শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৯, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৩:০৩, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে- প্রশ্নটি নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব দৃশ্যত কিছুটা কেটেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ইতোমধ্যে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের লক্ষ্যে ৮৪ দফাবিশিষ্ট ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করেছে। আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে এ মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি জুলাই সনদের কোথায় কোথায় তাদের আপত্তি, তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঐকমত্য কমিশনকে জানিয়েছে। এ আপত্তিতে একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিলকে তারা কোনোভাবেই সংবিধানের ওপরে স্থান দিতে রাজি না থাকার কথা বলেছে। জুলাই সনদ নিয়ে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না, মর্মে অঙ্গীকারনামা নিয়েও তাদের ঘোর আপত্তি।

এ ছাড়া জুলাই সনদে ১০ বছরের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না, প্রধানমন্ত্রী ও দলীয়প্রধান এক ব্যক্তি হতে পারবেন না, নিম্নকক্ষের সদস্যদের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষের ১০০ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে বিএনপির আপত্তি আগে থেকেই ছিল।

তবু জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে যতটা ছাড় দেওয়ার বিএনপি ততটুকু ছাড় দিতে আশ্বাস দিয়েছে। তারা মনে করে যেসব প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য হবে, এখন শুধু সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। পরবর্তী সময়ে জাতীয় সংসদ অবশিষ্ট সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে। দ্বিতীয় প্রধান রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী মনে করে যে জুলাই সনদ পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হবে। তাদের কথার সুরে বোঝা যায়, বিএনপি সংস্কার প্রস্তাবগুলোর যেসব বিষয় নিয়ে আপত্তি করেছে, সেগুলো নিয়ে তাদের আপত্তি না থাকলেও নির্বাচনকে সংশয়মুক্ত রাখার জন্য নির্বাচনের আগেই যতটা সম্ভব সংস্কার বাস্তবায়ন করা উচিত।

যারা ইতোমধ্যে ‘জুলাই সনদ’ পাঠ করেছেন তারা উপলব্ধি করে থাকবেন যে এটি দেশের বিদ্যমান সংবিধানে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো বাধা বা আইনগত সংকট সৃষ্টির সুযোগ নেই। বাংলাদেশে এর অতীত দৃষ্টান্ত রয়েছে এ ধরনের দলিল বা ঘোষণাকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’। এটিই ছিল বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান। যে প্রেক্ষাপটে ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করা হয়েছে তাৎপর্যের দিক থেকে এটি দেশ ও জাতির জন্য এ মুহূর্তে এক রক্ষাকবচ। জুলাই সনদের কোনো বিধানের সঙ্গে সংবিধানের কোনো অংশ সাংঘর্ষিক হলে জুলাই সনদ প্রাধান্য পাবে বলে ব্যাখ্যা করেছেন সাংবিধানিক বিশেষজ্ঞরা। কারণ জুলাই সনদ শুধু একটি ঘোষণা নয়, এটিও একধরনের গণভোট, জনগণের মতামত ব্যক্ত করার যে পদ্ধতি সংবিধান থেকে এত দিন নির্বাসিত ছিল। তারা বলেছেন, এই ঘোষণার মাধ্যমে বিদ্যমান সাংবিধানিক সংকট মোকাবিলা করা সম্ভব।

স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলনে ১৯৯০ সালের নভেম্বরে ‘তিন জোটের রূপরেখা’ ঘোষণা করা হয়েছিল। সে ঘোষণায় ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ছিল, যে সরকারের দায়িত্ব ছিল তিন মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠান। এই রূপরেখার আলোকেই ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংসদীয় সরকারপদ্ধতি চালু করা হয়। তবে দুঃখজনকভাবে তিন জোটের রূপরেখার সব প্রস্তাব যথাযথ বাস্তবায়িত হয়নি। সরকারে ছিল বিএনপি। বিরোধী দলে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী। সময়ের সঙ্গে সরকার ও বিরোধী দলগুলো নিজ নিজ স্বার্থে রূপরেখার তোয়াক্কা না করে দলীয় ও ক্ষমতার রাজনীতির দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়েছিল। তবে যা-ই হোক না কেন, রূপরেখাটি ছিল গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ও সুশাসনের ভিত্তি স্থাপনের অন্যতম দলিল। এসব দৃষ্টান্ত বিশ্লেষণ করলে ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো পক্ষেরই আপত্তি থাকা উচিত নয়। কারণ এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে আগত ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের দানবীয় শাসন থেকে মুক্তির দলিল। বাংলাদেশ রাষ্ট্র যদি সফল হতো, তাহলে চুয়ান্ন বছর পর সংবিধান, নির্বাচন, প্রশাসন, বিচার বিভাগ নিয়ে এই প্রশ্নগুলো হয়তো উঠত না। স্বাধীনতার ঘোষণাকে ভিত্তি হিসেবে রেখে ১৯৭২ সালে প্রণীত দেশের প্রথম সংবিধান অগণতান্ত্রিক সংবিধান ছিল, এমন কথা কেউ বলে না।

প্রশ্ন উঠেছিল সংবিধান প্রণয়নের আগে, পাকিস্তানের জন্য সংবিধান প্রণয়নের জন্য ১৯৭০ সালে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্যরা স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করতে পারে কিনা। সংবিধান প্রণয়নের পর সংবিধানের মূলনীতিগুলো, বিশেষ করে দুটি মূলনীতি সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। বাহাত্তরের সংবিধান বহাল থাকলে এর বাইরে বড় কোনো প্রশ্ন না-ও উঠতে পারত। অন্তত নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠত না বলে আমার বিশ্বাস। কিন্তু তা হয়নি, বাহাত্তরের সংবিধানপ্রণেতারাই মাত্র তিন বছরের মাথায় প্রমাণ করলেন যে তাদের প্রণীত সংসদীয় সরকার পদ্ধতির বিধান-সংবলিত সংবিধান দেশকে গোল্লায় নিয়ে যাচ্ছে। অতএব এ সংবিধানের খোলনলচে পাল্টে দেশকে উন্নয়নের স্বর্গে পৌঁছাতে সংসদীয়পদ্ধতির পরিবর্তে একদলীয় রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারপদ্ধতি প্রতিস্থাপন করতে হবে।

স্বাধীনতার বীজ বপন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা অর্জন পর্যন্ত একক কৃতিত্বের দাবিদার আওয়ামী লীগের এই একদেশদর্শী ভাবনা বাংলাদেশে সামরিক শাসনকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য যথেষ্ট প্ররোচনা ছিল। ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার দুরভিসন্ধি আওয়ামী লীগকে এতটাই অন্ধ করে ফেলেছিল যে তাদের অপকর্মের পরিণতিতে দেশ, জনগণ, এমনকি তাদের নিজেদেরও যে সর্বনাশ ঘটতে পারে, তা বোঝার বোধ শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন দলটির মুখ্য ও একচ্ছত্র নেতা শেখ মুজিব এবং তার সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারা মেরুদণ্ডহীন আওয়ামী নেতারা। পরিণতি ভোগ করতে বিলম্ব হয়নি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি চালু হওয়া তার স্বপ্নসাধ একদলীয় বাকশালী শাসনের মেয়াদ অবিশ্বাস্য সংক্ষিপ্ত ছিল। মাত্র ৫ মাস ১৯ দিন।

ওই বছরের ১৫ আগস্ট তার জীবনের সঙ্গে তার তথাকথিত দ্বিতীয় বিপ্লবেরও অকালমৃত্যু ঘটে। বাহাত্তরের সংবিধানের চরিত্র পাল্টে দিয়ে তিনি যে শুধু সদ্য শুরু হওয়া গণতান্ত্রিক ধারার সর্বনাশ ঘটাননি, দেশকে সাংবিধানিক পদ্ধতিতে পরিচালনার ক্ষেত্রে যে বাধা সৃষ্টি করেছিলেন, দেশ এখনো সেই বাধা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তিনি অবিশ্বাসের রাজনীতির যে চারা রোপণ করেছিলেন, এখন তা বিশাল মহিরুহের রূপ নিয়েছে। কেউ আর ক্ষমতাসীন সরকারকে বিশ্বাস করে না যে, তারা নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে দেবে।

সেই অবিশ্বাসের চূড়ান্ত রূপ ছিল তত্ত্বাবধায়ক বা কেয়ারটেকার সরকার। সমগ্র পৃথিবীতে বিদ্যমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তিন মাস মেয়াদি কেয়ারটেকার সরকারের ওপর নির্বাচনের দায়িত্ব চাপিয়ে বাংলাদেশ সমগ্র বিশ্বকে জানিয়ে দিল যে নৃতাত্ত্বিকভাবে, ভাষাগত দিক থেকে এবং সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া ধর্মীয়ভাবে এক হলেও আমরা কেউ কাউকে বিশ্বাস করি না। ১৯৮১ সালে শুরু করা কেয়ারটেকার সরকারের দাবি  বাস্তবায়নের আন্দোলনে ব্যয় হয়েছিল ১৫ বছর।

১৯৯৬ সালে বাস্তবায়িত দাবি বাতিল করতেও ব্যয় হয়েছিল ১৫ বছর। এ ব্যবস্থার মূল দাবি ছিল জামায়াতে ইসলামীর। বিএনপি সরকারকে কুপোকাত করতে দাবিটি হাইজ্যাক করেছিল আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০১১ সালে নির্বাচনকে তাদের সরকারের অধীনে আনতে সংবিধান থেকে কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা গায়েব করে দেয়। এরপরের তিনটি সংসদ নির্বাচন কীভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে, তা সবার জানা। 

রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সফল না হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার সব বৈশিষ্ট্য আছে বাংলাদেশের। ভৌগোলিক দিক থেকে বাংলাদেশ অবিচ্ছিন্ন এক ভূখণ্ড, বাংলাদেশের সব অধিবাসী বাংলায় কথা বলে, ধর্মীয় দিক থেকে বাংলাদেশের জনগণের প্রায় ৯০ শতাংশ এক ধর্মাবলম্বী, কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ছাড়া নৃতাত্ত্বিক দিক থেকে এক জাতিগোষ্ঠীর লোকের বসবাস বাংলাদেশে। যা নেই তা হলো, রাজনৈতিক স্বাধীনতা এবং শক্তিশালী স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা। এই দুইয়ের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ এক পা অগ্রসর হলে দুই পা পিছিয়ে যায়। স্থিতিশীল দেশ গড়ার সব সুবিধা থাকা সত্ত্বেও জনগণের রাজনৈতিক স্বাধীনতা না থাকায় ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জন করেও বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। কখনো সামরিক একনায়ক এসেছে, কখনো রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচারিতার অবাধ প্রয়োগে এক ব্যক্তি ও তার দল অনিয়ন্ত্রিত ক্ষমতার অধিকারী হয়ে দেশ ও জাতির ভাগ্যকে তাদের মর্জির শিকারে পরিণত করেছে।

বাংলাদেশে ১২টি জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিটি সংসদ সংবিধান অনুযায়ী পাঁচ বছর করে স্থায়ী হওয়ার কথা; অর্থাৎ ১২টি সংসদ ৬০ বছর ধরে দেশের আইন প্রণয়নকাজ চালানোর কথা। কিন্তু ৬টি সংসদ তাদের মেয়াদকাল পূর্ণ করতে পারেনি। অবশিষ্ট ৬টি সংসদ মেয়াদ পূর্ণ করলেও দশম (২০১৪) ও একাদশ জাতীয় সংসদ (২০১৮) যেভাবে নির্বাচিত হয়েছে, সেগুলোতে বৈধভাবে নির্বাচিত সংসদ বলা চলে না। ২০২৪ সালে আরও ন্যক্কারজনকভাবে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত দ্বাদশ সংসদও অধিকতর তামাশার সংসদ ছিল। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানে ছয় মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটলে করুণভাবে দ্বাদশ সংসদের অবসান ঘটে এবং সেটিও মেয়াদ পূরণ করতে না পারা সংসদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

জাতীয় সংসদের এতগুলো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া সত্ত্বেও কি কেউ হলফ করে বলতে পারবে যে কোনো একটি জাতীয় সংসদের নির্বাচনে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে? জনগণ সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছে? কোনো জনপ্রতিনিধিকে জবাবদিহির আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে? তথাকথিত জনপ্রতিনিধিদের ওপর আস্থা রাখতে পেরেছে? একটি সংসদও জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারেনি। এর প্রধান কারণ কোনো নির্বাচনের আগে কখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সৃষ্টি হয়নি, কোনো নির্বাচনই অন্তর্ভুক্তমূলক হয়নি। বড় দলগুলো সব নির্বাচনে পেশিশক্তি প্রয়োগ করে কারচুপি করেছে, ভোট কেন্দ্র দখল করেছে, জাল ভোট দিয়ে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করেছে। মেয়াদ পূর্ণ করতে না পারা ও মেয়াদ পূর্ণ করতে পারা সংসদগুলোর কাছে যে সরকারগুলোর জবাবদিহিমূলক থাকার কথা, প্রতিটি ক্ষেত্রে সরকারগুলো সমভাবে স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছিল। প্রতিটি সরকারের পতন ঘটেছে অথবা মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, পরবর্তী সরকার এসে সাবেক সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা করেছে, বিচারে তাদের অনেকের সাজা হয়েছে। বিগত ৫৪ বছর ধরে এরই ধারাবাহিকতা চলে এসেছে। এর চির অবসান আবশ্যক। সে জন্যই ‘জুলাই সনদ’ অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং নির্বাচনে গঠিত সংসদ সনদের প্রস্তাবের আলোকে সংবিধান ঢেলে সাজাবে বলে প্রত্যাশা করি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৬ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর