শিরোনাম
- হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
- ১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
- দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
- ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
- ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
- হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
- ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
- রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
- হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
- জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
- যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
- ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
- ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
- রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
- বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
- নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
- চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে করোনাজয়ী ৩ জনকে সম্মাননা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
ঝুড়িতে সাজানো আপেল, কমলা, মাল্টা, তরমুজ আর লিচু। আর ফুলের ঝুড়িতে মেডিকেল ছাড়পত্র। রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দাঁড়িয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা এভাবেই করোনা যুদ্ধে জয়ীদের ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় করোনাজয়ীদের এভাবে অভিনন্দন জানানো হয়। প্রায় ৩১ দিন ধরে করোনাযুদ্ধে লড়াই করে জয় পেয়েছেন তারা।
করোনা জয়ীরা হলেন, উপজেলার কেশরহাট পৌর এলাকার হরিদাগাছী গ্রামের জেসমিন (২৪) ও আলামিন (২৫) এবং জাহানাবাদ ইউনিয়নের তশোপাড়া গ্রামের ফারুক হোসেন (২৮)। তাদের মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ও পুলিশ প্রশাসন অভিনন্দন জানিয়েছেন।
মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল কবির বলেন, করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠায় ওই তিনজনকে এভাবে অভিনন্দন জানানো হয়েছে। কোনোভাবেই যেন তারা মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, সে জন্য উৎসাহ দিতেই এই উদ্যোগ।
গত ১৫, ২২, ২৮ এপ্রিল নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয় এই তিনজনের। তারপর থেকে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন তারা। সেটা শেষ হওয়ার পরে চারবার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। চারবারই প্রতিবেদন ‘নেগেটিভ’ আসায় তাদের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ছাড়পত্র পাওয়া ৩ জনই নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুর-ঢাকাফেরত। জেসমিন ও আলামিন পোশাক কারাখানায় কর্মরত। ফারুক একটি প্রাইভেট ফার্মে প্রকৌশলী হিসাবে কর্মরত।
ছাড়পত্র পেয়ে জেসমিন ও আলামিন বলেন, ‘শরীরে কোনো প্রকার জ্বর-সর্দি-কাশি কিছুই ছিল না। কিন্তু নমুনা পরীক্ষায় যখন করোনা পজিটিভ হয়েছি, তখন থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলেছি। আমরা করোনা পজিটিভ হওয়ার পর ডিসি, টিএইচও, ইউএনও ও ওসি সব সময় আমার খোঁজ খবর নিয়েছেন। তারা পরিবারে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও বাজার করে দিয়েছেন। নিকট আত্মীয়ের মতো পাশে থাকার জন্য আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর