শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একাডেমিক উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে সমাবর্তন বহুল প্রত্যাশিত ও লালিত স্বপ্নের দিন। প্রতিজন শিক্ষার্থী এই দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্ন দেখেন কবে তিনি অধিত বিষয়ের পাঠ্যক্রম শেষ করবেন। কবে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। আর কবেই বা তাঁর সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে গাউন আর টুপি পরে খ্যাতিমান একাডেমিকের হাত থেকে প্রত্যাশিত সনদ গ্রহণ করবেন। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেয়। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সুপরিচিত একাডেমিক, বরেণ্য রাজনীতিবিদ বা জ্ঞানবিজ্ঞানের কোনো শাখায় অবদান সৃষ্টিকারী খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বকে। এমন ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি এবং দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান গ্র্যাজুয়েটদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে।

কাজেই সমাবর্তন অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বুকের লালিত স্বপ্ন। এ স্বপ্ন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় উজ্জীবিত করে এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ জীবন গঠনে প্রেরণা জোগায়। সেদিক দিয়ে নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম দায়িত্ব। পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নিয়মিতভাবে প্রতি বছর সমাবর্তন আয়োজন করে। এ কারণে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পেশাদারত্ব গড়ে উঠেছে। সমাবর্তনে যোগদান করা কেবল শিক্ষার্থীর সাফল্য নয়। এ সাফল্য তাঁর পরিবারেরও। এ কৃতিত্ব সেসব পিতা-মাতার, যাঁরা তাঁদের সন্তানকে লেখাপড়ায় জুগিয়েছেন সমর্থন এবং উৎসাহ উদ্দীপনা। সেজন্য শিক্ষার্থীদের অনেকেই বাবা-মা, বা বন্ধুবান্ধবসহ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

পাশ্চাত্যের অনেক দেশে স্কুলশিক্ষা শেষেও সমাবর্তন হয়। অথচ অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ববিদালয়গুলোয়ও নিয়মিত সমাবর্তন হয় না। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ কার্যকর। সেশনজটের ফলে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করতে না পারা এর একটি কারণ। এ ছাড়া বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতা এবং শিক্ষাঙ্গনে বিশৃঙ্খলার কারণে নিয়মিত সমাবর্তন হতে পারে না। এ ছাড়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চর্চিত জাতীয় দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি, সন্ত্রাস এবং অনেক ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার অভাবও এ জন্য দায়ী। আর্থিক খরচের বিষয়টিও এ ক্ষেত্রে যোগ করা যায়। অনিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা বলা যায়। একমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বাদ দিলে অন্য বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনুষ্ঠিত সমাবর্তনের সংখ্যা খুবই কম। এর মধ্যে বড় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে লজ্জাজনক। ৫৯ বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ২০১৬ সালে। ওই সমাবর্তনে ২০১০ সাল পর্যন্ত পাস করা গ্র্যাজুয়েটদের সনদ প্রদান করা হয়। এরপর প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর (২০১১-২০২৪) সময়কালে পাস করা শিক্ষার্থীরা আর সমাবর্তন পাননি। অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার উপাচার্য থাকাকালে কয়েকবার উদ্যোগ গ্রহণ করেও তিনি সমাবর্তন করতে পারেননি। পরে অধ্যাপক ড. আবু তাহের উপাচার্য হন। তিনি বিশৃঙ্খল বিশ্ববিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা এনে থিতু হওয়ার আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনের পর নিপীড়নকারী কতৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর ওই সরকার নিয়োগ করা অধিকাংশ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বড় পদগুলো থেকে প্রায় সবাই পদত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অচল হয়ে পড়ে। আন্দোলনকারী ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হতে সম্মত করায়। এ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্য নিয়োগদান শুরু করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃত্ববাদী সরকার আমলের মতো অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা আর্থিক লেনদেন বা রাজনৈতিক সুপারিশে প্রভাবিত হয়ে উপাচার্য নিয়োগ দেননি। তাঁরা কট্টর দলসক্রিয়দের এড়িয়ে ভালো একাডেমিক এবং নির্দলীয় অধ্যাপকদের উপাচার্য নিয়োগে প্রাধান্য দেন। এ প্রক্রিয়ায় দেরিতে হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্্ইয়া আখতারকে। অধ্যাপক আখতার চার দশক এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেও বর্ণদলীয় রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। অবসর গ্রহণের পর তিনি খুলনায় নিজ বাড়িতে লেখালেখি ও চাষবাসে নিয়োজিত ছিলেন। উপ-উপাচার্য নিয়োগ করা হয় একই বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাক্রমে ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে। এ প্রশাসন নতুনভাবে শূন্যপদে লোক নিয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণসঞ্চার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান করার পর এ প্রশাসন দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে পাস করা শিক্ষার্থীদের সমাবর্তন করার বিষয়ে ভাবিত হয়।

এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পঞ্চম সমাবর্তন করে ডি.লিট ডিগ্রি গ্রহণ এবং সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ওই সমাবর্তনে যোগদানে সম্মত করায়। এরপর পঞ্চম সমাবর্তনের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের এ সমাবর্তনে সনদ দেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাবর্তন নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। প্রায় ২৩ হাজার সমাবর্তী পঞ্চম সমাবর্তনে নিবন্ধন করেন। কাজেই এ সমাবর্তন হবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবর্তন। এ সমাবর্তনকে সফল করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১৯টি উপকমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ সমাবর্তনে ১ লাখ লোকের সমাবেশ হবে মনে করছে। এ জন্য সমাবর্তন সফল করতে যা যা করা প্রয়োজন, প্রশাসন তার সবকিছুই করতে এখন মহাব্যস্ত। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেয়েছে।

এবার সমাবর্তীর সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুষ্ঠান পরিকল্পনায়ও ভিন্নতা এসেছে। অতীত সমাবর্তনগুলোয় মূল মঞ্চের আশপাশে বুথ করে সেখান থেকে সমাবর্তীদের গাউন, উপহারসামগ্রী এবং খাবার সরবরাহ করা হতো। এবার রেকর্ডসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তীদের নিজ নিজ বিভাগ থেকে গাউন, খাবার, উপহার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হবে। এতে সমাবর্তীরা নিজ বিভাগ পরিদর্শন এবং তাঁদের শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাবেন। সমাবর্তনের দিনটিতে বৃষ্টি হতে পারে, আবার প্রখর তাপে গরমও বেশি পড়তে পারে। হতে পারে কালবৈশাখির হালকা ঝড়বাদলও। আবার আবহাওয়া অনুকূলও থাকতে পারে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই প্রশাসন সমাবর্তনের আয়োজন করছে।

এত অধিকসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তনের মূল কমিটিতে প্রশ্ন ওঠে, সনদপত্রগুলোয় উপাচার্যের কেমন স্বাক্ষর থাকবে। উল্লেখ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গত সমাবর্তনে উপাচার্য নিজ হাতে স্বাক্ষর না করে তাঁর স্বাক্ষর স্ক্যান করে সে স্বাক্ষর দিয়ে সনদপত্র তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ডসংখ্যক সনদপত্র হলেও সমাবর্তনের মূল কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, প্রতিটি সনদপত্রে উপাচার্য স্বয়ং নিজ হাতে স্বাক্ষর করবেন। এতে নকলের সম্ভাবনা থাকবে না। ফলে উপাচার্যকে ব্যস্ত কাজের ফাঁকে প্রতিদিন শত শত সনদপত্র স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। হতাশ না হয়ে উপাচার্য বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তিনি বলছেন, আমার শিক্ষার্থীরা আমার একাডেমিক সন্তান। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ-ছয় বছর লেখাপড়া করে তিনি যে সনদ নেবেন, তাতে আমার নিজ হাতে করা স্বাক্ষর থাকাটা যুগপৎ শিক্ষার্থী এবং আমার জন্য আনন্দের বিষয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাজার থেকে কেনা সোয়েটার গায়ে দেওয়া আর নিজের স্ত্রীর বুনে দেওয়া সোয়েটার গায়ে দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্যটি অনুধাবন করতে হবে।

সমাবর্তনে যাঁদের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং যাঁরা এমন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, তাঁরা হন বিশেষ খ্যাতিমান সম্মানিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মাননীয় আচার্য। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতিগত কারণে আচার্য এমন অনুষ্ঠানে যাবেন বলে প্রতীয়মান হয় না। উল্লেখ্য এসব অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সমাবর্তন বক্তার বক্তৃতা হতে হয় জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক। অতীতে কোনো কোনো সম্মানিত আচার্য অবশ্য সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাস্যরসাত্মক বক্তব্য প্রদান করেছেন। কেউ কেউ মনে করেন, এমন বক্তব্য প্রদান সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাঞ্ছনীয় নয়। এদিক দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠেয় পঞ্চম সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারীদের ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ এ সমাবর্তনে বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ একাডেমিক বক্তা সমাবর্তন বক্তৃতা প্রদান করবেন। সমাবর্তীরা আশা করছেন, তাঁর বক্তৃতা থেকে তাঁরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং যুগপৎ দেশ ও নিজের জীবন গঠনে ইতিবাচক দিকনির্দেশনা পাবেন। এ ছাড়া বর্ণহীন শিক্ষক হিসেবে সুপরিচিত উপাচার্য, যিনি আচার্যের অনুপস্থিতিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনানুযায়ী এ সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন, তিনিও বক্তা হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবেন ভাবা যায়। এসব দিক বিবেচনা করে ভাবা সংগত, আসন্ন পঞ্চম সমাবর্তন ২৩ হাজার সমাবর্তীর জন্য একটি অনন্য সমাবর্তন হবে। 

সমাবর্তনের প্রাক্কালে সমাবর্তন ঘিরে গোয়েন্দা তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। সমগ্র চট্টগ্রাম এবং বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে গোয়েন্দা চাদরে আবৃত করে ফেলা হয়েছে। চট্টগ্রামের স্থানীয় প্রশাসনও এ সমাবর্তন নিয়ে ভাবছে। ইতোমধ্যে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সভা করে কীভাবে সমাবর্তন উপলক্ষে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চট্টগ্রাম সফরকে নির্বিঘ্ন, নিরাপদ এবং সফল করা যায়, সে বিষয়ে ভাবনা শুরু করেছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোরিয়াল অফিস ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তারা সদা সতর্ক রয়েছেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে এর প্রায় ৩০ হাজার বর্তমান শিক্ষার্থী। কারণ, দলমতনির্বিশেষে সব শিক্ষার্থী চান তাঁদের সমাবর্তন সফল হোক। তার জন্য যা করণীয় তাঁরা তা করতে রাজি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, ইনশাল্লাহ আসন্ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ পঞ্চম সমাবর্তন একটি সফল একাডেমিক উৎসবের সব বৈশিষ্ট্য নিয়ে সুসম্পন্ন হবে। এর মধ্য দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানিত করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও বিশ্বব্যাপী অধিকতর সম্মানিত হবে।   

    লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন