শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৯, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

ক্ষোভ বিক্ষোভ সারা দেশে, দোষীদের শাস্তি চায় সবাই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

রাজধানীর পুরান ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় ব্যবসায়ী সোহাগকে কুপিয়ে ও পাথর দিয়ে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে গতকাল উত্তাল ছিল সারা দেশ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয় দেশের বিভিন্ন স্থানে। হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন, বিক্ষোভ মিছিল, সভা-সমাবেশ হয়েছে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায়। প্রতিবাদে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে দেশের ক্যাম্পাসগুলোতেও। বিক্ষোভ মিছিল করে হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনও। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বলেছে- রাজনৈতিক শেল্টার ছাড়া খুন-হামলা হচ্ছে না। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল সন্ধ্যায় বের করা হয় মশাল মিছিল।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ। এতে বক্তব্যকালে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর মানুষ নিশ্চিত হয়েছে, সন্ত্রাসীদের হাতে আর কাউকে জীবন দিতে হবে না, কাউকে চাঁদা দিতে হবে না। কিন্তু দেখা গেছে আওয়ামী লীগের মতোই আরেক দল সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি শুরু করেছে।

তেজগাঁও সাতরাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জমায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর উত্তর। উত্তরায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে জামায়াতের উত্তরা পশ্চিম জোন। বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা ছাত্রশিবির। গতকাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে শুরু হয় এ বিক্ষোভ মিছিল। সমাবেশে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সাদিক কায়েম বলেন, একটি দল প্রকাশ্যে সারা দেশে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে। প্রকাশ্যে খুন, ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ গণধর্ষণ করে যাচ্ছে। মিটফোর্ডের সামনে এক ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশীদ বলেন, রাজনৈতিক শেল্টার ছাড়া এসব ঘটনা ঘটছে না। এ রাজনৈতিক শক্তিগুলোই হায়েনা-দানব তৈরি করছে। গতকাল রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। গণফোরাম বিকালে পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে প্রেস ক্লাবের সামনে শেষ করে প্রতিবাদ সভা করেছে। প্রতিবাদ সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, সোহাগ হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত সব খুনিকে দ্রুত সময়ের মধ্য গ্রেপ্তার করে বিচার করতে হবে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় : চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদ জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে মানববন্ধনে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।

রাজধানীর চকবাজার ও খুলনার দৌলতপুরে খুনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ছাত্রদল। শনিবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বিভিন্ন ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। সন্ধ্যায় মশাল মিছিল করেছেন প্রগতিশীল শিক্ষার্থীরা। নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর-এর ব্যানারে তারা এ মিছিল করেন। এতে জাবি ছাত্র ইউনিয়ন একাংশের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। এ সময় তারা ঢাকায় নৃশংস সোহাগ হত্যাকা , খুলনায় গুলি করে ও রগ কেটে যুবদল নেতাকে খুন এবং চাঁদপুরে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে মসজিদের খতিবের ওপর প্রাণঘাতী হামলার ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির দাবি জানান।

এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সড়ক হয়ে শহীদ মিনারসংলগ্ন সড়কে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : পাথর নিক্ষেপ করে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল। সমাবেশে বক্তারা বলেন, এ দেশে মানুষকে হত্যা করার অধিকার কাউকে দেওয়া হয়নি। আমরা কোনো সন্ত্রাসীর পক্ষে নেই।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় : সারা দেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বেসরকারি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাজধানীর ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে বিক্ষোভ আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ নম্বর গেট এলাকায় আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ ঘটনার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে করার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে একটি মিছিল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা প্রদক্ষিণ করে এনএসইউর ১ নম্বর গেট এলাকায় এসে শেষ হয়। মিছিলে অংশ নেন ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) শিক্ষার্থীরাও। এ ছাড়া ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, মানারাত ইউনিভার্সিটি, মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি, নর্দান ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। আশুলিয়ায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরাও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এবং কোতোয়ালি এলাকায় মিছিল-সমাবেশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা।

রাজশাহী : নগরীর দুটি স্থানে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। একদল শিক্ষার্থী নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। এ ছাড়া দুপুর ১টায় রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে মিছিল বের করা হয়। এ ছাড়া গৌরহাঙ্গা রেলগেট এলাকায় বিক্ষোভ করেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা।

রংপুর : জিলা স্কুল থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে নগরীর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এর আগে শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। প্রায় একই সময়ে কারমাইকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।

মাগুরা : সোহাগ হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে মাগুরায় বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ হয়েছে। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের ব্যানারে সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ চত্বর থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি শহরের ভায়না মোড়ে গিয়ে সমাবেশ করে।

কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন সর্বস্তরের ছাত্ররা।

পিরোজপুর : সারা দেশে ক্রমবর্ধমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে পিরোজপুরে ছাত্র-জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে এ বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে টাউন ক্লাবের সামনে সমাবেশ করে।

টঙ্গী : গাজীপুরের টঙ্গীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জাতীয় যুব শক্তি গাজীপুর মহানগরীর নেতা-কর্মীরা। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর চেরাগআলী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি সড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করে কলেজগেট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থান নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন।

বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিবাদ : সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ডেমরা, যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানার সামাজিক সংগঠন। মাতৃভূমি সামাজিক সংগঠনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হাজী মো. ইব্রাহিম এবং ডেমরা-যাত্রাবাড়ী জুলাই আন্দোলন সফলকারীরাসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতারা এ বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন। যাত্রাবাড়ী জুলাই চত্বর থেকে এ বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার জুলাই চত্বরে এসে শেষ হয়।

দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে ব্যবসায়ী সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনার দ্রুত বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, নারকীয় হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারে সরকার বদ্ধপরিকর। গতকাল সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে করা পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন। আসিফ নজরুল লিখেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত পাঁচজনকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন-২০০২ এর ধারা-১০ এর অধীনে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচারের ব্যবস্থা করা হবে।

জড়িতদের ছাড় নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। গতকাল পুরান ঢাকার মিল ব্যারাকে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স ও ঢাকা জেলা পুলিশ লাইন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

অপরাধী কোন দলের নেতা সেটি বিবেচ্য নয় : অপরাধী কোন দলের কোন মাপের নেতা, সেটি আমাদের কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের কাছে অপরাধীর পরিচয় শুধুই অপরাধী। আমাদের কাছে অপরাধী যে দলেরই হোক, প্রভাবশালীই হোক, কোনো ছাড় নেই। আমরা অপরাধীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেব। গতকাল দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এসব কথা বলেন সংস্থাটির মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, মিটফোর্ড এলাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজনকে র‌্যাব ও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গণসংহতি আন্দোলন : গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জনসম্মুখে পাথর দিয়ে মানুষ হত্যা অন্তর্বর্তী সরকারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণহীনতার বহিঃপ্রকাশ। চাঁদাবাজি ও দখলবাজির কাঠামোকে অবিকল বহাল রেখে এ কাঠামোকে কেন্দ্র করে চলা সন্ত্রাসী কার্যক্রম থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব নয়। ঢাকার গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের মেজর হায়দার মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় পার্টি : বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির মহাসচিব কাজী মো. মামুনূর রশিদ বলেছেন, পুরান ঢাকার এই হত্যাকা জাহিলিয়াতের বর্বরতাকে হার মানিয়েছে। সরকার ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি : বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির নির্বাহী সভাপতি মাওলানা এ কে এম আশরাফুল হক বলেছেন, দেশজুড়ে খুন-রাহাজানি, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজিসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। মিটফোর্ডে দিবালোকে ব্যবসায়ীকে হত্যা, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে ময়নার নির্মম হত্যাকা , চাঁদপুরে খতিবের ওপর নৃশংস হামলাসহ অসংখ্য ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমনসব ভয়ংকর ঘটনা প্রতিরোধে সরকারের ব্যর্থতা চরমভাবে ফুটে উঠেছে।

জাতীয় সংস্কার জোট : ৩৫টি দল ও সংগঠন নিয়ে গঠিত জাতীয় সংস্কার জোটের সদস্য সচিব মো. আবদুর রহিম বলেছেন, পুরান ঢাকায় সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় দেশের মানুষ স্তব্ধ, ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের রাজধানীতে একজন নিরীহ নাগরিককে জনসম্মুখে এভাবে জীবন দিতে হবে এটা কল্পনাতীত। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, একটি দল এখনো ক্ষমতায় যায়নি অথচ ভয়ের রাজত্ব কায়েম করছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পরিণতি এই দলটি ভুলে গেছে। জাতি আর কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় বসাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’
তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর
কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?
শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড
মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউএফটিবি উপাচার্যের সঙ্গে উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরের সাক্ষাৎ
ইউএফটিবি উপাচার্যের সঙ্গে উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরের সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কলাপাড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বাগেরহাটে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম