শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১

বিশ্বসেরা মুসলিম পর্যটক ইবনে বতুতা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা মুসলিম পর্যটক ইবনে বতুতা

নতুনকে জানার আগ্রহ মানুষের দীর্ঘদিনের। এই আগ্রহ নিয়েই সুদূর মরক্কোর তানজিয়ের থেকে পৃথিবী দেখার নেশায় ঘর ছেড়েছিলেন ২১ বছর বয়সের এক মুসলিম যুবক। তিনি ইবনে বতুতা।  মধ্যপ্রাচ্যের ইরাক, ইরান, বসরা, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ঘুরে এসেছিলেন আমাদের বাংলায়ও। জীবনের ৩০ বছরে তিনি ভ্রমণ করেছেন ৭৫ হাজার মাইল বা ১ লাখ ২০ হাজার কিলোমিটার পথ।  ইবনে বতুতার ভ্রমণজীবন নিয়ে আজকের রকমারি-

আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা ছিলেন মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ ও বিচারক। তিনি ১৩০৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি মরক্কোর তানজিয়েরে জন্মগ্রহণ করেন। ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেওয়া এক ঐতিহাসিক নাম ইবনে বতুতা। বিশ্ববিখ্যাত এই ভ্রমণপিপাসু ঘুরে বেড়িয়েছেন আফ্রিকা থেকে ভারত উপমহাদেশ, ভারত থেকে তুরস্ক পর্যন্ত। এমনকি বাংলাদেশেও তার পদচিহ্ন পড়েছিল। তিনি বিশাল এ পথ পাড়ি দিতে কখনো পেরিয়েছেন নদীপথ, কখনো উটের কাফেলায়, আবার কখনোবা হেঁটে। ২১ বছর বয়স থেকে তার এ ভ্রমণ শুরু। এরপর প্রায় ৩০ বছর বিশ্বভ্রমণ করেছেন। অনেকে মার্কো পোলোকে তার সমকক্ষ মনে করেন। তবে মার্কো পোলোর চেয়ে ইবনে বতুতা বেশি অঞ্চল ভ্রমণ করেছেন। এ কারণে অধিকাংশ ইতিহাসবিদ ইবনে বতুতাকেই বিশ্বের সেরা ভ্রমণকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেন। বিশ্ব ভ্রমণের সময় তিনি জীবনের অনেকটা সময় কাজীর চাকরি করেছেন, মন্ত্রীর মেয়ের পাণিগ্রহণ করেছেন। এমনকি কখনো রাষ্ট্রদূত, কখনো সেনাকমান্ডের দায়িত্বও পেয়েছেন। বেশির ভাগ ভ্রমণে ইবনে বতুতার সঙ্গে কাফেলা ছিল। তিনি নিজে একজন জ্ঞানী মানুষ ছিলেন। তার পূর্বপুরুষরা কাজীর পেশায় ছিলেন। ফলে তিনি যে দেশে গেছেন সেখানেই রাষ্ট্রীয় অতিথির মর্যাদায় অভিসিক্ত হয়েছেন। নিরাপত্তা ও অন্যান্য বিশেষ প্রয়োজনে তিনি কখনো কখনো পরিচয় গোপন করেছেন এবং কূটনৈতিক কারণে ভিন্ন নামও ব্যবহার করেছেন। চীনে তার নাম ছিল শামসুদ্দিন এবং ভারতে তার নাম ছিল মাওলানা বদর উদ্দিন। ইবনে বতুতা সারা জীবন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণ করে বেড়িয়েছেন। পৃথিবী ভ্রমণের জন্যই বিখ্যাত হয়ে আছেন তিনি। প্রথম তিনি পবিত্র হজ পালন করার জন্য মক্কার উদ্দেশে রওনা হন। জীবনের পরবর্তী ৩০ বছর তিনি প্রায় ৭৫ হাজার মাইল (১ লাখ ২০ হাজার কি.মি.) অঞ্চল পরিভ্রমণ করেছেন। তিনি সে সময়ের সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেছিলেন। সে সময়ের সুলতানদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের কথা লিখে গেছেন। তিনি যেমন মহান মুসলিম শাসকদের গুণগান করেছেন তেমনি অত্যাচারী শাসকদের বর্বরতার কথাও লিখেছেন। বর্তমান পশ্চিম আফ্রিকা থেকে শুরু করে মিসর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং চীন ভ্রমণ করেছিলেন। তার কিছুকাল আগে এমন দীর্ঘ ভ্রমণ করে বিখ্যাত হয়েছিলেন ভেনিসের ব্যবসায়ী এবং পরিব্রাজক মার্কো পোলো। কিন্তু তিনি মার্কো পোলোর চেয়েও তিনগুণ বেশি পথ সফর করেছেন। ভ্রমণকালে তিনি এই উপমহাদেশের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব, সুফি, সুলতান, কাজী এবং আলেমদের সাক্ষাৎ লাভ করেন। ৩০ বছরে প্রায় ৪০টি দেশ ভ্রমণ করে নিজ দেশ মরক্কোয় ফেরার পর মরক্কোর সুলতান আবু ইনান ফারিস তার ভ্রমণ কাহিনির বর্ণনা লিপিবদ্ধ করার জন্য একজন সচিব নিয়োগ করেন। এই ভ্রমণ কাহিনির নাম ‘রেহলা’। এটিকে ১৪০০ শতকের পূর্ব, মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাংলাদেশেও এসেছিলেন তিনি। বর্তমান বাংলাদেশ তৎকালীন বাংলা সম্পর্কে তিনি বলেন, টানা ৪৩ রাত সাগরে কাটিয়ে অবশেষে আমরা বাংলায় পৌঁছলাম। সবুজে ঘেরা বিশাল এক দেশ, প্রচুর চাল পাওয়া যায়। অন্যসব জিনিসও এত সস্তায় সে দেশে পাওয়া যায়  যে, এরকম আর কোথাও দেখিনি। ইবনে বতুতার বাংলাদেশে আসার উদ্দেশ্য ছিল হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার পর পথিমধ্যে দুই দিনের দূরত্বেই দুজন শিষ্যের সঙ্গে দেখা হয়েছিল ইবনে বতুতার। তাদের কাছে নির্দেশ ছিল, পশ্চিম থেকে যে পর্যটক হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসছেন তাকে যেন স্বাগত জানিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। অথচ ইবনে বতুতার সঙ্গে হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর আগে থেকে কোনো পরিচয় ছিল না কিংবা ইবনে বতুতা তার আগমনের কোনো খবরও দেননি। ইবনে বতুতা তার গ্রন্থে নিজের সম্পর্কে যতটুকু লিখে গেছেন তার চেয়ে বেশি কিছু জানা সম্ভব হয়নি।

এই মহান পরিব্রাজক অর্ধেক পৃথিবী ঘুরে, তিনবার হজ করে তার জন্মভূমিতে ফিরেছিলেন ৩০ বছর পর। ইবনে বতুতা উল্লেখ করেন, ‘হজ পালন ও মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা মোবারক জিয়ারতের আকাক্সক্ষা নিয়ে আমি যেদিন জন্মভূমি তানজিয়ের ছেড়ে মক্কার পথে যাত্রা করলাম, সেদিন ছিল ৭২৫ হিজরির ২ রজব (১৪ জুন ১৩২৫, বৃহস্পতিবার)।  সেই হিসাব মতে তখন আমার বয়স ২২ বছর (২১ বছর ৪ মাস)। পথে সঙ্গী হিসেবে কাউকে না পেয়ে বা কোনো কাফেলার খোঁজ না পেয়ে আমি একাই বেরিয়ে পড়ি। তখন আমার মা-বাবা বেঁচে ছিলেন।  তাদের ছেড়ে আসার পর্বটা খুবই কঠিন ছিল। বিদায়ের সময় ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল সবার।

 

ইবনে বতুতা ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে আলাদা

ইবনে বতুতা ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে আলাদা একজন। বিশ্ব ভ্রমণই ছিল তার মনের গহিন কোণে। মাত্র ২০-২১ বছরেই তিনি ভ্রমণে বের হলেও আরও আগে থেকে অর্থাৎ কিশোর বয়স থেকেই বিশ্বকে জানার তীব্র ইচ্ছা তৈরি হয় তার মনে। অবশেষে এক দিন পরিবারের সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ১৩২৫ সালের ১৪ জুন মরক্কোর তানজিয়ের থেকে হজের উদ্দেশে তিনি উত্তর আফ্রিকার সমুদ্রতীর ঘেঁষে হেঁটে মক্কা রওনা দেন। এ পথে তিনি আব্দ-আল-ওয়াদিদ এবং হাফসিদ সাম্রাজ্য, তিমসান, বিজাইরা এবং তিউনিস হয়ে মক্কায় পৌঁছেন। যাত্রাপথে তিনি তিউনিসে দুই মাস অবস্থান করেন। আরব বেদুইনদের থেকে নিরাপদ থাকতে এবং অন্যান্য সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন কাফেলার সঙ্গে এই পথ অতিক্রম করেন। পথিমধ্যে আলেকজান্দ্রিয়ায় তিনি দুজন ধার্মিক তপস্বীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর তিনি কায়রোয় পৌঁছেন। কায়রোয় প্রায় এক মাসের মতো অবস্থান করার পর তিনি মক্কার উদ্দেশে রওনা করেন। কিন্তু তিনি যেতে পারেননি। তাকে আবার কায়রোতেই ফেরত আসতে হয়। কারণ তিনি মক্কা যাওয়ার অন্যতম পথগুলো রেখে নীল নদ পার হয়ে আইদাব বন্দর দিয়ে যেতে শুরু করেছিলেন। এবার তিনি একজন সুফি সাধকের সাক্ষাৎ পান। তার নাম শেখ আবুল হাসান আল সাদিদি। তিনি ইবনে বতুতাকে পথ বাতলে দেন। তিনি মদিনাগামী একটি কাফেলার সঙ্গে যোগ দেন। মদিনায় হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা মোবারক জিয়ারত করে চার দিন পর তিনি মক্কার উদ্দেশে রওনা দেন।  মক্কা পৌঁছে হজ পালন করে তিনি তানজিয়ের ফিরে যাওয়ার বদলে মধ্য এশিয়ার দিকে যাত্রা করেছিলেন।

 

সব মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ

প্রায় সব মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ করেছিলেন ইবনে বতুতা। হজ পালনের পরই তিনি পৃথিবীর মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছিলেন। মক্কা থেকে তিনি ১৩২৬ সালের ১৭ নভেম্বর আরব সাগর হয়ে ইরাকের উদ্দেশে এক কাফেলার সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। এই কাফেলা তাকে নাজাফ শহরে নিয়ে যায়। নাজাফ শহরে হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর জামাতা এবং ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)-এর মাজার জিয়ারত শেষে বতুতার কাফেলা ইরাকের উদ্দেশে রওনা দিলেও তিনি কাফেলার সঙ্গে না গিয়ে আরও দক্ষিণে টাইগ্রিস নদী পার হয়ে বসরা নগরীর দিকে রওনা করেন। ইবনে বতুতা মক্কায় তিন বছর অবস্থান করে ১৩৩০ সালে হজ পালন করেন। অবশ্য কেউ কেউ এ সময় নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেন।

অনেকের মতে, তিনি ১৩২৮ সালে হজ পালন করেন। ইবনে বতুতার সব মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ শেষে একটি দেশই বাকি ছিল। তা হলো নিগ্রোল্যান্ড। ১৩৫১ সালের এমনি এক বসন্তে ইবনে বতুতা সাহারা মরুভূমির উত্তরে সিজিলমাসার উদ্দেশে ফেজ নগরী ত্যাগ করেন। সিজিলমাসা থেকে ১৩৫২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি লবণের খনির শহর তাঘাজার উদ্দেশে রওনা দেন। তাঘাজা থেকে বিশাল সাহারা মরুভূমি পার হওয়ার পর নিগ্রোল্যান্ড থেকে ১৩৫৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি মরক্কোর উদ্দেশে যাত্রা করেন এবং ১৩৫৪ সালের শুরুর দিকে তার জন্মভূমিতে শেষবারের মতো পদার্পণ করেন।  তার দীর্ঘ সফরে মরুভূমির তপ্ত বালিতে উটের পিঠে চড়া, সমুদ্রে জাহাজডুবি থেকে ভিনদেশের সৈন্যদলের আক্রমণ সবই ছিল।

 

জীবন্ত ইতিহাস যেন রেহলা

ইবনে বতুতার লিখিত ‘রেহলা’ গ্রন্থ হলো ইতিহাসকে জানার অন্যতম প্রধান উৎস। ৩০ বছরে ৪০টিরও বেশি দেশ ভ্রমণ করা পর্যটক তার অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করেন এ বইয়ে। আফ্রিকা থেকে শুরু করে মিসর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং চীন ভ্রমণ করেছিলেন। এ গ্রন্থটি ভারতীয় উপমহাদেশের এবং বাংলার ইতিহাসের অন্যতম প্রধান উৎস। ইবনে বতুতা তার ৩০ বছরের বিশ্ব ভ্রমণের অভিজ্ঞতা এ গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেন। তবে ইবনে বতুতা তার অভিজ্ঞতার বিবরণ নিজে লিপিবদ্ধ করেননি বলে জানা যায়। যতদূর সম্ভব ইবনে জুজাই নামক এক পন্ডিত, যিনি মরক্কো সুলতানের ব্যক্তিগত সচিব ছিলেন। তিনিই সুলতানের নির্দেশে শ্রুতি লিখন পদ্ধতিতে ইবনে বতুতার ভ্রমণ কাহিনি লিপিবদ্ধ করেন। ১৩৫৫ সালের ৯ ডিসেম্বর মৌখিক বর্ণনা শেষ হলে ‘রেহলা’ নামক বইটি লিপিবদ্ধ করার কাজ শেষ হয়। রেহলা কথাটির সারমর্ম হলো ‘মুসলিম সাম্রাজ্য, সৌর্য, শহর এবং এর গৌরবান্বিত পথের প্রতি উৎসাহীদের জন্য একটি দান।’ এ রেহলা গ্রন্থে আফ্রিকা, মিসর, চীনসহ ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বিবরণ অত্যন্ত সুন্দরভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলার ইতিহাসে ‘রেহলা’ গ্রন্থের ভূমিকা অনবদ্য। সফর শেষে মরক্কোর ফেজ নগরীতে গিয়ে ইবনে বতুতা সুলতান আবু ইনান ফারিজ এবং তার সভাসদদের কাছে সব ভ্রমণ কাহিনি খুলে বলেন। তখনই সুলতান নিজের একান্ত সচিবদের একজন ইবনে জুজাইকে তার ভ্রমণের বিস্তারিত লিখে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

 

বাংলাদেশে কী দেখলেন ইবনে বতুতা

ইবনে বতুতা ১৩৪৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলা সফর করেন। এখানে ইবনে বতুতা প্রথম পৌঁছেন ১৩৪৬ সালের ৯ জুলাই। সাদকাঁও (চাটগাঁ) প্রথম আসেন তিনি। সেখান থেকে সরাসরি তিনি কামাররু (কামরূপ) পার্বত্য অঞ্চল অভিমুখে রওনা হন। সাদকাঁও থেকে কামাররু বর্ণনায় এক মাসের পথ। হজরত শাহ জালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাতের উদ্দেশেই তিনি বাংলা সফরে এসেছিলেন বলে ইতিহাসে আছে। হজরত শাহ জালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ফেরার পথে ইবনে বতুতা একটি ছাগলের পশমের কোট উপহার পান। তিনি আন-নহর উল-আয্রক (নীল নদ অর্থে) নদীর তীরবর্তী শহর অভিমুখে রওনা হন। এই নদীপথে ১৫ দিন নৌকায় ভ্রমণের পর তিনি সুনুরকাঁও (সোনারগাঁ) শহরে পৌঁছেন ১৩৪৬ সালের ১৪ আগস্ট।

সোনারগাঁ থেকে একটি চীনা জাহাজে করে তিনি জাভার উদ্দেশে রওনা হন। যখন ইবনে বতুতা বর্তমান বাংলাদেশে এসে পৌঁছেন তখন এখানকার সুলতান ছিলেন ফখর-উদ্দিন। তৎকালীন মুসলিম শাসনামলে মানুষের আর্থিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত সচ্ছল। দেশে খাদ্যশস্যের প্রাচুর্য এবং  দৈনন্দিন ব্যবহার্য পণ্যের সস্তা দর উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, পণ্যের এমন প্রাচুর্য ও সস্তা দর তিনি পৃথিবীর আর কোথাও দেখেননি। তার বর্ণনায় পাওয়া যায়, মাত্র এক দিরহাম দিয়ে তখন বাংলাদেশে আটটি স্বাস্থ্যবান মুরগি পাওয়া যেত। এ ছাড়াও এক দিরহামে পনেরোটা কবুতর, দুই দিরহামে একটি ভেড়া এবং এক স্বর্ণমুদ্রারও কম মূল্যে দাস-দাসী কিনতে পাওয়া যেত। ইবনে বতুতা তার ভ্রমণ কাহিনিতে বাংলার জলবায়ু ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনা দিয়েছেন।  বাংলার সুদৃশ্য শ্যামল-সবুজ প্রান্তর, পল্লীর ছায়া-সুনিবিড় সবুজের সমারোহ তাকে এতটাই মুগ্ধ করে যে, তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে মন্তব্য করেন, ‘আমরা পনেরো দিন নদীর দুই পাশে সবুজ গ্রাম ও ফলফলারির বাগানের মধ্য দিয়ে নৌকায় পাল তুলে চলেছি, মনে হয়েছে যেন আমরা কোনো পণ্যসমৃদ্ধ বাজারের মধ্য দিয়ে চলছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা