনেক সময় অনিচ্ছা সত্ত্বেও কর মাফ করে দিই রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে। ইদানীং বেশি হারে ব্যবসায়ীরা এমপি হচ্ছেন, তাঁদের স্বার্থ দেখতে হয়। আরেকটা বিষয় তাঁরা বলেন, তা হলো—আয়কর আদায় কঠিন। এ জন্য ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সে চলে যাই। এটা সহজ। আসলে আমাদের ডাইরেক্ট ট্যাক্সে যাওয়া উচিত। ওদিকে জোর দেওয়া উচিত। সাধারণভাবে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। তবে ইদানীং জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। এটাকে সমর্থন করি না। সময়টা অনুকূলে নয়। তবে অর্থ উপদেষ্টা ও এনবিআর চেয়ারম্যান শেষ পর্যন্ত পানির দাম, দুধের দাম, রেস্টুরেন্টে খাওয়া—এগুলো বিবেচনা করেছেন, এটা ভালো দিক।

কিছু মালিকের অনিয়মের অভিযোগে শিল্প বন্ধ করা হচ্ছে। অনেকে বলছেন শিল্প বন্ধ না করে তা চালু রাখলে অর্থনীতির জন্য ভালো। এটাকে কিভাবে দেখছেন?

মামুন রশীদ : এগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। আপনি জেনে খুশি হবেন যে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের সমন্বয়ে একটা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। পঁচাজন সম্মানিত উপদেষ্টার সমন্বয় পরিষদ। তাঁদের পক্ষ থেকে আমাদের প্রতি পরামর্শ হচ্ছে—শ্রমিকরা যেন চাকরি না হারান এবং শিল্প-কলকারখানা যেন চলতে পারে। আমি প্রথম ধাপে বলতে চাই, সরকারের সদিচ্ছার অভাব নেই। দ্বিতীয়ত  হচ্ছে, এখন এই শিল্প-কারখানা চালাবে কে? আমাদের তো আইন নেই। ভারত একটি আইন করেছে ইনসলভেন্সি অ্যান্ড ব্যাংক্রাপসি কোড। যার ফলে ব্যাংকগুলোকে অধিকার দেওয়া হয়েছে তোমাদের যারা দুষ্ট ঋণগ্রহীতা, তোমরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে অধিগ্রহণ করতে পারো। তখন ব্যাংকগুলো সেখানে নতুন পরিচালক দিতে পারে। এটাকে বলে ব্যাংকলেড সলিউশন। অথবা আমরা একটি হিসাব প্রতিষ্ঠানকে আনব, তারাই চালাবে। এটাকে লাভজনক করে হয় আগের মালিককে দিয়ে দেবে, অথবা নতুন মালিকদের কাছে বিক্রি করে দেবে। এই আইনটা আমাদের নেই। এটা নিয়ে অনেক দিন ধরে বলেছি।

শ্রমিকরা বলছেন তাঁরা চালাবেন। এটা কি সম্ভব?

মামুন রশীদ : সম্ভব। তবে এর জন্যও ব্যাংকলেড মডেল লাগবে। আমরা এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আলাপ করেছি, যেকোনো বন্ধ কল-কারখানা যারা নাকি ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে, তারা যদি খুলতে চায় বা চালাতে চায়; সে ক্ষেত্রে ব্যাংক ‘মাস্ট টেক দ্য ড্রাইভিং রুল’। সে ক্ষেত্রে গর্তের গভীরতা কতটুকু তা বোঝার জন্য হিসাব অডিট প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করতে হবে। তবে অবশ্যই আমাদের শিল্প-কারখানা চালিয়ে যাওয়া উচিত। অবশ্যই যারা অপরাধী তাদের বিচার হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কারখানাটি চালাবে কে? শ্রমিকরা আশা করছেন। কিন্তু কারখানা চালানোর জন্য যে দক্ষতা প্রয়োজন সেটা তো তাঁদের নেই। শ্রমিকের বেতন দেওয়া, পণ্য রপ্তানি করাসহ সব কিছু করে লাভও করতে হবে। এটা করার মতো লোকই তো নেই।

বিনিয়োগ থমকে থাকায় ব্যবসায়ীরা সুদের হার কমানোর দাবি করেছেন। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী করতে পারে?

মামুন রশীদ : আমি সুদের হার বাড়ানোর পক্ষে নই। আমি বলব এখন একটাই কথা—বিনিয়োগ, বিনিয়োগ এবং বিনিয়োগ। বিনিয়োগ বাড়িয়ে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আমরা দারিদ্র্য বিমোচন করতে পারি। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে বিনিয়োগের ওপর। আমাদের এখানে সাপ্লাই চেইনে ত্রুটি রয়েছে। কেন সুদের হার বাড়ানোর পরও মূল্যস্ফীতি কমছে না? সুদের হার বাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য মূল্যস্ফীতি কমিয়ে এনেছে। আমাদের প্রতিযোগী দুটি দেশ ভারত ও ইন্দোনেশিয়া। শ্রীলঙ্কা সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতিকে এখন মাইনাসে নামিয়ে এনেছে। এরা কিভাবে পারল? সুতরাং বিনিয়োগকে যেকোনো মূল্যে উৎসাহিত করতে হবে।

বিনিয়োগের জন্য কী উপযুক্ত পরিবেশ আছে? উদ্যোক্তাদের মধ্যে ভীতি ও আস্থাহীনতা কাজ করছে।

মামুন রশীদ : প্রথম কথা শিল্পপতিদের আস্থায় নিতে হবে। বিশেষ করে তাঁদের কারখানায় কোনো ভাঙচুর, বিশৃঙ্খলার বিপক্ষে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে অ্যাকটিভ করতে হবে। ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিকে অ্যাকটিভ করতে হবে। যেকোনো লোক এসে, ছাত্র-ছাত্রীরা এসে মহাখালীতে রাস্তা দখল করে ফেলল। কেউ এসে আমাদের লাইফ লাইন রাস্তা বন্ধ করে দিল—এয়ারপোর্টে কেউ যেতে পারছে না। দিস মাস্ট স্টপ। টেক ইট অর লিভ ইট। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রাইওরিটি দিতে হবে। সত্যিকারের যারা উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ী, যাঁরা সমস্যায় পড়ে গেছেন, যাঁদের ব্যাংক ব্যাকআপ করতে রাজি আছে, সব নিয়মনীতি মেনে যদি মনে করা হয়, কিছু টাকা পেলে তাঁরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে আমরা সবাই ভাবছি তাদের কিভাবে সহায়তা করা যায়। আমি সরকারের তিনটি বোর্ডে কিংবা কমিটিতে কাজ করছি। আমি বলতে পারি, আমরা অলমোস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ৫০ কোটি টাকার ওপরে ঋণগুলোকে রিভিউ করা যায় কি না।

একটা সময় ব্যাংকিং খাতে দুঃশাসন ছিল। এখন সুদের উচ্চ হার রয়েছে। আমরা বলছি বিনিয়োগ হচ্ছে না। রপ্তানিতে অনেক ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রিগুলো নিরাপত্তাহীনতায়। এ অবস্থায় কী পলিসি নেওয়া উচিত?

মামুন রশীদ : আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন টাকা। এটা হয় কর আদায় করে, না হয় রপ্তানি বাড়িয়ে অথবা প্রবাস আয় থেকে নিতে হয়। কারণ, আমাদের ডলার দরকার। আমাদের যদি ডলার থাকে, স্পট মার্কেট থেকে তেল কিনতে পারি। গম কিনতে পারি। সুতরাং আমার দরকার টাকা। আর টাকার জন্য রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। আমাদের প্রবাস আয় বাড়ছে। রপ্তানিও বাড়ছে। আমাদের সুশাসন বাড়াতে হবে। আর্থিক খাতে বিশৃঙ্খলা দূর করতে হবে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বিঅন্ড দ্য বক্স চিন্তা করতে হবে। আগের মতো ফোন করে ধমক দেওয়া চলবে না। অভিনব চিন্তা করতে হবে। আমরা যদি সবাই মিলে বিতর্কের জন্ম না দিয়ে সততার আশ্রয় নিয়ে সুশাসনের মাধ্যমে, স্বজনপ্রীতি না করে দুষ্টের দমন এবং সৃষ্টির লালন করতে পারি, তাহলে সব সম্ভব। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী। আমরা যেন দুর্নীতি না করি, গরিব মানুষের আহার নিয়ে অনিয়মে না জড়াই। তাহলেই হবে। আমি অবশ্যই আশাবাদী।

এই বিভাগের আরও খবর
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
নির্বাচনের অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোনো কার্পণ্য করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেড়েছে ২৭.২ শতাংশ
রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেড়েছে ২৭.২ শতাংশ
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
সর্বশেষ খবর
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা