বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
- ৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
- গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
- ইংল্যান্ডের কোচিং স্টাফে সাউদি
- পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
- গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
- ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
- ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
- পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
- ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
- কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
- জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
- জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
- টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
- ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
- ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
- রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
- ‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
- “আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
উদ্ধারকৃত সোনা আত্মসাৎ; তিন পুলিশের কারাদণ্ড
আদালত প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন

উদ্ধারকৃত চোরাচালানের সোনার বার আত্মসাতের মামলায় সোর্সসহ রাজধানীর রামপুরা থানার তিন পুলিশকে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত ওই আসামিদের মধ্যে রামপুরা থানার সাবেক এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম, কনস্টেবল আকাশ চৌধুরী, কনস্টেবল ওয়াহিদুল ইসলামকে পাঁচ বছর করে ও পুলিশের সোর্স মাহফুজ আলম রনিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদন্ডের পাশাপাশি তিন পুলিশকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং পুলিশের সোর্সকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আকাশ চৌধুরী, ওয়াহিদুল ইসলাম ও মাহফুজ আলম রনি পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন আদালত। অন্যদিকে আসামি মঞ্জরুলকে রায় ঘোষণার পরে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৩ মার্চ রামপুরা থানা পুলিশ রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় একটি মাইক্রোবাস থেকে চোরাচালানের ২৩৫টি সোনার বারসহ গাড়ি আটক করে। ওই সময় মাইক্রোবাস রেখে পালানোর সময় সমীর ও মুহিন নামের দুই ব্যক্তি আটক হন। ঘটনার তিন দিন পর ৭০টি সোনার বার উদ্ধার দেখিয়ে সমীর ও মুহিনের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় একটি চোরাচালান মামলা করা হয়। পরে আসামিরা জানায় তাদের গাড়িতে ২৩৫টি সোনার বার ছিল। এঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক তিনটি দল নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও বগুড়ায় অভিযান চালিয়ে পুলিশের তিন সদস্যসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে এবং তাদের কাছ থেকে বাকি ১৪৯টি সোনার বার উদ্ধার করে। পরে ২০১৪ সালের ৭ এপ্রিল দুর্নীতি দমন কমিশন এ মামলা করে। পরে ঘটনার তদন্ত করে ২০১৫ সালের ১৪ মে দুদকের উপ-পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম চার্জশিট দাখিল করেন।
এই বিভাগের আরও খবর