শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৪

আমি মরে গেলে কেঁদো না, আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব: জবির সমন্বয়ক

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
আমি মরে গেলে কেঁদো না, আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব: জবির সমন্বয়ক

‘আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত। ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে মোবাইলে ট্র্যাক করছিল।’

এমনটা বলছিলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে আটক হওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমন্বয়ক নূর নবী। আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে সাংবাদিকদের কাছে এ নির্যাতনের বর্ণনা দেন তিনি। এর আগে গত ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান এ সমন্বয়ক।

নূর নবী বলেন, ‘আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় দফা দাবি নিয়ে এসেছিলাম। এডিসি বদরুল আমাকে ডেকে আলাদা করেন। ডিবির পাঁচটা গাড়ি এসেছিল। তারা শুধু আমাকে এখান থেকে উঠিয়ে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। গাড়িতে উঠিয়েই আমাকে মার শুরু করে। যখন আমাকে ডিবি অফিসে নেওয়া হয়, তখন ভেবেছিলাম গাড়িতে যে টর্চার করা হয়েছে এর চেয়ে বেশি টর্চার আর হতে পারে না। কিন্তু এর চেয়ে পাশবিক নির্যাতন যে তারা করতে পারে—তা আমার কল্পনায় ছিল না!’

সমন্বয়ক নূর নবী বলেন, ‘ডিবিতে নেওয়ার পর আমাকে প্রস্রাব করতে বলে। প্রস্রাব করতেই বৈদ্যুতিক শক খেয়েছি আমি। দাঁড়ানো অবস্থা থেকে আমি পড়ে গেছি। হাতে একটা ইনজেকশন দিয়েছে আমার। ওরা আমার অণ্ডকোষে জোরে জোরে আঘাত করেছে। বারবার আমার মনে হচ্ছিল, আমি মরে যাচ্ছি না কেন! তারা বারবার আমার কাছে সমন্বয়কদের নাম জানতে চাচ্ছিল। তাঁরা আমার কাছ থেকে বিএনসিসির কার্ড পায়। পরে নিজেদের মধ্যে বলে, “সে এত শক্ত কেন? এ জঙ্গি, জঙ্গি ট্রেনিং নিয়েছে।” আমি এটা বলতে পারিনি যে, ‘‘আমি সেনা মহড়ায় অংশ নিয়েছি, আমি অন্তত জঙ্গি হতে পারি না।’

নূর নবী আরও বলেন, ‘তারা আমাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে একটি চেয়ারে বসিয়ে আমার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে। সেই চেয়ারে বসিয়ে গালি দিচ্ছিল। তখন পাশের অন্যদের কথা শুনে বুঝতে পারি যে, ডিসি আসছে। তখন আমাকে চেয়ার থেকে উঠিয়ে নিচে শোয়ায়। চিৎ করে শুইয়ে আমাকে বলে, ‘‘তোর এক হাত তো ছাত্রলীগ ভেঙেছে, আরেক হাত আমরা ভেঙে দেব।” রুটি যেভাবে বেলে, ঠিক সেভাবে আমার হাঁটু থেকে নাভি পর্যন্ত লাঠি দিয়ে চাপ দেয়। আমাকে কান্না করতে পর্যন্ত দেয়নি। আমি ভাবছিলাম যে, এরা মানুষ না। মেরে মেরে আমাকে বারবার বলছিল, ‘‘তোর তথ্য আমরা অনেক দিন শুনেছি, ক্যাম্পাস থেকে কয়েকজন তোর কথা আগেই বলেছে। তুই জঙ্গি, তুই শিবির।” ভেবেছিলাম আমার পায়ের অংশ পচে যাবে বা কেটে ফেলতে হবে!’

নূর নবী বলেন, ‘আমার হাত ভেঙে গেছিল। হাড় ভেঙে টুকরা–টুকরা হয়ে গিয়েছিল। কোনোরকম এক্স–রে ছাড়াই খুব বাজেভাবে অপারেশন করা হয়েছিল। উলঙ্গ অবস্থায় আমাকে ডিবির রুমে নেওয়া হয়েছে, আমার চোখ খুলে দেওয়া হয়েছে। সাড়ে ৪টায় (বিকেল) ডিবির হারুন আসেন। এসে বলেন, ‘‘একে বাঁচিয়ে রাখছ কেন? একে ক্রসফায়ার দে।” এরপর ডিবির লালবাগ শাখা আমাকে ধরে নিয়ে যায়। আমার দুই হাঁটু পিটিয়ে ওরা ভেঙে ফেলে। ওই হাঁটুর ওপর তাঁরা আমাকে বসায়ে রাখে। আমি ভাবছি আমাকে মেরেই ফেলবে। তারা আমার মাথায় বন্দুক তাক করে বলে, “একে মেরেই ফেলব। বাংলাদেশের যত সমস্যার মূল এই ছাত্ররা। এরা শিবির, এরা সাধারণ ছাত্রদের উসকে দিয়েছে।” আমি ধরেই নিয়েছিলাম, আমাকে মেরেই ফেলবে।”’

কারাগারে নির্মম অত্যাচারের কথা বর্ণনা করে নূর নবী বলেন, ‘কারাগারে আমি অনেক গার্ডকে কান্না করে বলেছি, আমাকে হাসপাতালে নেন। আমাকে নেয়নি। আমি এক প্যান্টে আট দিন পরে ছিলাম। আমাকে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দেয়নি। আমাকে আমদানিতে (কারাগারের আমদানি কক্ষ) পাঠায় দিছে। আমি একদিক হয়েও শুয়ে থাকতে পারতাম না। আমি অনেক চেষ্টা করেছি ডাক্তারের কাছে যাওয়ার, পারি নাই। শেষে ২৭ তারিখে আমাকে এমসিতে নেওয়া হয়। ডাক্তার দেখে বলে ওকে ইমার্জেন্সি হাসপাতালে নিতে হবে। ঢাকা মেডিকেল বা পঙ্গুতে রেফার করে। তবুও আমাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘কারাগারে যখন অন্য ছাত্ররা জানতে পারে, আমি সমন্বয়ক। তখন তারা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসে। আমি একটু সাহস পাই। পানিতে মরিচ দিয়ে রাখা হতো, যেন পানি খেতে না পারি, গোসল করতে না পারি। স্যারেরা যখন দেখা করতে আসে, তখন আমাকে একপর্যায়ে বলা হয়, আমাকে টাওয়ারে আলাদা এক ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তখন আমি সবাইকে আমার কাছে আসতে বারণ করি। আমি নিজেকে একঘরে করে রাখি।’

সাজানো মামলা দেওয়ার ঘটনা বর্ণনায় নূর নবী বলেন, ‘তারা আমাকে বলে, ‘‘তোকে ক্রসফায়ার দেব। তুই রেডি হয়ে নে।” আমরা ছয়জন ছিলাম মোট। রমনায় নিয়ে আমাদের চোখ খুলে দেওয়া হলো। আমার হাতে পেট্রলবোমা ধরায়ে দিল। ভিডিও করা শুরু করল। তারা যে মামলা সাজাবে আমি ভাবতেও পারিনি। দেশের ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ এমন পর্যায়ে যাবে ভাবিনি। ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ দেশের মানুষের আস্থার জায়গা হওয়া উচিত ছিল। যাই হোক তারা আমাকে মেরে ফেলেনি। আমি বেঁচে ফিরেছি। স্বাধীন দেশে আবার ফিরতে পেরেছি। এটা আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
উত্তরা ইউনিভার্সিটির আয়োজনে গবেষণা ও প্রকাশনা পুরস্কার
উত্তরা ইউনিভার্সিটির আয়োজনে গবেষণা ও প্রকাশনা পুরস্কার
শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম