শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ

দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে আছে এসব স্থাপনা। বিগত কয়েক বছরের ব্যবধানে এগুলো নির্মাণ করা হয়েছে। সব নান্দনিক ইসলামী সৃষ্টিকর্ম মানুষের চিন্তাশীল সুন্দর সৃষ্টিশীলতার বহিঃপ্রকাশ। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য চোখ ধাঁধানো ইসলামী স্থাপত্যশিল্প ও ভাস্কর্য। বাংলাদেশও এ থেকে পিছিয়ে নেই। রাজধানী ঢাকাসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দৃষ্টিনন্দন ইসলামী স্থাপত্যশিল্প ও ভাস্কর্য প্রতিটি অঞ্চলের সৌন্দর্য ও পরিচিতিকে বাড়িয়ে দিয়েছে। ঐতিহাসিক চিন্তা-চেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি, ধর্ম ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে শিল্পীর তুলির আঁচড়ে নির্মিত ভাস্কর্য ও স্থাপত্যশিল্প গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর শোভাবর্ধন করছে। এসব ধর্মীয় শিল্পকর্মের নান্দনিক রূপ দেখে হৃদয় জুড়ায় অগণিত ধর্মপ্রাণ দর্শনার্থী ও ভ্রমণপিপাসুর। সংক্ষেপে এসব সৃষ্টিকর্মের বিষয়ে আজকের আয়োজন...

 

কুমিল্লায় নজরকাড়া ‘আল্লাহু চত্বর’

মোটামুটি দূর থেকেই সড়কের পাশে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ডে এটি চোখে পড়ে। প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালক গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য এ ইসলামী ভাস্কর্যটিতে

কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা সদরে আল্লাহর ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন আল্লাহু চত্বর নজর কাড়ছে মানুষের। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা আল্লাহর নামের এমন একটি স্থাপনা দেখে বেশ খুশি। কয়েক মাস আগে উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ডের পূর্বপাশের তিন রাস্তার মোড়ে খোদাই করে মহান আল্লাহতায়ালার গুণবাচক ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যটির শুভ উদ্বোধন করা হয়। এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এর উদ্বোধন করেন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, মহান আল্লাহতায়ালার গুণবাচক ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যই এ চত্বরের আকর্ষণ। ফলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ড। বর্তমান সংসদ সদস্য ইউসুফ হারুনের সহযোগিতায় বাসস্ট্যান্ডে এটি স্থাপন করা হয়। ভাস্কর্য স্থাপনকৃত এ চত্বরটির নাম দেওয়া হয়েছে আল্লাহু চত্বর। চত্বরটির মাঝখানে সুবিশাল একটি পিলারে চারপাশে খোদাই করে লেখা হয়েছে আল্লাহর ৯৯টি নাম এবং চূড়ায় বড় করে লেখা হয়েছে ‘আল্লাহু’। আরবি শব্দে  তৌহিদের কালেমা লেখা এ স্তম্ভটি উচ্চতায় ১৬ ফুট এবং ১০ ফুট ব্যাস। এতে একসঙ্গে তৈরি তিনটি স্তম্ভে বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ আল্লাহু লেখা। এর নিচে লেখা রয়েছে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’। এরপর রয়েছে উচ্চারণ ও অর্থসহ আল্লাহর গুণবাচক ৯৯ নাম। এর নিচে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন রঙে সজ্জিত ছয়টি আরবি ক্যালিগ্রাফি। মোটামুটি দূর থেকেই সড়কের পাশে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ডে এটি চোখে পড়ে। প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য এ ইসলামিক ভাস্কর্যটিতে। এ ছাড়াও প্রতিদিনই বাড়ছে ভাস্কর্যটির পাশে দর্শনার্থীদের ভিড়। এলাকাবাসী আরও জানায়, মাত্র কয়েক বছর আগেও দুর্ঘটনাপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত এ এলাকাটি ছিল প্রায় জনমানবশূন্য। এখানে গড়ে উঠেছে বহুতল মার্কেট। এ ছাড়াও মুরাদনগরের বিভিন্ন গ্রামে যাতায়াতের জন্য এখানে রয়েছে সিএনজি ও অটোরিকশা স্টেশন। অনেকে স্মৃতি ধরে রাখতে আল্লাহু চত্বরের ছবি তুলছেন।

 

কসবায় পবিত্র কোরআনের ভাস্কর্য

দেশের প্রথম পবিত্র কোরআনের ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায়। এর আগে বাংলাদেশে আর কেউ এ রকম ইসলামিক ভাস্কর্য নির্মাণ করেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের তৎকালীন শিক্ষার্থী ভাস্কর কামরুল হাসান শিপন ইসলামিক এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভাস্কর্যটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। কসবা পৌর মেয়র এমরানুদ্দীন জুয়েলের তত্ত্বাবধানে পবিত্র কোরআনের আদলে নির্মিত এ ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সৌদি আরবের জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে নেমে মুসলমানদের পবিত্র নগরী মক্কার প্রবেশদ্বারে আল কোরআনের আদলে একটি দৃষ্টিনন্দন বিশালাকার তোরণ রয়েছে। সেই তোরণের আদলে কসবা উপজেলা সদরের ব্যস্ততম কদমতলা মোড়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। উন্নতমানের গ্লাস ফাইভার দ্বারা তৈরি নান্দনিক ভাস্কর্যটি উচ্চতায় ১৬ ফুট এবং প্রস্থে ৮ ফুট। নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সোয়া ২ লাখ টাকা। কোরআনের এই ভাস্কর্যটি দেখতে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় করেন অনেক দর্শনার্থী। দূর-দূরান্ত থেকে আসেন কোরআন-প্রেমিক মানুষ। অনেকে বলেন, এটি শুধু ভাস্কর্য নয়; কোরআন-প্রেমিক জনতার পবিত্র স্থান। ব্যতিক্রমধর্মী এ অসামান্য ভাস্কর্য নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা সব পেশা-শ্রেণির মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দেশে অপরাধমুক্ত ইসলামী সমাজ গঠন এবং সুন্দর শরিয়তসম্মত পরিবেশ বিনির্মাণে কসবাসহ দেশের সব মুসলমানদের কাছে এই ভাস্কর্য দেখে মানুষ অন্তরে অনুভব করবেন ইসলাম এবং কোরআনের শিক্ষা।  মহান আল্লাহতায়ালার প্রতি তৈরি হবে এক অনন্য ভালোবাসা।

 

ফেনীতে আল্লাহু মুহাম্মদ (সা.) নামের নান্দনিক স্থাপনা

ফেনী শহরে নির্মাণ করা হয়েছে আল্লাহু ও মুহাম্মদ (সা.) নামে নান্দনিক এক স্থাপনা। শহরের বাইপাস অংশের রামপুর সড়কের মাথায় এ ইসলামিক ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ স্থাপনা নির্মাণ করেছে ফেনী পৌরসভা। নির্মাণ কাজে ব্যয় হয়েছে ১০ লাখ টাকা। মহান আল্লাহ ও মুসলিম জাহানের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে প্রতি মুহূর্তে স্মরণ করতে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। ভাস্কর্যটির উচ্চতা সাড়ে ১৪ ফুট।

এ ছাড়া শহরের শহীদ মেজর সালাউদ্দিন বীরউত্তম উচ্চ বিদ্যালয়-সংলগ্ন সড়কের মোড়ে আরেকটি ইসলামিক ভাস্কর্য নির্মাণের উদ্যোগ রয়েছে। আরবি দুই শব্দের ইসলামিক স্থাপনাটি পথচারীসহ মুসল্লিদের মন কাড়ছে। 

দিনের বেলায় এ স্থাপনাটি দেখতে যেমনই হোক না কেন, রাতে এর সৌন্দর্য বহু গুণ বেড়ে যায়। তাই সহজে সব শ্রেণির পথচারীর দৃষ্টিগোচর হয় এটি। আলোকসজ্জার কারণে রাতের সময়টিতে স্থাপনাটি তার  নান্দনিক রূপ মেলে ধরে।

 

আরও কিছু ভাস্কর্য

দ্য গ্লোরি অব নামিরা, মোহাম্মদপুর

রাজধানীর মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদ-সংলগ্ন চৌরাস্তায় নির্মিত ঢাকার প্রথম ইসলামী ভাস্কর্য ‘দ্য গ্লোরি অব নামিরা’। মহান আল্লাহতায়ালা ৯৯ নাম সংবলিত স্তম্ভটি ঢাকা উত্তর সিটির ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনারের উদ্যোগে নির্মিত হয়।

কালেমা স্তম্ভ, ঢাকা

হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে হাইওয়ে রোডে গোলচত্বরে ‘কালেমা স্তম্ভ’। দৃষ্টিনন্দন এ চত্বরে তৌহিদের কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ’ স্তম্ভের চূড়ায় রয়েছে মহান আল্লাহর নাম ‘আল্লাহু’। এ চত্বরটিও দেশ-বিদেশের মানুষের হৃদয়ে বাংলাদেশের ইসলামী সংস্কৃতিকে তুলে ধরে।

আল্লাহু চত্বর নরসিংদী

‘আল্লাহু চত্বর’ নরসিংদী সদরের রেলস্টেশন-সংলগ্ন বিলাসদি এলাকায় নির্মিত হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দর গোল চত্বরের আদলে নির্মিত ৫০ ফুট উচ্চতার ‘আল্লাহু চত্বর’-এর জন্য দেশ-বিদেশে নরসিংদীর পরিচয় ছড়িয়ে পড়ে। দৃষ্টিনন্দন আল্লাহু স্তম্ভটি নির্মাণ করেন নরসিংদীর সাবেক পৌর মেয়র লোকমান হোসেন। বিশাল এ আল্লাহু চত্বরের স্তম্ভটি দেখতে প্রতিনিয়ত দর্শনার্থীরা এখানে আসছেন।

কালেমা চত্বর, পিরোজপুর

দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার প্রাণকেন্দ্র বাসস্ট্যান্ড মোড়ে নির্মাণ করা হয় বিশাল ‘কালেমা চত্বর’। এই ইসলামিক স্থাপনাটি উপজেলার বাসস্ট্যান্ডের ত্রিমোহনায় ৩১৫ ফুট জায়গাজুড়ে সমতল সড়ক থেকে ১৫ ফুট ওপরে শোভা পাচ্ছে। অনেক বড় বড় অক্ষরে লেখা আছে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ’। সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ব্যক্তিগত অনুদানে ১৯৯৮ সালে এটি নির্মিত। ২২ বছরের বেশি আগের নির্মিত কালেমা চত্বর আজও ইসলামের আলো ছড়িয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

বিসমিল্লাহ চত্বর, পিরোজপুর

২০০০ সালে পিরোজপুর-ভান্ডারিয়া সড়কের চরখালী ফেরিঘাট চৌরাস্তায় নির্মিত নান্দনিক ‘বিসমিল্লাহ চত্বর’। রেলিংয়ে ঘেরা ৩০ ফুট উচ্চতার গম্বুজ আকৃতির ফোয়ারার চারদিকে ‘বিসমিল্লাহ’ লেখা ক্যালিগ্রাফি স্থাপন করা হয়। চারপাশে করা হয় সুন্দর বনায়ন। নানান পাতাবাহার গাছ ও ফুলের গাছে সাজানো এ চত্বরের পানির ফোয়ারা এবং বর্ণিল আলোর ঝলকানি সন্ধ্যায় দর্শকদের বিমোহিত করে তোলে। এটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অর্থায়নে নির্মিত।

মাদানি তোরণ, সিলেট

পীর-আওলিয়ার শহর সিলেটের নয়া সড়ক জামে মসজিদ-সংলগ্ন পয়েন্টে উন্মুক্ত পরিবেশে নির্মিত হয়েছে মাদানি তোরণ। মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এ তোরণ নির্মাণ করেন। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা, দারুল উলুম দেওবন্দের প্রখ্যাত আলেম হুসাইন আহমদ মাদানির নামে এ তোরণের নামকরণ করা হয়। এ তোরণের শীর্ষচূড়ায় বড় আরবি শব্দে লেখা রয়েছে মহান আল্লাহর নাম ‘আল্লাহু’। ফলে এক ধরনের পবিত্রতা বিরাজ করছে আশপাশের এলাকায়।

সুবহানাল্লাহ চত্বর, পিরোজপুর

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার ফুলতলা বাজারের ত্রিমোহনায় নির্মিত হয়েছে ‘সুবহানাল্লাহ’ লেখা নান্দনিক ভাস্কর্য। প্রায় ২০ ফুট উচ্চতার গোলাকৃতির মিনার বা গম্বুজ আকৃতির এ স্তম্ভটি ভা-ারিয়া পৌর শহর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ধাওয়া সড়কের ফুলতলা বাজারের ত্রিমোহনা সড়কে অবস্থিত। টাইলস দিয়ে তিনটি পিলারে এটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি পিলারে লেখা রয়েছে মহান আল্লাহর গুণবাচক ৯৯ নাম।

জেলা পরিষদের অর্থায়নে গড়ে তোলা মিনার আকৃতির এ ভাস্কর্যের নাম রাখা হয়েছে ‘সুবহানাল্লাহ চত্বর’। ২০১৭ সালে তৎকালীন পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এটি নির্মাণ করেন।

বুরহান উদ্দিন (রহ.) চত্বর, সিলেট

সিলেট নগরীর মেন্দিবাগ এলাকায় শাহ গাজি সৈয়দ বুরহান উদ্দিন (রহ.)-এর নামে নির্মিত হয় একটি ভাস্কর্য। খাদিম সিরামিকসের অর্থায়নে এটি নির্মাণ করা হয়। সিলেটের আদি মুসলিম শাহ সৈয়দ গাজি বুরহান উদ্দীন রাহমাতুল্লাহি আলাইহির নামে এর নামকরণ করা হয়। ভাস্কর্যটির সার্বিক রক্ষণাবেক্ষণ করছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ‘ডিজাইন আর্টিস্ট্রি। এ স্তম্ভের চূড়ায় ক্যালিগ্রাফি খচিত মহান আল্লাহতায়ালার নাম ‘আল্লাহু’ লেখা রয়েছে। রাতের আলোকসজ্জায় এটি বর্ণিল হয়ে ওঠে। চত্বরের কারণে পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে পবিত্রতা।

আল্লাহু চত্বর, নরসিংদী

আল্লাহতায়ালার ৯৯ নামের দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে নরসিংদীতে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের উদ্যোগে এটি স্থাপন করা হয়।

মাধবদী থানার আমদিয়া ইউনিয়নের কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে ভাস্কর্য স্থাপনকৃত এ চত্বরটির নাম দেওয়া হয়েছে আল্লাহু চত্বর। চত্বরটির মাঝখানে সুবিশাল একটি পিলারে চারপাশে খোদাই করে লেখা হয়েছে মহান আল্লাহর পবিত্র ৯৯টি নাম। চূড়ায় বড় করে লেখা হয়েছে- ‘আল্লাহু’। অনেক দূর থেকেই এটি দেখা যায়। তাই প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ ড্রাইভাররা গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য  এ ইসলামিক ভাস্কর্যটিতে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৫৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা