শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বিএসএমএমইউতে বৈষম্যের শিকার নারী অধ্যাপক, উপেক্ষিত আদালতের নির্দেশনাও!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিএসএমএমইউতে বৈষম্যের শিকার নারী অধ্যাপক, উপেক্ষিত আদালতের নির্দেশনাও!

কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতার কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু বৈষম্যের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষকের ভিআইপি রুমে অফিস থাকলেও এই শিক্ষকের বেলায় তার উল্টো। জরাজীর্ণ-পরিত্যক্ত ও অপরিচ্ছন্ন একটি রুম বরাদ্দ হয়েছে তার নামে! শুধু তাই নয়, বৈষম্যের শিকার হয়ে এই অধ্যাপক ইউনিট প্রধান হওয়া থেকেও বঞ্চিত হয়েছেন। এমনকি অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর তাকে সরকারি বেতন স্কেল দিতে অস্বীকৃতি জানানোর অভিযোগও রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

জানা যায়, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের এই অধ্যাপক বাথরুম সংযুক্ত অফিসকক্ষের জন্য দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আবেদন করেও কোনো সাড়া পাননি। সর্বশেষ ২০২১ সালের ১০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে আবারও আবেদন করেন তিনি।

এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ১৪ জুলাই ডা. জাহানারা আরজুকে চিঠি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার ডা. স্বপন কুমার তপাদার স্বাক্ষরিত এ চিঠিতে বলা হয়, ‘উপযুক্ত বিষয় ও আপনার ১০/০৪/২০২১ইং তারিখের আবেদনের প্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, আপনার আবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত হয় নাই।”

এ দফায়ও সাড়া না পেয়ে এবার তিনি বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট করেন। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন।

আদেশে হাইকোর্ট জাহানারা আরজুর করা আবেদনটি ১৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি দ্রুত জাহানারা আরজুর জন্য শৌচাগার সংযুক্ত স্বাস্থ্যসম্মত অফিসকক্ষ নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হাইকোর্টের ওই রুলও অমান্য করেছে।

ফলে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পুনরায় হাইকোর্টে আবেদন করেন ডা. জাহানারা আরজু। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালতের আদেশ প্রতিপালন না হওয়ায় বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও কার্ডিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যানের প্রতি আদালত অবমাননার রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। গত ২০ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন।

হাইকোর্টের আাদেশের বিষয়ে জাহানারা আরজুর আইনজীবী মো. ফয়জুল্লাহ সংবাদ মাধ্যমকে জানান, আদালতের আদেশ প্রতিপালন না করায় উপাচার্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে কেন আদালত অবমাননার কার্যক্রম শুরু করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। এক সপ্তাহের মধ্যে তিনজনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আদালত অবমাননার রুল জারির পর গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এ বি এম আবদুল হান্নান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক জাহানারা আরজুর নামে ডি-ব্লকের ৪০৯ নং কক্ষটির বরাদ্দ বাতিল করা হলো। একই সাথে তাকে বেতার ভবনের হাইজিনিক বাথরুমসহ ৮২ নং কক্ষটি বরাদ্দ দেয়া হলো। এই বরাদ্দ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।’

সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বরাদ্দকৃত এ রুম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল চত্ত্বরের বাইরে। এমনকি রাস্তার অপর পাশে বেতার ভবনে অবস্থিত। শুধু তাই নয়, প্রায় পরিত্যক্ত হয়ে যাওয়া ভবনের এই রুম শ্যাওলা জমে বেহাল অবস্থায় রয়েছে। ওয়াশ রুমের অবস্থা আরও ভয়াবহ। তাছাড়া এই রুমের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের দূরত্বও কম নয়।

এদিকে এই রুমকে ভীতিকর, অস্বাস্থ্যকর এবং নিরাপত্তাহীন আখ্যা নিয়ে উপাচার্য বরাবর চিঠি দিয়েছেন ডা. জাহানারা আরজু। চিঠিতে তিনি উপাচার্যকে সম্মান জানিয়ে লেখেন, মেডিক্যালের কার্ডিওলজি বিভাগের বাইরে, এমনকি হাসপাতাল চত্বরের বাইরে রাস্তার অপর পারে বেতার ভবনে ৮২নং কক্ষটি তার নামে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। চিঠি পাওয়ার পর কক্ষটি সরেজমিনে পরিদর্শন করে তিনি দেখতে পান- সেখানে হাসপাতালের (কোভিড-১৯ এর পরীক্ষা করা ছাড়া) কোনো কার্যক্রম নেই। প্রায় পরিত্যক্ত ভবনে ভীতিকর ও অস্বাস্থ্যকর একটি কক্ষ তার নামে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

চিঠিতে তিনি আরও লেখেন, এই রুম অফিস হিসেবে ব্যবহার করলে নারী ডাক্তার হিসেবে আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবো বলে মনে করি। সেখান থেকে হাসপাতালের ভেতরে কার্ডিওলজি বিভাগের সিসিইউ, এসডিইউ, ক্যাথল্যাব এর রোগীদের সেবাসহ নিয়মিত চিকিৎসা, শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম প্রদান করা কিভাবে সম্ভব সেটি বোধগম্য নয়। তাছাড়া ব্যস্ততম ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক বার বার অতিক্রম করে একজন মহিলা ডাক্তারের পক্ষে মূল হাসপাতালের অভ্যন্তরে কাজ করা কীভাবে সম্ভব, যেখানে কোনো ফুটওভার ব্রিজ ও জেব্রা ক্রসিংও নেই। এতে বিজ্ঞ আদালতের আদেশমত হাইজেনিক রুম দেয়ার নামে আমাকে মারাত্মক বিপদজ্জনক পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়া হয়েছে বলে আমি মনে করি।

চিঠির শেষে তিনি লেখেন, ‘আমার উত্থাপিত বিষয়গুলোর সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে কার্ডিওলজি বিভাগের একজন নিয়মিত অধ্যাপক হিসেবে বিভাগের অভ্যন্তরে আমাকে বাথরুমসহ একটি কক্ষ বরাদ্দ দেয়ার জন্য অনুরোধ করছি।’

সূত্র জানায়, কার্ডিওলজি বিভাগের (ব্লক-ডি) ৪র্থ তলায় ৪১২ নং কক্ষটি অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জী ব্যবহার করেছিলেন। তিনি ২০২০ সালের ১৯ অক্টোবর অবসর গ্রহণ করেন এবং তার নিয়মিত পদটিতে অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু কার্ডিওলজি বিভাগে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে যোগ দেন। তার পরবর্তী সময়ে এই কক্ষটি শূন্য অবস্থাতেই রয়েছে, কাউকে বরাদ্দ দেয়া হয়নি। তবে বরাদ্দ না দেয়া হলেও এখনো এ রুম ছাড়েননি অধ্যাপক সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জী। যদিও তিনি চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউজিসি'র অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করেন।

বিভাগ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কক্ষটি যেহেতু কার্ডিওলজি বিভাগের অভ্যন্তরে অবস্থিত, কাজেই একজন নিয়মিত অধ্যাপককে এই রুম বরাদ্দ দেয়া উচিত।

এদিকে এই দাবিতে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চিঠিও দেন অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু।

এ চিঠিতে তিনি লেখেন, ‘বিশ্ববিদ্যায়ের প্রশাসনিক ভবনে (ব্লক-ডি) ইউজিসি'র অধ্যাপকদের জন্য রক্ষিত বাথরুমসহ ১টি কক্ষ বরাদ্দ ছিল, যে কক্ষটি প্রাক্তন অধ্যাপক শ্রদ্ধেয় ডা. এম নজরুল ইসলাম স্যার ব্যবহার করতেন। কাজেই কার্ডিওলজি বিভাগের একজন নিয়মিত অধ্যাপক হিসেবে বিভাগের অভ্যন্তরে আমাকে বাথরুমসহ ৪১২নং কক্ষটি বরাদ্দ দেয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।’

সূত্র আরও জানায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ কালার কোড তথা ইউনিট প্রধান দেয়া নিয়েও অনিয়ম করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১০ সালের সিন্ডিকেট আইন বলছে, শুধু অধ্যাপকই ইউনিটের তত্ত্বাবধায়ক হবেন। তার তত্বাবধানে অন্যান্য ডাক্তাররা থাকবেন। কিন্তু এক্ষেত্রে উপাচার্য সহযোগী অধ্যাপক ডা. রসুল আমিনকে কালার কোড দিয়েছেন। যদিও এই শিক্ষক ডা. জাহানারা আরজুর চেয়ে ৫ বছরের জুনিয়র। এক্ষেত্রেও বৈষম্যের শিকার হয়েছেন ডা. আরজু।

এ প্রেক্ষিতে ২০২১ সালের ১২ অক্টোবর কালার কোড বিধি লংঘনের বিষয়ে উপাচার্যকে চিঠি দেন তিনি। এমনকি ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট তারিখে তিনি নিয়মিত পদে অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়া সত্বেও কর্তৃপক্ষ তাকে সরকারি বেতন স্কেল দিতে অস্বীকৃতি জানানোর অভিযোগও রয়েছে।

বাথরুম সংযুক্ত অফিসকক্ষের জন্য আবেদন করার বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. জাহানারা আরজু বলেন, দেখুন, আমি নিরুপায় হয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছি। বারবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আবেদন করেও কোনো সাড়া পাইনি। আমার মতো একজন নারী অধ্যাপককে এভাবে ভোগান্তিতে ফেলা কোনোভাবেই সমীচীন নয়।

এ বিষয়ে  কার্ডিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. একেএম ফজলুর রহমান জানান, রুম বরাদ্দ দেয়ার বিষয়টি আমার এখতিয়ারভুক্ত না। এটি প্রশাসন দেখভাল করে থাকে। রুম বাতিল বা বরাদ্দ সম্পূর্ণ বিষয়টি প্রশাসনের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় হয়। সেক্ষেত্রে উপাচার্য, রেজিস্টার উনারাই হচ্ছেন প্রশাসনের অংশ।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অধ্যাপক ড. এবিএম আবদুল হান্নান জানান, এটার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। উনি যেভাবে চাচ্ছেন কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা সেভাবেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। এটি যেহেতু এখনো আদালতে বিচারাধীন, মামলা চলছে। সে কারণে এর চেয়ে বেশি কিছু এখন বলা যাবে না। আদালত যেভাবে বলবে, আমরা সেভাবেই কাজ করবো।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ ব্যাপারে এখনো পরবর্তী বৈঠক হয়নি। বৈঠক হলেই সিদ্ধান্ত হবে। আমি তো কোনো সিদ্ধান্ত একা নিই না। কর্তৃপক্ষ আছে, সবাইকে নিয়ে আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি।

(সৌজন্যে বিবার্তাটোয়েন্টিফোর)

এই বিভাগের আরও খবর
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
সর্বশেষ খবর
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা