শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ

দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে আছে এসব স্থাপনা। বিগত কয়েক বছরের ব্যবধানে এগুলো নির্মাণ করা হয়েছে। সব নান্দনিক ইসলামী সৃষ্টিকর্ম মানুষের চিন্তাশীল সুন্দর সৃষ্টিশীলতার বহিঃপ্রকাশ। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য চোখ ধাঁধানো ইসলামী স্থাপত্যশিল্প ও ভাস্কর্য। বাংলাদেশও এ থেকে পিছিয়ে নেই। রাজধানী ঢাকাসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দৃষ্টিনন্দন ইসলামী স্থাপত্যশিল্প ও ভাস্কর্য প্রতিটি অঞ্চলের সৌন্দর্য ও পরিচিতিকে বাড়িয়ে দিয়েছে। ঐতিহাসিক চিন্তা-চেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি, ধর্ম ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে শিল্পীর তুলির আঁচড়ে নির্মিত ভাস্কর্য ও স্থাপত্যশিল্প গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর শোভাবর্ধন করছে। এসব ধর্মীয় শিল্পকর্মের নান্দনিক রূপ দেখে হৃদয় জুড়ায় অগণিত ধর্মপ্রাণ দর্শনার্থী ও ভ্রমণপিপাসুর। সংক্ষেপে এসব সৃষ্টিকর্মের বিষয়ে আজকের আয়োজন...

 

কুমিল্লায় নজরকাড়া ‘আল্লাহু চত্বর’

মোটামুটি দূর থেকেই সড়কের পাশে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ডে এটি চোখে পড়ে। প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালক গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য এ ইসলামী ভাস্কর্যটিতে

কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা সদরে আল্লাহর ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন আল্লাহু চত্বর নজর কাড়ছে মানুষের। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা আল্লাহর নামের এমন একটি স্থাপনা দেখে বেশ খুশি। কয়েক মাস আগে উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ডের পূর্বপাশের তিন রাস্তার মোড়ে খোদাই করে মহান আল্লাহতায়ালার গুণবাচক ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যটির শুভ উদ্বোধন করা হয়। এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এর উদ্বোধন করেন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, মহান আল্লাহতায়ালার গুণবাচক ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যই এ চত্বরের আকর্ষণ। ফলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ড। বর্তমান সংসদ সদস্য ইউসুফ হারুনের সহযোগিতায় বাসস্ট্যান্ডে এটি স্থাপন করা হয়। ভাস্কর্য স্থাপনকৃত এ চত্বরটির নাম দেওয়া হয়েছে আল্লাহু চত্বর। চত্বরটির মাঝখানে সুবিশাল একটি পিলারে চারপাশে খোদাই করে লেখা হয়েছে আল্লাহর ৯৯টি নাম এবং চূড়ায় বড় করে লেখা হয়েছে ‘আল্লাহু’। আরবি শব্দে  তৌহিদের কালেমা লেখা এ স্তম্ভটি উচ্চতায় ১৬ ফুট এবং ১০ ফুট ব্যাস। এতে একসঙ্গে তৈরি তিনটি স্তম্ভে বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ আল্লাহু লেখা। এর নিচে লেখা রয়েছে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’। এরপর রয়েছে উচ্চারণ ও অর্থসহ আল্লাহর গুণবাচক ৯৯ নাম। এর নিচে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন রঙে সজ্জিত ছয়টি আরবি ক্যালিগ্রাফি। মোটামুটি দূর থেকেই সড়কের পাশে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ডে এটি চোখে পড়ে। প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য এ ইসলামিক ভাস্কর্যটিতে। এ ছাড়াও প্রতিদিনই বাড়ছে ভাস্কর্যটির পাশে দর্শনার্থীদের ভিড়। এলাকাবাসী আরও জানায়, মাত্র কয়েক বছর আগেও দুর্ঘটনাপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত এ এলাকাটি ছিল প্রায় জনমানবশূন্য। এখানে গড়ে উঠেছে বহুতল মার্কেট। এ ছাড়াও মুরাদনগরের বিভিন্ন গ্রামে যাতায়াতের জন্য এখানে রয়েছে সিএনজি ও অটোরিকশা স্টেশন। অনেকে স্মৃতি ধরে রাখতে আল্লাহু চত্বরের ছবি তুলছেন।

 

কসবায় পবিত্র কোরআনের ভাস্কর্য

দেশের প্রথম পবিত্র কোরআনের ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায়। এর আগে বাংলাদেশে আর কেউ এ রকম ইসলামিক ভাস্কর্য নির্মাণ করেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের তৎকালীন শিক্ষার্থী ভাস্কর কামরুল হাসান শিপন ইসলামিক এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভাস্কর্যটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। কসবা পৌর মেয়র এমরানুদ্দীন জুয়েলের তত্ত্বাবধানে পবিত্র কোরআনের আদলে নির্মিত এ ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সৌদি আরবের জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে নেমে মুসলমানদের পবিত্র নগরী মক্কার প্রবেশদ্বারে আল কোরআনের আদলে একটি দৃষ্টিনন্দন বিশালাকার তোরণ রয়েছে। সেই তোরণের আদলে কসবা উপজেলা সদরের ব্যস্ততম কদমতলা মোড়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। উন্নতমানের গ্লাস ফাইভার দ্বারা তৈরি নান্দনিক ভাস্কর্যটি উচ্চতায় ১৬ ফুট এবং প্রস্থে ৮ ফুট। নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সোয়া ২ লাখ টাকা। কোরআনের এই ভাস্কর্যটি দেখতে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় করেন অনেক দর্শনার্থী। দূর-দূরান্ত থেকে আসেন কোরআন-প্রেমিক মানুষ। অনেকে বলেন, এটি শুধু ভাস্কর্য নয়; কোরআন-প্রেমিক জনতার পবিত্র স্থান। ব্যতিক্রমধর্মী এ অসামান্য ভাস্কর্য নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা সব পেশা-শ্রেণির মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দেশে অপরাধমুক্ত ইসলামী সমাজ গঠন এবং সুন্দর শরিয়তসম্মত পরিবেশ বিনির্মাণে কসবাসহ দেশের সব মুসলমানদের কাছে এই ভাস্কর্য দেখে মানুষ অন্তরে অনুভব করবেন ইসলাম এবং কোরআনের শিক্ষা।  মহান আল্লাহতায়ালার প্রতি তৈরি হবে এক অনন্য ভালোবাসা।

 

ফেনীতে আল্লাহু মুহাম্মদ (সা.) নামের নান্দনিক স্থাপনা

ফেনী শহরে নির্মাণ করা হয়েছে আল্লাহু ও মুহাম্মদ (সা.) নামে নান্দনিক এক স্থাপনা। শহরের বাইপাস অংশের রামপুর সড়কের মাথায় এ ইসলামিক ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ স্থাপনা নির্মাণ করেছে ফেনী পৌরসভা। নির্মাণ কাজে ব্যয় হয়েছে ১০ লাখ টাকা। মহান আল্লাহ ও মুসলিম জাহানের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে প্রতি মুহূর্তে স্মরণ করতে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। ভাস্কর্যটির উচ্চতা সাড়ে ১৪ ফুট।

এ ছাড়া শহরের শহীদ মেজর সালাউদ্দিন বীরউত্তম উচ্চ বিদ্যালয়-সংলগ্ন সড়কের মোড়ে আরেকটি ইসলামিক ভাস্কর্য নির্মাণের উদ্যোগ রয়েছে। আরবি দুই শব্দের ইসলামিক স্থাপনাটি পথচারীসহ মুসল্লিদের মন কাড়ছে। 

দিনের বেলায় এ স্থাপনাটি দেখতে যেমনই হোক না কেন, রাতে এর সৌন্দর্য বহু গুণ বেড়ে যায়। তাই সহজে সব শ্রেণির পথচারীর দৃষ্টিগোচর হয় এটি। আলোকসজ্জার কারণে রাতের সময়টিতে স্থাপনাটি তার  নান্দনিক রূপ মেলে ধরে।

 

আরও কিছু ভাস্কর্য

দ্য গ্লোরি অব নামিরা, মোহাম্মদপুর

রাজধানীর মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদ-সংলগ্ন চৌরাস্তায় নির্মিত ঢাকার প্রথম ইসলামী ভাস্কর্য ‘দ্য গ্লোরি অব নামিরা’। মহান আল্লাহতায়ালা ৯৯ নাম সংবলিত স্তম্ভটি ঢাকা উত্তর সিটির ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনারের উদ্যোগে নির্মিত হয়।

কালেমা স্তম্ভ, ঢাকা

হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে হাইওয়ে রোডে গোলচত্বরে ‘কালেমা স্তম্ভ’। দৃষ্টিনন্দন এ চত্বরে তৌহিদের কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ’ স্তম্ভের চূড়ায় রয়েছে মহান আল্লাহর নাম ‘আল্লাহু’। এ চত্বরটিও দেশ-বিদেশের মানুষের হৃদয়ে বাংলাদেশের ইসলামী সংস্কৃতিকে তুলে ধরে।

আল্লাহু চত্বর নরসিংদী

‘আল্লাহু চত্বর’ নরসিংদী সদরের রেলস্টেশন-সংলগ্ন বিলাসদি এলাকায় নির্মিত হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দর গোল চত্বরের আদলে নির্মিত ৫০ ফুট উচ্চতার ‘আল্লাহু চত্বর’-এর জন্য দেশ-বিদেশে নরসিংদীর পরিচয় ছড়িয়ে পড়ে। দৃষ্টিনন্দন আল্লাহু স্তম্ভটি নির্মাণ করেন নরসিংদীর সাবেক পৌর মেয়র লোকমান হোসেন। বিশাল এ আল্লাহু চত্বরের স্তম্ভটি দেখতে প্রতিনিয়ত দর্শনার্থীরা এখানে আসছেন।

কালেমা চত্বর, পিরোজপুর

দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার প্রাণকেন্দ্র বাসস্ট্যান্ড মোড়ে নির্মাণ করা হয় বিশাল ‘কালেমা চত্বর’। এই ইসলামিক স্থাপনাটি উপজেলার বাসস্ট্যান্ডের ত্রিমোহনায় ৩১৫ ফুট জায়গাজুড়ে সমতল সড়ক থেকে ১৫ ফুট ওপরে শোভা পাচ্ছে। অনেক বড় বড় অক্ষরে লেখা আছে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ’। সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ব্যক্তিগত অনুদানে ১৯৯৮ সালে এটি নির্মিত। ২২ বছরের বেশি আগের নির্মিত কালেমা চত্বর আজও ইসলামের আলো ছড়িয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

বিসমিল্লাহ চত্বর, পিরোজপুর

২০০০ সালে পিরোজপুর-ভান্ডারিয়া সড়কের চরখালী ফেরিঘাট চৌরাস্তায় নির্মিত নান্দনিক ‘বিসমিল্লাহ চত্বর’। রেলিংয়ে ঘেরা ৩০ ফুট উচ্চতার গম্বুজ আকৃতির ফোয়ারার চারদিকে ‘বিসমিল্লাহ’ লেখা ক্যালিগ্রাফি স্থাপন করা হয়। চারপাশে করা হয় সুন্দর বনায়ন। নানান পাতাবাহার গাছ ও ফুলের গাছে সাজানো এ চত্বরের পানির ফোয়ারা এবং বর্ণিল আলোর ঝলকানি সন্ধ্যায় দর্শকদের বিমোহিত করে তোলে। এটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অর্থায়নে নির্মিত।

মাদানি তোরণ, সিলেট

পীর-আওলিয়ার শহর সিলেটের নয়া সড়ক জামে মসজিদ-সংলগ্ন পয়েন্টে উন্মুক্ত পরিবেশে নির্মিত হয়েছে মাদানি তোরণ। মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এ তোরণ নির্মাণ করেন। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা, দারুল উলুম দেওবন্দের প্রখ্যাত আলেম হুসাইন আহমদ মাদানির নামে এ তোরণের নামকরণ করা হয়। এ তোরণের শীর্ষচূড়ায় বড় আরবি শব্দে লেখা রয়েছে মহান আল্লাহর নাম ‘আল্লাহু’। ফলে এক ধরনের পবিত্রতা বিরাজ করছে আশপাশের এলাকায়।

সুবহানাল্লাহ চত্বর, পিরোজপুর

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার ফুলতলা বাজারের ত্রিমোহনায় নির্মিত হয়েছে ‘সুবহানাল্লাহ’ লেখা নান্দনিক ভাস্কর্য। প্রায় ২০ ফুট উচ্চতার গোলাকৃতির মিনার বা গম্বুজ আকৃতির এ স্তম্ভটি ভা-ারিয়া পৌর শহর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ধাওয়া সড়কের ফুলতলা বাজারের ত্রিমোহনা সড়কে অবস্থিত। টাইলস দিয়ে তিনটি পিলারে এটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি পিলারে লেখা রয়েছে মহান আল্লাহর গুণবাচক ৯৯ নাম।

জেলা পরিষদের অর্থায়নে গড়ে তোলা মিনার আকৃতির এ ভাস্কর্যের নাম রাখা হয়েছে ‘সুবহানাল্লাহ চত্বর’। ২০১৭ সালে তৎকালীন পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এটি নির্মাণ করেন।

বুরহান উদ্দিন (রহ.) চত্বর, সিলেট

সিলেট নগরীর মেন্দিবাগ এলাকায় শাহ গাজি সৈয়দ বুরহান উদ্দিন (রহ.)-এর নামে নির্মিত হয় একটি ভাস্কর্য। খাদিম সিরামিকসের অর্থায়নে এটি নির্মাণ করা হয়। সিলেটের আদি মুসলিম শাহ সৈয়দ গাজি বুরহান উদ্দীন রাহমাতুল্লাহি আলাইহির নামে এর নামকরণ করা হয়। ভাস্কর্যটির সার্বিক রক্ষণাবেক্ষণ করছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ‘ডিজাইন আর্টিস্ট্রি। এ স্তম্ভের চূড়ায় ক্যালিগ্রাফি খচিত মহান আল্লাহতায়ালার নাম ‘আল্লাহু’ লেখা রয়েছে। রাতের আলোকসজ্জায় এটি বর্ণিল হয়ে ওঠে। চত্বরের কারণে পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে পবিত্রতা।

আল্লাহু চত্বর, নরসিংদী

আল্লাহতায়ালার ৯৯ নামের দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে নরসিংদীতে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের উদ্যোগে এটি স্থাপন করা হয়।

মাধবদী থানার আমদিয়া ইউনিয়নের কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে ভাস্কর্য স্থাপনকৃত এ চত্বরটির নাম দেওয়া হয়েছে আল্লাহু চত্বর। চত্বরটির মাঝখানে সুবিশাল একটি পিলারে চারপাশে খোদাই করে লেখা হয়েছে মহান আল্লাহর পবিত্র ৯৯টি নাম। চূড়ায় বড় করে লেখা হয়েছে- ‘আল্লাহু’। অনেক দূর থেকেই এটি দেখা যায়। তাই প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ ড্রাইভাররা গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য  এ ইসলামিক ভাস্কর্যটিতে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে ছাত্রদল ও শিবিরের প্যানেল ঘোষণা আজ
চাকসুতে ছাত্রদল ও শিবিরের প্যানেল ঘোষণা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা