শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

দিনভর নানা নাটকীয়তার পর মধ্যরাতে মোড় ঘুরে যায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রূপ নেয় স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে। শুরু হয় আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার পতনের দিকে গণপ্রতিরোধ যাত্রা। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গেলেই ‘রাজাকার’ ট্যাগ দিয়ে বিরুদ্ধ মত দমন-নির্যাতনের যে হাতিয়ার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা এত বছর ধরে ব্যবহার করছিল, ১৪ জুলাই মধ্যরাতে সেই ট্যাগিংয়ের রাজনীতিকে ভাসিয়ে নিয়ে যান বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। ‘চেয়েছিলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার’, ‘আমি কে তুমি কে, রাজাকার রাজাকার’, ‘কে বলেছে কে বলেছে, স্বৈরাচার স্বৈরাচার’ স্লোগানে একযোগে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশের সব কয়টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। সে রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রীরা আবাসিক হলের তালা ভেঙে সর্বপ্রথম রাস্তায় নেমে আসে। এদিন দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত গণপদযাত্রা কর্মসূচি। কোটা সংস্কারের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতিকে স্মারকলিপি প্রদানের এ কর্মসূচিতে অংশ নেন ঢাবি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি), শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সাত কলেজসহ ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। ঢাবির সেন্ট্রাল লাইব্রেরির সামনে থেকে শুরু হয় গণপদযাত্রা। শিক্ষার্থীদের মিছিল ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শাহবাগ হয়ে মৎস্য ভবনের সামনে এসে পুলিশ ব্যারিকেডের মুখে পড়ে। কিছুক্ষণ পর ব্যারিকেড ভেঙে হাই কোর্ট, সচিবালয় হয়ে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে এসে পুনরায় ব্যারিকেডের মুখে পড়ে। কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থানের পর আবারও ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগোয় শিক্ষার্থীদের মিছিল। এরপর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেট হয়ে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের দিকে যাত্রা করে তারা। বঙ্গবন্ধু স্কয়ার ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে বঙ্গভবনের নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে আন্দোলনকারীদের আবার আটকে দেয় পুলিশ। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষার্থীদের ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতিকে স্মারকলিপি দেয়। ঢাকার পাশাপাশি দেশের অন্যান্য অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয় এবং জেলাগুলোতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান এবং গণপদযাত্রা কর্মসূচি পালিত হয়।

ওইদিন বিকালে গণভবনে ছিল সদ্য চীন সফর শেষ করে দেশে ফেরা শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলন। চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে প্রশ্ন করা হলে হাসিনা দম্ভভরে জবাব দেন। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে এত ক্ষোভ কেন। মুক্তিযোদ্ধাদের নাতিপুতিরাও পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতিপুতিরা পাবে?’ 

ফ্যাসিস্ট হাসিনার এ ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যের পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে এই প্রথম শেখ হাসিনাকে প্রকাশ্যে কেউ স্বৈরাচার বলে অভিহিত করে। শিক্ষার্থীদের এই ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে দেশের প্রতিটি সচেতন নাগরিকের মধ্যে। হাসিনার পতন নিশ্চিতে শুরু হয়ে যায় গণ আন্দোলন। এমনকি ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মীর মধ্যেও পড়ে যায় সংগঠন থেকে পদত্যাগের হিড়িক।

হাজার হাজার শিক্ষার্থী ঢাবির আবাসিক হলগুলো থেকে ‘আমি কে তুমি কে, রাজাকার রাজাকার’, ‘কে বলেছে কে বলেছে, স্বৈরাচার স্বৈরাচার’, ‘চেয়েছিলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার’ স্লোগান দিতে দিতে বের হয়ে আসে। কয়েকটি হলে ছাত্রলীগ বাধা দিলেও শিক্ষার্থীদের প্রবল তোপের মুখে তারা খড়কুটোর মতো ভেসে যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষীণ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে থামে। শিক্ষার্থীরা এ সময় বলেন, একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী কখনো সেই দেশের ছাত্র-জনতাকে রাজাকারের বাচ্চা বলতে পারেন না। শেখ হাসিনাকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে। একই সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে উঠে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)। শিক্ষার্থীদের মিছিলে আসতে বাধা দেয় শাখা ছাত্রলীগ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হল থেকে মিছিলে আসতে চাওয়া শিক্ষার্থীদের আটকে রেখে নির্যাতন করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। খবর পেয়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের মিছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের সামনে এসে অবস্থান নেন। হলের বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে দিয়ে অন্ধকারে হলের ছাদের ওপর থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর ইট ছোড়ে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।

প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়ে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিভিন্ন আবাসিক হল থেকে স্লোগান দিতে দিতে ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্টে প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এক সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এবং ধাওয়া দিয়ে শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিবাদে মধ্যরাতে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী। মধ্যরাতে একই সময় বিক্ষোভ মিছিল করেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এদিকে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে নানাবিধ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। জুলাই গণ অভ্যুত্থান থেকে গড়ে ওঠা বিপ্লবীদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দেশব্যাপী পদযাত্রা ও পথসভা কর্মসূচি পালন করছে। আজ তারা পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলায় কর্মসূচিতে অংশ নেবে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাইয়ের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের নিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে বিএনপি। জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ, মতবিনিময় ও দোয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতারা।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বর
রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বর
আসনের সীমানা আপত্তির শুনানি শেষ সিদ্ধান্তের অপেক্ষা
আসনের সীমানা আপত্তির শুনানি শেষ সিদ্ধান্তের অপেক্ষা
বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
সর্বশেষ খবর
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে জর্জরিত গাজা, অনাহারে আরও ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুর্ভিক্ষে জর্জরিত গাজা, অনাহারে আরও ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অখ্যাত ক্লাবের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে ম্যানইউয়ের বিদায়
অখ্যাত ক্লাবের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে ম্যানইউয়ের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে গির্জায় প্রার্থনারত দুই শিশু নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে গির্জায় প্রার্থনারত দুই শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইভরি কোস্টে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান ৬০ জন
আইভরি কোস্টে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান ৬০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইব্রেকারে হেরে কারাবাও কাপ থেকে ছিটকে গেল ম্যানইউ
টাইব্রেকারে হেরে কারাবাও কাপ থেকে ছিটকে গেল ম্যানইউ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২০
মোহাম্মদপুরে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২০

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন
বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু
বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম