শিরোনাম
- আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
- রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
- ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
- ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
- নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
- যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
- রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
- ‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
- পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
- একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
- হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
- ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
- রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- ‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
- ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
- ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
- যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
- এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
- ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
রাজশাহীতে করোনাজয়ী ৩ জনকে সম্মাননা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
ঝুড়িতে সাজানো আপেল, কমলা, মাল্টা, তরমুজ আর লিচু। আর ফুলের ঝুড়িতে মেডিকেল ছাড়পত্র। রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দাঁড়িয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা এভাবেই করোনা যুদ্ধে জয়ীদের ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় করোনাজয়ীদের এভাবে অভিনন্দন জানানো হয়। প্রায় ৩১ দিন ধরে করোনাযুদ্ধে লড়াই করে জয় পেয়েছেন তারা।
করোনা জয়ীরা হলেন, উপজেলার কেশরহাট পৌর এলাকার হরিদাগাছী গ্রামের জেসমিন (২৪) ও আলামিন (২৫) এবং জাহানাবাদ ইউনিয়নের তশোপাড়া গ্রামের ফারুক হোসেন (২৮)। তাদের মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ও পুলিশ প্রশাসন অভিনন্দন জানিয়েছেন।
মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আরিফুল কবির বলেন, করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠায় ওই তিনজনকে এভাবে অভিনন্দন জানানো হয়েছে। কোনোভাবেই যেন তারা মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, সে জন্য উৎসাহ দিতেই এই উদ্যোগ।
গত ১৫, ২২, ২৮ এপ্রিল নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয় এই তিনজনের। তারপর থেকে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন তারা। সেটা শেষ হওয়ার পরে চারবার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। চারবারই প্রতিবেদন ‘নেগেটিভ’ আসায় তাদের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ছাড়পত্র পাওয়া ৩ জনই নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুর-ঢাকাফেরত। জেসমিন ও আলামিন পোশাক কারাখানায় কর্মরত। ফারুক একটি প্রাইভেট ফার্মে প্রকৌশলী হিসাবে কর্মরত।
ছাড়পত্র পেয়ে জেসমিন ও আলামিন বলেন, ‘শরীরে কোনো প্রকার জ্বর-সর্দি-কাশি কিছুই ছিল না। কিন্তু নমুনা পরীক্ষায় যখন করোনা পজিটিভ হয়েছি, তখন থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলেছি। আমরা করোনা পজিটিভ হওয়ার পর ডিসি, টিএইচও, ইউএনও ও ওসি সব সময় আমার খোঁজ খবর নিয়েছেন। তারা পরিবারে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও বাজার করে দিয়েছেন। নিকট আত্মীয়ের মতো পাশে থাকার জন্য আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর