বরিশালে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায় হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে। করোনার কারণে গত দুই বছর প্রধান জামাত বন্ধ ছিল, তাই এবার বিপুল সংখ্যক মুসুল্লী প্রধান জামাতে অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকায় ঈদগাহে যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নগরবাসীকে প্রধান জামাতে অংশ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সিটি মেয়র।
বরিশাল বিভাগে ঈদের সর্ববৃহৎ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯ টায় সদর উপজেলার চরমোনাই দরবার শরীফ মাঠে।
বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে পিরোজপুরের স্বরূপকাঠীর ছারছিনা দরবার শরীফ মাঠে সকাল সাড়ে ৮টায়।
ঝালকাঠীর এনএস কামিল মাদ্রাসা মাঠে ঈদের তৃতীয় বৃহত্তম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়। পটুয়াখালীর মীর্জাগঞ্জ হযরত ইয়ারউদ্দিন খলিফা (রা.) দরবার শরীফে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।
বরিশাল জেলার উজিরপুরের গুঠিয়ার দৃষ্টিনন্দন বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্সে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়।
নগরীর বড় বড় মসজিদগুলোতে দুটি করে ঈদ জামাতের আয়োজন করা হয়েছে। সদর রোডের বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদে সকাল ৯টায় প্রথম ও ১০টায় দ্বিতীয়, চকবাজারের জামে এবাদুল্লাহ মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় ও ১০টায়, জামে কসাই মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় ও ১০টায়, পুলিশ লাইন্স জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় ও সাড়ে ৯টায়, কেন্দ্রীয় কারাগার জামে মসজিদে সকাল ৮টায়, দক্ষিণ আলেকান্দা নূরিয়া স্কুল জামে মসজিদে সকাল ৮টায় এবং খান সড়ক জামে মসজিদে সকাল ৮টায় ঈদ জামাতের আয়োজন করা হয়েছে।
এছাড়াও নগরী এবং বিভাগের ৬ জেলায় সহস্রাধিক ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এসব ঈদ জামাতের নিরাপত্তায় যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল