বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
- হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
- উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
- সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
- খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
- মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
- বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
- বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
- ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
- দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
- পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
- ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
- তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
- জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
- ‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
- নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা
- বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
- বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার
উদ্ধারকৃত সোনা আত্মসাৎ; তিন পুলিশের কারাদণ্ড
আদালত প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
উদ্ধারকৃত চোরাচালানের সোনার বার আত্মসাতের মামলায় সোর্সসহ রাজধানীর রামপুরা থানার তিন পুলিশকে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত ওই আসামিদের মধ্যে রামপুরা থানার সাবেক এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম, কনস্টেবল আকাশ চৌধুরী, কনস্টেবল ওয়াহিদুল ইসলামকে পাঁচ বছর করে ও পুলিশের সোর্স মাহফুজ আলম রনিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারাদন্ডের পাশাপাশি তিন পুলিশকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং পুলিশের সোর্সকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আকাশ চৌধুরী, ওয়াহিদুল ইসলাম ও মাহফুজ আলম রনি পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন আদালত। অন্যদিকে আসামি মঞ্জরুলকে রায় ঘোষণার পরে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৩ মার্চ রামপুরা থানা পুলিশ রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় একটি মাইক্রোবাস থেকে চোরাচালানের ২৩৫টি সোনার বারসহ গাড়ি আটক করে। ওই সময় মাইক্রোবাস রেখে পালানোর সময় সমীর ও মুহিন নামের দুই ব্যক্তি আটক হন। ঘটনার তিন দিন পর ৭০টি সোনার বার উদ্ধার দেখিয়ে সমীর ও মুহিনের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় একটি চোরাচালান মামলা করা হয়। পরে আসামিরা জানায় তাদের গাড়িতে ২৩৫টি সোনার বার ছিল। এঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক তিনটি দল নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও বগুড়ায় অভিযান চালিয়ে পুলিশের তিন সদস্যসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে এবং তাদের কাছ থেকে বাকি ১৪৯টি সোনার বার উদ্ধার করে। পরে ২০১৪ সালের ৭ এপ্রিল দুর্নীতি দমন কমিশন এ মামলা করে। পরে ঘটনার তদন্ত করে ২০১৫ সালের ১৪ মে দুদকের উপ-পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম চার্জশিট দাখিল করেন।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার