শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৫, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

কক্সবাজারের পর্যটন: অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকলেও নেই মহাপরিকল্পনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারের পর্যটন: অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকলেও নেই মহাপরিকল্পনা

পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। সমুদ্রের মাতাল করা গর্জন আর ঢেউয়ে কার মন না দোলে। অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এটি হতে পারেনি বিদেশি পর্যটকদের তীর্থস্থান। সুযোগ ছিল ব্রাজিলের প্রায়া ডো ক্যাসিনোর মতো অতি আকর্ষণীয় হওয়ার। কিংবা অস্ট্রেলিয়ার নাইনটি মাইল বিচের আদলে সেভেনটিফাইভ মাইল বিচ। ৭৫ মাইল বা ১২০ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকতের মধ্যে মাত্র চার কিলোমিটার সৈকতের সৌন্দর্যে যারপরনাই উৎসবমুখর দেশি পর্যটকরা। অথচ পাহাড় আর সমুদ্রের মিতালিতে সৃষ্ট নৈসর্গিক দৃশ্যপট ঘিরে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলে সমগ্র পৃথিবীর পর্যটকদের তীর্থস্থান হতে পারে কক্সবাজার। বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনায় ঘুরে যেতে পারে সামগ্রিক অর্থনীতির চাকা।

শুধু সমুদ্রসৈকত নয়, পর্যটকদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে সমুদ্রের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে সেন্ট মার্টিন, মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও সোনাদিয়া দ্বীপ। সেন্ট মার্টিনের সঙ্গে পর্যটকদের অল্পস্বল্প মিতালি গড়ে উঠলেও বাকি তিনটি যেন একেবারেই অচেনা। সমুদ্র থেকে খুবই কাছে ছড়িয়ে রয়েছে একাধিক ম্যানগ্রোভ বন। আছে ঐতিহাসিক স্থাপনা আর বহুবৈচিত্র্যের জাতিগোষ্ঠীর বসতি। সব মিলিয়ে প্রকৃতি যে অপার নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে মুড়িয়ে দিয়েছে কক্সবাজারকে, তা পৃথিবীতে বিরল। তবে মহাপরিকল্পনার অভাবে সৌন্দর্যের সিকিভাগও প্রস্ফুটিত হয়নি, যেন অন্ধকারের অতলেই পড়ে আছে প্রকৃতির রূপরস।

অতি প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পদে পরিপূর্ণ কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতায় পর্যটনে পিছিয়ে পড়েছে পুরো জেলা। দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তুলতে এখন পর্যন্ত কোনো মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়নি। উল্টো অপরিকল্পিত সৈকত ব্যবস্থাপনা, নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের অনীহা, বিদেশি পর্যটকদের অনাগ্রহ, পরিকল্পিত বিনোদনব্যবস্থা না থাকায় মুখ থুবড়ে পড়তে যাচ্ছে এই পর্যটননগরী।

পর্যটন খাতের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরা বলেছেন, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার হলেও পর্যটন ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠেছে মাত্র সাড়ে তিন থেকে চার কিলোমিটারে। বাকি প্রায় ১১৬ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যে সৌন্দর্য ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে, তা পর্যটকদের অগোচরেই পড়ে আছে। কেননা এই বিশাল সৈকত নিয়ে সরকারের কোনো মহাপরিকল্পনা প্রণীত হয়নি। সাড়ে পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরাঁ থাকলেও বিনোদনের জন্য বাড়তি কোনো ব্যবস্থা নেই। সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এবং বিনিয়োগ সংকটে বিশ্বমানের দূরে থাক, মোটামুটি মানের কোনো শপিং মল স্থাপিত হয়নি। মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার আদলে গড়ে ওঠেনি বড় কোনো ইকো রিসোর্ট, নেই গভীর সমুদ্রে ভ্রমণের প্রমোদতরি।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, একটি পর্যটনকেন্দ্রকে বিদেশিদের জন্য আকর্ষণীয় করে তুলতে হলে যেসব আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা এবং ব্যবস্থাপনা থাকা দরকার, তার কিছুই নেই কক্সবাজারে। বিশেষ করে বিচকেন্দ্রিক পর্যটনব্যবস্থার অংশ হিসেবে সিনেপ্লেক্স, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, থিম পার্ক, নাইটক্লাব, ক্যাসিনো সমুদ্রসৈকত, ক্রুজ, প্রমোদতরি, বিশেষায়িত শপিং মল, এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন, বিদেশিদের জন্য আলাদা জোন, ক্রেডিট কার্ড ও মানি এক্সচেঞ্জের ব্যাপক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র জানায়, সদ্যঃপ্রয়াত পর্যটনবিষয়ক উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের কাছে পর্যটন উন্নয়নে ১৩টি প্রস্তাব দিয়েছিল কক্সবাজার হোটেল, মোটেল ও গেস্টহাউস মালিক সমিতি। এর মধ্যে কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক বাড়াতে সোনাদিয়া দ্বীপের একাংশ সূর্যস্নানের জন্য ডে বিচ ঘোষণার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এমনকি কক্সবাজার সৈকতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও রয়েছে অবিশ্বাস্য আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, কক্সবাজারে বিনিয়োগে ভয় পান দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। এখানে বিনিয়োগ করতে চাইলে ছাড়পত্র নিতে হয় অন্তত ১৬ থেকে ১৮টি সরকারি দপ্তর থেকে। এ জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রণোদনামূলক কর্মসূচি গ্রহণের পাশাপাশি তাঁদের নিবন্ধনসহ সামগ্রিক সেবাদানে ‘ওয়ানস্টপ সার্ভিস’ চালুর পরামর্শ দেন তাঁরা।

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালে এক আইনের মাধ্যমে কউক প্রতিষ্ঠা করা হয়। লক্ষ্য ছিল, সমুদ্রসৈকতসহ ৬৯০.৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে আধুনিক ও পরিকল্পিত পর্যটননগরী গড়ে তোলা। কিন্তু বিভিন্ন জটিলতায় দীর্ঘ আট বছরেও সৈকতের দায়িত্ব বুঝে পায়নি সংস্থাটি। পাশাপাশি পর্যটন খাতের উন্নয়নে এখনো মহাপরিকল্পনা দিতে পারেনি।

কউক সূত্র জানিয়েছে, ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য একটি সমীক্ষা প্রকল্পে ১৭৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয় অনুমোদন করে পরিকল্পনা কমিশন। এ প্রকল্পের অধীনে সমুদ্রসৈকতের ৬৯০.৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকাকে অন্তর্ভুক্ত করে ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) এবং জেলার আটটি উপজেলায় ২৪৯১.৮৩ বর্গকিলোমিটার এলাকার কাঠামোগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্টকে (সিএসসি) প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৫ সালের জুন মাসে এই সমীক্ষার কাজ শেষ হওয়ার কথা।

এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উপনগর পরিকল্পনাবিদ মো. তানভীর হাসান রেজাউল বলেন, ‘আগামী জুলাইয়ের মধ্যে মহাপরিকল্পনা প্রণীত হবে। এরপর সরকারের প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও দপ্তর যদি এই পরিকল্পনা যথাযথভাবে পরিপালন করে সে ক্ষেত্রে পর্যটন ভালো রূপ পাবে।’

জানতে চাইলে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘কক্সবাজারে প্রতি সপ্তাহে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ পর্যটক আসে। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা, বিচ এলাকার পরিচ্ছন্নতা ও নাগরিক সুবিধা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। আমাদের বিচকর্মী ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নিয়মিতভাবে বিচ পরিষ্কার রাখছে। ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি বিচকর্মীরাও পর্যটকদের বিভিন্ন তথ্য ও নিরাপত্তা প্রদানে কাজ করছে।’

আবাসনব্যবস্থা ও বিচভ্রমণই পর্যটকদের পরিপূর্ণ ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবনী বিচ পয়েন্ট ছাড়াও কক্সবাজারের আরো অনেক ঐতিহাসিক ও ভ্রমণ উপযোগী প্রাকৃতিক স্থান রয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ‘পর্যটন অ্যাপ’ তৈরির কাজ চলছে। অতিদ্রুত এই অ্যাপ উদ্বোধন করা হবে। এই অ্যাপের মাধ্যমে পর্যটক কক্সবাজারে আসার আগেই একটি ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে পারবে

সৈকত ব্যবস্থাপনায় যাচ্ছেতাই অবস্থা

কক্সবাজারের মূল আকর্ষণ সমুদ্রসৈকত। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতের মাত্র সাড়ে তিন থেকে চার কিলোমিটারজুড়ে কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবনী সৈকত। এই সৈকতগুলো নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি, যার সভাপতি কক্সবাজার জেলা প্রশাসক।

গত ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর সমুদ্রসৈকতের আদ্যোপান্ত ঘুরে দেখা গেছে-  সুগন্ধা বিচের বেশির ভাগজুড়ে রয়েছে ছাপরা স্থাপনা। এখানে খাবার হোটেল থেকে শুরু করে রয়েছে হরেক রকমের দোকান। সি বিচের বালু মাড়িয়ে সামনে যেতেই দেখা মিলল বিভিন্ন আচার, পেয়ারা, আনারকলি, ঝালমুড়ি, চটপটির দোকান। সমুদ্রের গর্জন কানে বাজছে, অথচ দেখা মিলছে না ভাসমান দোকানপাটের কারণে। আরেকটু এগোলে ছাতার ফাঁক দিয়ে দেখা মেলে সমুদ্রের নীল জলরাশি। জল যেখানে পা ছুঁয়ে দেয় সেখানেই সারি সারি কাঠের কিটকট চেয়ার ও ছাতা। নোনা পানিতে পা ছুঁয়ে বিপরীতে শহরের দিকে তাকালেই বোঝা যায় কতটা ভাসমান, অগোছালো ও অপরিকল্পিত এই নগরী।

প্রতিবেদক একটি কিটকট চেয়ারে বসতেই একে একে ছুটে আসতে শুরু করল অচেনা কোনো বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ কিংবা দুরন্ত শিশু-কিশোর। কারো গলায় ঝুলছে চা-কফির ফ্লাস্ক, কারো কাছে বাদাম, চিপস, আচারসহ হরেক পদের পণ্য। আবার কেউ এসে মাথা ম্যাসাজ করার আবদার তোলে। ছবি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব তো সেই বালু মাড়িয়ে ভেতরে পা রাখতেই শুরু হয়। এত সব আবদারের অবতারণায় সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগের মর্মই হারিয়ে যায়।

সুগন্ধা বিচে কথা হয় ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা হাসান কবিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সুযোগ পেলেই বারবার কক্সবাজারে ছুটে আসি। বিচগুলোতে সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। টং দোকানের আড়ালে বিচের সৌন্দর্যই হারিয়ে গেছে। পুরো এলাকা হকারদের নিয়ন্ত্রণে। একজনের পর একজন আসছেই। পাশাপাশি অগণিত বেওয়ারিশ কুকুরও রয়েছে। আমার মেয়েটা কুকুর দেখলে ভয় পায়।’

চাঁদপুর থেকে ঘুরতে আসা পর্যটক রিয়াদ বলেন, ‘পৃথিবীর দীর্ঘতম বিচ থাকলেও আমরা যথাযথভাবে তা ব্যবস্থাপনা করতে পারছি না। এমনকি সঠিক কোনো পরিকল্পনাও চোখে পড়ছে না। পর্যটক সমাগম বাড়াতে আমাদের বিচগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা উচিত। কিছু বিচ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। কিছু বিচ বিদেশিদের জন্য সংরক্ষিত করা উচিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অক্ষত রেখে মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার মতো ইকো ট্যুরিজম করা হলে বিদেশি পর্যটক বাড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি অবশ্যই প্রাধান্য দিতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা চিহ্নিত করে নির্দেশনা দেওয়া উচিত। কারণ কলাতলী ও লাবনী বিচেই কক্সবাজার সীমাবদ্ধ নয়, এ বিষয়টি পর্যটকদের জানান দেওয়া উচিত।’

অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে, দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। যত্রতত্র সড়কের পাশেই দেখা গেছে ময়লার স্তূপ। সুগন্ধা বিচের দিকে যাওয়ার সময় সি ওয়ার্ল্ড হোটেলের সামনে নজরে আসে ময়লার স্তূপ। পর্যটকরা নাকে হাত দিয়ে পাশ দিয়ে চলে যাচ্ছে। দুপুর ১টায়ও সেই বর্জ্য অপসারণ করেননি পৌরসভার কর্মচারীরা। এদিকে সমুদ্রসৈকতের পাশে থাকা ঝাউবনেও জমেছে ময়লার বিশাল স্তূপ। টানা তিন দিন কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে আবর্জনার এই স্তূপ নজরে আসে।

সি ওয়ার্ল্ড হোটেলের পাশে দাঁড়িয়ে কথা হয় পর্যটক শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘পর্যটন শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। অন্যান্য শহরের মতো পর্যটন শহরেও যদি আবর্জনার স্তূপ চোখের সামনে পড়ে তা কারো জন্যই ভালো বার্তা দেয় না।’ তিনি আরো বলেন, ‘অবশ্যই সকাল হওয়ার আগেই শহরের বিভিন্ন স্থানের ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা উচিত। পাশাপাশি বর্জ্যের জন্য নির্ধারিত স্থান তৈরি করা উচিত।’

সূত্র জানায়, কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে আবর্জনা ফেলা হয় শহরের নিকটবর্তী কস্তুরীঘাট এলাকায় খোলা আকাশের নিচে। কস্তুরীঘাট এলাকায় বাঁকখালী নদীর ওপর গড়ে উঠেছে ৫৯৫ মিটার পিসি বক্স গার্ডার ব্রিজ, যা ওই এলাকায় পর্যটনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। ব্রিজের এক পাশে ময়লার স্তূপ, অন্য পাশে বেসরকারি মালিকানাধীন খেজুরবাগান, ফিশারিজ প্রজেক্ট, খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্প, চৌফলদণ্ডী ব্রিজ এলাকায় কক্সবাজার বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রও রয়েছে। ময়লার স্তূপের কারণে দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটকের দেখা মেলে না। কস্তুরীঘাট এলাকার দৃষ্টিনন্দন বদর মোকাম জামে মসজিদ এলাকায় যেতে পারে না পর্যটকরা।

কস্তুরীঘাট এলাকার এন্ডারসন রোডে তাছনিম হোটেলের সামনে কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা হানিফের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পুরো কক্সবাজারের বর্জ্য কস্তুরীঘাটের ময়লার ডিপোতে ফেলা হয়। এ কারণে এই এলাকায় সব সময় দুর্গন্ধ থাকে। স্থানীয় লোকজনের বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিচ্ছে। উন্নত বিশ্বের মতো দ্রুত বর্জ্য ব্যবস্থপনা করা উচিত। নতুবা পর্যটন শহর একদিন ময়লার স্তূপে পরিণত হবে।’

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে

কক্সবাজারে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন হোটেল ও মোটেল থাকলেও পর্যটকদের বিনোদনের জন্য ভিন্ন মাত্রা যোগ করতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনীহা দেখা যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন কোনো প্রজেক্ট চালু করতে চাইলে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর থেকে ১৬টি ছাড়পত্র নিতে হয়। এ জন্য শেষ পর্যন্ত প্রজেক্ট চালু করা হয় না।

এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফর রহমান কাজল বলেন, ‘পর্যটন খাতের উন্নয়নের জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি বিনিয়োগ জরুরি। কিন্তু কক্সবাজারে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। এখানে বিনিয়োগ করতে তাঁদের একমাত্র ভয় আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। বিশেষ করে একটি নতুন প্রজেক্ট পাস করতে যদি ১৬টি দপ্তরে ঘুরতে হয়, কেউ এতে উৎসাহী হবে না। বিনিয়োগকারীদের জন্য ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু করা উচিত। এর আগে কউকের পক্ষ থেকে মহাপরিকল্পনা প্রকাশ করা উচিত।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভূমিহীন ও রোহিঙ্গারা কক্সবাজারের বিভিন্ন পাহাড় দখল করে নিচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানকেও জিরো রেভিনিউয়ে লিজ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে যদি এগুলো দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লিজ দেওয়া হতো, তাহলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় করতে পারত।’

হোটেল, মোটেল ও গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ‘পর্যটনশিল্পের বিকাশে কউকের আওতায় ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু করা জরুরি। শুধু হোটেল ও সি-বিচ দিয়ে পর্যটন খাতে বড় অঙ্কের রাজস্ব আয় সম্ভব নয়। পাশাপাশি বিনোদনের জন্য অন্যান্য খাতেও বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার।’

কক্সবাজার-৪ আসনের সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ‘পরিবেশ রক্ষা করেই পর্যটন খাতের বিকাশ জরুরি। জিডিপিতে পর্যটন খাতের অংশীদারি বাড়াতে সবার সমন্বিত প্রচেষ্টা লাগবে। এ জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। পর্যটকদেরও বাড়তি সুবিধা দিয়ে বাংলাদেশে আনতে হবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
সূচকের সঙ্গে কমেছে ডিএসইর লেনদেন
সূচকের সঙ্গে কমেছে ডিএসইর লেনদেন
আগের সরকার ব্যয়ের মহোৎসব করেছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগের সরকার ব্যয়ের মহোৎসব করেছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি
পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়
আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়
সর্বশেষ খবর
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবককে পিটিয়ে-চোখ উপড়ে হত্যা
পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবককে পিটিয়ে-চোখ উপড়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত
নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে নদীতে ফেলে দেয়া সেই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নদীতে ফেলে দেয়া সেই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা খুবই জরুরি'
'ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা খুবই জরুরি'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুর জেলা পরিষদের সিইওর অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন পৌর প্রশাসক
চাঁদপুর জেলা পরিষদের সিইওর অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন পৌর প্রশাসক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত ৪
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ