শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৪

আমি মরে গেলে কেঁদো না, আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব: জবির সমন্বয়ক

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক:
আমি মরে গেলে কেঁদো না, আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব: জবির সমন্বয়ক

‘আমি আমার মায়ের কাছ থেকে ১৭ তারিখ বিদায় নিয়েছিলাম। বলেছিলাম, আমি মরে গেলে কেঁদো না। আর বেঁচে থাকলে বিকেলে ফোন দেব। এই ভয়েস রেকর্ডটা তাঁরা শুনিয়ে শুনিয়ে মারত। ওরা আমাকে ১৫ জুলাই থেকে মোবাইলে ট্র্যাক করছিল।’

এমনটা বলছিলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে আটক হওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমন্বয়ক নূর নবী। আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে সাংবাদিকদের কাছে এ নির্যাতনের বর্ণনা দেন তিনি। এর আগে গত ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান এ সমন্বয়ক।

নূর নবী বলেন, ‘আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় দফা দাবি নিয়ে এসেছিলাম। এডিসি বদরুল আমাকে ডেকে আলাদা করেন। ডিবির পাঁচটা গাড়ি এসেছিল। তারা শুধু আমাকে এখান থেকে উঠিয়ে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। গাড়িতে উঠিয়েই আমাকে মার শুরু করে। যখন আমাকে ডিবি অফিসে নেওয়া হয়, তখন ভেবেছিলাম গাড়িতে যে টর্চার করা হয়েছে এর চেয়ে বেশি টর্চার আর হতে পারে না। কিন্তু এর চেয়ে পাশবিক নির্যাতন যে তারা করতে পারে—তা আমার কল্পনায় ছিল না!’

সমন্বয়ক নূর নবী বলেন, ‘ডিবিতে নেওয়ার পর আমাকে প্রস্রাব করতে বলে। প্রস্রাব করতেই বৈদ্যুতিক শক খেয়েছি আমি। দাঁড়ানো অবস্থা থেকে আমি পড়ে গেছি। হাতে একটা ইনজেকশন দিয়েছে আমার। ওরা আমার অণ্ডকোষে জোরে জোরে আঘাত করেছে। বারবার আমার মনে হচ্ছিল, আমি মরে যাচ্ছি না কেন! তারা বারবার আমার কাছে সমন্বয়কদের নাম জানতে চাচ্ছিল। তাঁরা আমার কাছ থেকে বিএনসিসির কার্ড পায়। পরে নিজেদের মধ্যে বলে, “সে এত শক্ত কেন? এ জঙ্গি, জঙ্গি ট্রেনিং নিয়েছে।” আমি এটা বলতে পারিনি যে, ‘‘আমি সেনা মহড়ায় অংশ নিয়েছি, আমি অন্তত জঙ্গি হতে পারি না।’

নূর নবী আরও বলেন, ‘তারা আমাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে একটি চেয়ারে বসিয়ে আমার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে। সেই চেয়ারে বসিয়ে গালি দিচ্ছিল। তখন পাশের অন্যদের কথা শুনে বুঝতে পারি যে, ডিসি আসছে। তখন আমাকে চেয়ার থেকে উঠিয়ে নিচে শোয়ায়। চিৎ করে শুইয়ে আমাকে বলে, ‘‘তোর এক হাত তো ছাত্রলীগ ভেঙেছে, আরেক হাত আমরা ভেঙে দেব।” রুটি যেভাবে বেলে, ঠিক সেভাবে আমার হাঁটু থেকে নাভি পর্যন্ত লাঠি দিয়ে চাপ দেয়। আমাকে কান্না করতে পর্যন্ত দেয়নি। আমি ভাবছিলাম যে, এরা মানুষ না। মেরে মেরে আমাকে বারবার বলছিল, ‘‘তোর তথ্য আমরা অনেক দিন শুনেছি, ক্যাম্পাস থেকে কয়েকজন তোর কথা আগেই বলেছে। তুই জঙ্গি, তুই শিবির।” ভেবেছিলাম আমার পায়ের অংশ পচে যাবে বা কেটে ফেলতে হবে!’

নূর নবী বলেন, ‘আমার হাত ভেঙে গেছিল। হাড় ভেঙে টুকরা–টুকরা হয়ে গিয়েছিল। কোনোরকম এক্স–রে ছাড়াই খুব বাজেভাবে অপারেশন করা হয়েছিল। উলঙ্গ অবস্থায় আমাকে ডিবির রুমে নেওয়া হয়েছে, আমার চোখ খুলে দেওয়া হয়েছে। সাড়ে ৪টায় (বিকেল) ডিবির হারুন আসেন। এসে বলেন, ‘‘একে বাঁচিয়ে রাখছ কেন? একে ক্রসফায়ার দে।” এরপর ডিবির লালবাগ শাখা আমাকে ধরে নিয়ে যায়। আমার দুই হাঁটু পিটিয়ে ওরা ভেঙে ফেলে। ওই হাঁটুর ওপর তাঁরা আমাকে বসায়ে রাখে। আমি ভাবছি আমাকে মেরেই ফেলবে। তারা আমার মাথায় বন্দুক তাক করে বলে, “একে মেরেই ফেলব। বাংলাদেশের যত সমস্যার মূল এই ছাত্ররা। এরা শিবির, এরা সাধারণ ছাত্রদের উসকে দিয়েছে।” আমি ধরেই নিয়েছিলাম, আমাকে মেরেই ফেলবে।”’

কারাগারে নির্মম অত্যাচারের কথা বর্ণনা করে নূর নবী বলেন, ‘কারাগারে আমি অনেক গার্ডকে কান্না করে বলেছি, আমাকে হাসপাতালে নেন। আমাকে নেয়নি। আমি এক প্যান্টে আট দিন পরে ছিলাম। আমাকে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দেয়নি। আমাকে আমদানিতে (কারাগারের আমদানি কক্ষ) পাঠায় দিছে। আমি একদিক হয়েও শুয়ে থাকতে পারতাম না। আমি অনেক চেষ্টা করেছি ডাক্তারের কাছে যাওয়ার, পারি নাই। শেষে ২৭ তারিখে আমাকে এমসিতে নেওয়া হয়। ডাক্তার দেখে বলে ওকে ইমার্জেন্সি হাসপাতালে নিতে হবে। ঢাকা মেডিকেল বা পঙ্গুতে রেফার করে। তবুও আমাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘কারাগারে যখন অন্য ছাত্ররা জানতে পারে, আমি সমন্বয়ক। তখন তারা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসে। আমি একটু সাহস পাই। পানিতে মরিচ দিয়ে রাখা হতো, যেন পানি খেতে না পারি, গোসল করতে না পারি। স্যারেরা যখন দেখা করতে আসে, তখন আমাকে একপর্যায়ে বলা হয়, আমাকে টাওয়ারে আলাদা এক ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তখন আমি সবাইকে আমার কাছে আসতে বারণ করি। আমি নিজেকে একঘরে করে রাখি।’

সাজানো মামলা দেওয়ার ঘটনা বর্ণনায় নূর নবী বলেন, ‘তারা আমাকে বলে, ‘‘তোকে ক্রসফায়ার দেব। তুই রেডি হয়ে নে।” আমরা ছয়জন ছিলাম মোট। রমনায় নিয়ে আমাদের চোখ খুলে দেওয়া হলো। আমার হাতে পেট্রলবোমা ধরায়ে দিল। ভিডিও করা শুরু করল। তারা যে মামলা সাজাবে আমি ভাবতেও পারিনি। দেশের ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ এমন পর্যায়ে যাবে ভাবিনি। ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ দেশের মানুষের আস্থার জায়গা হওয়া উচিত ছিল। যাই হোক তারা আমাকে মেরে ফেলেনি। আমি বেঁচে ফিরেছি। স্বাধীন দেশে আবার ফিরতে পেরেছি। এটা আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেরোবিতে রংপুর বিভাগীয় জাতীয়  
স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
বেরোবিতে রংপুর বিভাগীয় জাতীয়   স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
কুয়েটে  প্রথমবার ‘এনার্জি ফেস্ট ১.০’ অনুষ্ঠিত
কুয়েটে  প্রথমবার ‘এনার্জি ফেস্ট ১.০’ অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা
শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে রচনা প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে রচনা প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
শাবিপ্রবিতে ‘শহিদ জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের’ উদ্বোধন
শাবিপ্রবিতে ‘শহিদ জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের’ উদ্বোধন
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সাদা দলের প্রার্থী বিজয়ী
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে সাদা দলের প্রার্থী বিজয়ী
ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
সর্বশেষ খবর
পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন
পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত
ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি: মুফতি ফয়জুল করিম
৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি: মুফতি ফয়জুল করিম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরের সেই ইউএনওকে বদলি
ফরিদপুরের সেই ইউএনওকে বদলি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে রংপুর বিভাগীয় জাতীয়  
স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
বেরোবিতে রংপুর বিভাগীয় জাতীয়   স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে সবজি-মাছে স্বস্তি মিললেও চাল-আলুতে অসস্তি
বাগেরহাটে সবজি-মাছে স্বস্তি মিললেও চাল-আলুতে অসস্তি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৫ বছর একাত্তরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
গত ১৫ বছর একাত্তরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্তমান সরকারের কাজে বুঝেশুনে আমরা হ্যাপি: গোলাম পরওয়ার
বর্তমান সরকারের কাজে বুঝেশুনে আমরা হ্যাপি: গোলাম পরওয়ার

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
মহাসড়কে বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডা. জোবাইদা রহমান প্রকাশিত হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক বিষয়ক বই বিতরণ
ডা. জোবাইদা রহমান প্রকাশিত হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক বিষয়ক বই বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সম্পদ কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন করেছেন জিয়াউর রহমান : রুমানা
দেশের সম্পদ কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন করেছেন জিয়াউর রহমান : রুমানা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড পেলেন সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সুমন
মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড পেলেন সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সুমন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর ইচ্ছে পূরণে বট-পাকুড় গাছের বিয়ে
স্ত্রীর ইচ্ছে পূরণে বট-পাকুড় গাছের বিয়ে

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুলাউড়ায় ১০ কোটি টাকার সরকারি জমি উদ্ধার
কুলাউড়ায় ১০ কোটি টাকার সরকারি জমি উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চা বিক্রেতাকে মারধর, চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টার অভিযোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চা বিক্রেতাকে মারধর, চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের দেশ গড়তে পারলেই তাদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের দেশ গড়তে পারলেই তাদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিলো সেনাবাহিনী
সিলেটে প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিলো সেনাবাহিনী

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চাঁদপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান
চাঁদপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তায় নেমেই মুহূর্তেই দু'টুকরো হয়ে গেল প্লেনটি
রাস্তায় নেমেই মুহূর্তেই দু'টুকরো হয়ে গেল প্লেনটি

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মোরেলগঞ্জে বিএনপির কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে বিএনপির কর্মীসভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ইজিবাইকের ভাড়া কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুমারখালীতে ইজিবাইকের ভাড়া কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় অস্ত্রসহ ৬ রোহিঙ্গা আটক
কুতুবদিয়ায় অস্ত্রসহ ৬ রোহিঙ্গা আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচন বিতর্কিত ছিল : বদিউল আলম মজুমদার
বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচন বিতর্কিত ছিল : বদিউল আলম মজুমদার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিডবোট ডুবি: আটদিন পরে নিখোঁজ যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবি: আটদিন পরে নিখোঁজ যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের প্রথম মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের প্রথম মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে  প্রথমবার ‘এনার্জি ফেস্ট ১.০’ অনুষ্ঠিত
কুয়েটে  প্রথমবার ‘এনার্জি ফেস্ট ১.০’ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কামড় দেয়া রাসেলস ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে শ্রমিক
কামড় দেয়া রাসেলস ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে শ্রমিক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

২১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৬ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ