শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৮, মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসের পরিবর্তিত রূপ স্বাস্থ্যের তুলনায় অর্থনীতির জন্য বেশি ক্ষতিকর

ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসের পরিবর্তিত রূপ স্বাস্থ্যের তুলনায় অর্থনীতির জন্য বেশি ক্ষতিকর

কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বাজারে এসেছে এবং যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ উন্নত বিশ্বের অনেক দেশের স্বাস্থ্যকর্মীরা ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পেয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত পাওয়া ভ্যাকসিনগুলোর কার্যকারিতা ৯০-৯৫ শতাংশ। যার অর্থ হলো ভ্যাকসিন পেয়েছে এমন প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৯০ থেকে ৯৫ জনের কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম। বাকি ৫ থেকে ১০ জন কোন কারণে আক্রান্ত হলেও তাদের মধ্যে রোগের ভয়াবহতা মারাত্মক নাও হতে পারে। বাংলাদেশও অতি শীঘ্রই COVAX -এর মাধ্যমে ভ্যাকসিন পেতে যাচ্ছে যা প্রথম পর্যায়ে দেশের সকল স্বাস্থ্যকর্মী এবং জনস্বার্থে নিয়োজিত এমন সরকারি কর্মচারিদের মধ্যে প্রয়োগ করা হবে। COVAX হলো একটি আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ যার মাধ্যমে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো জরুরি ভিত্তিতে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে পারবে এবং প্রতিটি দেশের জনসংখ্যার প্রথম ২০ শতাংশের কাছে গুরুত্বের ভিত্তিতে পৌঁছে দিতে পারবে। এই ২০ শতাংশের মধ্যে থাকছে স্বাস্থ্যকর্মী, দীর্ঘমেয়াদি রোগ যেমন, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ইত্যাদিতে আক্রান্ত জনগোষ্ঠী এবং প্রৌঢ় নাগরিক। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল জনগোষ্ঠির কাছে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়াই সরকার এবং আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাদের উদ্দেশ্য। দেশের ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিন প্রয়োগের পাশাপাশি সবাইকে মুখমণ্ডলের মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, ঘনঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, ইত্যাদি কার্যক্রমের মাধ্যমেই সম্ভব দেশকে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করা।

কিন্তু, যে মুহূর্তে আমরা কোভিড-১৯-এর নিষ্ঠুর থাবা থেকে বেরিয়ে আসার স্বপ্ন দেখছি, সেই মুহূর্তেই যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নতুন ধরনের পরিবর্তিত করোনা ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে যা আমাদের সকলকে একটি নতুন শঙ্কা এবং অজানা ভয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই ভয়ের প্রধান কারণ হলো পরিবর্তিত করোনা ভাইরাসটি মূল ভাইরাসটির চেয়ে নিদেনপক্ষে ৭০ শতাংশ বেশি সংক্রামক এবং এর বিস্তারের ফলে পৃথিবী একটি নতুন সঙ্কটের মধ্যে আবর্তিত হবে। ইতিহাসের দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ায় আমরা যে আশার আলো দেখছিলাম সেই আলোটি নিষ্প্রভ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখে যুক্তরাজ্য সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সর্বপ্রথম পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব সম্পর্কে অবহিত করে। এই দিনই লন্ডন শহরকে তৃতীয়বারের মতো লকডাউন করে দেওয়া হয় এবং নতুনভাবে আন্তর্জাতিক ভ্রমণে কঠোর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আরোপ করা হয়। যুক্তরাজ্যের পরপরই জাপান, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং অস্ট্রেলিয়াও নতুন ধরনের পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব সনাক্ত করে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে অবহিত করে। বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কয়টি বিষয় পাঠকদের জন্য জানা জরুরি তাহলো- (১) করোনাভাইরাসের পরিবর্তন বা মিউটেশন কীভাবে হয়; (২) পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যকর কিনা; (৩) যুক্তরাজ্যের বাইরে পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা কতটুকু; (৪) এই পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর কতটুকু প্রভাব ফেলবে; এবং (৫) পরিবর্তিত করোনাভাইরাস অর্থনীতির উপর কোন ধরনের বাড়তি প্রভাব ফেলবে কিনা। আমি খুব সংক্ষেপে উপরের পাঁচটি বিষয়ের উপর আলোকপাত করবো।

১. করোনাভাইরাসের পরিবর্তিত ধরন: আসলে ভাইরাস একটি host -এর মধ্যে জায়গা করে নেওয়ার সাথে সাথেই পরিবর্তিত হতে থাকে। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের ক্ষেত্রেও এমনটাই হয়। এখন পর্যন্ত জানা বৈজ্ঞানিক তথ্য মতে, প্রতি দুই সপ্তাহে মানব শরীরে করোনাভাইরাস পরিবর্তিত হয় অথবা করোনাভাইরাসের মিউটেশন হয়। তবে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে পরিবর্তিত করোনাভাইরাস মূল ভাইরাসটির চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি হারে সংক্রমিত হলেও এর ফলে  কোভিড-১৯ রোগের ভয়াবহতা এবং মৃত্যুর ঝুঁকি কিন্তু বেশি নয়। পরিবর্তিত করোনাভাইরাসটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিকে অধিক হারে সংক্রমিত করলেও ভয়াবহতার দিক থেকে অধিক পরিমাণে ভয় পাওয়ার কোন কারণ না থাকলেও নতুন সংক্রমণকে আয়ত্তের মধ্যে রাখার জন্য বিশেষজ্ঞরা সকলকে ঘনঘন হাত ধোয়া, মাস্ক পরা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার উপর অধিক হারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।

২. সদ্য আবিষ্কৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যকর কি না: এই বিষয়টি এখনও অতটা পরিস্কার নয়। গত সপ্তাহে দেওয়া একটি বার্তায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছেন, এখন পর্যন্ত তাদের হাতে বিস্তারিত তথ্য নেই যার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে যে পরিবর্তিত ভাইরাসটির সাথে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার কোনো সম্পর্ক আছে কিনা। বিশ্বের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান এই নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে এবং এই তথ্য জানার জন্য আমাদের আরও ২-৩ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আশার কথা হলো, যুক্তরাজ্য এবং জার্মানির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা ইতিমধ্যে তাদের জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেছেন যে এখন পর্যন্ত কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি পাওয়া যায়নি যার ভিত্তিতে বলা যাবে যে, বর্তমানে আবিষ্কৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কার্যকরী নয়।

৩. যুক্তরাজ্যের বাইরে পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা: যুক্তরাজ্যে যে ধরনের পরিবর্তিত করোনাভাইরাস আবিষ্কৃত হয়েছে সেটা ইউরোপের অন্যান্য রাষ্ট্র যেমন- ডেনমার্ক, ইতালি, নেদারল্যান্ড এবং ফ্রান্সেও শনাক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়াও পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে ভিয়েতনাম, জাপান, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং অস্ট্রেলিয়াতেও পরিবর্তিত করোনাভাইরাসটির সন্ধান পাওয়া গেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যেই পরিবর্তিত ভাইরাসটির ব্যাপারে সাধারণ জনগণের মধ্যে রেড এলার্ট জারি করেছেন এবং সবাইকে মাস্ক পরাসহ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপ করেছেন। অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশগুলোতেও অনুরূপ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলোর উপর আবারও অধিকতর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থাসমূহ এটাই প্রচার করছে যে দেশের জনগণের স্বাস্থ্য এবং অর্থনীতি বাঁচাতে হলে ঘনঘন হাত ধোয়া, মাস্ক পরা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোন বিকল্প নাই।শুধুমাত্র ভ্যাকসিনের উপর নির্ভর করে এই মহামারির হাত থেকে  বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

৪. আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর প্রভাব: সকলদেশ আবারও আন্তর্জাতিক ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে জাপান এর সাথে তাল মিলিয়ে এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য দেশ যেমন সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত এবং হংকং যুক্তরাজ্য থেকে আসা সকল যাত্রীদের দেশের ভিতরে প্রবেশে সম্পূর্ণভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। চীনও যুক্তরাজ্যের সাথে সকল ফ্লাইট বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
 
৫. অর্থনীতির উপর প্রভাব: ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা এবং নতুন করে আরোপ হওয়া সংশয় বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আবার মেঘাচ্ছন্ন করে দিচ্ছে। সবার মধ্যে কাজ করছে বাড়তি শঙ্কা। বিশ্বের সেরা মটরযান প্রস্তুতকারক টয়েটা ইতিমধ্যেই যুক্তরাজ্যে এবং ফ্রান্সে তাদের কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। লাইফ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অর্থনীতিবিদ হিডিও কুমানো বলেছেন, অর্থনীতির উপর পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের প্রভাব নির্ভর করবে বর্তমানে আবিষ্কৃত ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার উপর। যদি কার্যকারিতা আশানুরূপ না হয় তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিকে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে আনার যত পরিকল্পনা করা হয়েছে সেগুলোকে পুনরায় নতুন করে ভাবতে হবে। এছাড়াও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রস্তুত এবং সরবরাহের পরিকল্পনায়ও আনতে হবে আমূল পরিবর্তন।

পরিশেষে বলতে চাই, কোভিড-১৯ মোকাবেলায় প্রথম থেকেই বাংলাদেশে বহুবিধ দুর্বলতা লক্ষ্য করা গেছে। বিভিন্ন ব্যর্থতার কারণে কোভিড-১৯ পরীক্ষা থেকে শুরু করে চিকিৎসা নেওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণকে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে। এর ফলে মেনে নিতে হয়েছে অগণিত-অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু, চিকিৎসা অবহেলা, চিকিৎসার বাড়তি খরচের অভিশাপ, সামাজিক কুসংস্কার, আরও কত কী! ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোই এই সব নিগ্রহ এবং বঞ্চনার সাক্ষী হয়ে থাকবে। তাই সরকারসহ সকল স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

ভুলগুলোকে সততা এবং যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে যাতে করে পুনরাবৃত্তি না ঘটে। বিশেষ করে লক্ষ্য রাখতে হবে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন যেন অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে দেশের সকল জনগোষ্ঠির কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা যেন আরও একবার অসাধুতা এবং অযোগ্যতার উদাহরণ না হয়ে যাই সেই দিকে সরকারকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে  হবে। পরিবর্তিত করোনাভাইরাস যেন আমাদের দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেই জন্য এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলির মতো বাংলাদেশেও অতিসত্বর আন্তর্জাতিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন। নিষেধাজ্ঞা জারিতে সমস্যা থাকলে অবশ্যই শতভাগ আগত যাত্রীদের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেনটাইনের ব্যবস্থা করতে হবে।

সবশেষে বলতে চাই সকল স্তরের জনগণেকে আবশ্যিক ভিত্তিতে মাস্ক পরতে বাধ্য করতে হবে এবং যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে অদূর ভবিষ্যতে কোভিড-১৯-এর মরণ থাবা থেকে আমাদের পরিত্রাণের কোন সুযোগ নাই। অর্থনৈতিক ভয়াবহতার কথানাই বা লিখলাম।

লেখক: ঊর্ধ্বতন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বিশ্ব ব্যাংক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়