শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৫, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

কক্সবাজারের পর্যটন: অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকলেও নেই মহাপরিকল্পনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারের পর্যটন: অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকলেও নেই মহাপরিকল্পনা

পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। সমুদ্রের মাতাল করা গর্জন আর ঢেউয়ে কার মন না দোলে। অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এটি হতে পারেনি বিদেশি পর্যটকদের তীর্থস্থান। সুযোগ ছিল ব্রাজিলের প্রায়া ডো ক্যাসিনোর মতো অতি আকর্ষণীয় হওয়ার। কিংবা অস্ট্রেলিয়ার নাইনটি মাইল বিচের আদলে সেভেনটিফাইভ মাইল বিচ। ৭৫ মাইল বা ১২০ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকতের মধ্যে মাত্র চার কিলোমিটার সৈকতের সৌন্দর্যে যারপরনাই উৎসবমুখর দেশি পর্যটকরা। অথচ পাহাড় আর সমুদ্রের মিতালিতে সৃষ্ট নৈসর্গিক দৃশ্যপট ঘিরে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলে সমগ্র পৃথিবীর পর্যটকদের তীর্থস্থান হতে পারে কক্সবাজার। বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনায় ঘুরে যেতে পারে সামগ্রিক অর্থনীতির চাকা।

শুধু সমুদ্রসৈকত নয়, পর্যটকদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে সমুদ্রের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে সেন্ট মার্টিন, মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও সোনাদিয়া দ্বীপ। সেন্ট মার্টিনের সঙ্গে পর্যটকদের অল্পস্বল্প মিতালি গড়ে উঠলেও বাকি তিনটি যেন একেবারেই অচেনা। সমুদ্র থেকে খুবই কাছে ছড়িয়ে রয়েছে একাধিক ম্যানগ্রোভ বন। আছে ঐতিহাসিক স্থাপনা আর বহুবৈচিত্র্যের জাতিগোষ্ঠীর বসতি। সব মিলিয়ে প্রকৃতি যে অপার নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে মুড়িয়ে দিয়েছে কক্সবাজারকে, তা পৃথিবীতে বিরল। তবে মহাপরিকল্পনার অভাবে সৌন্দর্যের সিকিভাগও প্রস্ফুটিত হয়নি, যেন অন্ধকারের অতলেই পড়ে আছে প্রকৃতির রূপরস।

অতি প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পদে পরিপূর্ণ কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতায় পর্যটনে পিছিয়ে পড়েছে পুরো জেলা। দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তুলতে এখন পর্যন্ত কোনো মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়নি। উল্টো অপরিকল্পিত সৈকত ব্যবস্থাপনা, নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের অনীহা, বিদেশি পর্যটকদের অনাগ্রহ, পরিকল্পিত বিনোদনব্যবস্থা না থাকায় মুখ থুবড়ে পড়তে যাচ্ছে এই পর্যটননগরী।

পর্যটন খাতের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরা বলেছেন, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার হলেও পর্যটন ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠেছে মাত্র সাড়ে তিন থেকে চার কিলোমিটারে। বাকি প্রায় ১১৬ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যে সৌন্দর্য ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে, তা পর্যটকদের অগোচরেই পড়ে আছে। কেননা এই বিশাল সৈকত নিয়ে সরকারের কোনো মহাপরিকল্পনা প্রণীত হয়নি। সাড়ে পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরাঁ থাকলেও বিনোদনের জন্য বাড়তি কোনো ব্যবস্থা নেই। সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এবং বিনিয়োগ সংকটে বিশ্বমানের দূরে থাক, মোটামুটি মানের কোনো শপিং মল স্থাপিত হয়নি। মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার আদলে গড়ে ওঠেনি বড় কোনো ইকো রিসোর্ট, নেই গভীর সমুদ্রে ভ্রমণের প্রমোদতরি।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, একটি পর্যটনকেন্দ্রকে বিদেশিদের জন্য আকর্ষণীয় করে তুলতে হলে যেসব আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা এবং ব্যবস্থাপনা থাকা দরকার, তার কিছুই নেই কক্সবাজারে। বিশেষ করে বিচকেন্দ্রিক পর্যটনব্যবস্থার অংশ হিসেবে সিনেপ্লেক্স, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, থিম পার্ক, নাইটক্লাব, ক্যাসিনো সমুদ্রসৈকত, ক্রুজ, প্রমোদতরি, বিশেষায়িত শপিং মল, এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন, বিদেশিদের জন্য আলাদা জোন, ক্রেডিট কার্ড ও মানি এক্সচেঞ্জের ব্যাপক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র জানায়, সদ্যঃপ্রয়াত পর্যটনবিষয়ক উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের কাছে পর্যটন উন্নয়নে ১৩টি প্রস্তাব দিয়েছিল কক্সবাজার হোটেল, মোটেল ও গেস্টহাউস মালিক সমিতি। এর মধ্যে কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক বাড়াতে সোনাদিয়া দ্বীপের একাংশ সূর্যস্নানের জন্য ডে বিচ ঘোষণার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এমনকি কক্সবাজার সৈকতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও রয়েছে অবিশ্বাস্য আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, কক্সবাজারে বিনিয়োগে ভয় পান দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। এখানে বিনিয়োগ করতে চাইলে ছাড়পত্র নিতে হয় অন্তত ১৬ থেকে ১৮টি সরকারি দপ্তর থেকে। এ জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রণোদনামূলক কর্মসূচি গ্রহণের পাশাপাশি তাঁদের নিবন্ধনসহ সামগ্রিক সেবাদানে ‘ওয়ানস্টপ সার্ভিস’ চালুর পরামর্শ দেন তাঁরা।

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালে এক আইনের মাধ্যমে কউক প্রতিষ্ঠা করা হয়। লক্ষ্য ছিল, সমুদ্রসৈকতসহ ৬৯০.৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে আধুনিক ও পরিকল্পিত পর্যটননগরী গড়ে তোলা। কিন্তু বিভিন্ন জটিলতায় দীর্ঘ আট বছরেও সৈকতের দায়িত্ব বুঝে পায়নি সংস্থাটি। পাশাপাশি পর্যটন খাতের উন্নয়নে এখনো মহাপরিকল্পনা দিতে পারেনি।

কউক সূত্র জানিয়েছে, ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য একটি সমীক্ষা প্রকল্পে ১৭৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয় অনুমোদন করে পরিকল্পনা কমিশন। এ প্রকল্পের অধীনে সমুদ্রসৈকতের ৬৯০.৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকাকে অন্তর্ভুক্ত করে ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) এবং জেলার আটটি উপজেলায় ২৪৯১.৮৩ বর্গকিলোমিটার এলাকার কাঠামোগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্টকে (সিএসসি) প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৫ সালের জুন মাসে এই সমীক্ষার কাজ শেষ হওয়ার কথা।

এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উপনগর পরিকল্পনাবিদ মো. তানভীর হাসান রেজাউল বলেন, ‘আগামী জুলাইয়ের মধ্যে মহাপরিকল্পনা প্রণীত হবে। এরপর সরকারের প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও দপ্তর যদি এই পরিকল্পনা যথাযথভাবে পরিপালন করে সে ক্ষেত্রে পর্যটন ভালো রূপ পাবে।’

জানতে চাইলে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘কক্সবাজারে প্রতি সপ্তাহে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ পর্যটক আসে। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা, বিচ এলাকার পরিচ্ছন্নতা ও নাগরিক সুবিধা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। আমাদের বিচকর্মী ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নিয়মিতভাবে বিচ পরিষ্কার রাখছে। ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি বিচকর্মীরাও পর্যটকদের বিভিন্ন তথ্য ও নিরাপত্তা প্রদানে কাজ করছে।’

আবাসনব্যবস্থা ও বিচভ্রমণই পর্যটকদের পরিপূর্ণ ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবনী বিচ পয়েন্ট ছাড়াও কক্সবাজারের আরো অনেক ঐতিহাসিক ও ভ্রমণ উপযোগী প্রাকৃতিক স্থান রয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ‘পর্যটন অ্যাপ’ তৈরির কাজ চলছে। অতিদ্রুত এই অ্যাপ উদ্বোধন করা হবে। এই অ্যাপের মাধ্যমে পর্যটক কক্সবাজারে আসার আগেই একটি ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে পারবে

সৈকত ব্যবস্থাপনায় যাচ্ছেতাই অবস্থা

কক্সবাজারের মূল আকর্ষণ সমুদ্রসৈকত। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতের মাত্র সাড়ে তিন থেকে চার কিলোমিটারজুড়ে কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবনী সৈকত। এই সৈকতগুলো নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি, যার সভাপতি কক্সবাজার জেলা প্রশাসক।

গত ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর সমুদ্রসৈকতের আদ্যোপান্ত ঘুরে দেখা গেছে-  সুগন্ধা বিচের বেশির ভাগজুড়ে রয়েছে ছাপরা স্থাপনা। এখানে খাবার হোটেল থেকে শুরু করে রয়েছে হরেক রকমের দোকান। সি বিচের বালু মাড়িয়ে সামনে যেতেই দেখা মিলল বিভিন্ন আচার, পেয়ারা, আনারকলি, ঝালমুড়ি, চটপটির দোকান। সমুদ্রের গর্জন কানে বাজছে, অথচ দেখা মিলছে না ভাসমান দোকানপাটের কারণে। আরেকটু এগোলে ছাতার ফাঁক দিয়ে দেখা মেলে সমুদ্রের নীল জলরাশি। জল যেখানে পা ছুঁয়ে দেয় সেখানেই সারি সারি কাঠের কিটকট চেয়ার ও ছাতা। নোনা পানিতে পা ছুঁয়ে বিপরীতে শহরের দিকে তাকালেই বোঝা যায় কতটা ভাসমান, অগোছালো ও অপরিকল্পিত এই নগরী।

প্রতিবেদক একটি কিটকট চেয়ারে বসতেই একে একে ছুটে আসতে শুরু করল অচেনা কোনো বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ কিংবা দুরন্ত শিশু-কিশোর। কারো গলায় ঝুলছে চা-কফির ফ্লাস্ক, কারো কাছে বাদাম, চিপস, আচারসহ হরেক পদের পণ্য। আবার কেউ এসে মাথা ম্যাসাজ করার আবদার তোলে। ছবি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব তো সেই বালু মাড়িয়ে ভেতরে পা রাখতেই শুরু হয়। এত সব আবদারের অবতারণায় সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগের মর্মই হারিয়ে যায়।

সুগন্ধা বিচে কথা হয় ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা হাসান কবিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সুযোগ পেলেই বারবার কক্সবাজারে ছুটে আসি। বিচগুলোতে সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। টং দোকানের আড়ালে বিচের সৌন্দর্যই হারিয়ে গেছে। পুরো এলাকা হকারদের নিয়ন্ত্রণে। একজনের পর একজন আসছেই। পাশাপাশি অগণিত বেওয়ারিশ কুকুরও রয়েছে। আমার মেয়েটা কুকুর দেখলে ভয় পায়।’

চাঁদপুর থেকে ঘুরতে আসা পর্যটক রিয়াদ বলেন, ‘পৃথিবীর দীর্ঘতম বিচ থাকলেও আমরা যথাযথভাবে তা ব্যবস্থাপনা করতে পারছি না। এমনকি সঠিক কোনো পরিকল্পনাও চোখে পড়ছে না। পর্যটক সমাগম বাড়াতে আমাদের বিচগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা উচিত। কিছু বিচ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। কিছু বিচ বিদেশিদের জন্য সংরক্ষিত করা উচিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অক্ষত রেখে মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার মতো ইকো ট্যুরিজম করা হলে বিদেশি পর্যটক বাড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি অবশ্যই প্রাধান্য দিতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা চিহ্নিত করে নির্দেশনা দেওয়া উচিত। কারণ কলাতলী ও লাবনী বিচেই কক্সবাজার সীমাবদ্ধ নয়, এ বিষয়টি পর্যটকদের জানান দেওয়া উচিত।’

অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে, দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। যত্রতত্র সড়কের পাশেই দেখা গেছে ময়লার স্তূপ। সুগন্ধা বিচের দিকে যাওয়ার সময় সি ওয়ার্ল্ড হোটেলের সামনে নজরে আসে ময়লার স্তূপ। পর্যটকরা নাকে হাত দিয়ে পাশ দিয়ে চলে যাচ্ছে। দুপুর ১টায়ও সেই বর্জ্য অপসারণ করেননি পৌরসভার কর্মচারীরা। এদিকে সমুদ্রসৈকতের পাশে থাকা ঝাউবনেও জমেছে ময়লার বিশাল স্তূপ। টানা তিন দিন কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে আবর্জনার এই স্তূপ নজরে আসে।

সি ওয়ার্ল্ড হোটেলের পাশে দাঁড়িয়ে কথা হয় পর্যটক শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘পর্যটন শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। অন্যান্য শহরের মতো পর্যটন শহরেও যদি আবর্জনার স্তূপ চোখের সামনে পড়ে তা কারো জন্যই ভালো বার্তা দেয় না।’ তিনি আরো বলেন, ‘অবশ্যই সকাল হওয়ার আগেই শহরের বিভিন্ন স্থানের ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা উচিত। পাশাপাশি বর্জ্যের জন্য নির্ধারিত স্থান তৈরি করা উচিত।’

সূত্র জানায়, কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে আবর্জনা ফেলা হয় শহরের নিকটবর্তী কস্তুরীঘাট এলাকায় খোলা আকাশের নিচে। কস্তুরীঘাট এলাকায় বাঁকখালী নদীর ওপর গড়ে উঠেছে ৫৯৫ মিটার পিসি বক্স গার্ডার ব্রিজ, যা ওই এলাকায় পর্যটনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। ব্রিজের এক পাশে ময়লার স্তূপ, অন্য পাশে বেসরকারি মালিকানাধীন খেজুরবাগান, ফিশারিজ প্রজেক্ট, খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্প, চৌফলদণ্ডী ব্রিজ এলাকায় কক্সবাজার বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রও রয়েছে। ময়লার স্তূপের কারণে দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটকের দেখা মেলে না। কস্তুরীঘাট এলাকার দৃষ্টিনন্দন বদর মোকাম জামে মসজিদ এলাকায় যেতে পারে না পর্যটকরা।

কস্তুরীঘাট এলাকার এন্ডারসন রোডে তাছনিম হোটেলের সামনে কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা হানিফের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পুরো কক্সবাজারের বর্জ্য কস্তুরীঘাটের ময়লার ডিপোতে ফেলা হয়। এ কারণে এই এলাকায় সব সময় দুর্গন্ধ থাকে। স্থানীয় লোকজনের বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিচ্ছে। উন্নত বিশ্বের মতো দ্রুত বর্জ্য ব্যবস্থপনা করা উচিত। নতুবা পর্যটন শহর একদিন ময়লার স্তূপে পরিণত হবে।’

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে

কক্সবাজারে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন হোটেল ও মোটেল থাকলেও পর্যটকদের বিনোদনের জন্য ভিন্ন মাত্রা যোগ করতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনীহা দেখা যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন কোনো প্রজেক্ট চালু করতে চাইলে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর থেকে ১৬টি ছাড়পত্র নিতে হয়। এ জন্য শেষ পর্যন্ত প্রজেক্ট চালু করা হয় না।

এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফর রহমান কাজল বলেন, ‘পর্যটন খাতের উন্নয়নের জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি বিনিয়োগ জরুরি। কিন্তু কক্সবাজারে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। এখানে বিনিয়োগ করতে তাঁদের একমাত্র ভয় আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। বিশেষ করে একটি নতুন প্রজেক্ট পাস করতে যদি ১৬টি দপ্তরে ঘুরতে হয়, কেউ এতে উৎসাহী হবে না। বিনিয়োগকারীদের জন্য ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু করা উচিত। এর আগে কউকের পক্ষ থেকে মহাপরিকল্পনা প্রকাশ করা উচিত।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভূমিহীন ও রোহিঙ্গারা কক্সবাজারের বিভিন্ন পাহাড় দখল করে নিচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানকেও জিরো রেভিনিউয়ে লিজ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে যদি এগুলো দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লিজ দেওয়া হতো, তাহলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় করতে পারত।’

হোটেল, মোটেল ও গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ‘পর্যটনশিল্পের বিকাশে কউকের আওতায় ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু করা জরুরি। শুধু হোটেল ও সি-বিচ দিয়ে পর্যটন খাতে বড় অঙ্কের রাজস্ব আয় সম্ভব নয়। পাশাপাশি বিনোদনের জন্য অন্যান্য খাতেও বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার।’

কক্সবাজার-৪ আসনের সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ‘পরিবেশ রক্ষা করেই পর্যটন খাতের বিকাশ জরুরি। জিডিপিতে পর্যটন খাতের অংশীদারি বাড়াতে সবার সমন্বিত প্রচেষ্টা লাগবে। এ জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। পর্যটকদেরও বাড়তি সুবিধা দিয়ে বাংলাদেশে আনতে হবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেএমপির আট থানার ওসি বদল
কেএমপির আট থানার ওসি বদল

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা
দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স
প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার
স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় হাঁটু সমান কাদা মাড়িয়েই স্কুলে যায় শিক্ষার্থীরা!
কলাপাড়ায় হাঁটু সমান কাদা মাড়িয়েই স্কুলে যায় শিক্ষার্থীরা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ৫ হাজার ইয়াবাসহ তিনজন গ্রেফতার
রাজধানীতে ৫ হাজার ইয়াবাসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় পতনে কমলো লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন জ্ঞানের সন্ধান পেতে গবেষণার সাহায্য নিতে হবে: চুয়েট ভিসি
নতুন জ্ঞানের সন্ধান পেতে গবেষণার সাহায্য নিতে হবে: চুয়েট ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, অপেক্ষা ফলাফলের
জাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, অপেক্ষা ফলাফলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গভীর সাগরে ভাসতে থাকা ১৭ জেলে উদ্ধার
গভীর সাগরে ভাসতে থাকা ১৭ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম