শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৬, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

বিগত জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মারণাস্ত্র ব্যবহারসংক্রান্ত বিবিসির রিপোর্ট নিশ্চিতকরণ এবং চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার আদেশের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন মেরুকরণ লক্ষ করা যাচ্ছে। উপরোক্ত দুটি বিষয় নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও তাঁর অনুসারীদের মধ্যে এখন এক স্বস্তির ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।

এতে লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর দেশের রাজনীতিতে যে মেরুকরণ শুরু হয়েছিল, তা আরো গতি লাভ করছে বলে মনে করা হচ্ছে। হাসিনার অবর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) তাঁর বিচার, আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখা কিংবা একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারেও বিএনপির আগের অবস্থানে এখন পরিবর্তন আসছে।

মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেছেন যে শেখ হাসিনার একক আদেশেই জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ দেড় দশকের শাসনামলে বিএনপিই তাদের রোষানলে পড়েছিল সবচেয়ে বেশি। এর জন্য আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত।
আন্দোলনকারীদের ওপর মারণাস্ত্র ব্যবহারকে কেন্দ্র করে শেখ হাসিনার স্বকণ্ঠে প্রদত্ত নির্দেশ বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি নিজস্ব উদ্যোগে সেটি যাচাই করে বিশ্বময় প্রচার করেছে বিবিসি।

২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানকালে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি ঘটনা আইসিসিতে পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনার আহবান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এরই মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়েছেন সাবেক পুলিশপ্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। গত বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। সুতরাং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করার অপরাধে বিচার করা কিংবা তাঁর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের চিহ্নিত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম চালিয়ে যেতে আর কোনো বাধা থাকতে পারে না বলে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা মনে করেন।

এতে বিএনপির অভ্যন্তরে একটি মহলের মধ্যে শেখ হাসিনার বিচার কিংবা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল, তা এখন দ্রুত অপসারিত হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে এত দিন যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল, তা-ও এখন কেটে যাচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। কারণ প্রধান উপদেষ্টা চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যাবতীয় ব্যবস্থা চূড়ান্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন বলে তাঁর প্রেস সচিব শফিকুল আলম নিশ্চিত করেছেন।

সম্ভবত এরই ভিত্তিতে বর্তমান সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আমরা আর সাত-আট মাস সরকারে থাকছি।’ তিনি আরো বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা এবং আমি কিছু মৌলিক সংস্কার করতে খুবই সিরিয়াস। আমরা কোনো দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারে যাব না। যতটুকু সংস্কার শুরু হয়েছে, আমরা সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করব। সরকার মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে।’

নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ও জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান নাহিদ ইসলাম সম্প্রতি অত্যন্ত শক্ত ভাষায় বলেছিলেন যে ‘বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেব না।’ কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘মৌলিক সংস্কারগুলো নির্বাচনের আগেই হতে হবে।’

এখন বিভিন্ন ঘটনার অগ্রগতি ও বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মনে হচ্ছে, দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের অবস্থানগত দূরত্ব ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে। তবে নির্বাচনের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত বিভেদ সৃষ্টির জন্য ইস্যুর অভাব হবে না। কারণ ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক তরুণ নেতা এবং বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমরা বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করছি।’

এ ক্ষেত্রে যারা বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ কিংবা ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যেসব বিষয়ে বিরোধ রয়েছে, তাতে যারা ঐকমত্য পোষণ করবে না, তাদের সঙ্গে কোনো বিষয়েই নাগরিক পার্টির কোনো বোঝাপড়া হবে না।

এ কথা অনস্বীকার্য যে বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের খবরে অনেকে এখনই কিছুটা উদ্বেলিত হয়ে উঠেছেন। দেশজুড়ে একটা নির্বাচনের আমেজ সৃষ্টি হতে শুরু করেছে। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ দেড় দশক সময়ে দেশের বেশির ভাগ মানুষ নির্বাচনে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেনি। এখন এক ধরনের প্রশান্তি এবং স্বস্তি তাদের মনে কাজ করতে শুরু করেছে।

তবে নির্বাচন নিয়ে আমাদের সব দুশ্চিন্তার অবসান এখনো হয়নি। কয়েক মাস ধরে দেশে সংখ্যানুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্বের বা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি উঠেছে। দেশের সব গণতান্ত্রিক দল না হলেও বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠন পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করেছে। এই পদ্ধতির একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এতে কোনো নির্বাচনী এলাকায় কোনো দলের বাছাইকৃত প্রার্থী দেওয়া হয় না। ভোটাররা বিভিন্ন দলের দলীয় প্রতীকে ভোট প্রদান করে থাকেন।

এতে যে দলীয় প্রতীক দেশব্যাপী সর্বাধিক ভোট লাভ করতে সমর্থ হয়, সে দলই সরকার গঠন করে। বিজয়ী দল নির্বাচন শেষে বিভিন্ন নির্বাচনী আসনে তাদের দলীয় প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করে এবং সরকার গঠন করে থাকে। এতে এক আসনে কোনো দলেরই একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন নিয়ে লড়াই কিংবা মারামারির আশঙ্কা থাকে না। একটি সাধারণ নির্বাচনে যে কয়টি দল অংশগ্রহণ করে থাকে এবং তারা দেশব্যাপী যে পরিমাণ মোট ভোট সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়, সে সংখ্যানুপাতেই বিভিন্ন দলের মধ্যে আসন বণ্টন করা হয়ে থাকে।

এ ক্ষেত্রে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ভোট না পেলে একাধিক দল নিয়ে কোয়ালিশন সরকারও গঠিত হতে পারে। ইউরোপের কয়েকটি দেশে এই পদ্ধতি চালু থাকলেও আমাদের দেশে এটি এখনো অজানাই রয়ে গেছে। তবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এই পদ্ধতিতে তাদের যোগ্য প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠাতে পারে তুলনামূলকভাবে অনেক কম ঝক্কি-ঝামেলায়।

এ ব্যাপারে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ আরো কয়েকটি দল বেশি আগ্রহ প্রকাশ করছে। কিন্তু দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি এই পদ্ধতিতে নির্বাচনের বিরোধিতা করেছে। দলের বর্ষীয়ান নেত্রী খালেদা জিয়া বলেছেন, সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের সঙ্গে দেশের সাধারণ নাগরিকরা এখনো পরিচিত হয়ে ওঠেনি। এই পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে গেলে এখন ঘাটে ঘাটে নানা ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং প্রতিবেশী বড় রাষ্ট্রের অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব কিংবা আধিপত্য বিস্তার ঠেকানোর ব্যাপারে উদগ্রীব দেশের বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। গণ-অভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশের জনগণও সে ব্যাপারে এখন অনেক স্পর্শকাতর।

দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপির বিরুদ্ধে এসব ব্যাপারে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যরা ক্রমেই সমালোচনামুখর হয়ে উঠছে। জানতে চাচ্ছে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে উপরোল্লিখিত বিষয়গুলোতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে? বাংলাদেশের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দর ও ভূখণ্ড ব্যবহার, তথাকথিত করিডর কিংবা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কী করতে যাচ্ছে বিএনপি? বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী তরুণ প্রজন্ম তাদের জাতীয় স্বার্থ, ধর্মীয় ও আর্থ-সামাজিক স্বার্থ রক্ষায় আগের তুলনায় অনেক সচেতন। ছেলে-ভোলানো রাজনীতি করে আগের মতো আর পার পাওয়া যাবে বলে মনে হচ্ছে না। তারা বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অতীতের রেকর্ড নিয়ে দিনে দিনে অত্যন্ত সোচ্চার হয়ে উঠছে।

যে দল রাজনীতির ক্ষেত্রে যত বেশি বিদেশনির্ভর কিংবা আধিপত্যবাদের প্রভাবাধীন হতে চেষ্টা করবে, তারা আগামী দিনে ততটাই জনসমর্থন বা ভোট হারাতে থাকবে। দেশি-বিদেশি অপশক্তির দালালি কিংবা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থন নিয়ে কেউ বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারবে বলে মনে হয় না। সে কারণেই আগামী নির্বাচন কিংবা নির্বাচনগুলো হবে অত্যন্ত কঠিন ও সংকটময়। এ ধারণা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক কিংবা ভোটারের।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা