শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

ইদানীং কবিতার প্রতি কেন জানি আমার বেজায় ঝোঁক বেড়েছে। চারদিকে যখন অশনিসংকেত ঠিক তখন বাস্তবতার চেয়ে কল্পনার মাঝে সুখ খুঁজে ফিরি। মনের গহিনে যখন বিরান মরুভূমির মরীচিকা চিকচিক করে ঠিক তখনই কবিতার সাহায্যে মুহূর্তের মধ্যে বসরার গোলাপের বাগান সাজিয়ে নিই। কবির হৃদয় যে কতটা পবিত্র এবং তাদের চিন্তা সে মহাকালের মহাসংকটে ধ্রুবতারার মতো মানুষকে পথ দেখায় তার কিছু বাস্তব নমুনা আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আজকের শিরোনামে যে কাব্যগ্রন্থের নাম ব্যবহার করেছি তা কবি শামসুর রাহমানের লেখা।

আলোচনার শুরুতেই কাব্যগ্রন্থের কয়েকটি লাইন আপনাদের শোনাই-কোথায় পাগলা ঘণ্টি বাজে ক্রমাগত, এলোমেলো পদধ্বনি সবখানে। হামলাকারীরা ট্রাম্পেট বাজিয়ে ঘোরে শহর ও গ্রামে এবং ক্রন্দনরত পুলিশের গলায় শুকায় বেল ফুল। দশদিকে কত রকাডেমিতে নিশিথে গোর খাদকেরা গর্ত খোঁড়ে অবিরত, মানুষের মুখগুলো অতি দ্রুত হয়ে যাচ্ছে শিপাঞ্জীর মুখ। কবি শামসুর রাহমান উল্লিখিত কবিতা লিখেছিলেন স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অর্থাৎ শেখ মুজিবের জমানায়। অথচ কবিতার কথামালা বিবেচনা করলে মনে হয় হয়তো আজকের দিনটিকে বর্ণনা করার জন্য কবিতাটি রচিত হয়েছে। চলমান বাংলাদেশ বিশেষ করে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখের পর এই বাংলায় যা ঘটছে, তা যদি না দেখে মারা যেতাম, তবে মনে হতো বাস্তবতাবিবর্জিত এক অবোধ শিশু মারা গিয়েছে। ফলে নানা প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে যা কিছু দেখছি কিংবা যা কিছু শিখছি তার জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনকে ধন্যবাদ। গত এক বছরে মানুষের যে বিবর্তন সমাজের, যে পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের যে টলটলায়মান অবস্থা হয়েছে তা আমার মন মস্তিষ্কে কেউ জোর করেও ঢোকাতে পারত না যদি না আমার জীবনে ২০২৪ এবং ২০২৫ সাল না আসত।

গত এক বছরে কত মানুষ হঠাৎ করে কীভাবে যে ক্ষমতাধর হয়ে গেল তার হিসাব মেলাতে পারছি না। যারা দুবেলা খেতে পারতেন না, যাদের পরনে ভালো কোনো জামাকাপড় ছিল না এবং ক্ষুধা দারিদ্র্য এবং বেকারত্বের আতঙ্কে যারা মরে যাওয়ার কথা চিন্তা করতেন তারা রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেলে গিয়ে ভোরে বিফের স্টিফ, স্যামন মাছের ফিশ অ্যান্ড চিপস এবং হাভানা চুরুটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে বলেন, দেশটা রসাতলে গেল। ঢাকায় এখনো প্যারিসের রিজ কার্লটনের মতো একটি হোটেল হলো না। হোটেলের রঙ্গমহলে গিয়ে ফিসফিস করে জিজ্ঞাসা করেন আজকের তালিকায় বোম্বে থেকে কেউ এসেছে কি না।

গত এগারো মাসে কিছু মানুষের গলার আকৃতি জিরাফের চেয়েও বড় হয়ে গেছে। তাদের হুমকিধমকি, লম্ফঝম্ফ দেখলে অন্তরাত্মা শুকিয়ে যায়। তাদের নিষ্ঠুরতা দেখলে হায়েনার নির্মমতাকে নস্যি বলে মনে হয়।  এই বাংলার শকুন দাঁতাল শুয়োরেরা কোনো দিন মৃত প্রাণীর ওপর উল্লাসনৃত্য করেনি। বাংলার নিষ্ঠুর মানুষ পাথর যুগের আদলে পাথর দিয়ে মানুষ মেরে লাশের ওপর উল্লাসনৃত্য করেনি। ধর্ষকরা দল বেঁধে ধর্ষণের জন্য অভিযানে বের হয়নি-তারপর স্বামীকে বেঁধে পরিবারের সবাইকে জিম্মি করে মা-মেয়েকে একত্রে পালাক্রমে ধর্ষণের মহোৎসব করেনি। এই বাংলায় পুলিশকে মেরে মধ্যযুগীয় কায়দায় লাশ টাঙিয়ে রাখা হয়নি। রাষ্ট্রের অস্ত্র লুট করে রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে খুন করার ঘটনা ঘটেনি। এই ভূখণ্ডে ধনী অভিজাত শিক্ষিত সজ্জনকে প্রকাশ্যে বিবস্ত্র করা হয়নি। পরের ধন হরণের চৌর্যবৃত্তি, ডাকাতি কিংবা রাহাজানি সব রেকর্ড ভঙ্গ করে বাড়ি দখল, মিলকারখানা, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় দখলের যে উৎসব দেখছি তা হজম করার জন্য প্রসিদ্ধ ছড়াকার আবু সালেহর ছড়া ছাড়া আমার আর কীই-বা উপায় আছে।

আবু সালেহ লিখেন- ‘ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না, বলা যাবে না কথা, রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা! যার পিছনে জানটা দিলাম যার পিছনে রক্ত সেই রক্তের বদল দেখো বাঁচাই কেমন শক্ত। ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না, বলা যাবে না কথা রক্ত দিয়ে পেলাম শালার মরার স্বাধীনতা! বাঁচতে চেয়ে খুন হয়েছি বুলেট শুধু খেলাম উঠতে এবং বসতে ঠুকে দাদার পায়ে সেলাম। ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা, রক্ত দিয়ে পেলাম শালার আজব স্বাধীনতা।’

আবু সালেহ আরও লিখেন-বাগিয়ে নিয়ে চেয়ারখানা জাত শুয়োরের ছা-বলছে আবার তাতেও নাকি প্রাণটা ভরে না। রক্ত খেলো মুণ্ড খেলো গিলল সবই পেটে-তাতেও নাকি পেট ভরে না যাচ্ছে জিভে চেটে। এমন ধরন রাক্ষুসীদের দেশটা দেখে ভাই হাতুড় শাবল তাক করেছি মারব জোরে ঘাই। কবিতা রেখে এবার বাস্তবজীবনে ফেরা যাক। নদীতে ইলিশ নেই। যা-ও দুই-চারটা পাওয়া যাচ্ছে দাম শুনলে মাথায় বজ্রপাত হয়। সারা দেশে টানা বৃষ্টি। উপকূলীয় অঞ্চলে হাহাকার। নদীনালা খাল, সমুদ্র পানিতে একাকার। ক্ষুধার্ত ও গৃহহীন মানুষ যখন কাঁদছে তখন চাঁদাবাজরা গদা হাতে হাঁকছে-ফন্দিবাজরা রাজপথ কাঁপিয়ে লন্ডন আমেরিকা দিল্লি পিন্ডি থেকে বিপদ-আপদ বালামুসিবত ডাকছে। সাধারণ মানুষ শুধু ভাবছে এবং জীবনের হিসাবের খাতার পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে জীবনপঞ্জির বাঁকে বাঁকে খুঁজছে আর কী কী অবশিষ্ট আছে হারাবার। অভাবের তাড়না হতাশার দুর্বিপাক এবং দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে। অন্যদিকে রাজাসনে বসে কর্তারা যা ভাবছে তা কবি শঙ্খ ঘোষ তাঁর সবিনয় নিবেদন কবিতায় বহু আগেই লিখে গেছেন। শঙ্খ ঘোষ বলেন, ‘আমি তো আমার শপথ রেখেছি অক্ষরে অক্ষরে। যারা প্রতিবাদী তাদের জীবন দিয়েছি নরক করে। দাপিয়ে বেড়াবে আমার দল, অন্যে কবে না কথা, বজ্রকঠিন রাজ্য শাসনে সেটাই স্বাভাবিকতা। গুলির জন্য সমস্ত রাত, সমস্ত দিন খোলা বজ্রকঠিন রাজ্যে এটাই শান্তিশৃঙ্খলা। যে মরে মরুক অথবা জীবন কেটে যাক শোক করে আমি আজ জয়ী সবার জীবন দিয়েছি নরক করে।’

শঙ্খ ঘোষের আরেকটি কবিতা দিয়ে আজকের নিবন্ধ শেষ করব। তবে তার আগে জাতি হিসেবে নিজেদের দুর্বলতা ও অক্ষমতার কিছু ফিরিস্তি দেওয়া আবশ্যক। আমরা মহাসর্বনাশ ঘটার আগে চিৎকার করতে পারি না। নিজের চোখের মধ্যে বিষাক্ত তির বিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত আমরা অন্যের দুঃখকষ্ট বেদনা দেখে আহ্লাদিত হই। মানুষ যখন সাহায্যের জন্য আর্তচিৎকার করে তখন নিজেদের শরীরকে সচল না করে আমরা আল্লাহ খোদা-ভগবান-ঈশ্বর-দেব-দেবীর ওপর সব দায়িত্ব আরোপ করে অনুভূতিহীন প্রাণী হয়ে যাই। কসাইখানার পশুগুলো জবাই হওয়ার আগেও যেমন নিজেদের মধ্যে গুতোগুতি করে তদ্রুপ আমরাও মহাবিপর্যয়ের সব আলামত দেখার পরও সামান্য প্রতিবাদ না করে নিজেদের অত্যাচারীর তলোয়ারের কাছে সঁপে দিই। আমাদের উল্লিখিত দুর্বলতা ও অক্ষমতার মূল কারণ আমাদের মেরুদণ্ডহীনতা এবং নিজেদের মূল্যায়ন না করতে পারার ব্যর্থতা। আমরা জেগে থেকে ঘুমের ভান করি এবং ঘুমন্ত অবস্থায় জেগে থাকার অভিনয় করি। আমার এই হালচালাক কবি শঙ্খ ঘোষ তাঁর হামাগুড়ি কবিতায় কীভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, তা নিচে তুলে ধরা হলো-

ঘুমটা ভেঙে গেলো হঠাৎ।

বাইরে কি ঝড় হচ্ছে?

দাপাদাপি করছে জানালার পাল্লাদুটো,

মাঝে মাঝে বিজলি ঝলকাচ্ছে।

ফের শুয়ে পড়তে গিয়ে সেই বিদ্যুতের ছটফটে আলোয় মনে

হলো ঘরের মধ্যে যেন হামা দিচ্ছে কেউ!

- কে ওখানে? কে?

হামা কোন শব্দই করে না।

উঠে আসি কাছে, আবারও জিজ্ঞাসা করি :

-কে আপনি কি চান?

সে তবু নিশ্চুপ থেকে এ কোণ ও কোণে ঘুরছে

মাথা তুলছে না কিছুতেই, চোখে চোখ নয়!

-কিছু কি খুঁজছেন আপনি?

শুনতে পাচ্ছি :

-‘খুঁজছি ঠিকই, খুঁজতে তো হবেই-

পেলেই বেরিয়ে যাবো, নিজে নিজে হেঁটে।’

-‘কি খুঁজছেন?’

মিহি স্বরে বললেন তিনি:

-‘মেরুদণ্ডখানা।’

সেই মুহূর্তে বিদ্যুৎ ঝলকালো ফের! চমকে  উঠ দেখি :

একা নয়, বহু বহু জন-

একই খোঁজে হামা দিচ্ছে এ-কোণে ও-কোণে ঘরজুড়ে।

               

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
সর্বশেষ খবর
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা