শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

হিংসা নয় চলতে হবে সহিষ্ণুতার পথে

খায়রুল কবির খোকন
হিংসা নয় চলতে হবে সহিষ্ণুতার পথে

গত এক সপ্তাহে বেশ কয়েকটি সুখবর এসেছে জাতির জন্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে জানিয়েছেন, রাষ্ট্র সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য ও ভোটার তালিকা তৈরির পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। অন্যদিকে রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রয়োজনীয় সংস্কার করে যাতে আগামী দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে সে ব্যাপারে সরকারের প্রতি সেনাবাহিনীর পূর্ণাঙ্গ সমর্থন থাকবে।

দেশের মানুষ দীর্ঘ পৌনে ১৮ বছর ধরে গণতন্ত্রহীন অবস্থায় রয়েছে। নতুন প্রজন্ম ভোট কাকে বলে, কীভাবে ভোট দিতে হয় সেটিই জানে না। এ অপমানজনক অবস্থা থেকে নিজেরা শুধু নয়, পুরো জাতিকে মুক্ত করতে তারা রাজপথে রক্ত ঝরিয়েছে। এশিয়ার কোনো দেশে গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের জন্য এত মানুষকে প্রাণ হারাতে হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পরিণতিতে কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটেছে। গত ৫ আগস্ট থেকে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথে যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশ। প্রায় দেড় যুগের গণতন্ত্রহীনতায় সাধারণ মানুষ উন্মুখ কখন তারা ভোট দিতে পারবে। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনের ফাঁকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে বৈঠকে ড. ইউনূস জানিয়েছেন তাঁর সরকারের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা। বলেছেন, ইতোমধ্যে রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সংস্কারের সুপারিশ করার জন্য ছয়টি কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশনের সুপারিশ নিয়ে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে উপনীত হওয়ার পাশাপাশি ভোটার তালিকা তৈরি হলেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষিত হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে ফিরে ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন ড. ইউনূস। ওই সময়ই সরকারের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, দেশে আগে সংস্কার দরকার, তারপর নির্বাচন। নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপি বলেছিল, প্রয়োজনীয় সংস্কারে তারা সরকারকে সময় দিতে প্রস্তুত, তবে সেটি ‘অনির্দিষ্টকালের জন্য নয়।’ এরপর দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসেন অধ্যাপক ইউনূস। সংলাপে নির্বাচনের ‘সময়সীমা’র কোনো প্রসঙ্গ আসেনি।

দেশের মানুষ নির্বাচন নিয়ে যেমন আগ্রহী, তেমন আগ্রহী রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে যে জঞ্জাল জমে উঠছে তা অপসারণেও। রাজনৈতিক দলগুলোও সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে একমত। যে কারণে দেশের গণমানুষের দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নির্বাচনের পর জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সব দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠনের আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। যাতে অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু করা সংস্কার কার্যক্রম থেমে না থাকে। গত দেড় যুগ অর্থাৎ আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছর এবং তার আগের ওয়ান- ইলেভেন সরকারের দুই বছরে বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কেঁদেছে। এ সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতি বিরাজ করেছে দেশে। দেশের বিচারব্যবস্থা খাতাপত্রে স্বাধীন হলেও পৃথক সচিবালয় না থাকায় প্রতিটি ক্ষেত্রে আওয়ামী আইন মন্ত্রণালয়ের খবরদারির সুযোগ ঘটেছে। যার নির্মম শিকার হয়েছেন বিরোধী দলের নেতা-কর্মীরা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার ইতোমধ্যে তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এ-সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা পর্যালোচনায় কয়েকজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করতে ঐতিহাসিক গুরুত্ব পাওয়া মাসদার হোসেন মামলার রায় দেওয়া হয়েছিল ১৯৯৯ সালের ২ ডিসেম্বর। বিচার বিভাগকে বঞ্চনার বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে এবং সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থেকে দেওয়া ওই রায়ে ১২ দফা নির্দেশনা ছিল। রায়ের আলোকে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক ঘোষণা করে। এরপর ১২ দফার মধ্যে দু-এক দফার আংশিক ছাড়া অধিকাংশই বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে রায়ের আলোকে বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় গঠনসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু নির্দেশনা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। বিচারকদের নিয়োগ, কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি, বরখাস্তকরণ, শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে এখনো সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয়ের দ্বৈত কর্তৃত্ব রয়েছে। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পালাবদলের পর বিচার বিভাগ ব্যবহার করে বিরোধী মত দমনের অভিযোগ ওঠে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে। ছাত্র-জনতার আলটিমেটামের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হন তার সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি। এরপরই মূলত নতুন করে আলোচনায় আসে বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা প্রসঙ্গ। দাবি ওঠে ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার। গত ১৪ আগস্ট ‘ইয়াং জাজেস ফর জুডিশিয়াল রিফর্ম’ ব্যানারে তরুণ বিচারকরাও ১২ দফা প্রস্তাব দেন। এই ১২ দফার প্রথম দফাতেই ছিল- জেলা পর্যায়ের আদালতগুলোর নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়’ গঠন এবং মাসদার হোসেন মামলার রায়ে দেওয়া সব নির্দেশনার বাস্তবায়ন।

তরুণ বিচারকদের প্রস্তাব খুবই প্রাসঙ্গিক ও তাৎপর্যপূর্ণ। গত পৌনে ১৬ বছর তাদের ওপর অশুভ প্রভাব বিস্তার করা হয়েছে আইন মন্ত্রণালয় থেকে। আদালত কী করবেন তা সরকার আগে থেকে নির্ধারণ করে দেবে এটা তরুণ বিচারকদের জন্য ছিল বিব্রতকর। গত ২১ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের দেওয়া অভিভাষণে তিনি সুপ্রিম কোর্টের অধীনে বিচার বিভাগে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার কথা বলেন। তাঁর অভিমত, বিচারকদের প্রকৃত স্বাধীনতা ততদিন পর্যন্ত নিশ্চিত হবে না, যতদিন পর্যন্ত বিচার বিভাগে দীর্ঘদিন ধরে বিরাজমান দ্বৈত শাসনব্যবস্থা বিলোপ করে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা না হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রথম ধাপ। জরুরি ভিত্তিতে এ সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব পাঠানো হবে বলেও জানিয়ে ছিলেন মাননীয় প্রধান বিচারপতি। ওই দিন মঞ্চে উপস্থিত আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলও প্রধান বিচারপতির বক্তব্য সমর্থন করেন। আইন উপদেষ্টার সমর্থনে নিশ্চিত হয়েছে পৃথক সচিবালয় এবার স্বপ্ন নয় বাস্তবে পরিণত হবে। যে সচিবালয় চলবে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনায়। এর ফলে মানুষের ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে। বিরোধী দল দমনের হাতিয়ার হিসেবে কোনো সরকার আদালতকে ব্যবহার করতে পারবে না। গত ১৬ বছর আমরা যারা বিরোধী দলের নেতা-কর্মী তাদের সাজানো মামলার জামিন চাইতে গিয়ে বারবার হতাশার শিকার হতে হয়েছে। আশা করা যায়, সে অবস্থার আর কখনো পুনরাবৃত্তি হবে না বিচারব্যবস্থার স্বাধীনতা পূর্ণাঙ্গতা পেলে।

আমার মতে, দেশের বিচার বিভাগ সভ্য দুনিয়ার অন্যান্য দেশের মতো স্বাধীন হয়ে উঠলে তা হবে সত্যিকারের এক বড় অর্জন। জুলাই বিপ্লব আমাদের রাজনীতিকদের রাজনীতি নিয়ে নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে। প্রায় ১৮ বছর ধরে অবর্ণনীয় নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছে বিএনপি। কিন্তু আমরা প্রতিহিংসার বদলে সহিষ্ণুতার পথ বেছে নেওয়ার নির্দেশনা পেয়েছি আমাদের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের কাছ থেকে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রতিহিংসা নয় বরং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠা করে অগণতান্ত্রিক শক্তিকে জবাব দিতে হবে। দেশে যাতে আর কোনো দিন বাকশাল অথবা নব্য বাকশালি কর্তৃত্ববাদের উদ্ভব না হয় তা নিশ্চিত করতে জাতি ধর্ম ভাষা নির্বিশেষে সব বাংলাদেশিকে এক সূত্রে কাজ করতে হবে।

সহিষ্ণুতার শিক্ষা আমরা পেয়েছি শহীদ জিয়ার কাছ থেকে। এ শিক্ষা আমরা পেয়েছি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছ থেকে। জুলাই বিপ্লবের পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বক্তব্যে দেশের সব মানুষের ঐক্যের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি শুধু অন্তর্বর্তী সরকার নয়, আগামী নির্বাচনের পর যে সরকার জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসবে তাদেরও দায়িত্ব হবে জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষা পূরণ করা। আর সে আকাক্সক্ষা হলো একটি গণতান্ত্রিক এবং বৈষম্যমুক্ত দেশ ও সমাজ প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করা। গণতান্ত্রিক সমাজে জাতি ধর্ম ভাষা নির্বিশেষে সব মানুষের সহাবস্থান উৎসাহিত করা হয়। কে মুসলমান, কে হিন্দু, কে খ্রিস্টান, কে বৌদ্ধ পার্থক্য নির্ণয় করা হয় না। বৈষম্য না থাকলে দেশের এক প্রান্তের মানুষের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষের বিরোধ দানা বেঁধে ওঠার সুযোগ থাকে না।

শহীদ জিয়া উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সময়ে বাংলাদেশ মুক্তবাজার অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। গত ৩৩ বছরে দেশ উন্নতির পথে যতটুকু এগিয়েছে তা সম্ভব হয়েছে সর্বস্তরের মানুষের নিরন্তর প্রচেষ্টায়।

দেশের ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে নিতে মুক্তবাজার অর্থনীতি মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। রাষ্ট্রায়ত্ত খাতকে নিরুৎসাহিত করে বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করায় জনগণের ট্যাক্সের টাকার অপচয় বন্ধ হয়েছে। অন্যদিকে বেসরকারি খাতের বিকাশের কারণে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত খাতে যেখানে শত শত কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হতো সেখানে বেসরকারি খাত হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব প্রদান করছে।

দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত হচ্ছে। আগামীতে যে দলই ক্ষমতায় যাক, তাদের দায়িত্ব হবে গণতন্ত্রের পথে দেশকে নিয়ে যাওয়া। অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা। মানুষ যাতে দুবেলা পেট ভরে খেতে পারে তা নিশ্চিত করতে বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা। দেশের মানুষ যাতে শান্তিতে ঘুমাতে পারে সেটা নিশ্চিত করা আরও জরুরি। সমাজে নারী-শিশুসহ প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবহেলা করা চলবে না।

♦ লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় বিজয় উৎসব
কানাডায় বিজয় উৎসব

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

৫ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৯ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন