শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১

বিশ্বসেরা মুসলিম পর্যটক ইবনে বতুতা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা মুসলিম পর্যটক ইবনে বতুতা

নতুনকে জানার আগ্রহ মানুষের দীর্ঘদিনের। এই আগ্রহ নিয়েই সুদূর মরক্কোর তানজিয়ের থেকে পৃথিবী দেখার নেশায় ঘর ছেড়েছিলেন ২১ বছর বয়সের এক মুসলিম যুবক। তিনি ইবনে বতুতা।  মধ্যপ্রাচ্যের ইরাক, ইরান, বসরা, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ঘুরে এসেছিলেন আমাদের বাংলায়ও। জীবনের ৩০ বছরে তিনি ভ্রমণ করেছেন ৭৫ হাজার মাইল বা ১ লাখ ২০ হাজার কিলোমিটার পথ।  ইবনে বতুতার ভ্রমণজীবন নিয়ে আজকের রকমারি-

আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা ছিলেন মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ ও বিচারক। তিনি ১৩০৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি মরক্কোর তানজিয়েরে জন্মগ্রহণ করেন। ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেওয়া এক ঐতিহাসিক নাম ইবনে বতুতা। বিশ্ববিখ্যাত এই ভ্রমণপিপাসু ঘুরে বেড়িয়েছেন আফ্রিকা থেকে ভারত উপমহাদেশ, ভারত থেকে তুরস্ক পর্যন্ত। এমনকি বাংলাদেশেও তার পদচিহ্ন পড়েছিল। তিনি বিশাল এ পথ পাড়ি দিতে কখনো পেরিয়েছেন নদীপথ, কখনো উটের কাফেলায়, আবার কখনোবা হেঁটে। ২১ বছর বয়স থেকে তার এ ভ্রমণ শুরু। এরপর প্রায় ৩০ বছর বিশ্বভ্রমণ করেছেন। অনেকে মার্কো পোলোকে তার সমকক্ষ মনে করেন। তবে মার্কো পোলোর চেয়ে ইবনে বতুতা বেশি অঞ্চল ভ্রমণ করেছেন। এ কারণে অধিকাংশ ইতিহাসবিদ ইবনে বতুতাকেই বিশ্বের সেরা ভ্রমণকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেন। বিশ্ব ভ্রমণের সময় তিনি জীবনের অনেকটা সময় কাজীর চাকরি করেছেন, মন্ত্রীর মেয়ের পাণিগ্রহণ করেছেন। এমনকি কখনো রাষ্ট্রদূত, কখনো সেনাকমান্ডের দায়িত্বও পেয়েছেন। বেশির ভাগ ভ্রমণে ইবনে বতুতার সঙ্গে কাফেলা ছিল। তিনি নিজে একজন জ্ঞানী মানুষ ছিলেন। তার পূর্বপুরুষরা কাজীর পেশায় ছিলেন। ফলে তিনি যে দেশে গেছেন সেখানেই রাষ্ট্রীয় অতিথির মর্যাদায় অভিসিক্ত হয়েছেন। নিরাপত্তা ও অন্যান্য বিশেষ প্রয়োজনে তিনি কখনো কখনো পরিচয় গোপন করেছেন এবং কূটনৈতিক কারণে ভিন্ন নামও ব্যবহার করেছেন। চীনে তার নাম ছিল শামসুদ্দিন এবং ভারতে তার নাম ছিল মাওলানা বদর উদ্দিন। ইবনে বতুতা সারা জীবন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণ করে বেড়িয়েছেন। পৃথিবী ভ্রমণের জন্যই বিখ্যাত হয়ে আছেন তিনি। প্রথম তিনি পবিত্র হজ পালন করার জন্য মক্কার উদ্দেশে রওনা হন। জীবনের পরবর্তী ৩০ বছর তিনি প্রায় ৭৫ হাজার মাইল (১ লাখ ২০ হাজার কি.মি.) অঞ্চল পরিভ্রমণ করেছেন। তিনি সে সময়ের সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেছিলেন। সে সময়ের সুলতানদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের কথা লিখে গেছেন। তিনি যেমন মহান মুসলিম শাসকদের গুণগান করেছেন তেমনি অত্যাচারী শাসকদের বর্বরতার কথাও লিখেছেন। বর্তমান পশ্চিম আফ্রিকা থেকে শুরু করে মিসর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং চীন ভ্রমণ করেছিলেন। তার কিছুকাল আগে এমন দীর্ঘ ভ্রমণ করে বিখ্যাত হয়েছিলেন ভেনিসের ব্যবসায়ী এবং পরিব্রাজক মার্কো পোলো। কিন্তু তিনি মার্কো পোলোর চেয়েও তিনগুণ বেশি পথ সফর করেছেন। ভ্রমণকালে তিনি এই উপমহাদেশের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব, সুফি, সুলতান, কাজী এবং আলেমদের সাক্ষাৎ লাভ করেন। ৩০ বছরে প্রায় ৪০টি দেশ ভ্রমণ করে নিজ দেশ মরক্কোয় ফেরার পর মরক্কোর সুলতান আবু ইনান ফারিস তার ভ্রমণ কাহিনির বর্ণনা লিপিবদ্ধ করার জন্য একজন সচিব নিয়োগ করেন। এই ভ্রমণ কাহিনির নাম ‘রেহলা’। এটিকে ১৪০০ শতকের পূর্ব, মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাংলাদেশেও এসেছিলেন তিনি। বর্তমান বাংলাদেশ তৎকালীন বাংলা সম্পর্কে তিনি বলেন, টানা ৪৩ রাত সাগরে কাটিয়ে অবশেষে আমরা বাংলায় পৌঁছলাম। সবুজে ঘেরা বিশাল এক দেশ, প্রচুর চাল পাওয়া যায়। অন্যসব জিনিসও এত সস্তায় সে দেশে পাওয়া যায়  যে, এরকম আর কোথাও দেখিনি। ইবনে বতুতার বাংলাদেশে আসার উদ্দেশ্য ছিল হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার পর পথিমধ্যে দুই দিনের দূরত্বেই দুজন শিষ্যের সঙ্গে দেখা হয়েছিল ইবনে বতুতার। তাদের কাছে নির্দেশ ছিল, পশ্চিম থেকে যে পর্যটক হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসছেন তাকে যেন স্বাগত জানিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। অথচ ইবনে বতুতার সঙ্গে হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর আগে থেকে কোনো পরিচয় ছিল না কিংবা ইবনে বতুতা তার আগমনের কোনো খবরও দেননি। ইবনে বতুতা তার গ্রন্থে নিজের সম্পর্কে যতটুকু লিখে গেছেন তার চেয়ে বেশি কিছু জানা সম্ভব হয়নি।

এই মহান পরিব্রাজক অর্ধেক পৃথিবী ঘুরে, তিনবার হজ করে তার জন্মভূমিতে ফিরেছিলেন ৩০ বছর পর। ইবনে বতুতা উল্লেখ করেন, ‘হজ পালন ও মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা মোবারক জিয়ারতের আকাক্সক্ষা নিয়ে আমি যেদিন জন্মভূমি তানজিয়ের ছেড়ে মক্কার পথে যাত্রা করলাম, সেদিন ছিল ৭২৫ হিজরির ২ রজব (১৪ জুন ১৩২৫, বৃহস্পতিবার)।  সেই হিসাব মতে তখন আমার বয়স ২২ বছর (২১ বছর ৪ মাস)। পথে সঙ্গী হিসেবে কাউকে না পেয়ে বা কোনো কাফেলার খোঁজ না পেয়ে আমি একাই বেরিয়ে পড়ি। তখন আমার মা-বাবা বেঁচে ছিলেন।  তাদের ছেড়ে আসার পর্বটা খুবই কঠিন ছিল। বিদায়ের সময় ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল সবার।

 

ইবনে বতুতা ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে আলাদা

ইবনে বতুতা ছিলেন তার সময়ের সবচেয়ে আলাদা একজন। বিশ্ব ভ্রমণই ছিল তার মনের গহিন কোণে। মাত্র ২০-২১ বছরেই তিনি ভ্রমণে বের হলেও আরও আগে থেকে অর্থাৎ কিশোর বয়স থেকেই বিশ্বকে জানার তীব্র ইচ্ছা তৈরি হয় তার মনে। অবশেষে এক দিন পরিবারের সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ১৩২৫ সালের ১৪ জুন মরক্কোর তানজিয়ের থেকে হজের উদ্দেশে তিনি উত্তর আফ্রিকার সমুদ্রতীর ঘেঁষে হেঁটে মক্কা রওনা দেন। এ পথে তিনি আব্দ-আল-ওয়াদিদ এবং হাফসিদ সাম্রাজ্য, তিমসান, বিজাইরা এবং তিউনিস হয়ে মক্কায় পৌঁছেন। যাত্রাপথে তিনি তিউনিসে দুই মাস অবস্থান করেন। আরব বেদুইনদের থেকে নিরাপদ থাকতে এবং অন্যান্য সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন কাফেলার সঙ্গে এই পথ অতিক্রম করেন। পথিমধ্যে আলেকজান্দ্রিয়ায় তিনি দুজন ধার্মিক তপস্বীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর তিনি কায়রোয় পৌঁছেন। কায়রোয় প্রায় এক মাসের মতো অবস্থান করার পর তিনি মক্কার উদ্দেশে রওনা করেন। কিন্তু তিনি যেতে পারেননি। তাকে আবার কায়রোতেই ফেরত আসতে হয়। কারণ তিনি মক্কা যাওয়ার অন্যতম পথগুলো রেখে নীল নদ পার হয়ে আইদাব বন্দর দিয়ে যেতে শুরু করেছিলেন। এবার তিনি একজন সুফি সাধকের সাক্ষাৎ পান। তার নাম শেখ আবুল হাসান আল সাদিদি। তিনি ইবনে বতুতাকে পথ বাতলে দেন। তিনি মদিনাগামী একটি কাফেলার সঙ্গে যোগ দেন। মদিনায় হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা মোবারক জিয়ারত করে চার দিন পর তিনি মক্কার উদ্দেশে রওনা দেন।  মক্কা পৌঁছে হজ পালন করে তিনি তানজিয়ের ফিরে যাওয়ার বদলে মধ্য এশিয়ার দিকে যাত্রা করেছিলেন।

 

সব মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ

প্রায় সব মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ করেছিলেন ইবনে বতুতা। হজ পালনের পরই তিনি পৃথিবীর মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছিলেন। মক্কা থেকে তিনি ১৩২৬ সালের ১৭ নভেম্বর আরব সাগর হয়ে ইরাকের উদ্দেশে এক কাফেলার সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। এই কাফেলা তাকে নাজাফ শহরে নিয়ে যায়। নাজাফ শহরে হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর জামাতা এবং ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)-এর মাজার জিয়ারত শেষে বতুতার কাফেলা ইরাকের উদ্দেশে রওনা দিলেও তিনি কাফেলার সঙ্গে না গিয়ে আরও দক্ষিণে টাইগ্রিস নদী পার হয়ে বসরা নগরীর দিকে রওনা করেন। ইবনে বতুতা মক্কায় তিন বছর অবস্থান করে ১৩৩০ সালে হজ পালন করেন। অবশ্য কেউ কেউ এ সময় নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেন।

অনেকের মতে, তিনি ১৩২৮ সালে হজ পালন করেন। ইবনে বতুতার সব মুসলিম সাম্রাজ্য ভ্রমণ শেষে একটি দেশই বাকি ছিল। তা হলো নিগ্রোল্যান্ড। ১৩৫১ সালের এমনি এক বসন্তে ইবনে বতুতা সাহারা মরুভূমির উত্তরে সিজিলমাসার উদ্দেশে ফেজ নগরী ত্যাগ করেন। সিজিলমাসা থেকে ১৩৫২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি লবণের খনির শহর তাঘাজার উদ্দেশে রওনা দেন। তাঘাজা থেকে বিশাল সাহারা মরুভূমি পার হওয়ার পর নিগ্রোল্যান্ড থেকে ১৩৫৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি মরক্কোর উদ্দেশে যাত্রা করেন এবং ১৩৫৪ সালের শুরুর দিকে তার জন্মভূমিতে শেষবারের মতো পদার্পণ করেন।  তার দীর্ঘ সফরে মরুভূমির তপ্ত বালিতে উটের পিঠে চড়া, সমুদ্রে জাহাজডুবি থেকে ভিনদেশের সৈন্যদলের আক্রমণ সবই ছিল।

 

জীবন্ত ইতিহাস যেন রেহলা

ইবনে বতুতার লিখিত ‘রেহলা’ গ্রন্থ হলো ইতিহাসকে জানার অন্যতম প্রধান উৎস। ৩০ বছরে ৪০টিরও বেশি দেশ ভ্রমণ করা পর্যটক তার অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করেন এ বইয়ে। আফ্রিকা থেকে শুরু করে মিসর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং চীন ভ্রমণ করেছিলেন। এ গ্রন্থটি ভারতীয় উপমহাদেশের এবং বাংলার ইতিহাসের অন্যতম প্রধান উৎস। ইবনে বতুতা তার ৩০ বছরের বিশ্ব ভ্রমণের অভিজ্ঞতা এ গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেন। তবে ইবনে বতুতা তার অভিজ্ঞতার বিবরণ নিজে লিপিবদ্ধ করেননি বলে জানা যায়। যতদূর সম্ভব ইবনে জুজাই নামক এক পন্ডিত, যিনি মরক্কো সুলতানের ব্যক্তিগত সচিব ছিলেন। তিনিই সুলতানের নির্দেশে শ্রুতি লিখন পদ্ধতিতে ইবনে বতুতার ভ্রমণ কাহিনি লিপিবদ্ধ করেন। ১৩৫৫ সালের ৯ ডিসেম্বর মৌখিক বর্ণনা শেষ হলে ‘রেহলা’ নামক বইটি লিপিবদ্ধ করার কাজ শেষ হয়। রেহলা কথাটির সারমর্ম হলো ‘মুসলিম সাম্রাজ্য, সৌর্য, শহর এবং এর গৌরবান্বিত পথের প্রতি উৎসাহীদের জন্য একটি দান।’ এ রেহলা গ্রন্থে আফ্রিকা, মিসর, চীনসহ ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বিবরণ অত্যন্ত সুন্দরভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলার ইতিহাসে ‘রেহলা’ গ্রন্থের ভূমিকা অনবদ্য। সফর শেষে মরক্কোর ফেজ নগরীতে গিয়ে ইবনে বতুতা সুলতান আবু ইনান ফারিজ এবং তার সভাসদদের কাছে সব ভ্রমণ কাহিনি খুলে বলেন। তখনই সুলতান নিজের একান্ত সচিবদের একজন ইবনে জুজাইকে তার ভ্রমণের বিস্তারিত লিখে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

 

বাংলাদেশে কী দেখলেন ইবনে বতুতা

ইবনে বতুতা ১৩৪৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলা সফর করেন। এখানে ইবনে বতুতা প্রথম পৌঁছেন ১৩৪৬ সালের ৯ জুলাই। সাদকাঁও (চাটগাঁ) প্রথম আসেন তিনি। সেখান থেকে সরাসরি তিনি কামাররু (কামরূপ) পার্বত্য অঞ্চল অভিমুখে রওনা হন। সাদকাঁও থেকে কামাররু বর্ণনায় এক মাসের পথ। হজরত শাহ জালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাতের উদ্দেশেই তিনি বাংলা সফরে এসেছিলেন বলে ইতিহাসে আছে। হজরত শাহ জালাল (রহ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ফেরার পথে ইবনে বতুতা একটি ছাগলের পশমের কোট উপহার পান। তিনি আন-নহর উল-আয্রক (নীল নদ অর্থে) নদীর তীরবর্তী শহর অভিমুখে রওনা হন। এই নদীপথে ১৫ দিন নৌকায় ভ্রমণের পর তিনি সুনুরকাঁও (সোনারগাঁ) শহরে পৌঁছেন ১৩৪৬ সালের ১৪ আগস্ট।

সোনারগাঁ থেকে একটি চীনা জাহাজে করে তিনি জাভার উদ্দেশে রওনা হন। যখন ইবনে বতুতা বর্তমান বাংলাদেশে এসে পৌঁছেন তখন এখানকার সুলতান ছিলেন ফখর-উদ্দিন। তৎকালীন মুসলিম শাসনামলে মানুষের আর্থিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত সচ্ছল। দেশে খাদ্যশস্যের প্রাচুর্য এবং  দৈনন্দিন ব্যবহার্য পণ্যের সস্তা দর উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, পণ্যের এমন প্রাচুর্য ও সস্তা দর তিনি পৃথিবীর আর কোথাও দেখেননি। তার বর্ণনায় পাওয়া যায়, মাত্র এক দিরহাম দিয়ে তখন বাংলাদেশে আটটি স্বাস্থ্যবান মুরগি পাওয়া যেত। এ ছাড়াও এক দিরহামে পনেরোটা কবুতর, দুই দিরহামে একটি ভেড়া এবং এক স্বর্ণমুদ্রারও কম মূল্যে দাস-দাসী কিনতে পাওয়া যেত। ইবনে বতুতা তার ভ্রমণ কাহিনিতে বাংলার জলবায়ু ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনা দিয়েছেন।  বাংলার সুদৃশ্য শ্যামল-সবুজ প্রান্তর, পল্লীর ছায়া-সুনিবিড় সবুজের সমারোহ তাকে এতটাই মুগ্ধ করে যে, তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে মন্তব্য করেন, ‘আমরা পনেরো দিন নদীর দুই পাশে সবুজ গ্রাম ও ফলফলারির বাগানের মধ্য দিয়ে নৌকায় পাল তুলে চলেছি, মনে হয়েছে যেন আমরা কোনো পণ্যসমৃদ্ধ বাজারের মধ্য দিয়ে চলছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন