শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একাডেমিক উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে সমাবর্তন বহুল প্রত্যাশিত ও লালিত স্বপ্নের দিন। প্রতিজন শিক্ষার্থী এই দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্ন দেখেন কবে তিনি অধিত বিষয়ের পাঠ্যক্রম শেষ করবেন। কবে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। আর কবেই বা তাঁর সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে গাউন আর টুপি পরে খ্যাতিমান একাডেমিকের হাত থেকে প্রত্যাশিত সনদ গ্রহণ করবেন। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেয়। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সুপরিচিত একাডেমিক, বরেণ্য রাজনীতিবিদ বা জ্ঞানবিজ্ঞানের কোনো শাখায় অবদান সৃষ্টিকারী খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বকে। এমন ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি এবং দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান গ্র্যাজুয়েটদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে।

কাজেই সমাবর্তন অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বুকের লালিত স্বপ্ন। এ স্বপ্ন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় উজ্জীবিত করে এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ জীবন গঠনে প্রেরণা জোগায়। সেদিক দিয়ে নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম দায়িত্ব। পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নিয়মিতভাবে প্রতি বছর সমাবর্তন আয়োজন করে। এ কারণে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পেশাদারত্ব গড়ে উঠেছে। সমাবর্তনে যোগদান করা কেবল শিক্ষার্থীর সাফল্য নয়। এ সাফল্য তাঁর পরিবারেরও। এ কৃতিত্ব সেসব পিতা-মাতার, যাঁরা তাঁদের সন্তানকে লেখাপড়ায় জুগিয়েছেন সমর্থন এবং উৎসাহ উদ্দীপনা। সেজন্য শিক্ষার্থীদের অনেকেই বাবা-মা, বা বন্ধুবান্ধবসহ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

পাশ্চাত্যের অনেক দেশে স্কুলশিক্ষা শেষেও সমাবর্তন হয়। অথচ অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ববিদালয়গুলোয়ও নিয়মিত সমাবর্তন হয় না। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ কার্যকর। সেশনজটের ফলে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করতে না পারা এর একটি কারণ। এ ছাড়া বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতা এবং শিক্ষাঙ্গনে বিশৃঙ্খলার কারণে নিয়মিত সমাবর্তন হতে পারে না। এ ছাড়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চর্চিত জাতীয় দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি, সন্ত্রাস এবং অনেক ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার অভাবও এ জন্য দায়ী। আর্থিক খরচের বিষয়টিও এ ক্ষেত্রে যোগ করা যায়। অনিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা বলা যায়। একমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বাদ দিলে অন্য বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনুষ্ঠিত সমাবর্তনের সংখ্যা খুবই কম। এর মধ্যে বড় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে লজ্জাজনক। ৫৯ বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ২০১৬ সালে। ওই সমাবর্তনে ২০১০ সাল পর্যন্ত পাস করা গ্র্যাজুয়েটদের সনদ প্রদান করা হয়। এরপর প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর (২০১১-২০২৪) সময়কালে পাস করা শিক্ষার্থীরা আর সমাবর্তন পাননি। অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার উপাচার্য থাকাকালে কয়েকবার উদ্যোগ গ্রহণ করেও তিনি সমাবর্তন করতে পারেননি। পরে অধ্যাপক ড. আবু তাহের উপাচার্য হন। তিনি বিশৃঙ্খল বিশ্ববিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা এনে থিতু হওয়ার আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনের পর নিপীড়নকারী কতৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর ওই সরকার নিয়োগ করা অধিকাংশ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বড় পদগুলো থেকে প্রায় সবাই পদত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অচল হয়ে পড়ে। আন্দোলনকারী ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হতে সম্মত করায়। এ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্য নিয়োগদান শুরু করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃত্ববাদী সরকার আমলের মতো অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা আর্থিক লেনদেন বা রাজনৈতিক সুপারিশে প্রভাবিত হয়ে উপাচার্য নিয়োগ দেননি। তাঁরা কট্টর দলসক্রিয়দের এড়িয়ে ভালো একাডেমিক এবং নির্দলীয় অধ্যাপকদের উপাচার্য নিয়োগে প্রাধান্য দেন। এ প্রক্রিয়ায় দেরিতে হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্্ইয়া আখতারকে। অধ্যাপক আখতার চার দশক এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেও বর্ণদলীয় রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। অবসর গ্রহণের পর তিনি খুলনায় নিজ বাড়িতে লেখালেখি ও চাষবাসে নিয়োজিত ছিলেন। উপ-উপাচার্য নিয়োগ করা হয় একই বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাক্রমে ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে। এ প্রশাসন নতুনভাবে শূন্যপদে লোক নিয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণসঞ্চার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান করার পর এ প্রশাসন দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে পাস করা শিক্ষার্থীদের সমাবর্তন করার বিষয়ে ভাবিত হয়।

এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পঞ্চম সমাবর্তন করে ডি.লিট ডিগ্রি গ্রহণ এবং সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ওই সমাবর্তনে যোগদানে সম্মত করায়। এরপর পঞ্চম সমাবর্তনের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের এ সমাবর্তনে সনদ দেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাবর্তন নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। প্রায় ২৩ হাজার সমাবর্তী পঞ্চম সমাবর্তনে নিবন্ধন করেন। কাজেই এ সমাবর্তন হবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবর্তন। এ সমাবর্তনকে সফল করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১৯টি উপকমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ সমাবর্তনে ১ লাখ লোকের সমাবেশ হবে মনে করছে। এ জন্য সমাবর্তন সফল করতে যা যা করা প্রয়োজন, প্রশাসন তার সবকিছুই করতে এখন মহাব্যস্ত। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেয়েছে।

এবার সমাবর্তীর সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুষ্ঠান পরিকল্পনায়ও ভিন্নতা এসেছে। অতীত সমাবর্তনগুলোয় মূল মঞ্চের আশপাশে বুথ করে সেখান থেকে সমাবর্তীদের গাউন, উপহারসামগ্রী এবং খাবার সরবরাহ করা হতো। এবার রেকর্ডসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তীদের নিজ নিজ বিভাগ থেকে গাউন, খাবার, উপহার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হবে। এতে সমাবর্তীরা নিজ বিভাগ পরিদর্শন এবং তাঁদের শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাবেন। সমাবর্তনের দিনটিতে বৃষ্টি হতে পারে, আবার প্রখর তাপে গরমও বেশি পড়তে পারে। হতে পারে কালবৈশাখির হালকা ঝড়বাদলও। আবার আবহাওয়া অনুকূলও থাকতে পারে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই প্রশাসন সমাবর্তনের আয়োজন করছে।

এত অধিকসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তনের মূল কমিটিতে প্রশ্ন ওঠে, সনদপত্রগুলোয় উপাচার্যের কেমন স্বাক্ষর থাকবে। উল্লেখ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গত সমাবর্তনে উপাচার্য নিজ হাতে স্বাক্ষর না করে তাঁর স্বাক্ষর স্ক্যান করে সে স্বাক্ষর দিয়ে সনদপত্র তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ডসংখ্যক সনদপত্র হলেও সমাবর্তনের মূল কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, প্রতিটি সনদপত্রে উপাচার্য স্বয়ং নিজ হাতে স্বাক্ষর করবেন। এতে নকলের সম্ভাবনা থাকবে না। ফলে উপাচার্যকে ব্যস্ত কাজের ফাঁকে প্রতিদিন শত শত সনদপত্র স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। হতাশ না হয়ে উপাচার্য বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তিনি বলছেন, আমার শিক্ষার্থীরা আমার একাডেমিক সন্তান। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ-ছয় বছর লেখাপড়া করে তিনি যে সনদ নেবেন, তাতে আমার নিজ হাতে করা স্বাক্ষর থাকাটা যুগপৎ শিক্ষার্থী এবং আমার জন্য আনন্দের বিষয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাজার থেকে কেনা সোয়েটার গায়ে দেওয়া আর নিজের স্ত্রীর বুনে দেওয়া সোয়েটার গায়ে দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্যটি অনুধাবন করতে হবে।

সমাবর্তনে যাঁদের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং যাঁরা এমন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, তাঁরা হন বিশেষ খ্যাতিমান সম্মানিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মাননীয় আচার্য। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতিগত কারণে আচার্য এমন অনুষ্ঠানে যাবেন বলে প্রতীয়মান হয় না। উল্লেখ্য এসব অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সমাবর্তন বক্তার বক্তৃতা হতে হয় জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক। অতীতে কোনো কোনো সম্মানিত আচার্য অবশ্য সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাস্যরসাত্মক বক্তব্য প্রদান করেছেন। কেউ কেউ মনে করেন, এমন বক্তব্য প্রদান সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাঞ্ছনীয় নয়। এদিক দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠেয় পঞ্চম সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারীদের ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ এ সমাবর্তনে বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ একাডেমিক বক্তা সমাবর্তন বক্তৃতা প্রদান করবেন। সমাবর্তীরা আশা করছেন, তাঁর বক্তৃতা থেকে তাঁরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং যুগপৎ দেশ ও নিজের জীবন গঠনে ইতিবাচক দিকনির্দেশনা পাবেন। এ ছাড়া বর্ণহীন শিক্ষক হিসেবে সুপরিচিত উপাচার্য, যিনি আচার্যের অনুপস্থিতিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনানুযায়ী এ সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন, তিনিও বক্তা হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবেন ভাবা যায়। এসব দিক বিবেচনা করে ভাবা সংগত, আসন্ন পঞ্চম সমাবর্তন ২৩ হাজার সমাবর্তীর জন্য একটি অনন্য সমাবর্তন হবে। 

সমাবর্তনের প্রাক্কালে সমাবর্তন ঘিরে গোয়েন্দা তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। সমগ্র চট্টগ্রাম এবং বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে গোয়েন্দা চাদরে আবৃত করে ফেলা হয়েছে। চট্টগ্রামের স্থানীয় প্রশাসনও এ সমাবর্তন নিয়ে ভাবছে। ইতোমধ্যে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সভা করে কীভাবে সমাবর্তন উপলক্ষে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চট্টগ্রাম সফরকে নির্বিঘ্ন, নিরাপদ এবং সফল করা যায়, সে বিষয়ে ভাবনা শুরু করেছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোরিয়াল অফিস ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তারা সদা সতর্ক রয়েছেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে এর প্রায় ৩০ হাজার বর্তমান শিক্ষার্থী। কারণ, দলমতনির্বিশেষে সব শিক্ষার্থী চান তাঁদের সমাবর্তন সফল হোক। তার জন্য যা করণীয় তাঁরা তা করতে রাজি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, ইনশাল্লাহ আসন্ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ পঞ্চম সমাবর্তন একটি সফল একাডেমিক উৎসবের সব বৈশিষ্ট্য নিয়ে সুসম্পন্ন হবে। এর মধ্য দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানিত করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও বিশ্বব্যাপী অধিকতর সম্মানিত হবে।   

    লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা