শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

জীবন থেকে প্রতিদিন আমরা কিছু না কিছু শিখছি। জীবনের ভিতরটাতে কিন্তু এত সহজে প্রবেশ করা যায় না। খুব দুর্বোধ্য। চোখে দেখা যায় না, অনুভূতি দিয়ে বুঝতে হয়। অতিমানবীয় চশমা দিয়ে দেখতে হয়। আসলে স্রষ্টা মানুষকে এক অভূতপূর্ব বৈচিত্র্যের সমন্বয়ে তৈরি করেছেন। প্রতিটা মানুষ রঙে, বৈশিষ্ট্যে, আকারে-প্রকারে, ভাবে-অনুভবে একেবারেই আলাদা। এই বৈচিত্র্যই হচ্ছে পৃথিবীর সৌন্দর্য। পৃথিবীর সব মানুষের ভাষা, ধর্ম, পোশাক, কালচার যদি হুবুহু এক হতো তাহলে কিন্তু পৃথিবীটা নিরানন্দ ও একঘেয়েমিতে ভরে যেত। পৃথিবীর সব বাগানে যদি একই ফুল ফুটত, সব শিল্পী যদি গাইত একই মেজাজ বা একই ধরনের গান, সব আঁকিয়ে যদি আঁকত একই ছবি তাহলে কিন্তু গড়ে উঠত না কালজয়ী সব শিল্পকর্ম।

আবার প্রতিটা মানুষের জীবনে রয়েছে কতগুলো অধ্যায় বা পর্ব। সময় যত এগোতে থাকে একেকটা অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে এবং নতুন অধ্যায় শুরু হয়। এ সমাপ্তি আর সূচনার সঙ্গে সঙ্গে জীবনে অনেক নতুন নতুন মানুষের আগমন ঘটে। বলা বাহুল্য এসব মানুষের বেশির ভাগই টেম্পোরারি। আজ যখন পেছন ফিরে তাকিয়ে জীবনের ভুলভ্রান্তিগুলো নিয়ে কাটাছেঁড়া করি বা স্মৃতির পাতাগুলো উল্টে দেখি তখন খুব অবাক লাগে। একসময় যাদের সান্নিধ্য চিরদিনের মনে হয়েছিল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেসব স্মৃতি ধূসর হয়ে গেছে। তবে টেম্পোরারি মানুষের ভিড়ে এমন কিছু মানুষ জীবনে চলে আসে যারা আজীবন থেকে যায়। যাদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো কখনো মলিন হয় না। তারা যেন একসময় মনের অজান্তেই পরিবারের অংশ হয়ে যায়। আসলে মানুষের জীবন খুব বিচিত্র। আর এই বিচিত্র জীবনে কত-শত বিচিত্র ঘটনাই না ঘটে। মানুষের জীবনই শুধু বৈচিত্র্যময় নয় প্রাণীদের জীবনও বৈচিত্র্যময়। মৌমাছি ফুল থেকে বিন্দু বিন্দু মধু আহরণ করে মৌচাক গড়ে তোলে। রাজা-রানী-প্রজা নিয়ে সাম্রাজ্য তৈরি করে। কিন্তু ফুল জীবন থেকে যা হারায় তা কী আর ফিরে পায়? সে হারানোর কষ্টটা ফুল যতটা বোঝে মৌমাছি কী তা বোঝে? আবার মৌমাছির বিন্দু বিন্দু ঘামে গড়া মৌচাকটা ভেঙে মানুষ মধু বের করে আনে। হাতে আগুন নেয়, একটা অসহিষ্ণু মন নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘর ভাঙার আনন্দে। মৌমাছির বোবা কষ্টটা কী মানুষ কখনো বুঝতে পারে? কেউ হয়তো বলবে এটা ফুলের কষ্ট নয়, ফুলের ত্যাগ। মৌমাছিরও মৌচাক হারানোর কষ্ট নয়, মৌমাছির ত্যাগ। আসলে মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে অনেক সময় প্রকৃতিগতভাবে সম্পর্কের একটা ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, যা কেউ বুঝে উঠতে পারে না। অনেকটা অঙ্কের মতো, যা দিয়ে জীবনের সমীকরণ মেলানো যায় না।

এবার আসি পিপীলিকা সমাচারে। পিঁপড়ে একটি ক্ষুদ্র প্রাণী হলেও এদের বুদ্ধিবৃত্তি সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিছু শুনে থাকবেন। বুদ্ধিমান মানুষের পরেই পিঁপড়েকে বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরাও মানুষের মতো সামাজিক জীব। এদের রাষ্ট্র, দল, সামাজিকতা, খেতখামার, বাজারঘাট সবই মানুষের মতো রয়েছে। এমনকি মৃত পিঁপড়ের মানুষদের মতোই দাফন হয়। এদের সমাজকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। রানীর দল, শ্রমিক দল এবং পুরুষ দল। এই ক্ষুদ্র প্রাণীর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। পিঁপড়ে বহুবিদ গুণে গুণান্বিত। এদের দলবদ্ধতা, শৃঙ্খলাবোধ, ধৈর্য, সহনশীলতা, পরোপকারিতা, দূরদর্শিতা খুবই লক্ষণীয়, যা মানুষকেও হার মানায়। এরা এতটাই পরিশ্রমী যে নিজ দেহের ওজনের তুলনায় ২০ গুণ ভারী ওজন বহন করতে পারে। মানুষ আর পিপীলিকার মধ্যে একটি নিগূঢ় পার্থক্য হলো ওরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে। আর মানুষেরা বড়ই স্বার্থপর। নিজের স্বার্থ ছাড়া কিছুই বোঝে না।

আজকাল মানুষ কেন জানি বেশি রকম আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। স্বার্থপরতা তাকে পেয়ে বসেছে। বিনা প্রয়োজনে সে কিছুই করে না। সবকিছু করার পেছনে তার স্বার্থ থাকে। এমনকি উপকার করার পেছনেও গোপন স্বার্থ লুকিয়ে থাকে। কিছু মানুষ আছে যারা তাদের প্রয়োজনে খুব কাছের মানুষ হয়ে যায়, আবার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না। আবার কিছু মানুষ আছে যারা প্রচণ্ড রকম কৌশলী। ছলে বলে কৌশলে নিজের স্বার্থটুকু আদায় করে নিতে সিদ্ধহস্ত। এদের বোঝা বড়ই মুশকিল। এরা সব সময় আত্মপ্রশংসায় মগ্ন থাকে। অর্থাৎ আমি ভালো, আমি জ্ঞানী, আমি কর্মঠ, আমি সততার মূর্ত প্রতীক। এরা হচ্ছে আমিত্ববাদী মানুষ। দিনমান নিজের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করতে ব্যস্ত। এরা কোনোভাবেই অন্যের প্রশংসা সহ্য করতে পারে না। এদের একটাই কাজ, তাহলো অন্যের পেছনে লেগে থাকা, দোষ ধরা ও সমালোচনা করা।

প্রাণীরা কিন্তু মানুষের মতো অতটা স্বার্থপর হয় না। মানুষের মধ্যেই স্বার্থপরতা তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যায়। অন্যদিকে সাধারণভাবে প্রাণীরা তাদের প্রজাতি বা দলের স্বার্থে কাজ করে। আবার এই প্রাণীদের মধ্যেও যে সংবেদনশীল শক্তি রয়েছে, তা কিন্তু কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। মানুষের মতো তাদের প্রকাশভঙ্গি না থাকলেও আঘাত পেলে সেই কষ্টটা তারাও অনুভব করে। এ ছাড়া মানুষের জীবন-জীবিকা এবং ভালো থাকার পেছনে প্রাণীদের রয়েছে অনেক অবদান। পরিবেশ সুরক্ষায় রাখছে বিশাল ভূমিকা। অর্থাৎ পৃথিবী রক্ষায় প্রাণিকুলের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর এজন্যই প্রাণিবান্ধব সমাজ গড়ে তোলা দরকার।  সাধারণত মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব হয়। আবার কখনো কখনো মানুষের সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর সখ্য তৈরি হয়। তবে প্রকৃতিতেও নানা রকম বন্ধনের কথা শোনা যায়। প্রাণিকুলের নিজেদের মধ্যেও সুসম্পর্ক হয়। এটি কেবল মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। অনেক প্রাণী একে অপরের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী এবং পারস্পরিক সুসম্পর্ক তৈরি করে, যা বন্ধুত্বের সংজ্ঞার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, যেমনটি মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়। এই সম্পর্কগুলো সাধারণত জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে গড়ে ওঠে। আবার কিছু ক্ষেত্রে এটি কেবল পারস্পরিক সহানুভূতি এবং সঙ্গ উপভোগ করার জন্য হয়ে থাকে। প্রাণিজগতের বহু প্রজাতি নিজেদের প্রয়োজনে গড়ে তোলে সখ্য। অর্থাৎ বন্ধুত্ব ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মধ্যেও হয়। খাবার সংগ্রহ, দীর্ঘ জীবনাচার ও নির্ভরতায় তাদের মধ্যে তৈরি হয় বন্ধুত্ব। বিভিন্ন গবেষণায় তার প্রমাণও মিলেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের বন্ধুত্ব মানুষকেও হার মানায়। প্রাণিজগতে এমনি একটি বন্ধুত্বের গল্প আজ তুলে ধরছি।

একদিন এক পিঁপড়ের খুব পানির পিপাসা পেল। সে নদীর পাড়ে এলো পানি খেতে। তখন নদীতে ছিল প্রচণ্ড ঢেউ। যেই পানি খেতে গেছে ওমনি পিঁপড়ে পানিতে ভেসে গেল। ওই সময় গাছের ডালে বসা ছিল একটা ঘুঘু পাখি। সে সব দেখতে পেল। ভাবল, পিঁপড়েটাকে বাঁচাই। যেমন ভাবা তেমনি কাজ। সে একটা পাতা মুখে নিয়ে পিঁপড়েটার সামনে ফেলে দিল। পিঁপড়ে পাতাটা দেখতে পেল। সে সাঁতরে পাতার ওপরে উঠল। ঘুঘু পাতাটা ঠোঁটে তুলে নিয়ে ডাঙায় এনে রাখল। পিঁপড়েটা প্রাণে বেঁচে গেল। এ কৃতজ্ঞতা থেকেই ঘুঘু তার বন্ধু হয়ে গেল।

অনেক দিন পরের কথা। এক শিকারি এলো নদীর পাড়ে। তার হাতে ছিল তির-ধনুক। গাছের ডালে বসে ছিল ঘুঘুটি। শিকারি তার দিকে তির তাক করল। পিঁপড়েটি কাছেই ছিল। সে বুঝতে পারল ঘুঘুর খুব বিপদ। শিকারি তির ছুড়তে যাচ্ছিল। অমনি পিঁপড়ে দিল তার পায়ে কামড়। শিকারির হাত গেল কেঁপে। তির চলে গেল আরেক দিকে। ঘুঘু ফুরুত করে উড়ে গেল। প্রাণে বেঁচে গেল সে। জয় হলো মানবতার।

পশুর মধ্যে যদি মানবিক গুণাবলি প্রবেশ করে, তাহলেও সে পশুই থেকে যায়। কিন্তু পাশবিক চরিত্রগুলো যদি মানুষের মধ্যে ঢুকে যায়। তাহলে সে পশু বা তার চেয়ে অধম হয়ে যায়। পশু কখনোই তার নিজস্ব জ্ঞাতিগোষ্ঠীকে আক্রমণ করে না। কিন্তু পশুরূপী মানুষ নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে। তাই তো বলা হয়, মানবতা ও নৈতিকতাহীন মানুষ চেহারায় মানুষ হলেও প্রকৃত মানুষ নয়। অর্থাৎ মানবতাহীন মানুষ পশুসমতুল্য।

বর্তমান সমাজে দিনদিন নৈতিক অবক্ষয় ও মূল্যবোধের অভাব এক গভীর সংকটের সৃষ্টি করছে। প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন মাধ্যম ও অভিজ্ঞতার আলোকে এর প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাচ্ছি। পিতা-মাতা, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদসহ সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের মধ্যে এই অবক্ষয় লক্ষ করা যাচ্ছে। ফলে নতুন প্রজন্মের সামনে এক ভয়ানক নৈতিক সংকট দেখা দিচ্ছে, যা সবার জন্যই উদ্বেগের কারণ। যেমন পরিবার হলো একটি শিশুর প্রথম শিক্ষালয়। কিন্তু যখন একটি শিশু দেখে তার পিতা-মাতা আর্থিক অনিয়ম বা অনৈতিক কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত হচ্ছে তখন তার মনে একধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। কারণ পিতা-মাতার কর্মকাণ্ডই তাদের মূল আদর্শ। যদি সেই আদর্শে ভেজাল থাকে, তবে সন্তানও সেই ভুল পথে পা বাড়াবে। একজন অসৎ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি অন্যের মঙ্গলের চেয়ে নিজের স্বার্থ এবং আকাঙ্খাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। দুর্নীতির মাধ্যমে হয়তো সে বিশাল সম্পদ অর্জন করতেই পারে, কিন্তু এটি প্রতারণা, কারসাজি এবং শোষণের ভিত্তির ওপর নির্মিত।

প্রাণিজগতের মধ্যে মানুষই একমাত্র প্রাণী যাদের রাষ্ট্র, নেতা, ক্ষমতা, ধর্ম, জ্ঞানবিজ্ঞান, প্রযুক্তি সবকিছু আছে। এসব কিছুর যোগফল নিয়ে মানবকুল পৃথিবীটাকে শাসন করছে এবং নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে ঘোষণা করছে। কিন্ত আমরা কী সেই অবস্থান ধরে রাখতে পারছি? আমাদের নৈতিকতাবোধের এতটা অধঃপতন কেন হচ্ছে? কেনই-বা মূল্যবোধের এই অবক্ষয়? আমার কিন্তু আদিম যুগের আদিম সমাজে ফিরে গিয়ে দেখতে ইচ্ছে করে, নিজেদের জীবিকা নির্বাহের জন্য তাদের যে আদিমতা সেটি বর্তমান আদিমতার চেয়ে কম না বেশি ছিল। আরও জানতে ইচ্ছে করে, জীবসত্তা থেকে মানবসত্তায় আমাদের উত্তরণ কবে ঘটবে?

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
মাদকের ট্রানজিট রুট
মাদকের ট্রানজিট রুট
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন
নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
নির্বাচনের রোডম্যাপ
নির্বাচনের রোডম্যাপ
সর্বশেষ খবর
জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু
জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত
ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজন
বগুড়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু নিখোঁজ
বীরগঞ্জে নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু নিখোঁজ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্যকে যিনি সহজে বোকা বানাতে পারেন, তিনিই বড় নেতা: ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
অন্যকে যিনি সহজে বোকা বানাতে পারেন, তিনিই বড় নেতা: ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা জজ রফিকুল, মহানগর দায়রা জজ সাব্বির
ঢাকার নতুন জেলা জজ রফিকুল, মহানগর দায়রা জজ সাব্বির

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা
মুন্সিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি সংঘর্ষে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মান্না
চবি সংঘর্ষে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মান্না

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দিনাজপুর সরকারি কলেজে ফরম ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
দিনাজপুর সরকারি কলেজে ফরম ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নেত্রকোনায় র‌্যালি
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নেত্রকোনায় র‌্যালি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার তালিকায় কারচুপি নিয়ে ফের বিজেপিকে আক্রমণ করলেন রাহুল গান্ধী
ভোটার তালিকায় কারচুপি নিয়ে ফের বিজেপিকে আক্রমণ করলেন রাহুল গান্ধী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের নির্বাচনে সমর্থন দিল ভারত
মিয়ানমারের নির্বাচনে সমর্থন দিল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের সমঝোতা হয়ে গেছে?
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের সমঝোতা হয়ে গেছে?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারবে না: দুলু
যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারবে না: দুলু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই বিসিবির নির্বাচন: নাজমুল আবেদীন ফাহিম
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই বিসিবির নির্বাচন: নাজমুল আবেদীন ফাহিম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহ ট্রেন চলাচল শুরু
আড়াই ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহ ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের বাবা ব্যবসায়ী মকবুলের ইন্তেকাল
হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের বাবা ব্যবসায়ী মকবুলের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসকে ১০৩ রানে গুটিয়ে দিল বাংলাদেশ
নেদারল্যান্ডসকে ১০৩ রানে গুটিয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে ত্রাণ সহায়তা দিতে টিম প্রস্তুত: ইউনিসেফ
আফগানিস্তানে ত্রাণ সহায়তা দিতে টিম প্রস্তুত: ইউনিসেফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের ইশতেহার ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের ইশতেহার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি
বিপিএলের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ট্রাক চাপায় মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধা নিহত
রংপুরে ট্রাক চাপায় মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগভীর ভূমিকম্প কেন বেশি প্রাণঘাতী?
অগভীর ভূমিকম্প কেন বেশি প্রাণঘাতী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় আম্পায়ারদের দক্ষতা বাড়াতে টোফেলকে নিয়োগ দিলো বিসিবি
দেশীয় আম্পায়ারদের দক্ষতা বাড়াতে টোফেলকে নিয়োগ দিলো বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচন ভন্ডুলের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
ডাকসু নির্বাচন ভন্ডুলের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে আগস্টে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টি, প্রকৃতিতে রুক্ষভাব
রংপুরে আগস্টে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টি, প্রকৃতিতে রুক্ষভাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বচান চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বচান চায় যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা