শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, রবিবার, ০৭ জুন, ২০২০ আপডেট:

শ্বাসকষ্টের কারণে আইসিইউ থেকে বের করে দিল হাসপাতাল; বাবার মৃত্যুর করুণ বর্ণনা ব্যবসায়ীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্বাসকষ্টের কারণে আইসিইউ থেকে বের করে দিল হাসপাতাল; বাবার মৃত্যুর করুণ বর্ণনা ব্যবসায়ীর

বেড়েই চলেছে  প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ।  দেশের অন্যান্য জেলার মতো চট্টগ্রামেও করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছেই। 

এমন অবস্থায় সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে আসছে হৃদয়বিদারক নানা ঘটনা। সম্প্রতি শ্বাসকষ্টে বাবার মৃত্যু নিয়ে হৃদয়বিদারক এক স্ট্যাটাস দিয়েছেন চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী। 

তিনি লিখেছেন, বাবাকে  নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরতে হল, কেউ তাকে ভর্তি নেয়নি। শেষ পর্যন্ত ঠাঁই হলে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে। কিন্তু তাকে আর বাঁচানো যায়নি।

পাঠকদের জন্য স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হল-

“বাবার বয়স ৮২ বছর, দীর্ঘদিন ব্রঙ্কাইটিস এবং প্রষ্টেটের সমস্যায় ভুগছেন। ২৭ রমজান সেহরি শেষ করতে না করতেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন সাথে শ্বাসকষ্ট-কাশি, কাশির সাথে হালকা রক্ত দেখা যায় এবং প্রচুর ঘামতে থাকেন।

বর্তমান পরিস্থিতিতে মেডিকেল এবং প্রাইভেট হাসপাতালের বিমাতা শুলভ আচরণের কথা ভাবতে ভাবতেই ঘণ্টাখানেক কেটে যায়। বাবার অবস্থার কোন পরিবর্তন না দেখে কপালে যা থাকে হবে মেনে নিয়ে বাবাকে নিয়ে বেরিয়ে গেলাম এবং দ্রুতগতীতে নগরীর পার্কভিউ হাসপাতালের ইমার্জেনসিতে ঢুকলাম। এরমধ্যে ছোট বোনের হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত হলো, কর্তব্যরত ডাক্তার বুকের এক্সরে এবং ইসিজি করালেন, রিপোর্ট দেখে বললেন বাবাকে দ্রুত আইসিইউ’তে রাখতে হবে। আমি সময় নষ্ট না করে ব্যবস্থা নিতে বললাম কিন্তু কতৃর্পক্ষ তাদের আইসিইউ’তে রাখার অপারগতা জানালেন কারণ। দু’দিন আগে নাকি ওনাদের হাসপাতালে একজন রোগীর কোভিড পজেটিভ আসে।

সর্বোচ্চ অনুরোধ করার পর জানতে চাইলাম বাবার রিপোর্টে কোভিডের কোনো আশংঙ্কা আছে কিনা? ডাক্তার জানালেন তেমন কোন আশংঙ্কা নেই। বললাম দয়া করে আমাকে এটুকু বলেন যে বাবার বতর্মান যা অবস্থা তাতে অন্য কোন হাসপাতাল এডমিট করবে কিনা? ওনি জানালেন এডমিট না করার কোন কারণ নেই, আমি যেন ম্যাক্স অথবা ন্যাশনালে নিয়ে যাই।

কালক্ষেপণ না করে ম্যাক্সের দিকে ছুটলাম। ম্যাক্সের ইমার্জেন্সিতে রিপোর্ট দেখালাম। ওনারা বললেন, আইসিইউ খালি আছে তবে একটু সময় দিতে হবে। ফাইল আইসিইউ’তে পাঠানো হলো, আমার সামনেই কর্তব্যরত ডাক্তার কয়েকজনকে ফোন করলেন এবং জানালেন আইসিইউ’র ডাক্তাররা ছুটিতে আছেন তাই অ্যাডমিট করতে পারবেন না। বুঝলাম রিকোয়েস্ট করেও কাজ হবে না।

সময় নষ্ট না করে ন্যাশনালে ঢুকলাম। ঢুকেই নানা রকমের প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হলাম। যেমন- পার্কভিউ ভর্তি করালো না কেন? ম্যাক্স কি বললো?

মাথা ঠাণ্ডা রেখে উত্তর দিলাম এবং অনুরোধ করে বললাম যে বাবার অবস্থা খুবই খারাপ এবং ওনার কোভিডের কোনো সমস্যা নেই। রিপোর্টগুলো ভালো মতো চেক করে ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্ট আইসিইউ’তে ফোন করে জানালেন এবং তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে বলে আমাকে ফাইল নিয়ে কাউন্টারে পাঠালেন।

এরপর কাউন্টারে কর্মরত ব্যক্তি প্রথমে যা বললেন তা হলো, একদিনে কুড়ি হাজার বা তার অধিক বিল আসতে পারে রাজি আছি কিনা! আমি শুধু বললাম তাড়াতাড়ি করেন প্লিজ। বাবাকে আইসিইউ’তে ঢুকানো হলো। স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে না ফেলতেই আইসিইউ থেকে আমার ডাক পড়লো, ভেতরে গিয়ে দেখলাম ডাক্তার সাহেব রাগে গজগজ করছেন এবং একজন আরেক জনকে বলছেন ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্টের কেমন আক্কল! এই ধরনের রোগীকে আইসিইউ’তে পাঠালেন!

আর আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আপনার বাবার কি সমস্যা আপনি জানেন?

বললাম না, তবে মনে হয় কোভিড-১৯ না। উত্তর শুনে ডাক্তার মশাই রেগে গিয়ে বললেন, আপনি কি ডাক্তার যে বললেন কোভিড না? ওনি খুবই বিপদজনক ওনাকে কোনভাবেই আমাদের আইসিইউ’তে রাখা যাবে না। দয়া করে ওনাকে এখনি নিয়ে যান। বললাম, ইমার্জেন্সি থেকে যে বললো আইসিইউ’তে রাখতে সমস্যা নেই, কোন উত্তর না দিয়ে ডাক্তাররা বেরিয়ে গেলেন। ফাইল নিতে নিতে বাবার দিকে তাকালাম, বাবার নিশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে নিজের অজান্তেই চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।

আমার এক বন্ধু প্রবালকে (কার্ডিওলজিস্ট, আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতাল) পেলাম এবং বিস্তারিত জানার পর সে বললো কোন প্রাইভেটে ট্রাই না করে যেন দ্রুত মেডিকেলে চলে যায়।

মেডিকেলে গিয়ে দেখি ইমার্জেন্সিতে করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা অনেক রোগীর ভিড়, সাধারণ রোগীসহ সবাইকে এক জায়গায় প্রাইমারী ট্রিটমেন্ট দেওয়া হচ্ছে। এরমাঝে, বাবাকে যতদূর সম্ভব নিরাপদ দূরত্বে রেখে ফাইল নিয়ে হাজির হলাম। সব শুনে এবং রিপোর্ট দেখে বললেন বুকের এক্সরে আর ইসিজি করাতে হবে। আমি বললাম স্যার এগুলোতো আমার করা আছে। বললেন কবে করিয়েছেন? বললাম এইতো ঘণ্টাখানেক আগে, কথা শুনে রিপোর্ট গুলো আমার দিকে ছুড়ে দিয়ে বললেন, যা বললাম তাই করেন।

অনেক কষ্টে একটা হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করে বাবাকে নিয়ে এক্স’রে করাতে ছুটলাম। গিয়ে দেখি লম্বা লাইন। মেডিকেল স্টাফ, যে কিনা হুইল চেয়ার নিয়ে এসেছে তাকে দিয়ে রিকুয়েস্ট করালাম যেন বাবাকে একটু আগে দেন, কিন্তু ভিতর থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হলো সিরিয়াল ভাঙ্গা যাবে না। এদিকে তীব্র শ্বাসকষ্টের কারণে বাবা বারবার মাস্ক খুলে ফেলছেন, পরে বাবার কষ্ট দেখে আমি নিজেই বাবার মুখ থেকে মাস্ক খুলে দিই।

অনেক কষ্ট করে বাবাকে দাঁড় করিয়ে এক্সরে করালাম, রিপোর্ট নিয়ে ইসিজি ডিপার্টমেন্টে গেলাম এবং আগের রিপোর্টসহ একসাথে দিলাম। রিপোর্ট দেখে উনি বললেন, টেস্টতো সব করা আছে আবার কেন করালেন? উত্তর না দিয়ে বললাম আমার বাবার কি সমস্যা একটু আমাকে বলবেন? আমাকে জানানো হলো বাবার ফুসফুসে হাওয়া জমে গেছে যা ইমিডেটলি বুকে ছিদ্র করে পাইপ দিয়ে বের করতে হবে। তাছাড়া বাবার একটা মাইলড এ্যাটাক হয়েছে।

এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেলের ডাক্তার ভাগনি নিপার সাথে যোগাযোগ করা হলো। সে বললো ফুসফুস থেকে হাওয়া বের না করলে যেকোন মুহূর্তে দুর্ঘটনা হতে পারে। ভাগনি তার পরিচিত ডাক্তারদের তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে বললেন এবং সর্বোচ্চ কেয়ার নিতে বললেন। সার্জারি শেষ হলে বাবাকে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টের এইচডিইউ তে রাখা হলো।

পরে ডাক্তাররা আমাকে অভয় দিয়ে বললেন, সর্বোচ্চ চেষ্টা তারা করবেন। তবে বাবার অবস্থা একটু ক্রিটিক্যাল, আর করোনার কারণে চারপাশের অবস্থা যেহেতু ভিন্ন তাই যাই হোক মেনে নিতে হবে। রাত ১০ টা পর্যন্ত বাবার অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটেনি। রাত ১১ টার পর থেকে বাবার শরীর আস্তে আস্তে নিস্তেজ হতে থাকে। ডিউটি ডাক্তারকে বিষয়টি জানালে তিনি রোগী না দেখেই জানতে চাইলেন স্যালাইন চলে কিনা আর অক্সিজেন ঠিক আছে কিনা। বললাম ঠিক আছে, উনি জানালেন আপাতত এর বাইরে কোন ট্রিটমেন্ট নেই।

সারারাত বাবার পাশে বসে রইলাম। বাবার চোখ দুটি হালকা খোলা, বুক ছাড়া বাকি শরীর একেবারে ঠাণ্ডা। সকাল ৮ টার দিকে অনেকটা জোড় করে একজন ডিউটি ডাক্তারকে রুম থেকে বের করে আনলাম। ডাক্তার দেখে বললেন অবস্থা ভালো না। ১০ টার দিকে বাবার কাপড় চেইঞ্জ করে বাবাকে পরিষ্কার করে দিই। ১০:৪০ এর দিকে শেষবারের মতো বাবা আমার দিকে তাকানোর চেষ্টা করেন তখন বাবার গলায় গড়গড় শব্দ হতে থাকে। ২৮ রমজান, জুম্মাতুল আল’বিদার দিন সকাল ১০:৪৫ মিনিটে বাবা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

করোনা পরিস্থিতিতে দেশের চিকিৎসা সেবা নিয়ে বেশকিছু দুঃখের কাহিনি ফেসবুকে পড়েছি। কিন্তু আমাকেও যে কিছু লিখতে হবে স্বপ্নেও ভাবিনি।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
সর্বশেষ খবর
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৪২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা