শিরোনাম
- সড়কে গাছ ফেলে অভিনব কায়দায় ডাকাতির চেষ্টা
- যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
- ৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
- লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
- উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
- যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
- বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
- মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
- হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
- বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
- বয়স্কদের সুষম খাদ্য
- কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
- কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
- পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
- ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
- ২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
- আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
- ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
রাজশাহীতে করোনাজয়ী ৩ জনকে সম্মাননা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

ঝুড়িতে সাজানো আপেল, কমলা, মাল্টা, তরমুজ আর লিচু। আর ফুলের ঝুড়িতে মেডিকেল ছাড়পত্র। রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দাঁড়িয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা এভাবেই করোনা যুদ্ধে জয়ীদের ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় করোনাজয়ীদের এভাবে অভিনন্দন জানানো হয়। প্রায় ৩১ দিন ধরে করোনাযুদ্ধে লড়াই করে জয় পেয়েছেন তারা।
করোনা জয়ীরা হলেন, উপজেলার কেশরহাট পৌর এলাকার হরিদাগাছী গ্রামের জেসমিন (২৪) ও আলামিন (২৫) এবং জাহানাবাদ ইউনিয়নের তশোপাড়া গ্রামের ফারুক হোসেন (২৮)। তাদের মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ও পুলিশ প্রশাসন অভিনন্দন জানিয়েছেন।
মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল কবির বলেন, করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠায় ওই তিনজনকে এভাবে অভিনন্দন জানানো হয়েছে। কোনোভাবেই যেন তারা মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, সে জন্য উৎসাহ দিতেই এই উদ্যোগ।
গত ১৫, ২২, ২৮ এপ্রিল নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয় এই তিনজনের। তারপর থেকে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন তারা। সেটা শেষ হওয়ার পরে চারবার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। চারবারই প্রতিবেদন ‘নেগেটিভ’ আসায় তাদের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ছাড়পত্র পাওয়া ৩ জনই নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুর-ঢাকাফেরত। জেসমিন ও আলামিন পোশাক কারাখানায় কর্মরত। ফারুক একটি প্রাইভেট ফার্মে প্রকৌশলী হিসাবে কর্মরত।
ছাড়পত্র পেয়ে জেসমিন ও আলামিন বলেন, ‘শরীরে কোনো প্রকার জ্বর-সর্দি-কাশি কিছুই ছিল না। কিন্তু নমুনা পরীক্ষায় যখন করোনা পজিটিভ হয়েছি, তখন থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলেছি। আমরা করোনা পজিটিভ হওয়ার পর ডিসি, টিএইচও, ইউএনও ও ওসি সব সময় আমার খোঁজ খবর নিয়েছেন। তারা পরিবারে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও বাজার করে দিয়েছেন। নিকট আত্মীয়ের মতো পাশে থাকার জন্য আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর