শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১২, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষ কি অচ্ছুৎ কিছু!

সেরীন ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষ কি অচ্ছুৎ কিছু!

কভিড-১৯ বা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষ কি অচ্ছুৎ কিছু! না কি সাধারণ মানুষের মনে তাদের নিয়ে কোনো বিরাট ভীতি আছে! কিছু ভীতি তো আছেই, সেটাকে না বাড়ানোই তো ভালো! বাড়ানো যায় সতর্কতা, বাড়ানো যায় সেবা, কমানো দরকার ঘৃণা ও ভীতি!

কোথাও করোনা আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হবার পর ওই বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট এমন কি পাড়া মহল্লা ‘লকডাউন’ করে দেয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে, লাল পতাকা সেঁটে দেয়া হচ্ছে! একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রও ‘লক ডাউন’ করে দেয়া হয়েছে বলে পত্রিকা থেকে শুনতে পেলাম! কি কাণ্ড! তাহলে সচিবালয়ে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কেউ আক্রান্ত হলে সেগুলোও কি লকডাউন করা হবে! হাসপাতাল! হ্যাঁ, সাধারণত কোনো শহর বা দেশ লকডাউন করতে দেখা যায়, যাতে প্রচুর অনিয়ন্ত্রিত মানুষকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি বা বিল্ডিং বা পাড়া কি যুক্তিতে লক ডাউন করা হয় তার পরিষ্কার কোনো ব্যাখ্যা কোথাও পাওয়া যায়নি। হতে পারে সতর্কতা হিসেবে এটি করা হয়। কিন্তু এই ধরনের পদক্ষেপের অত্যন্ত নেতিবাচক একটা দিক আছে। বাড়ী লকডাউন করে বা লাল পতাকা উড়িয়ে দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিটি সম্পর্কে ভীতি কিংবা তার প্রতি ঘৃণা ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে কি না কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তিকে/ পরিবারকে মানসিক ও সামাজিক পীড়নের মধ্যে ফেলা হচ্ছে কি না সেটাও বিবেচনায় রাখা এই মুহূর্তে জরুরি!

করোনাভাইরাস সারা বিশ্বেই নতুন একটি উপসর্গ। এমনিতেই মানুষের মধ্যে এটি নিয়ে এক ধরনের সংশয়/ মৃত্যুভীতি আছে। ফলে যে কোনো আক্রান্ত ব্যক্তিই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তার পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে এক ধরনের মানসিক ও সামাজিক চাপ তৈরি হয়। এই সময়ে তাদের এবং তাদের পরিবারের জন্য প্রয়োজন প্রতিবেশী-আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধবের সহযোগিতা, সহমর্মিতা ও সাহায্য। তাদেরকে বাড়ির ভেতর ঢুকে গিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করতে হবে এমন নয়। কিন্তু তাদের বাজার, ওষুধ আরও নানা পারিবারিক সাহায্য তো লাগতে পারে। তাই আচরণে, দৃষ্টিভঙ্গিতে মানবিকতা প্রকাশ করাই তো ধর্ম!

করোনা অত্যন্ত ছোঁয়াচে। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি স্পর্শে না এলে এবং সেই স্পর্শের পর নিজের নাক, মুখ বা চোখে হাত না দিলে ভাইরাস প্রবাহিত হতে পারে না। সে কারণেই বিভিন্ন দেশে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিজ বাড়িতে রেখেও চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, করোনা আক্রান্ত ৮০ শতাংশই ‍সুস্থ হয়ে যাচ্ছেন, তাদের সিংহভাগকে হাসপাতালে নিতেই হয় না। শারীরিক অন্যান্য উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসারত ব্যক্তিদের বা যাদের শ্বাসকষ্ট চরমে, তাদেরই কেবল হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে!

করোনা আক্রান্ত কোনো ব্যক্তিকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা দিলে পাশের বাড়িতে কিংবা পুরো বিল্ডিং এ ভাইরাস ছড়িয়ে পরবে- এমন আশংকার বৈজ্ঞানিক কোনো যুক্তি নাই।

একটি পরিবারে কেউ একজনের কোভিড-১৯ টেস্ট পজেটিভ হলে (অথবা সব লক্ষণ দেখা গেলে), ধরে নেয়া যায় যে, পরিবারের অন্যান্যদেরকেও তা সংক্রামিত করে থাকতে পারে। এবং সম্ভাব্য সংক্রমণের শিকারদের ভেতর কেউ কেউ কখনোই আক্রান্ত না-ও
হতে পারেন (এ্যা-সিম্পটোম্যাটিক), আবার কেউ কেউ হতে পারেন!

এখন কথা হলো, কোন উপায়ে তাঁরা বাসায় থাকার ব্যাপারটা মেইনটেইন করবেন! সবাই জানেন, তারপরও মনে করিয়ে দেয়া আর কি! রোগীর অবস্থা যদি অনেক বেশি খারাপ না হয়ে যায়, তাহলে রোগী নিশ্চিন্তে বাসায়ই থাকতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তি (যার উপসর্গগুলো সুস্পষ্ট) অবশ্যই নিজেকে একটি রুমের ভেতর বা রুমের অভাব দেখা দিলে ঘরের কোণে স্বল্প পরিসরে আবদ্ধ রাখবেন। প্রথম ও প্রধান কাজ হলো রোগী নিজে মাস্ক ব্যবহার করবেন, একট নির্দিষ্ট জায়গায় অবস্থান নেবেন ও ঘন ঘন হাত ধোবেন। রোগী যে সমস্ত জায়গা ছোঁবেন, সেগুলোতে নিয়মিত ডিসিইনফ্যাক্ট্যন্ট দিয়ে পরিষ্কার করবেন। নিতান্ত দরকার না হলে মুখোমুখি কারো সাথে কথা বলবেন না, ছোঁয়াছুঁয়ি সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখবেন। ঘরের বাকিদের মধ্যে একজন/ দুইজন অত্যন্ত সাবধানতার সাথে রোগীকে খাদ্য-পথ্য-দরকারি সেবা-ওষুধ দেবেন, আর নিজেদের প্রটোকল রক্ষা করবেন।

একটি সভ্য সমাজে রোগীর বাড়িতে লাল পতাকা গেড়ে দেয়াটা অত্যন্ত অমানবিক! এর মাধ্যমে সামাজিকভাবে অনেকটা শত্রু হিসেবে চিহ্নিতকরণ করা হয়। তাতে ঘৃণা বাড়ে, রোগী আর তার পরিবারের প্রতি হিংস্র হয়ে উঠবার আশঙ্কা দেখা দেয়! আর “লকডাউন” একটি নেগেটিভ শব্দও বটে! এর অতিরিক্ত ব্যবহার উল্টো অর্থ বহন করে এবং সামাজিক-মনস্তাত্তিক প্রবল চাপ তৈরি করে। তার চাইতে “ব্যক্তিগত দূরত্ব”/ “সামাজিক দূরত্ব” এইগুলো পজেটিভ শব্দ! করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় এবং প্রতিরোধে পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গি এবং মানসিকতা অতি জরুরি।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক: কানাডার কমিউনিটি নার্স

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি
পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট
লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন
পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন
আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান
গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক
করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পিস্তল ও ৩০ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফে তিন রোহিঙ্গা আটক
পিস্তল ও ৩০ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফে তিন রোহিঙ্গা আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় ৪০ হাজার গবাদিপশু
গোপালগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় ৪০ হাজার গবাদিপশু

৫৪ মিনিট আগে | হাটের খবর

যশোরে সাড়ে ৩২ মণের 'ঠাণ্ডাভোলা' মাতাবে কোরবানির হাট
যশোরে সাড়ে ৩২ মণের 'ঠাণ্ডাভোলা' মাতাবে কোরবানির হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

এনবিআর দুই ভাগ করার প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
এনবিআর দুই ভাগ করার প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল
ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি
৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’
‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়
গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ
পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল
ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর
অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা