শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

১৯৫৬ সালে আবদুল জব্বার পরিচালিত ‘মুখ ও মুখোশ’ সিনেমাটি দিয়ে এ দেশে সবাক চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হয়। এরপর আশি দশকের প্রথম ভাগ পর্যন্ত একের পর এক নির্মিত হতে থাকে কালজয়ী যত চলচ্চিত্র। এতে এ দেশের চলচ্চিত্র ‘সোনালি দিনের ছবি’র আখ্যা পায়। ১৯৬৫ সালে সালাউদ্দিন পরিচালিত ‘রূপবান’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেলে এ সোনালি যুগ শুধু বেগবান হয়নি, এ দেশে পাকিস্তানি উর্দু ছবির একচেটিয়া রাজত্বের অবসান ঘটে। পঞ্চাশ থেকে আশি দশকের প্রথম ভাগ, বলতে গেলে মাত্র প্রায় তিন দশকে হারিয়ে যায় ঢাকাই সিনেমার সেই সোনালি যুগ। কিন্তু কীভাবে? চলচ্চিত্রবোদ্ধা অনুপম হায়াৎ, অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, চলচ্চিত্র নির্মাতা মতিন রহমান এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সিনিয়র কর্মকর্তা মিয়া আলাউদ্দিন প্রায় অভিন্ন সুরে বলেন, চলচ্চিত্র নির্মাতাআশি দশকের গোড়ার দিকে এ দেশের চলচ্চিত্রের ভরাডুবি ঘটায় ভিসিআর-ভিসিপি। তখনকার সরকার দেশে ঘরোয়াভাবে ভিসিআর ও ভিসিপি ব্যবহারের অনুমতি দিলে ভিডিও ক্যাসেটের কল্যাণে এ দেশে বলিউডের হিন্দি ছবি দেখার ধুম পড়ে যায়। এ হিন্দি ছবি সিনেদর্শকদের বিনোদনের নতুন পথ খুলে দেয়। ফলে রেখা, হেমা মালিনী, পারভিন ববি, ডিম্পল কাপাডিয়া, জিনাত আমান, পুনম ধীলন, শ্রীদেবী প্রমুখ বলিউড নায়িকা স্বপ্নকন্যার মতো এ দেশের অগণিত কিশোর-যুবা দর্শকের মন কেড়ে নেন। একই সঙ্গে অমিতাভ বচ্চন, রাজেশ খান্না, বিনোদ খান্না, ধর্মেন্দ্র, মিঠুন, জিতেন্দ্র, সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ, ঋষি কাপুর. গোবিন্দ প্রমুখ নায়ক দর্শকের মনে আসন গেড়ে বসেন। দেশের সিনেমা হলগুলোয় এর নেতিবাচক প্রভাব মরুঝড়ের মতো হামলে পড়ে। ঘরে ঘরে ক্যাসেট প্লেয়ারে বাজতে থাকে ‘মেরে আঙ্গেনামে তুমারা কেয়া কাম হ্যায়’, ‘কোরবানি কোরবানি  কোরবানি’, ‘আপ য্যায়সা কোই মেরা’, ‘হাম তুম এক কামরে মে বন্ধ হ্যায়’ প্রভৃতি। এ সময় একদিকে দেশজুড়ে রঙিন টিভি আর ভিসিআর-ভিসিপি কেনার ধুম পড়ে যায়, অন্যদিকে ভিসিপি ও রঙিন টিভি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা দেশজুড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে। গড়ে ওঠে ভিডিও ক্লাবের রমরমা ব্যবসা। ক্রমে সিনেমা হলবিমুখ হতে থাকেন দর্শক।

চলচ্চিত্র নির্মাতা

ঢাকাই ছবির সোনালি যুগের বিলীনের শুরুটা এভাবেই হয়। এতে বড় মাপের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বিগ বাজেটের ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়তে থাকে। ফলে একদিকে নির্মাতারা যেমন হতাশ হতে থাকেন, তেমনি সিনেমা হল মালিকরাও পড়ে যান বিপাকে। মুনাফার ঘরে যোগ হতে থাকে ধারদেনার বোঝা। কিছু পরিচালক যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘দূরদেশ’-এর মতো বিগ বাজেটের ছবি নির্মাণে হাত দেন। তবে এসব ছবিতে খুব বেশি আশা পূরণ হয়নি। বলতে গেলে ভিসিআর ও হিন্দি ছবি রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয় এ দেশের সিনেমা হল ও সিনেমাকে। ভিসিআরের মাধ্যমে ঘরে বসে দর্শকরা যে যার সময়-সুযোগ বুঝে আরামে হিন্দি ও ইংরেজি ছবি দেখতে লাগলেন। তারপর শুরু হলো নকল আর পাইরেসির তাণ্ডব। একই সঙ্গে অশ্লীল ছবির মহামারি রুচিসম্মত দর্শকদের সিনেমা হল ছাড়তে বাধ্য করে। কতিপয় নির্মাতা হিন্দির পাশাপাশি তামিল তেলেগু ছবির নকলে মহাব্যস্ত হয়ে পড়ে। তারা তামিল তেলেগু ছবির ভাষা বাংলায় অনুবাদ করতে এর ডিভিডি নিয়ে এ দেশে থাকা দক্ষিণ ভারতীয় সুইপারদের দ্বারস্থ হতো। এভাবে দেশীয় চলচ্চিত্র আশি দশকের শুরু থেকে কৌলীন্য হারাতে শুরু করে। এর আগে অবশ্য সত্তর দশকেও এখানে অবাধে নকল ছবি নির্মাণ শুরু হয়; কিন্তু তখন ভিসিআর না থাকাতে এসব ছবি যে নকল এখানকার দর্শক তা জানত না। ভিসিআর আসায় দর্শকরা জেনে গেলেন ইবনে মিজানের ‘এক মুঠো ভাত’ হিন্দি ছবি ‘রুটি’র অনুকরণে তৈরি, দেওয়ান নজরুলের ‘দোস্ত দুশমন’ বলিউডের ‘শোলে’র কাট টু কাট অনুকরণ, ‘আন’ অবলম্বনে তৈরি ‘বাহাদুর’, ‘গোরা ঔর কালা’ অবলম্বনে ‘নিশান’। ‘দিওয়ার’ থেকে নির্মাণ হয়েছে বাবুল চৌধুরীর ‘সেতু’। হাতের কাছে অধিক সুনির্মিত আসল ছবি দেখার সুযোগ থাকলে হলে গিয়ে নকল ছবি দেখে কে? এমন ভাবনাও অনেক দর্শককে সিনেমা হলবিমুখ করে। এ সময় মুক্তি পাওয়া বাংলা ছবির পাইরেট কপি বাজারে এলে একের পর এক ছবি ব্যবসার দিক থেকে মার খাওয়ায় এ সময় অনেক নামিদামি প্রযোজক-পরিচালক চলচ্চিত্র থেকে হাত গুটিয়ে নেন। বন্ধ হতে থাকে একের পর এক স্বনামধন্য প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে দর্শক খরার সিনেমা হলের মালিকরাও স্থানীয় ছবির ব্যবসার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হতে থাকে। ফলশ্রুতিতে লোকসান গুনে বন্ধ হতে থাকে একের পর এক সিনেমা হল। তাই নব্বই দশকের শুরুর দিকে দেশে থাকা প্রায় ১ হাজার ৪০০ সিনেমা হলের সংখ্যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে পঞ্চাশের ঘরেরও নিচে। একসময় প্রযুক্তির উন্নয়নে ভিসিপি, ভিসিআরের জায়গা দখল করে নেয় ডিভিডি, ভিসিডি। ঢাকাই ছবির বাণিজ্যিক বৃত্ত এতে আরও সংকুচিত হয়ে পড়ে। একই সঙ্গে চলচ্চিত্র নির্মাতাবিশ্বায়নের অবারিত দ্বারে যোগ হয় ইন্টারনেটের সুবিশাল জাল। সেই জালে সবকিছুই আটকানো যায়। যে কোনো ছবি, যে কোনো ভিডিও সার্চ দিলেই হাজির। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আরেক মোহময় ফাঁদ। সেই ফাঁদে আটকে অনেকেই তো এখন দেশীয় সিনেমার কথা ভুলে গেছেন। কারণ বিশ্বের অন্য দেশ কমপক্ষে বলিউড ছবির বাজেটের ধারেকাছে আমাদের ছবি যেতে পারছে না, কারণ ঢাকাই চলচ্চিত্রের বাজার সংকীর্ণ। এখানে বড় বাজেটের ছবি নির্মাণ করলে সেই লগ্নি ফেরত আনার কোনো পথ নেই। তা ছাড়া পঞ্চাশ থেকে আশির দশক পর্যন্ত আমাদের দেশে যেসব প্রথিতযশা নির্মাতা যেমন- খান আতা, জহির রায়হান, আবদুল জব্বার, কাজী জহির, ইবনে মিজান, আলমগীর কবির, চাষী নজরুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন, আজিজুর রহমান, এহতেশাম, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখের মতো গুণী নির্মাতা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। একই সঙ্গে শিল্পী হিসেবে রহমান, নাদিম, আজিম, রাজ্জাক, বুলবুল আহমেদ, সোহেল রানা, আলমগীর, ফারুক, জাফর ইকবাল ওয়াসিম, জসিম, উজ্জল, ইলিয়াস কাঞ্চন, বাপ্পারাজ, রুবেল, সুচন্দা, শবনম, কবরী, শাবানা, ববিতা, অলিভিয়া, চম্পা, দিতি প্রমুখের শূন্য আসনও তেমনভাবে পূরণ হয়নি।

নব্বই দশকে মান্না, সোহেল চৌধুরী, দিতি, সুব্রত, অমিত হাসান, আমিন খান, নাঈম, ফেরদৌস, রিয়াজ, সালমান শাহ, শাকিল খান প্রমুখ পূর্বসূরিদের দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হন। আরও পরে মৌসুমী, পপি, শাবনাজ, শাবনূর, পূর্ণিমা  প্রমুখ এসে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। কিন্তু সিনেমা হলগুলোতে মূল সারির দর্শকদের ফেরানো কিছুতেই আর সম্ভব হয়নি। এভাবেই আশির দশকের শুরুর দিকে দেশীয় চলচ্চিত্রশিল্পের কফিনে পেরেক ঠুকে যায়। কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সোহেল রানা বলেন, আমাদের চলচ্চিত্র অনেক আগেই আইসিইউতে চলে গেছে। এখন শুধু কোরামিন দিয়েই বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে মাত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
শিরোনামহীনের ‘কতদূর’
শিরোনামহীনের ‘কতদূর’
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার
চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
সর্বশেষ খবর
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার
চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি
মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ
‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!
বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?
মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা