শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

আবদুস সালাম
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বিদেশিরা বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে চলমান সংকটের স্থায়ী সমাধান দিতে পারে শুধু গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক সরকার। তিনি বলেন, জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে পারাটাই হবে অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের বিগত আট মাসের কার্যক্রম এবং বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আবদুস সালাম : ষড়যন্ত্রকারীরা বর্তমান সরকারকে ব্যর্থ করতে পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্র যেন সফল না হয়, এজন্য সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। আর এটা শুধু একা বিএনপির দায়িত্ব নয়; সব রাজনৈতিক দলকেই ভূমিকা রাখতে হবে। কারণ রাজনীতিবিদরাই রাষ্ট্রের দায়িত্ব নেবেন। দায়িত্ব না নিলেও রাজনীতিবিদদেরকেই কিংবা রাজনৈতিক দলগুলোকেই জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। এখন বিএনপি ক্ষমতায় নেই। তারপরও জনগণ আমাদের প্রশ্ন করে, দেশ কোন দিকে যাচ্ছে, নির্বাচন হবে কি না, আপনারা কী করছেন? আন্দোলন করে ফ্যাসিবাদ তাড়াতে গিয়ে যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, তা কোনোভাবেই নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। নইলে পরাজিত ফ্যাসিবাদ আবার ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হবে। এর দায় বর্তাবে বর্তমান সরকার, সব আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দল এবং শক্তিগুলোর ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সুষ্ঠু ভোট হলে আগামী নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে কোন দলকে বিবেচনা করছেন?

আবদুস সালাম : জনগণই ঠিক করবে, কে ক্ষমতায় যাবে, আর কে বিরোধী দলে। ধারণার ওপর সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে আবার সেই শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আমলের মতোই অবস্থা হবে। হাসিনা বলতো, একটা বিরোধী দল তো পাইলাম না। তার মানে তার দলটি সরকারি দল এটা আগেই ঘোষণা দিয়ে ফেলছেন। দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য এ ধরনের কাজ মঙ্গলজনক হবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সামগ্রিক কার্যক্রমকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আবদুস সালাম : ছাত্ররাজনীতি করেই আজকে আমরা এই পর্যায়ে এসেছি। ছাত্ররাজনীতি করেই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোতেও আছি। দেশ স্বাধীন করার সময় যে স্লোগান দিয়েছি, সেই একই স্লোগান নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় জনগণকে দিতে হয়েছে। সেই একই স্লোগান দিতে হয়েছে চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানেও। এজন্যই বলব, যারা নতুন প্রজন্ম তাদের দায়দায়িত্ব অনেক বেশি। আমাদের আয়ুষ্কাল ফুরোচ্ছে। প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের পক্ষে আর বেশি দিন দেশের রাজনীতিতে অবদান রাখা সম্ভব হবে না। কিন্তু তরুণদের হাতে অফুরন্ত সময় আছে। তাদের ওপরই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে। চব্বিশের এই চেতনা যদি নষ্ট হয়ে যায়, তবে যতই তারা সিনিয়রদের সমালোচনা করুন না কেন, দিন শেষে এর দায় তাদের কাঁধেই বেশি আসবে। তারা তাদের কথাবার্তা, আচার-আচরণ, চলাফেরায় এমনভাবে এগোতে হবে যেন জনগণের মধ্যে হতাশা চেপে না বসে। একাত্তরে-নব্বইয়ে তরুণরা যেভাবে ব্যর্থ হয়েছে চব্বিশেও যদি তাই হয় তবে এই ব্যর্থতার গ্লানি জনগণ আর বইতে পারবে না। এই দায়ভার তারা আমাদের কাঁধে দিতে পারবে না। এটা তাদের ওপরই বর্তাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসাবাণিজ্য ও বিনিয়োগে সংকট চলছে। এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

আবদুস সালাম : অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে বিদেশিরা বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান দিতে পারে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক সরকার। আপনি যখন কোনো দেশে ব্যবসা করতে যাবেন তখন প্রথমেই দেখবেন দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আছে তারা কী ক্ষণস্থায়ী না দীর্ঘস্থায়ী। যখন দেখবেন ক্ষণস্থায়ী তখন স্বাভাবিকভাবেই আপনি সেখানে ব্যবসা করতে চাইবেন না। পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত সরকারের সময়কালে বর্তমান সরকারের তৈরি করা সরকারব্যবস্থা কতটুকু বহাল থাকবে, সেটা নিয়েও ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এদিকে ফ্যাসিস্ট রেজিমের প্রধান পলাতক শেখ হাসিনা এখনো নিজেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী দাবি করছেন। এমতাবস্থায় জনগণের ভোটে একটা নির্বাচিত-সাংবিধানিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি যদি পরের নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারে তবে আওয়ামী শাসনামলের সঙ্গে পার্থক্য কী হবে?

আবদুস সালাম : বিএনপির জন্মই হয়েছিল তখন, যখন আওয়ামী লীগ ব্যর্থ হয়েছিল। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রতিটি পদক্ষেপে প্রমাণ করেছেন এ দেশের মানুষের স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য বিএনপি কাজ করে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্যেই তিনি ১৯ দফা দিয়েছিলেন। এর মধ্য দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মধ্যে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াও তাঁর শাসনামলে প্রতিটি খাতে সংস্কার করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়সহ আরও অনেক কাজ তিনি করেছেন। চূড়ান্ত পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়াই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অনেকের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়কের বিল সংসদে পেশ করেছিলেন। নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী থাকার পরও তিনি এই আইনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছেন। কাজেই বিএনপি সব সময় প্রমাণ করেছে তারা সংস্কারের পক্ষে। জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে। সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বিএনপি একটা চিরস্থায়ী রাজনৈতিক দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার বলছে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন। কিন্তু অনেকের কথাবার্তায় এই টাইমলাইনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বিএনপি কী ভাবছে?

আবদুস সালাম : অন্তর্বর্তী সরকারকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। এই উপমহাদেশে আমরা এমন একটি জাতি যারা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। এই দেশের মানুষ মুখের ভাষাকে প্রতিষ্ঠিত করতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। বারবার গণতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য রক্ত দিতে হয়েছে। এ দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদকে কখনোই মেনে নেয়নি। পাকিস্তান আমল থেকে নির্বাচনের জন্য লড়াই করেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে দীর্ঘকাল ধরে জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে। এ দেশের জনগণ বিশেষ করে যুবসমাজ ভুলেই গেছে কবে তারা ভোট দিতে পেরেছিল। মানুষ আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে আছে তারা কখন ভোট দিতে পারবে। অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো, তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। জনগণ তাদের রায় দিতে কখনো ভুল করে না। আমরা যারা রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্বে ছিলাম, আছি কিংবা ভবিষ্যতে আসব তাদের ভুল হতে পারে। কিন্তু জনগণ কখনো ভুল করে না। দেশ কীভাবে পরিচালনা করতে হবে, তা জানার জন্য জনগণের রায় জানাটা খুব জরুরি। জনগণ কাকে কীভাবে চাইছে, সেই রায় নিতে তাদের কাছে ফিরে যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক এখন কেমন?

আবদুস সালাম : আধিপত্যবাদী শক্তিকে রুখে দিতেই বিএনপির জন্ম হয়েছে। বিএনপি সবাইকে নিয়ে পথ চলেছে। সবাইকে নিয়ে পথ চলতে গিয়ে বিএনপিকে অনেক কিছু ছাড় দিতে হয়েছে। ত্যাগ করতে হয়েছে। অনেক সমালোচনাও সহ্য করতে হয়েছে। বিএনপি এসব করেছে দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে। আমরা যারা দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি তাদের মধ্যকার চিন্তা-চেতনার পার্থক্য ও বিভক্তির কারণে ফ্যাসিবাদের শক্তির উত্থান ঘটেছিল। আবারও আমাদের বিভেদের সাহায্য নিয়ে তাদের উত্থান ঘটতে পারে। আমাদের এই বিভেদের সাহায্য নিয়ে আধিপত্যবাদী ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দোসররা যেন আবার বাংলাদেশে ফিরে আসতে না পারে, এটি নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এজন্য আমাদের যত দ্রুত সম্ভব জনগণের কাছে ফিরে যেতে হবে। জনগণ যে রায় দেবে, তা মেনে নিয়ে, দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ পরিচালনায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে হবে। তার আগপর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও বলেছেন, বিএনপি নির্বাচিত হলেও আমরা সবাইকে নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালনা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে এখন আপনাদের প্রত্যাশা কী?

আবদুস সালাম : আমরা কোনোভাবেই চাই না এই সরকার ব্যর্থ হোক। অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা ও রক্তের বিনিময়ে এই সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুধু চব্বিশের জুলাই নয়, এর আগের দীর্ঘ ১৫ বছরের সংগ্রামে অবদান রাখা প্রতিটি নির্যাতিত মানুষের অবদানের ওপর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা ফ্যাসিবাদকে তাড়িয়েছি সেই স্বপ্নটা যাতে ভূলুণ্ঠিত না হয়। সেদিকে লক্ষ রেখে তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য হবে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব অর্পণ করা। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া, এটাই তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

আবদুস সালাম : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ ফারুকী, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ ফারুকী, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায়
চিকিৎসা পেশা নিয়ে মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে : ড্যাব
চিকিৎসা পেশা নিয়ে মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে : ড্যাব
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের
প্রাথমিকে ১৭৭০৯ শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার
প্রাথমিকে ১৭৭০৯ শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজের নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজের নিবন্ধন ফি
রূপলাল ও প্রদীপ হত্যার বিচার দাবিতে সমাবেশ
রূপলাল ও প্রদীপ হত্যার বিচার দাবিতে সমাবেশ
নিজের ছোড়া বোমা বিস্ফোরণে ডাকাত নিহত
নিজের ছোড়া বোমা বিস্ফোরণে ডাকাত নিহত
আধিপত্যের দ্বন্দ্বেই সিসা বারে খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বেই সিসা বারে খুন
রাজধানীতে সেপটিক ট্যাংকে নেমে তিন শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীতে সেপটিক ট্যাংকে নেমে তিন শ্রমিকের মৃত্যু
এনসিপি নেতাদের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি নেতাদের বিস্ফোরক মন্তব্য
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর
৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর
সর্বশেষ খবর
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দীর্ঘ বিরতির পর বিটিভিতে ফিরলো ‘নতুন কুঁড়ি’
দীর্ঘ বিরতির পর বিটিভিতে ফিরলো ‘নতুন কুঁড়ি’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় চিরকুট লিখে দর্জির আত্মহত্যার অভিযোগ
কলাপাড়ায় চিরকুট লিখে দর্জির আত্মহত্যার অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মৎস্য পদক পাচ্ছেন ১৬ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
জাতীয় মৎস্য পদক পাচ্ছেন ১৬ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সবজি ক্ষেতের জালে আটকা পড়া অজগর রিজার্ভ ফরেস্টে অবমুক্ত
সবজি ক্ষেতের জালে আটকা পড়া অজগর রিজার্ভ ফরেস্টে অবমুক্ত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৬৬ জন ভর্তি
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৬৬ জন ভর্তি

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমবার থেকে ‘জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ’ শুরু
সোমবার থেকে ‘জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ’ শুরু

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
দিনাজপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের রহস্য উদঘাটনে বিজ্ঞানীদের বড় সাফল্য
ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের রহস্য উদঘাটনে বিজ্ঞানীদের বড় সাফল্য

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নাতনিকে বাঁচাতে গিয়ে পানিতে ডুবে দাদির মৃত্যু
নাতনিকে বাঁচাতে গিয়ে পানিতে ডুবে দাদির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই খালাতো বোনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই খালাতো বোনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবিতে ঐতিহ্যবাহী ‘মলিদা উৎসব’
ইবিতে ঐতিহ্যবাহী ‘মলিদা উৎসব’

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে খেলতে চান বুমরাহ
এশিয়া কাপে খেলতে চান বুমরাহ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ অনুপ্রবেশ: দীঘিনালায় ভারতীয় যুবক আটক
অবৈধ অনুপ্রবেশ: দীঘিনালায় ভারতীয় যুবক আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ভয়ংকর নির্যাতনের কাছে আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া’
‘আওয়ামী লীগের ভয়ংকর নির্যাতনের কাছে আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া’

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে বিএডিসি শ্রমিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ ও কর্মবিরতি
দিনাজপুরে বিএডিসি শ্রমিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ ও কর্মবিরতি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্বাভাসে ভরসা ‘নিসার’ স্যাটেলাইট
প্রাকৃতিক দুর্যোগ পূর্বাভাসে ভরসা ‘নিসার’ স্যাটেলাইট

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন জেসি
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন জেসি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমছে পদ্মার পানি, দুর্গত এলাকায় শুকনো খাবারের সংকট
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমছে পদ্মার পানি, দুর্গত এলাকায় শুকনো খাবারের সংকট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাথর খনি শ্রমিকদের অধ্যয়নরত
সন্তানদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের অধ্যয়নরত সন্তানদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’
‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ
পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা

রকমারি

প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ
বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর
পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে
বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে

নগর জীবন

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব
ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর
৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে
সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব
ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল
ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল

মাঠে ময়দানে

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু
চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু

মাঠে ময়দানে

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড
বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড

মাঠে ময়দানে