শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একাডেমিক উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে সমাবর্তন বহুল প্রত্যাশিত ও লালিত স্বপ্নের দিন। প্রতিজন শিক্ষার্থী এই দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্ন দেখেন কবে তিনি অধিত বিষয়ের পাঠ্যক্রম শেষ করবেন। কবে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। আর কবেই বা তাঁর সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে গাউন আর টুপি পরে খ্যাতিমান একাডেমিকের হাত থেকে প্রত্যাশিত সনদ গ্রহণ করবেন। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেয়। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সুপরিচিত একাডেমিক, বরেণ্য রাজনীতিবিদ বা জ্ঞানবিজ্ঞানের কোনো শাখায় অবদান সৃষ্টিকারী খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বকে। এমন ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি এবং দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান গ্র্যাজুয়েটদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে।

কাজেই সমাবর্তন অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বুকের লালিত স্বপ্ন। এ স্বপ্ন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় উজ্জীবিত করে এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ জীবন গঠনে প্রেরণা জোগায়। সেদিক দিয়ে নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম দায়িত্ব। পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নিয়মিতভাবে প্রতি বছর সমাবর্তন আয়োজন করে। এ কারণে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পেশাদারত্ব গড়ে উঠেছে। সমাবর্তনে যোগদান করা কেবল শিক্ষার্থীর সাফল্য নয়। এ সাফল্য তাঁর পরিবারেরও। এ কৃতিত্ব সেসব পিতা-মাতার, যাঁরা তাঁদের সন্তানকে লেখাপড়ায় জুগিয়েছেন সমর্থন এবং উৎসাহ উদ্দীপনা। সেজন্য শিক্ষার্থীদের অনেকেই বাবা-মা, বা বন্ধুবান্ধবসহ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

পাশ্চাত্যের অনেক দেশে স্কুলশিক্ষা শেষেও সমাবর্তন হয়। অথচ অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ববিদালয়গুলোয়ও নিয়মিত সমাবর্তন হয় না। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ কার্যকর। সেশনজটের ফলে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করতে না পারা এর একটি কারণ। এ ছাড়া বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতা এবং শিক্ষাঙ্গনে বিশৃঙ্খলার কারণে নিয়মিত সমাবর্তন হতে পারে না। এ ছাড়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চর্চিত জাতীয় দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি, সন্ত্রাস এবং অনেক ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার অভাবও এ জন্য দায়ী। আর্থিক খরচের বিষয়টিও এ ক্ষেত্রে যোগ করা যায়। অনিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা বলা যায়। একমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বাদ দিলে অন্য বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনুষ্ঠিত সমাবর্তনের সংখ্যা খুবই কম। এর মধ্যে বড় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে লজ্জাজনক। ৫৯ বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ২০১৬ সালে। ওই সমাবর্তনে ২০১০ সাল পর্যন্ত পাস করা গ্র্যাজুয়েটদের সনদ প্রদান করা হয়। এরপর প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর (২০১১-২০২৪) সময়কালে পাস করা শিক্ষার্থীরা আর সমাবর্তন পাননি। অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার উপাচার্য থাকাকালে কয়েকবার উদ্যোগ গ্রহণ করেও তিনি সমাবর্তন করতে পারেননি। পরে অধ্যাপক ড. আবু তাহের উপাচার্য হন। তিনি বিশৃঙ্খল বিশ্ববিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা এনে থিতু হওয়ার আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনের পর নিপীড়নকারী কতৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর ওই সরকার নিয়োগ করা অধিকাংশ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বড় পদগুলো থেকে প্রায় সবাই পদত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অচল হয়ে পড়ে। আন্দোলনকারী ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হতে সম্মত করায়। এ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্য নিয়োগদান শুরু করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃত্ববাদী সরকার আমলের মতো অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা আর্থিক লেনদেন বা রাজনৈতিক সুপারিশে প্রভাবিত হয়ে উপাচার্য নিয়োগ দেননি। তাঁরা কট্টর দলসক্রিয়দের এড়িয়ে ভালো একাডেমিক এবং নির্দলীয় অধ্যাপকদের উপাচার্য নিয়োগে প্রাধান্য দেন। এ প্রক্রিয়ায় দেরিতে হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্্ইয়া আখতারকে। অধ্যাপক আখতার চার দশক এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেও বর্ণদলীয় রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। অবসর গ্রহণের পর তিনি খুলনায় নিজ বাড়িতে লেখালেখি ও চাষবাসে নিয়োজিত ছিলেন। উপ-উপাচার্য নিয়োগ করা হয় একই বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাক্রমে ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে। এ প্রশাসন নতুনভাবে শূন্যপদে লোক নিয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণসঞ্চার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান করার পর এ প্রশাসন দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে পাস করা শিক্ষার্থীদের সমাবর্তন করার বিষয়ে ভাবিত হয়।

এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পঞ্চম সমাবর্তন করে ডি.লিট ডিগ্রি গ্রহণ এবং সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ওই সমাবর্তনে যোগদানে সম্মত করায়। এরপর পঞ্চম সমাবর্তনের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের এ সমাবর্তনে সনদ দেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাবর্তন নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। প্রায় ২৩ হাজার সমাবর্তী পঞ্চম সমাবর্তনে নিবন্ধন করেন। কাজেই এ সমাবর্তন হবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবর্তন। এ সমাবর্তনকে সফল করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১৯টি উপকমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ সমাবর্তনে ১ লাখ লোকের সমাবেশ হবে মনে করছে। এ জন্য সমাবর্তন সফল করতে যা যা করা প্রয়োজন, প্রশাসন তার সবকিছুই করতে এখন মহাব্যস্ত। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেয়েছে।

এবার সমাবর্তীর সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুষ্ঠান পরিকল্পনায়ও ভিন্নতা এসেছে। অতীত সমাবর্তনগুলোয় মূল মঞ্চের আশপাশে বুথ করে সেখান থেকে সমাবর্তীদের গাউন, উপহারসামগ্রী এবং খাবার সরবরাহ করা হতো। এবার রেকর্ডসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তীদের নিজ নিজ বিভাগ থেকে গাউন, খাবার, উপহার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হবে। এতে সমাবর্তীরা নিজ বিভাগ পরিদর্শন এবং তাঁদের শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাবেন। সমাবর্তনের দিনটিতে বৃষ্টি হতে পারে, আবার প্রখর তাপে গরমও বেশি পড়তে পারে। হতে পারে কালবৈশাখির হালকা ঝড়বাদলও। আবার আবহাওয়া অনুকূলও থাকতে পারে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই প্রশাসন সমাবর্তনের আয়োজন করছে।

এত অধিকসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তনের মূল কমিটিতে প্রশ্ন ওঠে, সনদপত্রগুলোয় উপাচার্যের কেমন স্বাক্ষর থাকবে। উল্লেখ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গত সমাবর্তনে উপাচার্য নিজ হাতে স্বাক্ষর না করে তাঁর স্বাক্ষর স্ক্যান করে সে স্বাক্ষর দিয়ে সনদপত্র তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ডসংখ্যক সনদপত্র হলেও সমাবর্তনের মূল কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, প্রতিটি সনদপত্রে উপাচার্য স্বয়ং নিজ হাতে স্বাক্ষর করবেন। এতে নকলের সম্ভাবনা থাকবে না। ফলে উপাচার্যকে ব্যস্ত কাজের ফাঁকে প্রতিদিন শত শত সনদপত্র স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। হতাশ না হয়ে উপাচার্য বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তিনি বলছেন, আমার শিক্ষার্থীরা আমার একাডেমিক সন্তান। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ-ছয় বছর লেখাপড়া করে তিনি যে সনদ নেবেন, তাতে আমার নিজ হাতে করা স্বাক্ষর থাকাটা যুগপৎ শিক্ষার্থী এবং আমার জন্য আনন্দের বিষয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাজার থেকে কেনা সোয়েটার গায়ে দেওয়া আর নিজের স্ত্রীর বুনে দেওয়া সোয়েটার গায়ে দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্যটি অনুধাবন করতে হবে।

সমাবর্তনে যাঁদের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং যাঁরা এমন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, তাঁরা হন বিশেষ খ্যাতিমান সম্মানিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মাননীয় আচার্য। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতিগত কারণে আচার্য এমন অনুষ্ঠানে যাবেন বলে প্রতীয়মান হয় না। উল্লেখ্য এসব অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সমাবর্তন বক্তার বক্তৃতা হতে হয় জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক। অতীতে কোনো কোনো সম্মানিত আচার্য অবশ্য সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাস্যরসাত্মক বক্তব্য প্রদান করেছেন। কেউ কেউ মনে করেন, এমন বক্তব্য প্রদান সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাঞ্ছনীয় নয়। এদিক দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠেয় পঞ্চম সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারীদের ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ এ সমাবর্তনে বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ একাডেমিক বক্তা সমাবর্তন বক্তৃতা প্রদান করবেন। সমাবর্তীরা আশা করছেন, তাঁর বক্তৃতা থেকে তাঁরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং যুগপৎ দেশ ও নিজের জীবন গঠনে ইতিবাচক দিকনির্দেশনা পাবেন। এ ছাড়া বর্ণহীন শিক্ষক হিসেবে সুপরিচিত উপাচার্য, যিনি আচার্যের অনুপস্থিতিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনানুযায়ী এ সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন, তিনিও বক্তা হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবেন ভাবা যায়। এসব দিক বিবেচনা করে ভাবা সংগত, আসন্ন পঞ্চম সমাবর্তন ২৩ হাজার সমাবর্তীর জন্য একটি অনন্য সমাবর্তন হবে। 

সমাবর্তনের প্রাক্কালে সমাবর্তন ঘিরে গোয়েন্দা তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। সমগ্র চট্টগ্রাম এবং বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে গোয়েন্দা চাদরে আবৃত করে ফেলা হয়েছে। চট্টগ্রামের স্থানীয় প্রশাসনও এ সমাবর্তন নিয়ে ভাবছে। ইতোমধ্যে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সভা করে কীভাবে সমাবর্তন উপলক্ষে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চট্টগ্রাম সফরকে নির্বিঘ্ন, নিরাপদ এবং সফল করা যায়, সে বিষয়ে ভাবনা শুরু করেছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোরিয়াল অফিস ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তারা সদা সতর্ক রয়েছেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে এর প্রায় ৩০ হাজার বর্তমান শিক্ষার্থী। কারণ, দলমতনির্বিশেষে সব শিক্ষার্থী চান তাঁদের সমাবর্তন সফল হোক। তার জন্য যা করণীয় তাঁরা তা করতে রাজি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, ইনশাল্লাহ আসন্ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ পঞ্চম সমাবর্তন একটি সফল একাডেমিক উৎসবের সব বৈশিষ্ট্য নিয়ে সুসম্পন্ন হবে। এর মধ্য দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানিত করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও বিশ্বব্যাপী অধিকতর সম্মানিত হবে।   

    লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম