শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

বিগত ১৬ বছরে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান ও নাগরিক অধিকার সংকোচনের ভিতর দিয়ে বাংলাদেশ এক গভীর রাজনৈতিক অন্ধকারে ঢুকে পড়েছিল। হয়রানি, নিপীড়নের শঙ্কার আবহে যখন অধিকাংশ মানুষ নীরবতা বেছে নিয়েছিল, তখন দেশি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো দাঁড়িয়েছিল দৃঢ়ভাবে-যারা শাসকের রোষের মুখে সত্যের পক্ষে অবিচল থেকেছে। এ কলামটি তাঁদের সাহসিকতাকে সম্মান জানাতে লেখা।

নিরঙ্কুশ দমন-পীড়নের আবহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চিহ্নিত হওয়ার আগেই বাংলাদেশে ক্রমাগত স্পষ্ট হয়ে উঠছিল। ২০১০ সালের জুন মাসে বিএনপি-সমর্থিত ঢাকা সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর চৌধুরী আলম নিখোঁজ হয়ে যান, এটি ছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের নিখোঁজ হওয়ার প্রথম দিককার একটি উদাহরণ। তবে পুরো জাতির বিবেক নাড়া দিয়েছিল ২০১২ সালে বিএনপির প্রভাবশালী নেতা ইলিয়াস আলীর রহস্যজনক অন্তর্ধানে। এ ঘটনাটি ছিল রাষ্ট্রীয় নিষ্ঠুরতা এবং জবাবহীনতার প্রতীক-দীর্ঘ কালো অধ্যায়ের সূচনা।

২০১৩ সালের ৫ মে রাতে হাজার হাজার হেফাজতে ইসলামের কর্মী ও সমর্থক ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে জমায়েত হন। এ রক্ষণশীল ইসলামি সংগঠনটি ধর্মীয় মূল্যবোধ রক্ষার দাবিতে ১৩ দফা দাবি উপস্থাপন করে। সেই রাত পরিণত হয় বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম ভয়ংকর এক কালো অধ্যায়ে। গভীর রাতে র‌্যাব-পুলিশের সমন্বয়ে চালানো অভিযানে অসংখ্য আলেম এবং এতিমের মৃত্যু ঘটে। এ ভয়াবহ দমন-পীড়ন পরবর্তী সময়ে পরিচিত হয় ‘শাপলা চত্বর গণহত্যা’ নামে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ ঘটনায় একটি স্বাধীন তদন্তের দাবি তোলে। স্থানীয় মানবাধিকার সংস্থা অধিকার তাদের প্রতিবেদনে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা ৬১ জন বলে উল্লেখ করে, যা সরকারি সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। এর পরিণতি ছিল ভয়াবহ। অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়, অফিসে অভিযান চালানো হয়। পরে অধিকারের এনজিও নিবন্ধন বাতিল করা হয়-এটি ছিল সত্য প্রকাশের জন্য স্বৈরাচারী হাসিনার প্রতিশোধ।

এরপর আসে ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাস-বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এ নির্বাচন বর্জন করে, যার ফলে ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি। নির্বাচনের দিনজুড়ে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ এবং ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ ওঠে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলো নিরপেক্ষতার অভাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ থেকে বিরত থাকে। নির্বাচনের পরপরই মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং বাংলাদেশের স্বনামধন্য সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এ প্রক্রিয়াকে ‘ভোটারবিহীন ও গণতন্ত্রবিরোধী’ বলে আখ্যায়িত করে। এর প্রতিক্রিয়ায় শুরু হয় এক নোংরা প্রতিহিংসার রাজনীতি। সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা এবং কর্মীদের হয়রানি এবং প্রশাসনিক জটিলতার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম সীমিত করা হয়।

২০১৮ সাল। দেশের ইতিহাসে ছাত্র আন্দোলনের নতুন জোয়ার আসে। প্রথমে কোটা সংস্কার আন্দোলন, পরে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা প্রথমে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতির পরিবর্তে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের দাবি তোলেন। এরপর একটি মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামিয়ে আনে। দুটি প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল শান্তিপূর্ণভাবে, কিন্তু তা দ্রুত রূপ নেয় একটি সর্বজনীন আন্দোলনে।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন-যা পরবর্তী সময়ে ‘রাতের ভোট’ নামে কুখ্যাতি পায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে গণতন্ত্র হত্যার স্মারক হয়ে থাকে। বিরোধী দল, বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনি প্রচারণা চালাতে গিয়ে ভয়াবহ বাধার সম্মুখীন হয়। নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, মিছিল-মিটিংয়ে বাধা, এমনকি হামলা-সবই ছিল পূর্বপরিকল্পিত। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৩০ ডিসেম্বর, তবে অনেক কেন্দ্রেই ব্যালট বাক্স পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল আগের রাতেই। অভিযোগ ওঠে, ভোট গ্রহণ শুরুর আগেই ফল নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। এ প্রহসনের বিরুদ্ধে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় নিন্দা জানায়। নির্বাচনকে তারা ‘অবাধ বা সুষ্ঠু নয়’ বলে ঘোষণা করে। বিশ্ববিখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম ২০১৮ সালের আগস্টে আলজাজিরায় সাক্ষাৎকারে সরকারের সমালোচনা করার পর গ্রেপ্তার হন। তিনি জেলে থাকেন ১০০ দিনেরও বেশি এবং পরে জানান, সেখানে তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে।

২০২০ সালে কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার হন। তিনি জেলে কাটান ১০ মাস এবং মুক্তির পর জানান, তাঁকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁর সহ-আসামি, লেখক মুশতাক আহমেদ, কারাগারে বিচারাধীন অবস্থায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মারা যান। তাঁর একাধিকবার জামিন আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছিল। মুশতাকের এই মৃত্যু দেশজুড়ে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দেয়। এ ধরনের নির্যাতন ও নিপীড়ন বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় তোলে।

আমি নিজেও এ দমনমূলক আইনি-যন্ত্রের শিকার হয়েছিলাম। একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও কলাম লেখক হিসেবে আমি আমার মত প্রকাশ করেছিলাম। সে কারণেই আমাকে মিথ্যা মামলার অপবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বরখাস্ত করা হয়। গণমাধ্যমে আমাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অপমানিত করা হয়। আমার চরিত্রহননের চেষ্টা চলে। তবে এ নিপীড়নের অন্ধকারে একটি আলো ছিল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের অটল ও দ্রুত প্রতিক্রিয়া। তাদের আন্তর্জাতিক চাপ এবং প্রচারণার মাধ্যমে বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হয় এবং শেষ পর্যন্ত সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে আমি পুনর্বহাল হই।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে আখ্যা দেয় ‘ভয়ের হাতিয়ার’ হিসেবে এবং এর তাৎক্ষণিক বাতিল দাবি করে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই আইনকে ‘দমনমূলক’ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং অভিযোগ করে যে সরকার এটিকে ব্যবহার করছে সংবাদমাধ্যম ও রাজনৈতিক মতপ্রকাশ রোধ করার জন্য। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের স্বাধীনতার অবস্থানকে সবচেয়ে খারাপ বলে উল্লেখ করে। তারা এই আইনের অপপ্রয়োগকেই মূল কারণ হিসেবে তুলে ধরে।

২০১৩ থেকে ২০১৯ সময়কালে রাজনৈতিক গুম ও বেআইনি হত্যাকাণ্ড বেড়ে যায়, যার টার্গেট ছিল মূলত বিরোধী দল ও সরকারের সমালোচকরা। এসব ঘটনার শিকার পরিবার-বিশেষত মায়েরা; প্রথমে অনানুষ্ঠানিকভাবে একত্র হতে শুরু করেন। পরে তাঁরা গড়ে তোলেন একটি সংহতির প্ল্যাটফর্ম ‘মায়ের ডাক’। ২০১৪ সালের দিকেই তাঁদের মাঝে পারস্পরিক যোগাযোগ শুরু হয়। ২০১৬ সালের ১২ মার্চ প্ল্যাটফর্মটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন, প্রকাশ্য শুনানি-বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তারা তাদের প্রিয়জনদের গুমের বর্ণনা তুলে ধরে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে তাদের প্রথম বৃহৎ জনসমাবেশে ২০টির বেশি পরিবার প্রকাশ্যে তাদের নিখোঁজ স্বজনদের গল্প শোনায়।

হৃদয়বিদারক বর্ণনাগুলো আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে এ দুর্বিষহ বাস্তবতা তুলে ধরে-যা সরকার বহু দিন ধরে অস্বীকার করে আসছিল। র‌্যাবের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে অভিযোগের ভিত্তি গড়ে উঠেছে, তা নির্মিত হয়েছে বছরজুড়ে চলা নিরলস তথ্যসংগ্রহ, নির্ভীক প্রতিবেদন এবং নিখোঁজ ও নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের হৃদয়বিদারক সাক্ষ্যনির্ভর অনুসন্ধানের মাধ্যমে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ঐতিহাসিক দুটি প্রতিবেদন ছাড়াও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে বিশদ তদন্ত প্রতিবেদন-যেখানে উঠে আসে গুম, হেফাজতে নির্যাতন এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার ভয়াবহ চিত্র।

এ নৃশংসতার একটি শোকাবহ উদাহরণ হলো টেকনাফ পৌরসভার কমিশনার একরামুল হকের হত্যাকাণ্ড। ২০১৮ সালে তাঁকে ‘ক্রসফায়ার’-এ নিহত বলে দাবি করে র‌্যাব। কিন্তু পরে একটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়। যেখানে মৃত্যুর আগে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একরামের শেষ কথোপকথন ধরা পড়ে। এ রেকর্ডে স্পষ্ট হয় তিনি তখন জীবিত, নিরস্ত্র এবং ভয়াবহ আতঙ্কে ছিলেন। যা র‌্যাবের তৈরি করা ‘গোলাগুলির’ গল্পকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও পরিকল্পিত বলে প্রমাণ করে। স্থানীয় সংগঠন অধিকার এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) বহু বছর ধরে ‘ক্রসফায়ার’ এবং নির্বিচার গ্রেপ্তারের নিরপেক্ষ তালিকা সংরক্ষণ করেছে। কিন্তু এ দায়িত্বশীল কাজের জন্য তাদের ক্রমাগত হুমকি, সরকারি নজরদারি এবং আইনি হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।

২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশ এক বিস্তৃত দমন-পীড়নের সাক্ষী হয়। যার মূল লক্ষ্য ছিল রাজনৈতিক বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করা। হাজার হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে পুলিশি অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়। শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ভেঙে দেওয়া হয় জলকামান, রাবার বুলেট ও গণগ্রেপ্তারের মাধ্যমে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এ পরিস্থিতিকে বর্ণনা করে ‘বিরোধী রাজনীতির ওপর সাংগঠনিক হামলা’ হিসেবে এবং হুঁশিয়ারি দেয়-এ ধরনের আচরণ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে কার্যত অসম্ভব করে তোলে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল একই সুরে উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং বিচারব্যবস্থাকে ‘দমন-পীড়নের হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহারের কথা উল্লেখ করে। একতরফা ‘ডামি নির্বাচনের’ পর ২০২৪ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ এক সন্ধিক্ষণে পৌঁছায়। বহু বছরের দমন-পীড়ন, রাজনৈতিক অধিকার হরণ, গুম, অর্থনৈতিক বঞ্চনা এবং মতপ্রকাশের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ অবশেষে এক বিস্ফোরণ তৈরি করে। প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নামেন। গার্মেন্ট শ্রমিক, রিকশাচালক, শিক্ষক, শহরের সচেতন মানুষ সবাই যুক্ত হয় এক সম্মিলিত গণ আন্দোলনে। তাদের দাবি ছিল-জবাবদিহি, মর্যাদা ও নাগরিক অধিকার।

রাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া ছিল নিষ্ঠুর। নিরস্ত্র জনতার ওপর গুলি চালানো হয়, মোবাইল নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, অ্যাম্বুলেন্স থামিয়ে দেওয়া হয়, এমনকি হাসপাতালগুলোকে সতর্ক করা হয় যেন তারা আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা না দেয়। অনবরত গুলি চলতে থাকে, ছাদে ছাদে স্নাইপার বসানো হয়, আর গভীর রাতে শুরু হয় গণগ্রেপ্তার ও অপহরণ। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস নিশ্চিত করে, শুধু প্রথম তিন সপ্তাহেই ৩১ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন, ১২ জনকে নির্যাতন করা হয়েছে এবং ৩ জন নিখোঁজ হয়ে গেছেন। যাদের আজও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

সেখানে রাষ্ট্র তার নাগরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল, শুধু তাদের চুপ করিয়ে দেওয়ার জন্য। এ বিভীষিকাময় দমন-পীড়নের মধ্যেও সাধারণ মানুষের সাহস এক নতুন ইতিহাস রচনা করে। অনেকেই ছিল কিশোর কিংবা তরুণ। তাদের হাতে ছিল শুধু প্ল্যাকার্ড, কিন্তু হৃদয়ে ছিল সত্যের জন্য লড়ার অদম্য শক্তি। তারা ভয়কে পরিণত করেছিল প্রতিরোধে। তাদের এ অবস্থান ছিল কেবল স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা জবাবহীনতার এক অন্ধকার ব্যবস্থার বিরুদ্ধেই।

২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর (OHCHR) এক তথ্য-অনুসন্ধান প্রতিবেদন প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়, এ বিক্ষোভে কমপক্ষে ১ হাজার ৪৩৭ জন নিহত হয়েছেন। যার মধ্যে শিশুরাও ছিল। প্রতিবেদনটি এ সহিংসতাকে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের সম্ভাব্য উদাহরণ’ হিসেবে অভিহিত করে এবং একটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করে।

২০২৪ সালের জুলাই মাসে যা ঘটেছিল, তা কেবল একটি আন্দোলন নয়, তা ছিল একটি জবাব, একটি জাতীয় পুনর্জাগরণ। সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। স্বৈরশাসন কেবল নেতৃত্ব পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে যায় না-এরা পিছিয়ে যায়, গা-ঢাকা দেয় এবং আবার ফিরে আসে নতুন মুখোশ পরে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের পর বছর ধরে দুর্বল হয়ে পড়েছে, সেগুলোকে শুধু কাঠামোগতভাবে নয়-আদর্শ, ন্যায়বোধ ও বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করে নির্মাণ করতে হবে।

যে ক্ষত এ রাষ্ট্রের মানুষের শরীর ও মনে বসেছে-তা মুছে ফেলতে সময় লাগবে, সাহস লাগবে এবং লাগবে সম্মিলিত স্মরণ। তবু অনেক বছর পর এখন আমাদের সামনে একটি নতুন সম্ভাবনা। আমরা আর একা নই- আমাদের পাশে আছে সেই সাহসী সংস্থা এবং মানুষগুলো, যাঁরা জীবন দিয়ে, সম্মান হারিয়ে, বা অবিচারের শিকার হয়েও সত্য থেকে সরে আসেননি। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস, অধিকার, আইন ও সালিশ কেন্দ্র এবং অসংখ্য নামহীন মানবাধিকার প্রহরী। আপনাদের সাহস আমাদের ভবিষ্যৎ নতুন করে গড়ে তোলার সুযোগ দিয়েছে। আমরা এ সুযোগ যেন ব্যর্থ না করি।

লেখক : অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; আহ্বায়ক, সাদা দল

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
সর্বশেষ খবর
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা