তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে দাবিটি ১৯৮২ সালে উত্থাপন করা হয়েছিল জামায়াতের পক্ষ থেকে, ৯ বছর পরে হলেও এ দেশের জনগণ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ বুঝতে পেরেছিল। তেমনি পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচনের যে দাবি জামায়াত ইসলামের থেকে করা হয়েছে একটু পরে হলেও দেশের জনগণ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ বুঝতে পারবে। শুক্রবার সকালে পিরোজপুর পৌর জামায়াতের আয়োজনে জেলা জামায়াতের কার্যালয়ে কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভা, শহরে জনসংযোগ এবং ভাড়ানিখাল খনন কাজ পরিদর্শনকালে একথা বলেন পিরোজপুরের-১ আসন থেকে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মাসুদ সাঈদী।
তিনি আরো বলেন, পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে সুষ্ঠু, অবাধ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত, মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ, টাকার অপব্যবহার এবং নির্বাচনকে ঘিরে যে দুর্নীতি গুলো হয় পিআর পদ্ধতির মাধ্যমেই রোধ করা সম্ভব। আশা করি বিএনপি নেতৃবৃন্দ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও দেশের জনগণ তা বুঝতে পারবেন।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ জহিরুল হক, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি শেখ আব্দুর রাজ্জাক, পৌর আমীর ইছহাক আলী খান পৌর সেক্রেটারি আল আমিন শেখ ও ৫ নং ওয়ার্ড আমীর মোদাচ্ছের হোসাইন।
বিডি প্রতিদিন/এএ