শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

উইকিলিকসের তথ্য

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে বাধা ছিল তারেকের

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে বাধা ছিল তারেকের

দুর্নীতির অভিযোগে খালেদা জিয়ার বড় ছেলে ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে না দিতে দেশটির ঢাকা দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে একটি গোপন বার্তা গিয়েছিল। আলোচিত ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা ওই বার্তাটি ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস থেকে দেশটির পররাষ্ট্র দফতরে পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, 'রাজনৈতিকভাবে সংঘটিত ব্যাপক মাত্রায় দুর্নীতির জন্য তারেক রহমান দায়ী বলে দূতাবাস মনে করে। তার দুর্নীতির কারণে মার্কিন ঘোষণাপত্রের ৪ নম্বর ধারায় বর্ণিত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের স্থিতিশীলতা এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক সহায়তার লক্ষ্য বিনষ্ট হওয়ার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয়েছে।'

তবে তারেকের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান, মেয়ে জাইমা ও মা খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়নি দূতাবাস থেকে। তারেকের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাবের পক্ষে বিস্তারিত তুলে ধরা হয় ওই বার্তায়। বার্তায় বলা হয়, 'বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ যেখানে জনজীবনের সব ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত দুর্নীতি স্বীকৃত। ২০০৬ সালে টানা চতুর্থবারের মতো ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতির ধারণা সূচকে বাংলাদেশ শীর্ষ অবস্থানে থাকে। 'কয়েক মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসা তত্ত্বাবধায়ক সরকার দুর্নীতির মূল উৎপাটন এবং দারিদ্র্যপীড়িত এ জাতিকে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা চৌর্যবৃত্তি থেকে মুক্তি দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতির কারণে প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার দুই শতাংশ কম হয় বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।' সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের বিষয়ে তার বার্তায় বলা হয়, 'দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে সরকারের ইচ্ছা বা সামর্থ্য নিয়েও অনেক সংশয় রয়েছে।' এভাবে দুর্নীতি চলতে থাকলে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট তৈরি হওয়ার পাশাপাশি একটি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় জনআকাঙ্ক্ষায় ফাটল ধরবে বলেও উদ্বেগ জানানো হয় বার্তায়।

বার্তায় তারেক রহমানকে 'কুখ্যাত এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে, যাকে সবাই ভয় পায়' বলে বর্ণনা করা হয়। জামিনে মুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য ২০০৮-এর ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে তার যাত্রা করার কথাও তুলে ধরে মার্কিন দূতাবাস।

এরপর বার্তায় তাতে তারেক জিয়া সম্পর্কে বলা হয়, 'সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত বিষয় এবং রাজনৈতিক পদ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে যত্রতত্র ঘুষ চাওয়ার জন্য তারেক জিয়া কুখ্যাত। দুর্নীতিপ্রবণ সরকার এবং বাংলাদেশের সহিংস রাজনীতির এক দৃষ্টান্ত সে।'

ঘুষ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, অর্থআত্দসাৎ ও কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা চললেও তাকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয় বলে বার্তায় উল্লেখ করা হয়।

গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে, যা দেশের সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত পেঁৗছেছে তার মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বাধা কাটিয়ে বিচারিক ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে তারেক জামিন পেয়েছেন, বলে বলা হয় বার্তায়। এতে বলা হয়, 'আমরা মনে করি তারেক জিয়ার বেশ কয়েকটি পাসপোর্ট আছে। তার একটিতে যুক্তরাজ্য ভিসা দিয়েছে। ২০০৫ সালের ১১ মে ইস্যু করা অন্য একটি পাসপোর্টে পাঁচ বছর মেয়াদি (বি১/বি২) ভিসা লাগানো আছে। সরকার সেটি জব্দ করেছে বলে আমাদের ধারণা।

'তারেক কয়েকশ' মিলিয়ন ডলারের অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছে বলে খবর রয়েছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে একজন প্রখ্যাত ব্যবসায়ী জবানবন্দি দিয়েছেন, যিনি তার ক্ষমতার অপব্যবহারের শিকার হয়েছেন।'

বার্তায় বলা হয়, একটি মামলায় তারেক আল আমিন কনস্ট্রাকশনের মালিক আমিন আহমেদকে হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। দেড় লাখ ডলার না দিলে তার প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। রেজা কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের মোহাম্মদ আফতাব উদ্দীন খান, মীর আখতার হোসেন লিমিটেডের মীর জহির হোসেন ও হারুণ ফেরদৌসিসহ অন্য অনেক স্থানীয় ব্যবসায়ী তার বিরুদ্ধে কয়েক মিলিয়ন ডলারের চাঁদাবাজির অভিযোগ করেছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনও তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনেছে এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর ফাঁকির মামলা দিয়েছে। মার্কিন দূতাবাস বলেছে, তারেকের দুর্নীতির কর্মকাণ্ড শুধু স্থানীয় কোম্পানির কাছে চাঁদাবাজির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধানে তার বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অনেকগুলো ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

ক. সিমেন্স : সিমেন্সের কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে তারেক ও তার ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে দেওয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত একজনের সাক্ষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে সিমেন্সের সব চুক্তির ক্ষেত্রে তারেক প্রায় দুই শতাংশ ঘুষ নিয়েছেন। এ মামলাটি যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের সম্পদ বাজেয়াপ্তকরণ শাখা ও এফবিআই খতিয়ে দেখছে।

খ. হার্বিন কোম্পানি : দুর্নীতি দমন কমিশন সূত্র জানিয়েছে, একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য চীনের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তারেক রহমানকে সাড়ে সাত লাখ ডলার দেয়। তারেকের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু এ ঘুষের অর্থ নিয়ে তা সিঙ্গাপুরে সিটিব্যাংকে রাখে।

গ. মোনেম কনস্ট্রাকশন : দুর্নীতি দমন কমিশনের এক কর্মকর্তা দূতাবাসকে জানিয়েছেন, মোনেম কনস্ট্রাকশন একটি কার্যাদেশ পেতে তারেক রহমানকে সাড়ে চার লাখ ডলার দেয়।

'ঘুষ ও চাঁদাবাজি ছাড়াও তারেক বড় অঙ্কের অর্থ আত্দসাতের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে এসিসি জানিয়েছে। কয়েক সহযোগীর সহায়তা নিয়ে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি টাকা লুট করেন তারেক। এসিসির এক কর্মকর্তা জানান, ওই ট্রাস্ট ফান্ডের ব্যাংক হিসাবের সহস্বাক্ষরকারী হিসেবে ফান্ড থেকে টাকা তুলে নিজের শহরে তিনি জমি কেনেন। ২০০৬ সালে নির্বাচনী প্রচারণার সময় ওই ফান্ডের চেক তিনি কর্মীদের দেন। মার্কিন দূতাবাস বলেছে, তারেকের দুর্নীতি যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করেছে।

তার ব্যক্তিক্রমী কর্মকাণ্ডে সরকার এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের স্থিতিশীলতার প্রতি জনগণের ভরসা কমে গেছে। আইন লঙ্ঘনে তারেক যে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে তা আইন সংশোধন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক সহায়তা লক্ষ্য অর্জন ঝুঁকির মুখে পড়েছে। 'বাংলাদেশে ঘুষ, অর্থ আত্দসাৎ ও দুর্নীতির সংস্কৃতি গড়ে তোলা ও বজায় রাখার ক্ষেত্রে তারেক যা করেছেন তাতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অনেক সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। তিনি মিলিয়ন ডলার জনগণের অর্থ চুরি করায় মুসলিম প্রধান এ উদারপন্থি দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিঘি্নত হয়েছে এবং একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগ ব্যাহত হয়েছে, যা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই অঞ্চলে একটি অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।'

'তারেকের বেপরোয়া দুর্নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্র মিশনের লক্ষ্যগুলোও ব্যাপকভাবে হুমকিতে পড়েছে। ঢাকা দূতাবাসের বাংলাদেশের জন্য তিনটি বিষয়ে অগ্রাধিকার রয়েছে। গণতন্ত্রায়ন, উন্নয়ন ও সন্ত্রাসীদের জায়গা না দেওয়া। তারেকের দুর্নীতিতে তিনটি লক্ষ্য অর্জনই বিঘি্নত হয়েছে। তার অর্থআত্দসাৎ, চাঁদাবাজি ও বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপের কারণে আইনের শাসন ব্যাহত হয়েছে এবং স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যকে হুমকিতে ফেলেছে।' 'ব্যবসায় দুর্নীতি ও ঘুষের যে চর্চা তারেক গড়ে তুলেছেন তাতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়েছে। উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় বিদেশি বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত হওয়ার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক কার্যক্রম জটিল হয়ে পড়েছে।'

'চূড়ান্তভাবে, আইনের শাসনের প্রতি তার চরম অবাধ্যতা বাংলাদেশে সন্ত্রাসীদের আস্তানা গাড়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরির সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি দারিদ্র্য বৃদ্ধি ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে দুর্বল করেছে। সংক্ষেপে বলা হয়, বাংলাদেশে যা কিছু খারাপ তার বেশিরভাগের জন্যই তারেক ও তার সহযোগীদের দায়ী করা যায়।'

 

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
গোপালগঞ্জে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
তফসিলের এক মাস আগেও ভোটার হওয়া যাবে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন
কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?
আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান
নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন
জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে
ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান
সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চলবে না মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : অভিযান শুরু রবিবার
সিলেটে চলবে না মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : অভিযান শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার একমাত্র গির্জায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩, আহত ১০
গাজার একমাত্র গির্জায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩, আহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকে একহাত নিলেন লারা
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডকে একহাত নিলেন লারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে আজ দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া মাহফিল
গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে আজ দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন