শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একাডেমিক উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে সমাবর্তন বহুল প্রত্যাশিত ও লালিত স্বপ্নের দিন। প্রতিজন শিক্ষার্থী এই দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্ন দেখেন কবে তিনি অধিত বিষয়ের পাঠ্যক্রম শেষ করবেন। কবে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। আর কবেই বা তাঁর সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে গাউন আর টুপি পরে খ্যাতিমান একাডেমিকের হাত থেকে প্রত্যাশিত সনদ গ্রহণ করবেন। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেয়। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সুপরিচিত একাডেমিক, বরেণ্য রাজনীতিবিদ বা জ্ঞানবিজ্ঞানের কোনো শাখায় অবদান সৃষ্টিকারী খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বকে। এমন ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি এবং দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান গ্র্যাজুয়েটদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে।

কাজেই সমাবর্তন অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বুকের লালিত স্বপ্ন। এ স্বপ্ন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় উজ্জীবিত করে এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ জীবন গঠনে প্রেরণা জোগায়। সেদিক দিয়ে নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম দায়িত্ব। পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নিয়মিতভাবে প্রতি বছর সমাবর্তন আয়োজন করে। এ কারণে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পেশাদারত্ব গড়ে উঠেছে। সমাবর্তনে যোগদান করা কেবল শিক্ষার্থীর সাফল্য নয়। এ সাফল্য তাঁর পরিবারেরও। এ কৃতিত্ব সেসব পিতা-মাতার, যাঁরা তাঁদের সন্তানকে লেখাপড়ায় জুগিয়েছেন সমর্থন এবং উৎসাহ উদ্দীপনা। সেজন্য শিক্ষার্থীদের অনেকেই বাবা-মা, বা বন্ধুবান্ধবসহ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

পাশ্চাত্যের অনেক দেশে স্কুলশিক্ষা শেষেও সমাবর্তন হয়। অথচ অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ববিদালয়গুলোয়ও নিয়মিত সমাবর্তন হয় না। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ কার্যকর। সেশনজটের ফলে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করতে না পারা এর একটি কারণ। এ ছাড়া বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতা এবং শিক্ষাঙ্গনে বিশৃঙ্খলার কারণে নিয়মিত সমাবর্তন হতে পারে না। এ ছাড়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চর্চিত জাতীয় দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি, সন্ত্রাস এবং অনেক ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার অভাবও এ জন্য দায়ী। আর্থিক খরচের বিষয়টিও এ ক্ষেত্রে যোগ করা যায়। অনিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা বলা যায়। একমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বাদ দিলে অন্য বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনুষ্ঠিত সমাবর্তনের সংখ্যা খুবই কম। এর মধ্যে বড় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে লজ্জাজনক। ৫৯ বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ২০১৬ সালে। ওই সমাবর্তনে ২০১০ সাল পর্যন্ত পাস করা গ্র্যাজুয়েটদের সনদ প্রদান করা হয়। এরপর প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর (২০১১-২০২৪) সময়কালে পাস করা শিক্ষার্থীরা আর সমাবর্তন পাননি। অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার উপাচার্য থাকাকালে কয়েকবার উদ্যোগ গ্রহণ করেও তিনি সমাবর্তন করতে পারেননি। পরে অধ্যাপক ড. আবু তাহের উপাচার্য হন। তিনি বিশৃঙ্খল বিশ্ববিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা এনে থিতু হওয়ার আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনের পর নিপীড়নকারী কতৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর ওই সরকার নিয়োগ করা অধিকাংশ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বড় পদগুলো থেকে প্রায় সবাই পদত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অচল হয়ে পড়ে। আন্দোলনকারী ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হতে সম্মত করায়। এ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্য নিয়োগদান শুরু করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃত্ববাদী সরকার আমলের মতো অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা আর্থিক লেনদেন বা রাজনৈতিক সুপারিশে প্রভাবিত হয়ে উপাচার্য নিয়োগ দেননি। তাঁরা কট্টর দলসক্রিয়দের এড়িয়ে ভালো একাডেমিক এবং নির্দলীয় অধ্যাপকদের উপাচার্য নিয়োগে প্রাধান্য দেন। এ প্রক্রিয়ায় দেরিতে হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্্ইয়া আখতারকে। অধ্যাপক আখতার চার দশক এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেও বর্ণদলীয় রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। অবসর গ্রহণের পর তিনি খুলনায় নিজ বাড়িতে লেখালেখি ও চাষবাসে নিয়োজিত ছিলেন। উপ-উপাচার্য নিয়োগ করা হয় একই বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাক্রমে ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে। এ প্রশাসন নতুনভাবে শূন্যপদে লোক নিয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণসঞ্চার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান করার পর এ প্রশাসন দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে পাস করা শিক্ষার্থীদের সমাবর্তন করার বিষয়ে ভাবিত হয়।

এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পঞ্চম সমাবর্তন করে ডি.লিট ডিগ্রি গ্রহণ এবং সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ওই সমাবর্তনে যোগদানে সম্মত করায়। এরপর পঞ্চম সমাবর্তনের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের এ সমাবর্তনে সনদ দেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাবর্তন নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। প্রায় ২৩ হাজার সমাবর্তী পঞ্চম সমাবর্তনে নিবন্ধন করেন। কাজেই এ সমাবর্তন হবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবর্তন। এ সমাবর্তনকে সফল করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১৯টি উপকমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ সমাবর্তনে ১ লাখ লোকের সমাবেশ হবে মনে করছে। এ জন্য সমাবর্তন সফল করতে যা যা করা প্রয়োজন, প্রশাসন তার সবকিছুই করতে এখন মহাব্যস্ত। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেয়েছে।

এবার সমাবর্তীর সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুষ্ঠান পরিকল্পনায়ও ভিন্নতা এসেছে। অতীত সমাবর্তনগুলোয় মূল মঞ্চের আশপাশে বুথ করে সেখান থেকে সমাবর্তীদের গাউন, উপহারসামগ্রী এবং খাবার সরবরাহ করা হতো। এবার রেকর্ডসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তীদের নিজ নিজ বিভাগ থেকে গাউন, খাবার, উপহার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হবে। এতে সমাবর্তীরা নিজ বিভাগ পরিদর্শন এবং তাঁদের শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাবেন। সমাবর্তনের দিনটিতে বৃষ্টি হতে পারে, আবার প্রখর তাপে গরমও বেশি পড়তে পারে। হতে পারে কালবৈশাখির হালকা ঝড়বাদলও। আবার আবহাওয়া অনুকূলও থাকতে পারে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই প্রশাসন সমাবর্তনের আয়োজন করছে।

এত অধিকসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তনের মূল কমিটিতে প্রশ্ন ওঠে, সনদপত্রগুলোয় উপাচার্যের কেমন স্বাক্ষর থাকবে। উল্লেখ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গত সমাবর্তনে উপাচার্য নিজ হাতে স্বাক্ষর না করে তাঁর স্বাক্ষর স্ক্যান করে সে স্বাক্ষর দিয়ে সনদপত্র তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ডসংখ্যক সনদপত্র হলেও সমাবর্তনের মূল কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, প্রতিটি সনদপত্রে উপাচার্য স্বয়ং নিজ হাতে স্বাক্ষর করবেন। এতে নকলের সম্ভাবনা থাকবে না। ফলে উপাচার্যকে ব্যস্ত কাজের ফাঁকে প্রতিদিন শত শত সনদপত্র স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। হতাশ না হয়ে উপাচার্য বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তিনি বলছেন, আমার শিক্ষার্থীরা আমার একাডেমিক সন্তান। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ-ছয় বছর লেখাপড়া করে তিনি যে সনদ নেবেন, তাতে আমার নিজ হাতে করা স্বাক্ষর থাকাটা যুগপৎ শিক্ষার্থী এবং আমার জন্য আনন্দের বিষয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাজার থেকে কেনা সোয়েটার গায়ে দেওয়া আর নিজের স্ত্রীর বুনে দেওয়া সোয়েটার গায়ে দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্যটি অনুধাবন করতে হবে।

সমাবর্তনে যাঁদের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং যাঁরা এমন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, তাঁরা হন বিশেষ খ্যাতিমান সম্মানিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মাননীয় আচার্য। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতিগত কারণে আচার্য এমন অনুষ্ঠানে যাবেন বলে প্রতীয়মান হয় না। উল্লেখ্য এসব অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সমাবর্তন বক্তার বক্তৃতা হতে হয় জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক। অতীতে কোনো কোনো সম্মানিত আচার্য অবশ্য সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাস্যরসাত্মক বক্তব্য প্রদান করেছেন। কেউ কেউ মনে করেন, এমন বক্তব্য প্রদান সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাঞ্ছনীয় নয়। এদিক দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠেয় পঞ্চম সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারীদের ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ এ সমাবর্তনে বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ একাডেমিক বক্তা সমাবর্তন বক্তৃতা প্রদান করবেন। সমাবর্তীরা আশা করছেন, তাঁর বক্তৃতা থেকে তাঁরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং যুগপৎ দেশ ও নিজের জীবন গঠনে ইতিবাচক দিকনির্দেশনা পাবেন। এ ছাড়া বর্ণহীন শিক্ষক হিসেবে সুপরিচিত উপাচার্য, যিনি আচার্যের অনুপস্থিতিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনানুযায়ী এ সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন, তিনিও বক্তা হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবেন ভাবা যায়। এসব দিক বিবেচনা করে ভাবা সংগত, আসন্ন পঞ্চম সমাবর্তন ২৩ হাজার সমাবর্তীর জন্য একটি অনন্য সমাবর্তন হবে। 

সমাবর্তনের প্রাক্কালে সমাবর্তন ঘিরে গোয়েন্দা তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। সমগ্র চট্টগ্রাম এবং বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে গোয়েন্দা চাদরে আবৃত করে ফেলা হয়েছে। চট্টগ্রামের স্থানীয় প্রশাসনও এ সমাবর্তন নিয়ে ভাবছে। ইতোমধ্যে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সভা করে কীভাবে সমাবর্তন উপলক্ষে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চট্টগ্রাম সফরকে নির্বিঘ্ন, নিরাপদ এবং সফল করা যায়, সে বিষয়ে ভাবনা শুরু করেছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোরিয়াল অফিস ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তারা সদা সতর্ক রয়েছেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে এর প্রায় ৩০ হাজার বর্তমান শিক্ষার্থী। কারণ, দলমতনির্বিশেষে সব শিক্ষার্থী চান তাঁদের সমাবর্তন সফল হোক। তার জন্য যা করণীয় তাঁরা তা করতে রাজি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, ইনশাল্লাহ আসন্ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ পঞ্চম সমাবর্তন একটি সফল একাডেমিক উৎসবের সব বৈশিষ্ট্য নিয়ে সুসম্পন্ন হবে। এর মধ্য দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানিত করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও বিশ্বব্যাপী অধিকতর সম্মানিত হবে।   

    লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা