শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৩

তুলা উৎপাদনে নতুন মাত্রা

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
তুলা উৎপাদনে নতুন মাত্রা

তিন পার্বত্য জেলার সমতলে তুলা উৎপাদনে পেয়েছে নতুন মাত্রা। আর পাহাড়ি ভূমিতে কমেছে। ছয় বছরের ব্যবধানে পাহাড়ে তুলা চাষে জমির পরিমাণ কমেছে ১ হাজার ২৯৯ হেক্টর। বিপরীতে সমতলে বেড়েছে ৬২০ হেক্টর জমি। বীজতুলা উৎপাদনে ছয় বছর আগে ছিল ১ হাজার ৩২৬ মেট্রিক টন, ছয় বছর পর তা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৯৯৪ দশমিক ৫৪ মেট্রিক টন। প্রতি বছর ২৭৮ দশমিক ৯ মেট্রিক টন তুলা উৎপাদন বেড়েছে সমভূমিতে। কিন্তু পাহাড়ে বীজতুলা উৎপাদন বেড়েছে ৮২ মেট্রিক টন।

বাংলাদেশ তুলা উন্নয়ন বোর্ড চট্টগ্রাম আঞ্চলিক অফিসের উপ-পরিচালক নাছির উদ্দীন আহমদ বলেন, আগের চেয়ে এখন তুলার উৎপাদন বেড়েছে। তুলা চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার জন্য আমরা কাজ করছি। আগে জুম চাষের সঙ্গে তুলা চাষ হতো, এখন হচ্ছে না। তিন চার বছর আগে তুলার হাইব্রিড জাত এসেছে। এ জাত আমাদের আশা দেখাচ্ছে। এ জাতে তুলার ফলনও ভালো হয়। পাহাড়ি তুলায় ফলন কম হওয়ায় মাঝখানে অনেকে অনাগ্রহী ছিল।

বান্দরবান জেলা তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা ন্যু মং মারমা বলেন, প্রতি বছর তুলা চাষের সংখ্যা বাড়ছে। আমরা চাষিদের নগদ অর্থ, কীটনাশক, সারসহ নানা ধরনের সহযোগিতা দিয়ে আসছি। নতুন যারা তুলা চাষ করছে তাদেরও উৎসাহ দিচ্ছি। ফলে গত ২১-২২ অর্থবছরে ৬৯ প্লটে, ২২-২৩ অর্থবছরে ২৩০ ও ২৩-২৪ অর্থবছরে ৩৩০ প্লটে তুলা চাষ করছে চাষিরা।

তুলা উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে তুলা চাষ করা হয়। পাহাড় ও সমভূমি দুই ভাগে তিন জেলায় তুলা চাষ করেন স্থানীয়রা। সমভূমি তুলা চাষে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে তিন জেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০০ হেক্টর জমির; কিন্তু অগ্রগতি হয়েছে ৫২৫ হেক্টর জমিতে। ওই বছর বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ৬০২ মেট্রিক টন, হয়েছে ১ হাজার ৩২৬ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয় ২ হাজার ৯১৩ বেল। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০০ হেক্টর জমি, কিন্তু অগ্রগতি হয়েছে ৫৪৯ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ৮০ মেট্রিক টন, হয়েছে ১ হাজার ৪২২ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয় ৮ হাজার ২১৭ বেল। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৫০ হেক্টর জমির, কিন্তু অগ্রগতি হয়েছে ৬৬৫ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ১৫০ মেট্রিক টন, হয়েছে ১ হাজার ৭৯৬ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয় ৩ হাজার ৯৯৩ বেল। ২০১৯-২০ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৫০ হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ৮০৯ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ২ হাজার ৪৮ মেট্রিক টন, হয়েছে ২ হাজার ২৫৫ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয় ৪ হাজার ৯৮৯ বেল। ২০২০-২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০০ হেক্টর জমির, হয়েছে ৯৪৫ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ৬৮৬ মেট্রিক টন, হয়েছে ১ হাজার ৫৮৩ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয় ৩ হাজার ৪৭৮.৪ বেল। ২০২১-২২ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ২০০ হেক্টর জমির, হয়েছে ১ হাজার ১৪৫ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন, হয়েছে ২ হাজার ৯৯৪ দশমিক ৫৭ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ৬ হাজার ৫৮১ বেল।

অন্যদিকে পাহাড়ি তুলা চাষে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে তিন জেলায় তুলা চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ১৬ হাজার ৮৯০ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৬ হাজার ৭৯৩ মেট্রিক টন, হয়েছে ৩ হাজার ৭৫৫ দশমিক ৫৭ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ৮ হাজার ২৫৭ বেল। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তিন জেলায় তুলা চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ১৬ হাজার ৭৫১ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৬ হাজার ৬৭৫ মেট্রিক টন, হয়েছে ৩ হাজার ৮৫৭ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ৮ হাজার ৪৬০ বেল। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তুলা চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৯ হাজার ২৮০ হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ১৭ হাজার ২৫৮ হেক্টর জমিতে।

ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৭ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন, হয়েছে ৪ হাজার ৪০২ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ৯ হাজার ৮৯৪ বেল। ২০১৯-২০ অর্থবছরে তুলা চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৯ হাজার ১৫০ হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ১৭ হাজার ৭০৫ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৫ হাজার ৫৫০ মেট্রিক টন, হয়েছে ৪ হাজার ৬৫৩ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ১০ হাজার ৪০২ বেল। ২০২০-২১ অর্থবছরে তুলা চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ১৭ হাজার ১৯৫ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৪ হাজার ৭২৫ মেট্রিক টন, হয়েছে ৪ হাজার ৫৬৭ দশমিক ৯ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ১০ হাজার ৩৬৩ বেল। ২০২১-২২ অর্থবছরে তুলা চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ১০০ হেক্টর জমির, অগ্রগতি হয়েছে ১৫ হাজার ৫৯১ হেক্টর জমিতে। ওই বছরে বীজতুলা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৪ হাজার ৩৯০ মেট্রিক টন, হয়েছে ৪ হাজার ২৫০ দশমিক ৪ মেট্রিক টন ও আঁশতুলা উৎপাদন হয়েছে ৯ হাজার ৩৭৩ দশমিক ৬ বেল।

এই বিভাগের আরও খবর
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
প্রশাসনে অনেকেই একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই
গণভোটে সনদ পাস হলে সংবিধানে আল্লাহর নাম থাকবে না
গণভোটে সনদ পাস হলে সংবিধানে আল্লাহর নাম থাকবে না
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করা হচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
অপরাধ-সন্ত্রাস দমনে সরকার শিথিলতা দেখাচ্ছে
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
জাসদ ঐক্য বাস্তবায়ন মঞ্চের আত্মপ্রকাশ
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য মার্কিন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংয়ের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য মার্কিন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংয়ের সমবেদনা
রাজধানীতে নার্সদের সমাবেশ
রাজধানীতে নার্সদের সমাবেশ
ফারাক্কার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারাজ প্রয়োজন
ফারাক্কার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারাজ প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা