বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
- আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
- বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
- চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
- নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
- বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
- রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
- বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
- ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
- ভেজাল টক দই যেভাবে চিনবেন
- গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
- হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
- হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
- জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
- ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
- ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
উদ্ধারকৃত সোনা আত্মসাৎ; তিন পুলিশের কারাদণ্ড
আদালত প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন

উদ্ধারকৃত চোরাচালানের সোনার বার আত্মসাতের মামলায় সোর্সসহ রাজধানীর রামপুরা থানার তিন পুলিশকে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত ওই আসামিদের মধ্যে রামপুরা থানার সাবেক এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম, কনস্টেবল আকাশ চৌধুরী, কনস্টেবল ওয়াহিদুল ইসলামকে পাঁচ বছর করে ও পুলিশের সোর্স মাহফুজ আলম রনিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদন্ডের পাশাপাশি তিন পুলিশকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং পুলিশের সোর্সকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আকাশ চৌধুরী, ওয়াহিদুল ইসলাম ও মাহফুজ আলম রনি পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন আদালত। অন্যদিকে আসামি মঞ্জরুলকে রায় ঘোষণার পরে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৩ মার্চ রামপুরা থানা পুলিশ রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় একটি মাইক্রোবাস থেকে চোরাচালানের ২৩৫টি সোনার বারসহ গাড়ি আটক করে। ওই সময় মাইক্রোবাস রেখে পালানোর সময় সমীর ও মুহিন নামের দুই ব্যক্তি আটক হন। ঘটনার তিন দিন পর ৭০টি সোনার বার উদ্ধার দেখিয়ে সমীর ও মুহিনের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় একটি চোরাচালান মামলা করা হয়। পরে আসামিরা জানায় তাদের গাড়িতে ২৩৫টি সোনার বার ছিল। এঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক তিনটি দল নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও বগুড়ায় অভিযান চালিয়ে পুলিশের তিন সদস্যসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে এবং তাদের কাছ থেকে বাকি ১৪৯টি সোনার বার উদ্ধার করে। পরে ২০১৪ সালের ৭ এপ্রিল দুর্নীতি দমন কমিশন এ মামলা করে। পরে ঘটনার তদন্ত করে ২০১৫ সালের ১৪ মে দুদকের উপ-পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম চার্জশিট দাখিল করেন।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর