শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ

দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্যের যুগে বাংলাদেশ। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে আছে এসব স্থাপনা। বিগত কয়েক বছরের ব্যবধানে এগুলো নির্মাণ করা হয়েছে। সব নান্দনিক ইসলামী সৃষ্টিকর্ম মানুষের চিন্তাশীল সুন্দর সৃষ্টিশীলতার বহিঃপ্রকাশ। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য চোখ ধাঁধানো ইসলামী স্থাপত্যশিল্প ও ভাস্কর্য। বাংলাদেশও এ থেকে পিছিয়ে নেই। রাজধানী ঢাকাসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দৃষ্টিনন্দন ইসলামী স্থাপত্যশিল্প ও ভাস্কর্য প্রতিটি অঞ্চলের সৌন্দর্য ও পরিচিতিকে বাড়িয়ে দিয়েছে। ঐতিহাসিক চিন্তা-চেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি, ধর্ম ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে শিল্পীর তুলির আঁচড়ে নির্মিত ভাস্কর্য ও স্থাপত্যশিল্প গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর শোভাবর্ধন করছে। এসব ধর্মীয় শিল্পকর্মের নান্দনিক রূপ দেখে হৃদয় জুড়ায় অগণিত ধর্মপ্রাণ দর্শনার্থী ও ভ্রমণপিপাসুর। সংক্ষেপে এসব সৃষ্টিকর্মের বিষয়ে আজকের আয়োজন...

 

কুমিল্লায় নজরকাড়া ‘আল্লাহু চত্বর’

মোটামুটি দূর থেকেই সড়কের পাশে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ডে এটি চোখে পড়ে। প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালক গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য এ ইসলামী ভাস্কর্যটিতে

কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা সদরে আল্লাহর ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন আল্লাহু চত্বর নজর কাড়ছে মানুষের। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা আল্লাহর নামের এমন একটি স্থাপনা দেখে বেশ খুশি। কয়েক মাস আগে উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ডের পূর্বপাশের তিন রাস্তার মোড়ে খোদাই করে মহান আল্লাহতায়ালার গুণবাচক ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যটির শুভ উদ্বোধন করা হয়। এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এর উদ্বোধন করেন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, মহান আল্লাহতায়ালার গুণবাচক ৯৯ নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যই এ চত্বরের আকর্ষণ। ফলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ড। বর্তমান সংসদ সদস্য ইউসুফ হারুনের সহযোগিতায় বাসস্ট্যান্ডে এটি স্থাপন করা হয়। ভাস্কর্য স্থাপনকৃত এ চত্বরটির নাম দেওয়া হয়েছে আল্লাহু চত্বর। চত্বরটির মাঝখানে সুবিশাল একটি পিলারে চারপাশে খোদাই করে লেখা হয়েছে আল্লাহর ৯৯টি নাম এবং চূড়ায় বড় করে লেখা হয়েছে ‘আল্লাহু’। আরবি শব্দে  তৌহিদের কালেমা লেখা এ স্তম্ভটি উচ্চতায় ১৬ ফুট এবং ১০ ফুট ব্যাস। এতে একসঙ্গে তৈরি তিনটি স্তম্ভে বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ আল্লাহু লেখা। এর নিচে লেখা রয়েছে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’। এরপর রয়েছে উচ্চারণ ও অর্থসহ আল্লাহর গুণবাচক ৯৯ নাম। এর নিচে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন রঙে সজ্জিত ছয়টি আরবি ক্যালিগ্রাফি। মোটামুটি দূর থেকেই সড়কের পাশে মুরাদনগর বাসস্ট্যান্ডে এটি চোখে পড়ে। প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য এ ইসলামিক ভাস্কর্যটিতে। এ ছাড়াও প্রতিদিনই বাড়ছে ভাস্কর্যটির পাশে দর্শনার্থীদের ভিড়। এলাকাবাসী আরও জানায়, মাত্র কয়েক বছর আগেও দুর্ঘটনাপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত এ এলাকাটি ছিল প্রায় জনমানবশূন্য। এখানে গড়ে উঠেছে বহুতল মার্কেট। এ ছাড়াও মুরাদনগরের বিভিন্ন গ্রামে যাতায়াতের জন্য এখানে রয়েছে সিএনজি ও অটোরিকশা স্টেশন। অনেকে স্মৃতি ধরে রাখতে আল্লাহু চত্বরের ছবি তুলছেন।

 

কসবায় পবিত্র কোরআনের ভাস্কর্য

দেশের প্রথম পবিত্র কোরআনের ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায়। এর আগে বাংলাদেশে আর কেউ এ রকম ইসলামিক ভাস্কর্য নির্মাণ করেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের তৎকালীন শিক্ষার্থী ভাস্কর কামরুল হাসান শিপন ইসলামিক এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভাস্কর্যটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। কসবা পৌর মেয়র এমরানুদ্দীন জুয়েলের তত্ত্বাবধানে পবিত্র কোরআনের আদলে নির্মিত এ ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সৌদি আরবের জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে নেমে মুসলমানদের পবিত্র নগরী মক্কার প্রবেশদ্বারে আল কোরআনের আদলে একটি দৃষ্টিনন্দন বিশালাকার তোরণ রয়েছে। সেই তোরণের আদলে কসবা উপজেলা সদরের ব্যস্ততম কদমতলা মোড়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। উন্নতমানের গ্লাস ফাইভার দ্বারা তৈরি নান্দনিক ভাস্কর্যটি উচ্চতায় ১৬ ফুট এবং প্রস্থে ৮ ফুট। নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সোয়া ২ লাখ টাকা। কোরআনের এই ভাস্কর্যটি দেখতে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় করেন অনেক দর্শনার্থী। দূর-দূরান্ত থেকে আসেন কোরআন-প্রেমিক মানুষ। অনেকে বলেন, এটি শুধু ভাস্কর্য নয়; কোরআন-প্রেমিক জনতার পবিত্র স্থান। ব্যতিক্রমধর্মী এ অসামান্য ভাস্কর্য নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা সব পেশা-শ্রেণির মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দেশে অপরাধমুক্ত ইসলামী সমাজ গঠন এবং সুন্দর শরিয়তসম্মত পরিবেশ বিনির্মাণে কসবাসহ দেশের সব মুসলমানদের কাছে এই ভাস্কর্য দেখে মানুষ অন্তরে অনুভব করবেন ইসলাম এবং কোরআনের শিক্ষা।  মহান আল্লাহতায়ালার প্রতি তৈরি হবে এক অনন্য ভালোবাসা।

 

ফেনীতে আল্লাহু মুহাম্মদ (সা.) নামের নান্দনিক স্থাপনা

ফেনী শহরে নির্মাণ করা হয়েছে আল্লাহু ও মুহাম্মদ (সা.) নামে নান্দনিক এক স্থাপনা। শহরের বাইপাস অংশের রামপুর সড়কের মাথায় এ ইসলামিক ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ স্থাপনা নির্মাণ করেছে ফেনী পৌরসভা। নির্মাণ কাজে ব্যয় হয়েছে ১০ লাখ টাকা। মহান আল্লাহ ও মুসলিম জাহানের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে প্রতি মুহূর্তে স্মরণ করতে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। ভাস্কর্যটির উচ্চতা সাড়ে ১৪ ফুট।

এ ছাড়া শহরের শহীদ মেজর সালাউদ্দিন বীরউত্তম উচ্চ বিদ্যালয়-সংলগ্ন সড়কের মোড়ে আরেকটি ইসলামিক ভাস্কর্য নির্মাণের উদ্যোগ রয়েছে। আরবি দুই শব্দের ইসলামিক স্থাপনাটি পথচারীসহ মুসল্লিদের মন কাড়ছে। 

দিনের বেলায় এ স্থাপনাটি দেখতে যেমনই হোক না কেন, রাতে এর সৌন্দর্য বহু গুণ বেড়ে যায়। তাই সহজে সব শ্রেণির পথচারীর দৃষ্টিগোচর হয় এটি। আলোকসজ্জার কারণে রাতের সময়টিতে স্থাপনাটি তার  নান্দনিক রূপ মেলে ধরে।

 

আরও কিছু ভাস্কর্য

দ্য গ্লোরি অব নামিরা, মোহাম্মদপুর

রাজধানীর মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদ-সংলগ্ন চৌরাস্তায় নির্মিত ঢাকার প্রথম ইসলামী ভাস্কর্য ‘দ্য গ্লোরি অব নামিরা’। মহান আল্লাহতায়ালা ৯৯ নাম সংবলিত স্তম্ভটি ঢাকা উত্তর সিটির ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনারের উদ্যোগে নির্মিত হয়।

কালেমা স্তম্ভ, ঢাকা

হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে হাইওয়ে রোডে গোলচত্বরে ‘কালেমা স্তম্ভ’। দৃষ্টিনন্দন এ চত্বরে তৌহিদের কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ’ স্তম্ভের চূড়ায় রয়েছে মহান আল্লাহর নাম ‘আল্লাহু’। এ চত্বরটিও দেশ-বিদেশের মানুষের হৃদয়ে বাংলাদেশের ইসলামী সংস্কৃতিকে তুলে ধরে।

আল্লাহু চত্বর নরসিংদী

‘আল্লাহু চত্বর’ নরসিংদী সদরের রেলস্টেশন-সংলগ্ন বিলাসদি এলাকায় নির্মিত হয়েছে। ঢাকা বিমানবন্দর গোল চত্বরের আদলে নির্মিত ৫০ ফুট উচ্চতার ‘আল্লাহু চত্বর’-এর জন্য দেশ-বিদেশে নরসিংদীর পরিচয় ছড়িয়ে পড়ে। দৃষ্টিনন্দন আল্লাহু স্তম্ভটি নির্মাণ করেন নরসিংদীর সাবেক পৌর মেয়র লোকমান হোসেন। বিশাল এ আল্লাহু চত্বরের স্তম্ভটি দেখতে প্রতিনিয়ত দর্শনার্থীরা এখানে আসছেন।

কালেমা চত্বর, পিরোজপুর

দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার প্রাণকেন্দ্র বাসস্ট্যান্ড মোড়ে নির্মাণ করা হয় বিশাল ‘কালেমা চত্বর’। এই ইসলামিক স্থাপনাটি উপজেলার বাসস্ট্যান্ডের ত্রিমোহনায় ৩১৫ ফুট জায়গাজুড়ে সমতল সড়ক থেকে ১৫ ফুট ওপরে শোভা পাচ্ছে। অনেক বড় বড় অক্ষরে লেখা আছে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ’। সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ব্যক্তিগত অনুদানে ১৯৯৮ সালে এটি নির্মিত। ২২ বছরের বেশি আগের নির্মিত কালেমা চত্বর আজও ইসলামের আলো ছড়িয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

বিসমিল্লাহ চত্বর, পিরোজপুর

২০০০ সালে পিরোজপুর-ভান্ডারিয়া সড়কের চরখালী ফেরিঘাট চৌরাস্তায় নির্মিত নান্দনিক ‘বিসমিল্লাহ চত্বর’। রেলিংয়ে ঘেরা ৩০ ফুট উচ্চতার গম্বুজ আকৃতির ফোয়ারার চারদিকে ‘বিসমিল্লাহ’ লেখা ক্যালিগ্রাফি স্থাপন করা হয়। চারপাশে করা হয় সুন্দর বনায়ন। নানান পাতাবাহার গাছ ও ফুলের গাছে সাজানো এ চত্বরের পানির ফোয়ারা এবং বর্ণিল আলোর ঝলকানি সন্ধ্যায় দর্শকদের বিমোহিত করে তোলে। এটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অর্থায়নে নির্মিত।

মাদানি তোরণ, সিলেট

পীর-আওলিয়ার শহর সিলেটের নয়া সড়ক জামে মসজিদ-সংলগ্ন পয়েন্টে উন্মুক্ত পরিবেশে নির্মিত হয়েছে মাদানি তোরণ। মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এ তোরণ নির্মাণ করেন। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা, দারুল উলুম দেওবন্দের প্রখ্যাত আলেম হুসাইন আহমদ মাদানির নামে এ তোরণের নামকরণ করা হয়। এ তোরণের শীর্ষচূড়ায় বড় আরবি শব্দে লেখা রয়েছে মহান আল্লাহর নাম ‘আল্লাহু’। ফলে এক ধরনের পবিত্রতা বিরাজ করছে আশপাশের এলাকায়।

সুবহানাল্লাহ চত্বর, পিরোজপুর

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার ফুলতলা বাজারের ত্রিমোহনায় নির্মিত হয়েছে ‘সুবহানাল্লাহ’ লেখা নান্দনিক ভাস্কর্য। প্রায় ২০ ফুট উচ্চতার গোলাকৃতির মিনার বা গম্বুজ আকৃতির এ স্তম্ভটি ভা-ারিয়া পৌর শহর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ধাওয়া সড়কের ফুলতলা বাজারের ত্রিমোহনা সড়কে অবস্থিত। টাইলস দিয়ে তিনটি পিলারে এটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি পিলারে লেখা রয়েছে মহান আল্লাহর গুণবাচক ৯৯ নাম।

জেলা পরিষদের অর্থায়নে গড়ে তোলা মিনার আকৃতির এ ভাস্কর্যের নাম রাখা হয়েছে ‘সুবহানাল্লাহ চত্বর’। ২০১৭ সালে তৎকালীন পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এটি নির্মাণ করেন।

বুরহান উদ্দিন (রহ.) চত্বর, সিলেট

সিলেট নগরীর মেন্দিবাগ এলাকায় শাহ গাজি সৈয়দ বুরহান উদ্দিন (রহ.)-এর নামে নির্মিত হয় একটি ভাস্কর্য। খাদিম সিরামিকসের অর্থায়নে এটি নির্মাণ করা হয়। সিলেটের আদি মুসলিম শাহ সৈয়দ গাজি বুরহান উদ্দীন রাহমাতুল্লাহি আলাইহির নামে এর নামকরণ করা হয়। ভাস্কর্যটির সার্বিক রক্ষণাবেক্ষণ করছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ‘ডিজাইন আর্টিস্ট্রি। এ স্তম্ভের চূড়ায় ক্যালিগ্রাফি খচিত মহান আল্লাহতায়ালার নাম ‘আল্লাহু’ লেখা রয়েছে। রাতের আলোকসজ্জায় এটি বর্ণিল হয়ে ওঠে। চত্বরের কারণে পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে পবিত্রতা।

আল্লাহু চত্বর, নরসিংদী

আল্লাহতায়ালার ৯৯ নামের দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে নরসিংদীতে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের উদ্যোগে এটি স্থাপন করা হয়।

মাধবদী থানার আমদিয়া ইউনিয়নের কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে ভাস্কর্য স্থাপনকৃত এ চত্বরটির নাম দেওয়া হয়েছে আল্লাহু চত্বর। চত্বরটির মাঝখানে সুবিশাল একটি পিলারে চারপাশে খোদাই করে লেখা হয়েছে মহান আল্লাহর পবিত্র ৯৯টি নাম। চূড়ায় বড় করে লেখা হয়েছে- ‘আল্লাহু’। অনেক দূর থেকেই এটি দেখা যায়। তাই প্রতিদিনই দূর-দূরান্তের যাত্রীসহ ড্রাইভাররা গাড়ি থামিয়ে একপলক চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন সুদৃশ্য  এ ইসলামিক ভাস্কর্যটিতে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা