প্রথম পুরস্কার হিসেবে দুই কেজি দেশি পিয়াজ দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় পুরস্কার দুই কেজি ভারতীয় এবং তৃতীয় পুরস্কার দুই কেজি পাকিস্তানি পিয়াজ।
কুমিল্লা মডার্ন স্কুল এলামনাই আয়োজিত প্রভাতী আড্ডা অনুষ্ঠানের র্যাফেল ড্র’তে এই পুরস্কার দেন বিজয়ীদের। শুক্রবার ঢাকার রমনায় একটি রেস্টুুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার দেয়া হয়।
সময়ের আলোচিত পণ্য পিয়াজ পেয়ে খুশি হন বিজয়ীরা। প্রথম পুরস্কার পান তাসমিনা শারমিন। পুরস্কারের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
কামাল হোসেন নামের একজন মন্তব্য করেন, আগে গ্রামের সব গৃহস্থ নিজের প্রয়োজনে পিয়াজ-রসুন উৎপাদন করত। আমরা এখন অলস হয়ে গেছি। তাই বিদেশের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকি। জয়নাল আবেদীন নামের একজন লিখেন, এতদিন ধরে পিয়াজ নিয়ে নৈরাজ্য চলছে। দেশে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলতে কিছু আছে নাকি?
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী ফখরুল বলেন, পিয়াজ পুরস্কার পেয়ে বিজয়ীরা অনেক খুশি হয়েছেন। লাগামহীন পিয়াজের বাজারের বিরুদ্ধে এটা আমাদের এক ধরনের নিরব প্রতিবাদ।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার