শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে

বাংলাদেশ এখন এক অস্বস্তিকর অবস্থার মধ্যে দাঁড়িয়ে। একদিকে আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসনিক তৎপরতা জোরদার করা হচ্ছে, অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এক জটিল ও বহুমাত্রিক বাণিজ্য আলোচনার চাপে রয়েছে ঢাকা। নতুন করে আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির শর্তাবলি আমাদের অর্থনীতি, কূটনীতি ও রাজনৈতিক ভবিষ্যতের ওপর বড়  ধরনের প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।

শুল্ক বাড়ানোর আঘাত, অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ বার্তা

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের প্রধান রপ্তানি বাজার। বর্তমানে যেখানে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়, সেখানে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেটি দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে।

গার্মেন্ট শিল্পের জন্য এটি শুধু একটা সংখ্যাগত চাপ নয়, বরং এটি এক নৈতিক ও কৌশলগত চ্যালেঞ্জ, যা দেশের লাখ লাখ পোশাকশ্রমিক, রপ্তানিকারক ও অর্থনৈতিক স্থিতির ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলবে।

বাংলাদেশবিশেষজ্ঞদের মতে, এ শুল্ক বাড়ানোর পেছনে কেবল অর্থনৈতিক কারণ নয়, বরং রাজনৈতিক ও কৌশলগত উদ্দেশ্যও বিদ্যমান। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন দ্বিতীয় মেয়াদের মার্কিন প্রশাসন যে এক প্রকার বাণিজ্যিক চাপপ্রয়োগের কৌশল হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। প্রশ্ন হচ্ছে এ কৌশল মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি কেমন এবং তা কতটা কার্যকর?

চুক্তির ফাঁদ : অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন

ঢাকা-ওয়াশিংটন সর্বশেষ আলোচনার সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তিতে এমন কিছু বাণিজ্যিক ও নীতিগত শর্ত থাকছে, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতার বাইরে এবং রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর। জানা গেছে, শুধু শুল্ক নয়, বরং বাণিজ্য বিধিমালা, নিষেধাজ্ঞার পরিপালন, নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে সম্পর্কের সীমাবদ্ধতা ইত্যাদি বিষয় আলোচনায় আছে, যা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) নিয়মের সঙ্গেও সাংঘর্ষিক।

এ ধরনের চুক্তি বাংলাদেশকে একধরনের আন্তর্জাতিক নীতির অনুগত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে, যেখানে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। যেমনটি মন্তব্য করেছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবর-এটি হতে পারে ‘নিজের হাতে হ্যান্ডকাফ পরানো’র মতো আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।

নির্বাচন ও বাণিজ্য আলোচনার সময়সজ্জা : কাকতালীয় নাকি কৌশলগত?

যেখানে দেশের সার্বভৌম অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তে একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক সরকারের ভূমিকা থাকা উচিত, সেখানে বর্তমানে এ আলোচনা চালাচ্ছে একটি অন্তর্বর্তীকালীন অনির্বাচিত সরকার। আর এ নিয়েই উঠছে নৈতিক ও সাংবিধানিক প্রশ্ন-এই সরকার এ ধরনের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার রাখে কি না?

চুক্তির শর্ত নিয়ে এখনই কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা ভবিষ্যতের নির্বাচিত সরকারের ওপর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বোঝা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হবে। এমন পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচনকালীন প্রস্তুতির ঘোষণা ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলের মধ্যে ভোট একদিকে স্বস্তির ইঙ্গিত দিলেও অন্যদিকে প্রশ্নও তৈরি করছে : ‘আলোচনার এ মুহূর্তে নির্বাচনের প্রস্তুতি ত্বরান্বিত করার পেছনে কি কোনো আন্তর্জাতিক চাপের ভিত্তি আছে?’

জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন : রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে সিদ্ধান্ত

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর মতে, ‘এটা কোনো সরকারের বিষয় না, বরং দেশের সার্বিক স্বার্থের প্রশ্ন।’ একমত রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ধরনের সংবেদনশীল ও গভীর কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে সম্পৃক্ত করে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে তোলা উচিত। বাণিজ্যিক স্বার্থ যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি রাজনৈতিক বৈধতা ছাড়া এ ধরনের চুক্তি ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের নৈতিক ভিত্তি দুর্বল করে দেবে।

বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক স্থবিরতা

গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন যথার্থই বলেছেন, ‘অর্থনীতি এখনো ঘুরে দাঁড়ায়নি, বিনিয়োগ আসছে না। এমন অনিশ্চয়তা বিনিয়োগকারীদের নিরুৎসাহিত করছে।’ এ প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বাড়ানো বা কঠিন বাণিজ্য চুক্তি একেবারে মহাসংকেতের মতো। যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নীতিনির্ধারণে স্বচ্ছতা না থাকে, তাহলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাংলাদেশ অকল্পনীয়ভাবে পিছিয়ে পড়বে।

এখনই সময় সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের

বাংলাদেশ এখন একটি জটিল কূটনৈতিক চৌরাস্তায় দাঁড়িয়ে। বাণিজ্য, রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ত্রিমাত্রিক টানাপোড়েনের এ সময়ে প্রয়োজন সাহসী, স্বচ্ছ এবং দীর্ঘ মেয়াদে টেকসই সিদ্ধান্ত। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করতে হলে সেটি জনগণের ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত একটি নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই হওয়া উচিত। এ নীতি কেবল সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বার্থ রক্ষারও অপরিহার্য শর্ত।

জাতীয় স্বার্থকে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে তুলে এনে সরকার, রাজনৈতিক দল, বেসরকারি খাত ও নাগরিক সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করে এক জাতীয় কণ্ঠস্বর গড়ে তুলতে হবে। নয়তো একদিন হয়তো দেখা যাবে আমরা নিজেরাই নিজেদের শর্তে নয়, অন্যের শর্তে পথ চলছি। বাংলাদেশের স্বার্থের পক্ষে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক পুঁজি হলো জাতীয় ঐক্য। এ ঐক্য প্রতিষ্ঠিত না হলে অর্থনীতি, রাজনীতি ও সার্বভৌমত্ব সবই প্রশ্নের মুখে পড়বে।

                লেখক : সিনিয়র রিপোর্টার, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁ বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁ বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁ বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁ বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সচিব হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন বিপিপিএ-এর সিইও
সচিব হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন বিপিপিএ-এর সিইও

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশন
কিয়েভে রুশ হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় পুলিশের মামলায় দুই সাংবাদিকের জামিন
আখাউড়ায় পুলিশের মামলায় দুই সাংবাদিকের জামিন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী রোডম্যাপে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনী রোডম্যাপে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রক্তে রঞ্জিত হয়েও আমরা কেউ কাউকে ছেড়ে যাইনি: এ্যানি
রক্তে রঞ্জিত হয়েও আমরা কেউ কাউকে ছেড়ে যাইনি: এ্যানি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ উত্তেজিত জনতার (ভিডিও)
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ উত্তেজিত জনতার (ভিডিও)

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু প্রতিরোধে টিকা কার্যক্রম চালুর সুপারিশ
ডেঙ্গু প্রতিরোধে টিকা কার্যক্রম চালুর সুপারিশ

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মহারাষ্ট্রে ভবনের একাংশ ধসে নিহত ১৭
মহারাষ্ট্রে ভবনের একাংশ ধসে নিহত ১৭

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট ও কিষোয়ান গ্রুপের চুক্তি
কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট ও কিষোয়ান গ্রুপের চুক্তি

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন মহাকাশে পাঠানো হলো নাইজেরিয়ার শস্যদানা ‘এগুসি’?
কেন মহাকাশে পাঠানো হলো নাইজেরিয়ার শস্যদানা ‘এগুসি’?

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় জলবায়ু সুশাসন নিশ্চিতকরণে তৃণমূলের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় জলবায়ু সুশাসন নিশ্চিতকরণে তৃণমূলের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালন শাহের তিরোধান দিবস ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে ঘোষণা
লালন শাহের তিরোধান দিবস ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার ভল্ট ভেঙে নিয়ে গেল টাকা
এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার ভল্ট ভেঙে নিয়ে গেল টাকা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শুল্কের প্রভাবে মন্থর গতিতে সুইস অর্থনীতি
মার্কিন শুল্কের প্রভাবে মন্থর গতিতে সুইস অর্থনীতি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচনে বাধা দেবে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল
যারা নির্বাচনে বাধা দেবে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশাল নার্সিং কলেজে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ: তিন শিক্ষকের অপসারণ দাবি
বরিশাল নার্সিং কলেজে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ: তিন শিক্ষকের অপসারণ দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন আসক্তি কমাতে কঠোর ব্যবস্থা নিল দক্ষিণ কোরিয়া
স্মার্টফোন আসক্তি কমাতে কঠোর ব্যবস্থা নিল দক্ষিণ কোরিয়া

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কাপ্তাইয়ে পাহাড়ি এলাকায় দেখা মিললো বিরল গোলবাহার অজগরের
কাপ্তাইয়ে পাহাড়ি এলাকায় দেখা মিললো বিরল গোলবাহার অজগরের

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কোটালীপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ফাঁদ পেতে হরিণ শিকারের সময় দুই শিকারী আটক
সুন্দরবনে ফাঁদ পেতে হরিণ শিকারের সময় দুই শিকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া
সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় পুকুরে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
ভোলায় পুকুরে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার যা আছে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার যা আছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে রাজমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার
বরিশালে রাজমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় চট্টগ্রাম থেকে পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
মোংলায় চট্টগ্রাম থেকে পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু
বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
সরকারের কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনীতির দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে: তানিয়া রব
নতুন রাজনীতির দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে: তানিয়া রব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর নিয়ে কয়েকটি দল মামা বাড়ির আবদার করছে : রিজভী
পিআর নিয়ে কয়েকটি দল মামা বাড়ির আবদার করছে : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম