শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৮, মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসের পরিবর্তিত রূপ স্বাস্থ্যের তুলনায় অর্থনীতির জন্য বেশি ক্ষতিকর

ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসের পরিবর্তিত রূপ স্বাস্থ্যের তুলনায় অর্থনীতির জন্য বেশি ক্ষতিকর

কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বাজারে এসেছে এবং যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ উন্নত বিশ্বের অনেক দেশের স্বাস্থ্যকর্মীরা ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পেয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত পাওয়া ভ্যাকসিনগুলোর কার্যকারিতা ৯০-৯৫ শতাংশ। যার অর্থ হলো ভ্যাকসিন পেয়েছে এমন প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৯০ থেকে ৯৫ জনের কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম। বাকি ৫ থেকে ১০ জন কোন কারণে আক্রান্ত হলেও তাদের মধ্যে রোগের ভয়াবহতা মারাত্মক নাও হতে পারে। বাংলাদেশও অতি শীঘ্রই COVAX -এর মাধ্যমে ভ্যাকসিন পেতে যাচ্ছে যা প্রথম পর্যায়ে দেশের সকল স্বাস্থ্যকর্মী এবং জনস্বার্থে নিয়োজিত এমন সরকারি কর্মচারিদের মধ্যে প্রয়োগ করা হবে। COVAX হলো একটি আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ যার মাধ্যমে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো জরুরি ভিত্তিতে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে পারবে এবং প্রতিটি দেশের জনসংখ্যার প্রথম ২০ শতাংশের কাছে গুরুত্বের ভিত্তিতে পৌঁছে দিতে পারবে। এই ২০ শতাংশের মধ্যে থাকছে স্বাস্থ্যকর্মী, দীর্ঘমেয়াদি রোগ যেমন, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ইত্যাদিতে আক্রান্ত জনগোষ্ঠী এবং প্রৌঢ় নাগরিক। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল জনগোষ্ঠির কাছে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়াই সরকার এবং আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাদের উদ্দেশ্য। দেশের ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিন প্রয়োগের পাশাপাশি সবাইকে মুখমণ্ডলের মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, ঘনঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, ইত্যাদি কার্যক্রমের মাধ্যমেই সম্ভব দেশকে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করা।

কিন্তু, যে মুহূর্তে আমরা কোভিড-১৯-এর নিষ্ঠুর থাবা থেকে বেরিয়ে আসার স্বপ্ন দেখছি, সেই মুহূর্তেই যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নতুন ধরনের পরিবর্তিত করোনা ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে যা আমাদের সকলকে একটি নতুন শঙ্কা এবং অজানা ভয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই ভয়ের প্রধান কারণ হলো পরিবর্তিত করোনা ভাইরাসটি মূল ভাইরাসটির চেয়ে নিদেনপক্ষে ৭০ শতাংশ বেশি সংক্রামক এবং এর বিস্তারের ফলে পৃথিবী একটি নতুন সঙ্কটের মধ্যে আবর্তিত হবে। ইতিহাসের দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ায় আমরা যে আশার আলো দেখছিলাম সেই আলোটি নিষ্প্রভ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখে যুক্তরাজ্য সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সর্বপ্রথম পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব সম্পর্কে অবহিত করে। এই দিনই লন্ডন শহরকে তৃতীয়বারের মতো লকডাউন করে দেওয়া হয় এবং নতুনভাবে আন্তর্জাতিক ভ্রমণে কঠোর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আরোপ করা হয়। যুক্তরাজ্যের পরপরই জাপান, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং অস্ট্রেলিয়াও নতুন ধরনের পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব সনাক্ত করে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে অবহিত করে। বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কয়টি বিষয় পাঠকদের জন্য জানা জরুরি তাহলো- (১) করোনাভাইরাসের পরিবর্তন বা মিউটেশন কীভাবে হয়; (২) পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যকর কিনা; (৩) যুক্তরাজ্যের বাইরে পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা কতটুকু; (৪) এই পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর কতটুকু প্রভাব ফেলবে; এবং (৫) পরিবর্তিত করোনাভাইরাস অর্থনীতির উপর কোন ধরনের বাড়তি প্রভাব ফেলবে কিনা। আমি খুব সংক্ষেপে উপরের পাঁচটি বিষয়ের উপর আলোকপাত করবো।

১. করোনাভাইরাসের পরিবর্তিত ধরন: আসলে ভাইরাস একটি host -এর মধ্যে জায়গা করে নেওয়ার সাথে সাথেই পরিবর্তিত হতে থাকে। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের ক্ষেত্রেও এমনটাই হয়। এখন পর্যন্ত জানা বৈজ্ঞানিক তথ্য মতে, প্রতি দুই সপ্তাহে মানব শরীরে করোনাভাইরাস পরিবর্তিত হয় অথবা করোনাভাইরাসের মিউটেশন হয়। তবে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে পরিবর্তিত করোনাভাইরাস মূল ভাইরাসটির চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি হারে সংক্রমিত হলেও এর ফলে  কোভিড-১৯ রোগের ভয়াবহতা এবং মৃত্যুর ঝুঁকি কিন্তু বেশি নয়। পরিবর্তিত করোনাভাইরাসটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিকে অধিক হারে সংক্রমিত করলেও ভয়াবহতার দিক থেকে অধিক পরিমাণে ভয় পাওয়ার কোন কারণ না থাকলেও নতুন সংক্রমণকে আয়ত্তের মধ্যে রাখার জন্য বিশেষজ্ঞরা সকলকে ঘনঘন হাত ধোয়া, মাস্ক পরা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার উপর অধিক হারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।

২. সদ্য আবিষ্কৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যকর কি না: এই বিষয়টি এখনও অতটা পরিস্কার নয়। গত সপ্তাহে দেওয়া একটি বার্তায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছেন, এখন পর্যন্ত তাদের হাতে বিস্তারিত তথ্য নেই যার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে যে পরিবর্তিত ভাইরাসটির সাথে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার কোনো সম্পর্ক আছে কিনা। বিশ্বের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান এই নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে এবং এই তথ্য জানার জন্য আমাদের আরও ২-৩ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আশার কথা হলো, যুক্তরাজ্য এবং জার্মানির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা ইতিমধ্যে তাদের জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেছেন যে এখন পর্যন্ত কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি পাওয়া যায়নি যার ভিত্তিতে বলা যাবে যে, বর্তমানে আবিষ্কৃত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কার্যকরী নয়।

৩. যুক্তরাজ্যের বাইরে পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা: যুক্তরাজ্যে যে ধরনের পরিবর্তিত করোনাভাইরাস আবিষ্কৃত হয়েছে সেটা ইউরোপের অন্যান্য রাষ্ট্র যেমন- ডেনমার্ক, ইতালি, নেদারল্যান্ড এবং ফ্রান্সেও শনাক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়াও পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে ভিয়েতনাম, জাপান, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং অস্ট্রেলিয়াতেও পরিবর্তিত করোনাভাইরাসটির সন্ধান পাওয়া গেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যেই পরিবর্তিত ভাইরাসটির ব্যাপারে সাধারণ জনগণের মধ্যে রেড এলার্ট জারি করেছেন এবং সবাইকে মাস্ক পরাসহ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপ করেছেন। অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশগুলোতেও অনুরূপ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলোর উপর আবারও অধিকতর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থাসমূহ এটাই প্রচার করছে যে দেশের জনগণের স্বাস্থ্য এবং অর্থনীতি বাঁচাতে হলে ঘনঘন হাত ধোয়া, মাস্ক পরা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোন বিকল্প নাই।শুধুমাত্র ভ্যাকসিনের উপর নির্ভর করে এই মহামারির হাত থেকে  বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

৪. আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর প্রভাব: সকলদেশ আবারও আন্তর্জাতিক ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে জাপান এর সাথে তাল মিলিয়ে এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য দেশ যেমন সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত এবং হংকং যুক্তরাজ্য থেকে আসা সকল যাত্রীদের দেশের ভিতরে প্রবেশে সম্পূর্ণভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। চীনও যুক্তরাজ্যের সাথে সকল ফ্লাইট বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
 
৫. অর্থনীতির উপর প্রভাব: ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা এবং নতুন করে আরোপ হওয়া সংশয় বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আবার মেঘাচ্ছন্ন করে দিচ্ছে। সবার মধ্যে কাজ করছে বাড়তি শঙ্কা। বিশ্বের সেরা মটরযান প্রস্তুতকারক টয়েটা ইতিমধ্যেই যুক্তরাজ্যে এবং ফ্রান্সে তাদের কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। লাইফ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অর্থনীতিবিদ হিডিও কুমানো বলেছেন, অর্থনীতির উপর পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের প্রভাব নির্ভর করবে বর্তমানে আবিষ্কৃত ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার উপর। যদি কার্যকারিতা আশানুরূপ না হয় তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিকে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে আনার যত পরিকল্পনা করা হয়েছে সেগুলোকে পুনরায় নতুন করে ভাবতে হবে। এছাড়াও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রস্তুত এবং সরবরাহের পরিকল্পনায়ও আনতে হবে আমূল পরিবর্তন।

পরিশেষে বলতে চাই, কোভিড-১৯ মোকাবেলায় প্রথম থেকেই বাংলাদেশে বহুবিধ দুর্বলতা লক্ষ্য করা গেছে। বিভিন্ন ব্যর্থতার কারণে কোভিড-১৯ পরীক্ষা থেকে শুরু করে চিকিৎসা নেওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণকে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে। এর ফলে মেনে নিতে হয়েছে অগণিত-অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু, চিকিৎসা অবহেলা, চিকিৎসার বাড়তি খরচের অভিশাপ, সামাজিক কুসংস্কার, আরও কত কী! ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোই এই সব নিগ্রহ এবং বঞ্চনার সাক্ষী হয়ে থাকবে। তাই সরকারসহ সকল স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

ভুলগুলোকে সততা এবং যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে যাতে করে পুনরাবৃত্তি না ঘটে। বিশেষ করে লক্ষ্য রাখতে হবে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন যেন অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে দেশের সকল জনগোষ্ঠির কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা যেন আরও একবার অসাধুতা এবং অযোগ্যতার উদাহরণ না হয়ে যাই সেই দিকে সরকারকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে  হবে। পরিবর্তিত করোনাভাইরাস যেন আমাদের দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেই জন্য এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলির মতো বাংলাদেশেও অতিসত্বর আন্তর্জাতিক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন। নিষেধাজ্ঞা জারিতে সমস্যা থাকলে অবশ্যই শতভাগ আগত যাত্রীদের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেনটাইনের ব্যবস্থা করতে হবে।

সবশেষে বলতে চাই সকল স্তরের জনগণেকে আবশ্যিক ভিত্তিতে মাস্ক পরতে বাধ্য করতে হবে এবং যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে অদূর ভবিষ্যতে কোভিড-১৯-এর মরণ থাবা থেকে আমাদের পরিত্রাণের কোন সুযোগ নাই। অর্থনৈতিক ভয়াবহতার কথানাই বা লিখলাম।

লেখক: ঊর্ধ্বতন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বিশ্ব ব্যাংক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন