শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৮, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৫

দুনিয়ার মহব্বত মানুষকে উদাসীন বানিয়ে দেয়

মুফতি আমজাদ হোসাইন
অনলাইন ভার্সন
দুনিয়ার মহব্বত মানুষকে উদাসীন বানিয়ে দেয়

এ দুনিয়া স্থায়ী আবাসন বা প্রকৃত বাড়ি নয়। এমন কি সব সময় থাকার জায়গাও নয়। আমরাই শুধু এ নশ্বর পৃথিবীতে আগমন করিনি, আমাদের আগে কোটি কোটি মানুষ এ দুনিয়ায় আগমন করেছিল এবং চিরবিদায় নিয়ে চলেও গেছে। দুনিয়ার বদ অভ্যাস হলো, সে মানুষকে উদাসীন বানিয়ে দেয়। মানুষ ভাবতে থাকে যে, ব্যস! দুনিয়াই আমাদের সবকিছু, দুনিয়ার জীবনই স্থায়ী জীবন। এরপর আর কোনো জীবন নেই, হিসাব-নিকাশ নেই, মরণের পর পুনর্জীবনের বিশ্বাসও তার নেই, ইত্যাদি ভ্রান্ত ধারণা সে পোষণ করতে থাকে। এ ছাড়া আর কোনো চিন্তাই সে করে না। পরকালের জন্য কোনো ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ না করে সে উদাসীন থাকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন কি কেউ এ দুনিয়ায় আগমন করেছে যাকে এ পৃথিবী হতে বিদায় নিতে হয়নি বা বিদায় নিতে হবে না? বা সে এ দুনিয়ায়ই সর্বদা অবস্থান করছে কিংবা অবস্থান করবে? আল্লাহর বড় বড় নাফরমান যেমন : নমরুদ, হামান, কারুন, ফেরাউন, আবু জাহেল, উৎবা এবং শাইবা- তাদের কেউ কি এ দুনিয়ায় স্থায়ীভাবে জীবন ধারণ করে অবস্থান করছে? ইতিহাস অধ্যয়ন করলে দেখা যায় তারা দুনিয়াকে স্থায়ী আবাসন বানিয়েছিল, আল্লাহকে ভুলে তাঁর বান্দাদের সঙ্গে হঠকারিতায় লিপ্ত হয়েছিল। ফলে আজাবে ইলাহির দ্বারা সমূলে ধ্বংস হয়ে গেছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে, অতঃপর যে ব্যক্তি সীমা লঙ্ঘন করেছে; এবং পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম। (সূরা নাজিআত : ৩৭, ৩৮, ৩৯) অর্থাৎ যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর প্রেরিত রসুলের আনুগত্য ছেড়ে দিয়ে ইবলিসের আনুগত্যে লিপ্ত হয় এবং সে পার্থিব জীবনকে পরকালের ওপর প্রাধান্য দেয়, সে দুনিয়ার খেল-তামাশায় নিজেকে লিপ্ত রাখে পরকাল সম্পর্কে একেবারে গাফেল থাকে।

তার সম্পর্কে বলা হয়েছে, জাহান্নামই একমাত্র তার ঠিকানা। কারণ মানুষ মরণশীল। তাকে অবশ্যই একদিন তার খালেকের (স্রষ্টা) সামনে দাঁড়াতে হবে। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের হিসাব দিতে হবে। এ দুনিয়ায় এমন কোনো পদ্ধতি আজ পর্যন্ত কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি, যা দ্বারা এ পৃথিবীতে আগমনের পর চিরদিনের জন্য সে বসবাস করতে সক্ষম হবে বা দুনিয়ার আরাম-আয়েশকে চিরদিনের জন্য সে ধরে রাখতে পারবে। অবশ্যই মানুষকে এ দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হবে। কোনোভাবেই সর্বদা দুনিয়ায় থাকতে পারবে না। দুনিয়ার এমন কোনো শক্তি নেই যে, কোনো মানুষকে এ পৃথিবীতে সর্বদার জন্য বাঁচিয়ে রাখতে পারবে। সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে। যত ইচ্ছা তুমি দুনিয়া কামাও, কোটিপতি, লাখপতি আর রাজা-বাদশাহ হয়ে যাও কিন্তু মনে রাখতে হবে একদিন খালি হাতে সবকিছু ছেড়ে চলে যেতে হবে। এ দুনিয়ার কোনো জিনিসই আমাদের নয়, সবকিছু দুনিয়ায় থেকে যাবে। বিশ্ববরেণ্য কবি আল্লামা শেখ সা’দী (রহ.) গুলিস্তা নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন, ফরিদুন বাদশাহর রাজপ্রাসাদের ওপর লেখা ছিল নিম্নের কয়েকটি পঙ্ক্তি। ‘হে ভাই, এ দুনিয়া কারও কাছে স্থায়ীভাবে থাকে না। সুতরাং দুনিয়ার প্রতি মনোযোগী না হয়ে দুনিয়ার স্রষ্টা এক আল্লাহর প্রতি মনোনিবেশ কর। এ দুনিয়া তোমার মতো অনেককে লালন-পালন করেছে এবং ধ্বংস করেছে। সুতরাং এ দুনিয়ার ওপর ভরসা কর না। যখন পবিত্র আত্মা চলে যায়, তখন সে চাই সিংহাসনের ওপর মৃত্যুবরণ করুক বা মাটির ওপর মৃত্যুবরণ করুক উভয় সমান।’ অর্থাৎ রাজা-প্রজার মাঝে কোনো ধরনের পার্থক্য থাকে না। আমরা আজ এক আল্লাহকে ভুলে গিয়ে, দিন-রাত পাগলের মতো দুনিয়ার পণ্যসামগ্রী একটু একটু করে জমা করছি, দুনিয়া কামাইয়ের উদ্দেশ্যে বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিচরণ করে বেড়াচ্ছি, এ দুনিয়া বা দুনিয়ার ক্ষমতা পাওয়ার জন্য কত কিছুই না করছি, আত্মীয়তার বন্ধন অস্বীকার করছি, পিতা-মাতাকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছি, দীন-ইসলামের বিধানাবলীর কোনো পরোয়াই করছি না। এতকিছুর পরও কি এ ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ায় থাকা যাবে? কবরের জীবন বড় কঠিন জীবন। হাদিসে এসেছে, রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, কবর হয়তোবা জান্নাতের বাগান হবে অথবা সাপ-বিচ্ছুর গর্ত হবে। যদি মানুষ ইখলাসের সঙ্গে নেক আমল করে তার জন্য কবর জান্নাতের বাগান হবে, আর যদি কেউ ইবলিসের কথা শুনে জীবন পরিচালনা করে তার জন্য কবর জাহান্নামের সাপ-বিচ্ছুর গর্ত হবে। সেই জগতে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজেই নিজের নেকির সুফল পাবে এবং বদ আমলের বোঝা নিজেই বহন করবে।  আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে বেশি বেশি নেক আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

-লেখক : মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও খতিব, বারিধারা, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
সর্বশেষ খবর
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতের আগেই ত্বকের যত্ন
শীতের আগেই ত্বকের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা
ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম
রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন