শিরোনাম
- জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে সিডনিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- থানচির বলিপাড়া থেকে অস্ত্রসহ ৩ জন আটক
- মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুজা, সম্পাদক আবু বক্কর
- বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত
- কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ
- সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা
- ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
- এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
- বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব
- সিংড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে কৃষকের মৃত্যু
- ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
- জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
- নাটোর চিনিকলে কোটি টাকার মালামাল লুট, পুলিশ হেফাজতে ৮
- ১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি বিরোধী নেতার
- ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার পর থানায় ভাসুরের আত্মসমর্পণ
- নেই পাকা সড়ক, পথচলায় কাঁদাই জীবনসঙ্গী
- বালিয়াকান্দিতে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন
অভিমান ভুলে কাছাকাছি বাদশা-লিটন
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

দীর্ঘদিন ধরে গণতান্ত্রিক সব আন্দোলন সংগ্রামে এক সাথে রাজপথে ছিলেন ফজলে হোসেন বাদশা ও এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। কিন্তু ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের পর দুই নেতার পথ দুই দিকে। মুখ দেখাদেখিও প্রায় বন্ধ ছিল। এ অবস্থায় দুই নেতার শীতল সম্পর্কে উত্তাপ ছড়িয়েছে বাদশার আসনে লিটনকে প্রার্থী করার দাবি। তবে সব অভিমান ভুলে বৃহস্পতিবার কাছাকাছি হয়েছিলেন দুই নেতা।
রাজশাহীর মেট্রোপলিটন কলেজের অ্যাকাডেমিক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে এই দুই নেতা কাছাকাছি আসেন। এসময় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আমরা চাই ফজলে হোসেন বাদশা আবার এমপি হিসেবে নির্বাচিত হোক। আমরা তার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজশাহীর উন্নয়নে কাজ করে যাবো।'
তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই ফজলে হোসেন বাদশা এমপি হিসেবে থাকুক। আমি আর ফজলে হোসেন বাদশা ঐক্যবদ্ধ থাকলে রাজশাহীর উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে। এর জন্য সবাইকে জনগণের পাশে থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী সদর আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশা। তিনি বলেন, ‘রাজশাহীর উন্নয়নে লিটন এবং আমার দুইজনেরই ভূমিকা আছে। আমরা রাজশাহীর উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করেছি। রাজশাহীর বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন হয়েছে। আর এসব উন্নয়ন সরকার প্রধান হিসেবে শেখ হাসিনার ভূমিকা না থাকলে সম্ভব হতো না। তাই সবাইকে সরকারের পাশে দাঁড়াতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা দুজনে রাজশাহীর উন্নয়নকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবো।’
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর রাজশাহী অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান।
বিডি প্রতিদিন/২৬ জানুয়ারি ২০১৮/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর