শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩২, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

আসাদুজ্জামান খান কামাল, যিনি ‘কসাই কামাল’ হিসেবে বেশি পরিচিত। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা, হেলিকপ্টার থেকে নিরস্ত্র নিরীহ মানুষের ওপর গুলি করা, কোলের শিশুকে হত্যা করে লাশ গুম করা, নারীদের নির্বিচারে আক্রমণ এসব ঘৃণ্য জঘন্য অপরাধে অপরাধী আসাদুজ্জামান খান কামাল। প্রশ্ন হলো, গত বছরের জুলাই মাসে কি হঠাৎ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল নৃশংস হয়ে উঠেছিলেন? না, কামালের এই নৃশংসতা তার পুরো ১০ বছরের রাজত্বজুড়ে। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময় তিনি জুলুম নির্যাতন, হত্যা গুম করেছেন নির্বিচারে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, ভিন্ন মত দমনের জন্য তিনি নির্মম ছিলেন, কসাই ছিলেন। নিজস্ব আওয়ামী পেটোয়া বাহিনী তৈরি করেছিলেন পুলিশে এবং র‌্যাবে। যাদের মাধ্যমে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাসনে কামালই জল্লাদ। বিরোধী মত দমনে তার নেতৃত্বে তৈরি হয়েছিল ‘গেস্টাপো বাহিনী’। একদিকে যেমন তিনি অপরাধীদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করতেন, সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে অবাধে তাদের অপরাধ করার সুযোগ করে দিতেন। গত ১০ বছরে তারাই ছিল ক্ষমতাবান। সারা দেশে কামালের নেতৃত্বে চালু হয়েছিল মাফিয়া তন্ত্র। অন্যদিকে এই সমস্ত অপরাধ, অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে যারাই কথা বলত, প্রতিবাদ করত তাদের ওপর নেমে আসত জুলুম, নির্যাতন, নৃশংসতা, গুম, খুন।

আসাদুজ্জামান খান কামাল এই সময় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘আয়না ঘর’। সেই ‘আয়না ঘরে’ নিয়ে যেয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর জুলুম, নির্যাতন করা হতো। র‌্যাবের ‘আয়না ঘরে’ নির্যাতিত হয়েছেন বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধী দলের প্রচুর নেতা। শুধু তাই নয়, বিরোধী দলের লোকদের দমন পীড়ন নির্যাতন করতেন তার আওয়ামী বাহিনী দিয়ে। ছাত্রলীগ, যুবলীগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল অবৈধ অস্ত্র। তাদেরকে দিয়ে নির্বিচারে গুলি, হত্যা এবং জুলুম, নির্যাতনের ঘটনা ঘটানো হতো নিয়মিত ভাবে। আসাদুজ্জামান খান কামালের বিভিন্ন সময় যারা সহযোগী ছিল, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিল সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদ। এই বেনজীর আহমেদ একসময় ছিলেন পুলিশ কমিশনার। পরে তাকে করা হয় র‌্যাবের ডিজি এবং সবশেষে পুলিশের আইজিপি।

জানা গেছে, বেনজীরকে পুলিশের আইজিপি করার পিছনে আসাদুজ্জামান খানের বড় ভূমিকা ছিল। এখানে ছিল মোটা অঙ্কের লেনদেন। বেনজীর আইজিপি হওয়ার পর কামাল-বেনজীর জুটি সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। একদিকে জঙ্গি নাটকের মাধ্যমে ধর্মপ্রাণ মানুষকে হত্যা, নির্যাতন, অন্যদিকে ভিন্ন মতাবলম্বীদেরকে ‘আয়না ঘরে’ নিয়ে নির্যাতনের মতো ঘটনা ছিল নৈমিত্তিক ব্যাপার। এই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছয় শতাধিক গুমের ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ক্রসফায়ারের নামে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছিলেন শত শত। ক্রসফায়ারের নামে হত্যার নির্দেশ দিতেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। ইলিয়াস আলী, কক্সবাজারের একরামসহ শতাধিক মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল আসাদুজ্জামান খান কামালের ১০ বছরের বেশি শাসনামলে। এসব তথ্য যারা প্রকাশ করত আসাদুজ্জামান খান কামাল বা তার সাঙ্গপাঙ্গদের গঙ্গের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সংবাদ যারা প্রকাশ করত তাদের বিরুদ্ধে নেমে আসত খড়গ। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপের কথা। বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ বিভিন্ন সময় আসাদুজ্জামান খান কামলের দুর্নীতি, অনিয়ম, সন্ত্রাসীদের লুটপাট, দাপট ইত্যাদি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসব প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য বারবার নিগৃহীত হয়েছে বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে একের পর এক মামলা হয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠের বিরুদ্ধে। এই সব মামলাগুলোর নামে পুলিশ হয়রানি করা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা, হত্যা মামলা হয়েছে একের পর এক। বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলাম লেখক ও রাজনীতিবিদ গোলাম মাওলা রনিকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয় থেকেই। ভিন্নমতের কলাম লেখার ওপর আরোপ করা হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বসুন্ধরা মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করার জন্য তাদেরকে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন আয়না ঘরে নিয়ে যাওয়ার। কিন্তু তারপরও যখন কাজ হয়নি, তখন অন্য পথ অবলম্বন করেন। একের পর এক বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানি মূলক মামলা দিয়ে তাদেরকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে। বিশেষ করে ‘বেনজীরের আলাদিনের চেরাগ’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশের পর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধান টার্গেট হয় বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত বছরের ৩১ মার্চ বসুন্ধরা গ্রুপের অন্যতম সংবাদপত্র ‘কালের কণ্ঠে’ বেনজীরের আলাদিনের চেরাগ শিরোনামে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এর পরে আসাদুজ্জামান খান কামাল ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বসুন্ধরা গ্রুপের ওপর। এরপর একের পর এক করা হতে থাকে অসত্য মিথ্যা মামলা। বসুন্ধরার বিরুদ্ধে এসব মামলাগুলোর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। এসব মামলাগুলো করা হয়েছিল চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ীদের দিয়ে, যারা আসাদুজ্জামান খান কামালের ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে অন্তত নয়টি বানোয়াট মিথ্যা মামলা করা হয়েছিল থানায় বা আদালতে। এসব মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. সিআর কেস নম্বর-২১/২৪। মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৮০/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং জোবাইদা বেগম।

২. সিআর কেস নম্বর-৩৯/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪ পিসি, মামলার বাদী মিজানুর রহমান।

৩. সিআর কেস নম্বর-৪৭/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৪. সিআর কেস নম্বর-৪৮/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী আশিকুর রহমান।

৫. সিআর কেস নম্বর-৪৯/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৮০/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৬. সিআর কেস নম্বর-৫০/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৭. সিআর কেস নম্বর-১০১৪/২৪, এনআই অ্যাক্ট (ঘও অপঃ) এর ১৩৮ ধারা, মামলার বাদী মো. রফিকুল ইসলাম।

৮. খিলক্ষেত পিএস কেস নম্বর-২০(৪)২৪, মামলার ধারা ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩২৫/৪২৭/৩৭৯/৩৮৫/৫০৬/১১৪/৩৪ পি.সি, মামলার বাদী মো. সোহেল রানা।

৯. রূপগঞ্জ পিএস কেস নম্বর-২৩(৬)২৪, মামলার ধারা ১৪৩/৪৪৭/৪৪৮/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৮০/৩৮৫/৪২৭/১১৪/১৪৯৫০৬(২) পি.সি।

এই ধরনের মামলার মাধ্যমে বসুন্ধরা মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল আসাদুজ্জামান খান কামালের নেতৃত্বে। শুধু বসুন্ধরা গ্রুপ নয়, কোনো মিডিয়া হাউস কামালের বিরুদ্ধে লিখলেই সেই মিডিয়া হাউসের ওপর নিয়ে আসত খড়গ। বিশেষ করে বেনজীর আহমেদ যখন পুলিশের আইজিপি ছিল তখন পুরো দেশে সংবাদপত্র জগতে একটা ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই ত্রাসের রাজত্বের মূল হোতা ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। বিরোধী দলের নেতাদেরকে গ্রেপ্তার করা, গুম করা শুধু নয়, টকশোতে ভিন্ন মতের কেউ কথা বললেও আসাদুজ্জামান খান তার বিরুদ্ধে নৃশংস কঠোর হতেন। এই নর কসাইয়ের হাত রক্তাক্ত। মানুষ খুন, গুম অপরাধ করে তিনি ‘কসাই কামাল’ উপাধি পেয়েছেন। যার চূড়ান্ত রূপ আমরা দেখতে পাই পয়লা জুলাই থেকে ৫ আগস্ট সময়ে। কোটা সংস্কার দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে গণহত্যার সূচনা করেন এই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, এ সময় যে সব গুলি নিপীড়ন নির্যাতনগুলো হয়েছে, আবু সাঈদ থেকে মুগ্ধ সব শহীদের রক্তের দাগ লেগে আছে আসাদুজ্জামান খান কামালের গায়ে। আসাদুজ্জামান খান কামাল শুধু একজন দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন হিঃস্র কসাই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম