শিরোনাম
- পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
- সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
- গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?
- ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
- নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
- আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
- যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত
- গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল
- গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
- ‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
- গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
- বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক
- পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
- ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
- বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
- কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
- সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান
- কান উৎসবে এমার ফটোশুটে মৌমাছি বিভ্রাট
শ্বাসকষ্ট নিয়ে রামেক হাসপাতাল থেকে পালিয়েছে ২ রোগী
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন

করোনাভাইরাস আতঙ্কে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল ছেড়ে চলে গেছেন দুইজন রোগী। যারা জ্বর-সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ডে রেখে তাদের চিকিৎসাধী দেওয়া হচ্ছিল। শনিবার রাতে কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র না নিয়ে তারা চলে গেছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, রাজশাহীতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহভাজন একজন ভর্তি আছেন বলে জানিয়েছেন করোনা চিকিৎসক সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ডা. আজিজুল হক আযাদ। রামেক হাসপাতলে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে রবিবার সকালে তিনি এ তথ্য জানান।
ডা. আজিজুল হক বলেন, ওই রোগী একজন নার্স। তাকে রাজশাহী সংক্রমক ব্যাধি হাসপাতালে স্থাপিত করোনা ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শনিবার তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। রবিবার তার পরীক্ষা করে ফলাফল ঢাকায় পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটের ৩৯ ও ৪০ নম্বর ওয়ার্ড করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহভাজন রোগীদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। গত ১ এপ্রিল থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সেখানে জ্বর-সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টে নিয়ে ভর্তি হওয়া ১২ জন রোগীকে পাঠানো হয়। এদের মধ্যে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় শনিবার আটজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে চিকিৎসকরা তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন। বাকি চারজনের মধ্যে শনিবার ওই নার্সকে সংক্রমক ব্যাধি হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়েছে। অপর তিনজনের মধ্যে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় রবিবার আরেকজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বাকি দুইজন শনিবার রাতে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছে। এদের একজনের যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ ছিল। এর আগে এই হাসপাতালে করোনাভাইরাস উপসর্গ নিয়ে ভর্তি একজন রোগী গত ২ এপ্রিল হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
এই বিভাগের আরও খবর