গরমে অনেক সময় এয়ারকন্ডিশনার বা এসির চাহিদা হঠাৎ ব্যাপক বেড়ে যায়। সেরকম পরিস্থিতি মোকাবেলায় এবার আগে ভাগেই প্রস্তুতি সেরে রাখল বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। গুনগত মান বৃদ্ধির পাশাপাশি নিজস্ব কারখানায় বাড়ানো হয়েছে উৎপাদন। বেড়েছে মজুদ। উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এসেছে স্মার্ট, আয়নাইজার ও ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির এসি। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে হচ্ছে রপ্তানিও।
দেশের বাজারে প্রতিবছর তিন লাখের মতো এসি বিক্রি হয়। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে অত্যন্ত মেধাবী, উচ্চ প্রশিক্ষিত ও দক্ষ প্রকৌশলীদের নিয়ে গড়ে উঠেছে দেশের সর্ববৃহৎ এসি গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগ। তারা নিয়মিত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্বের টেলেস্ট প্রযুক্তি ও মেশিনারিজের সমন্বয়ে তৈরি করছে সঠিক বিটিইউ (ব্রিটিশ থারমাল ইউনিট) সম্পন্ন এসি। গ্রাহকদের চাহিদা মোতাবেক ওয়ালটন বাজারে আনছে সর্বাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ এসি।
ওয়ালটন এসির চীফ অপারেটিং অফিসার প্রকৌশলী ইসহাক রনি বলেন, স্থানীয় বাজারে যেকোনো ব্র্যান্ডের চেয়ে উচ্চ গুণগতমানের এসি উৎপাদন করছে ওয়ালটন। দেশের বাজারে একমাত্র ওয়ালটনই দিচ্ছে সঠিক বিটিইউ এর নিশ্চয়তা। ওয়ালটনের প্রতিটি এসি আন্তর্জাতিকমানের টেস্টিং ল্যাব নাসদাত-ইউটিএস থেকে মান যাচাই করে বাজারে ছাড়া হয়। এসির দীর্ঘস্থায়ীত্বের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে গোল্ডেন ফিন। সম্প্রতি ওয়ালটন এসিতে সংযোজন করা হয়েছে আয়নাইজার প্রযুক্তি। এটি ব্যবহারের ফলে রুম ঠান্ডা করার পাশাপাশি রুমের বাতাসকে করে ধূলা-ময়লা ও ব্যাকটেরিয়ামুক্ত।
বিডি প্রতিদিন/৮ মার্চ, ২০১৮/ফারজানা