শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, শনিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৮

বগুড়ায় শহরজুড়ে ফুটপাতে ব্যবসা, ভোগান্তিতে মানুষ

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া:
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় শহরজুড়ে ফুটপাতে ব্যবসা, ভোগান্তিতে মানুষ

ভোগান্তি বেড়েছে বগুড়া শহরবাসীর। ২৪ ঘন্টায় বগুড়া শহরের উপর দিয়ে ১৮ বার ট্রেন চলাচল করার পাশাপাশি শহরের ফুটপাত দখল, যত্রতত্র সিএনজি চালিত অটো রিক্সা, রিক্সা, গাড়ী পার্কিং, ভ্রাম্যমান দোকানে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। 

শহরজুড়ে যানজট সৃষ্টি হওয়ায় ১ মিনিটের পথ পাড়ি দিতে সময় লাগছে ১০ মিনিট। যানজটের কবলে পড়ে শিক্ষার্থী, চাকুরী প্রার্থী, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিসসহ জন সাধরণের জরুরী কাজে ব্যঘাত ঘটছে। যানজট নিরসণে কেউ কোন ভূমিকা রাখছে না। সে কারণে এক শ্রেণীর মানুষ ফুটপাত, রাস্তা দখল করে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছে। আর শহরের ব্যস্ততম সড়কগুলোতে দোকান বসিয়ে প্রতিমাসে প্রায় ১০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করছে প্রভাবশালীরা। 

জানা যায়, উত্তরবঙ্গের রাজধানী খ্যাত গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক শহর বগুড়া। এই শহরে রয়েছে উত্তরাঞ্চলের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। গড়ে উঠেছে বড় ছোট কলকারখানা। জেলার অন্যান্য উপজেলাসহ বিভিন্ন জেলার মানুষ বসতি গড়ছে এই শহরে। এতে করে মানুষের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে যানবাহনের সংখ্যা। প্রায় ৩০ হাজার রিক্সার সাথে শহর এবং শহরের উপর দিয়ে চলছে ২০ হাজারেরও বেশি সিএনজি চালিত অটোরিক্সা। 

এছাড়া বগুড়ার সান্তাহার থেকে লালমনিরহাট পর্যন্ত রেল সড়ক রয়েছে প্রায় ১৭৫ কিলোমিটার। এই রেল সড়ক হয়ে বগুড়া শহরের উপর দিয়ে প্রতিদিন ১৮ বার রেল চলাচল করছে। বগুড়া শহরকে দুই ভাগে ভাগ করে রেখেছে রেল লাইন। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় লেভেল ক্রসিং রয়েছে কমপক্ষে ৮টি। লেভেল ক্রসিংগুলো রয়েছে শহরের বস্ততম এলাকা চকযাদু ক্রস লেন, থানা রোড, রাজাবাজার রোড, নারুলী, সাবগ্রাম দ্বিতীয় বাইপাস মহাসড়ক, সরকারি আজিজুল হক কলেজে দুটি, বগুড়া ঢাকা মহাসড়কের তিনমাথায় একটি। ট্রেন চলাচলের সময় লেভেল ক্রসিংগুলো বন্ধ করে দেয়ার নিয়মের ফাঁদে পড়ে কমপক্ষে ৭ মিনিট থেকে ১০ মিনিট করে চলাচল বন্ধ হয়ে থাকছে। এতে করে সৃষ্টি হচ্ছে তীব্র যানজটের। প্রতি ট্রেনের জন্য ১০ মিনিট করে রেলগেট বন্ধ থাকলে গড়ে ১৮০ মিনিট বা ৩ ঘন্টা সময়ের খাত থেকে খরচ হয়ে যাচ্ছে। এর সাথে যোগ হয়েছে শহরের ফুটপাত দখল, যত্রতত্র সিএনজি চালিত অটো রিক্সা, রিকসা, গাড়ী পার্কিং, ভ্রাম্যমান দোকানের বাড়তি চাপ, ফুটপাত দখল করে ইচ্ছেমত হোটেল, রেস্টুরেন্ট, পান দোকান, ফল ব্যবসায়ি, দোকানের চালা সবই বাড়িয়ে ফুটপাতের উপর রেখে দেয়ার কারণে চলাচলে মানুষের বিঘ্ন ঘটছে। রেললাইনের এপার ওপার মিলিয়ে গুরুত্বপূর্ণ, স্কুল কলেজ, ব্যাংক, বীমা, জেলা প্রশাসন অফিস, পুলিশ প্রশাসন, পৌরসভা, হাসপাতাল, ক্লিনিক, থানা, সদর উপজেলা প্রশাসন, বাজার থাকলেও হাজার হাজার সুবিধাভোগীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে প্রতিনিয়ত সময়ের সাথে ছুটতে হচ্ছে। বগুড়া ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীসহ রোগী পরিবহনের গাড়ীগুলোও আটকা পড়ছে ট্রেন চলাচলের সময়। যানজটের সৃষ্টি হয়ে ভোগান্তিতে পড়ছে শহরবাসী। শহরের ভিতর দিয়ে ট্রেন চলাচলে যানজটে পড়ে সময়ের কাজ সময়ে সম্পন্ন করতে পারছেনা বগুড়ার মানুষ। এ কারণে দাবী উঠেছে বগুড়া শহরের ইয়াকুবিয়া মোড় থেকে সাতমাথা থেকে ফুলবাড়ী পর্যন্ত সড়ক সম্প্রসারণ করার। সড়ক সম্প্রসারণ করে সড়কের দুই পাশে ভ্রাম্যমান ব্যবসায়ি ও স্থায়ী ব্যবসায়িদের দৌরাত্ব বন্ধ করে দেয়া। এতে ভোগান্তির হাত থেকে বাঁচিয়ে সময়ের অপচয় রোধ করে সময়মত কাজ করতে পারবে। বগুড়া শহরের কঠালতলা মোড়ের সব ফুটপাত দখল করেছে ভাসমান ও স্থায়ী ব্যবসায়িরা। সেখানে পায়ে হাঁটার কোন পথ নেই। চেলোপাড়া, সাতমাথা, স্টেশন রোড, জলেশ্বরীতলা, থানা রোড, নবাববাড়ি রোড, খোকন পার্ক রোড, খান্দার রোড, মেরিনা রোড, গালাপট্টি, বড়গোলা, বাদুরতলা, স্টেশন এলাকা, নিউ মার্কেট এর ভিতর ও বাহিরে ভ্রাম্যমান, ভাসমান ও স্থায়ী দোকানদাররা কৌশল করে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। বিকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত শহরের সাতমাথা এলাকা দখল করে বিভিন্ন ধরণের খাবার দোকান বসানো হচ্ছে এ থেকে কিছু ব্যক্তি মাসোহারা আদায় করছে। আর্থিক লাভবান হতে ক্ষমতাশীল ওই সব ব্যক্তিরা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এই দোকান বসিয়ে প্রতি মাসে প্রায় ১০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করছে। 

বগুড়া শহরের মাটিডালি এলাকার সমাজ সেবক মোঃ আবু তালেব জানান, দীর্ঘদিন ধরেই শুনে আসছি রেলপথ শহরের বাহিরে স্থাপন করা হবে। কিন্তু সেটা আর হয়ে উঠছে না। রেলপথের কারণে প্রায়ই সময়মত গন্তব্যে পৌঁছানো যাচ্ছে না। রেলপথ শহরের মধ্যে থাকলে ওভার ব্রিজ বা ফ্লাইওভার করে শহরবাসির ভোগান্তি দূর করা সম্ভব।
 
বগুড়া শহরের নারুলী এলাকায় বসবাসরত প্রভাষক আলমগীর কবির জানান, মুল শহরের মধ্যে দিয়ে ট্রেন চলাচলের ফলে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। বগুড়ার গুরুত্ব বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিনিয়িত জেলা শহরে জনগণের চাপ বাড়ছে। 

বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোঃ বেঞ্জুরুল ইসলাম জানান, পশ্চিম বগুড়ার সান্তাহার থেকে লালমনিরহাট পর্যন্ত ১৭৫ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। বগুড়া শহরের উপর দিয়ে প্রতিদিন ১৮ বার ট্রেন চলাচল করে। লেভেল ক্রসিংগুলোতে গার্ড রয়েছে।

বগুড়া পৌরসভার মেয়র এ্যাডঃ একেএম মাহবুবর রহমান জানান, পৌরসভা থেকে বেশ কয়েকবার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করার পর তারা আবার সেখানে বসছে। এ বিষয়ে পৌর নাগরিকদের সচেতন হতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে
নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে
খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস
খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস
কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা
পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা
ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি
ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি
সর্বশেষ খবর
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর