শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৮, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি সপ্তাহেই পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এরই মধ্যে একীভূতকরণের সব প্রক্রিয়া প্রায় শেষ হয়েছে। এখন শুধু ব্যাংকগুলোর শেষবারের মতো ব্যাখ্যা শোনার পরই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। আগামী রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পাঁচটি ব্যাংকের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখানে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি, তারল্য সংকট, খেলাপি ঋণ, সিআরআর ও প্রভিশন শর্টফলের সর্বশেষ তথ্য নিয়ে শুনানিতে অংশ নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি কেন তাদের একীভূত করা হবে না, সে ব্যাখ্যাও দিতে বলা হয়েছে।

তবে একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় থাকা ব্যাংকগুলোর মধ্যে এক্সিম ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক শুরু থেকেই নিজেদের বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছে। এ বিষয়ে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ ৯ জন শেয়ারহোল্ডার গভর্নর ও অর্থ বিভাগের সচিব বরাবর চিঠি দিয়েছেন।

এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, মুখের কথায় বা অযৌক্তিক আবদারে মার্জার ঠেকানো যাবে না। ক্যামেলস রেটিং, খেলাপি আদায়, এডিআর, ধার পরিশোধসহ বিভিন্ন আর্থিক সূচকে দৃশ্যমান উন্নতি ঘটাতে না পারলে ব্যাংকগুলোকে বাধ্যতামূলকভাবে একীভূত করা হবে। ধার করে টিকে থাকা এবং আগের ধারও পরিশোধে ব্যর্থ ব্যাংকগুলোকে আর কোনো তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে না। কিন্তু গত এক বছরে এই পাঁচটি ব্যাংকের কেউই এসব সূচকে সন্তোষজনক উন্নতি করতে পারেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করতে প্রাথমিকভাবে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকা মূলধন বিনিয়োগ হিসেবে সরকারের কাছে চাওয়া হয়েছে। আর বাকি ১০ হাজার কোটি টাকা আমানত বীমা ট্রাস্ট তহবিল থেকে ঋণ হিসেবে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধনের প্রক্রিয়াও চলছে।

সরকারি অনুমোদন পেলে নতুন ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স ইস্যু হবে এবং আরজেএসসি থেকে নিবন্ধন নেওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে এটি সরকারি ব্যাংক হিসেবে পরিচালিত হবে। পরিচালনা পর্ষদে ইসলামী ব্যাংকিং, আর্থিক খাত, আইটি ও আইন বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এরপর পর্ষদের মাধ্যমে একজন অভিজ্ঞ এমডি নিয়োগ দেওয়া হবে।

এদিকে একীভূতকরণের ফলে একই এলাকায় একাধিক শাখা থাকায় কর্মী ছাঁটাইয়ের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, গণহারে কর্মী ছাঁটাই না করে গ্রামীণ এলাকায় নতুন শাখা খোলা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পাঁচটি ব্যাংকের আমানত ধারাবাহিকভাবে কমে মে মাসে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৩৬ হাজার ৫৪৬ কোটি টাকায়। অন্যদিকে ঋণস্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৯৫ হাজার ৪১৩ কোটি টাকা। ফলে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে প্রায় এক লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৭৭ শতাংশ।

ব্যাংকভিত্তিক খেলাপির চিত্র ভয়াবহ। ইউনিয়ন ব্যাংকে ৯৮ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে ৯৬ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকে ৯৫ শতাংশ, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকে ৬২ শতাংশ এবং এক্সিম ব্যাংকে ৪৮ শতাংশ ঋণ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। এসব ব্যাংক এরই মধ্যে আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিশেষ ধারও নিয়েছে।

সব শেষে সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, এই সপ্তাহের শুনানি শেষে ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠনের ঘোষণা আসতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র বলেন, বেসরকারি খাতের পাঁচটি ইসলামী ব্যাংককে শিগগিরই একীভূত করা হবে। একত্র হলেও এসব ব্যাংকের কর্মীরা চাকরি হারাবেন না। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোতে আস্থা ফেরাতে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলোকে একত্রকরণ নিয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। খুব শিগগিরই আসতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ মোস্তফা কে মুজেরী বলেন, ব্যাংক ও আর্থিক খাতে এখন পর্যন্ত যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তাতে সংকট সামাল দেওয়া গেছে। কিন্তু সমস্যার সমাধান পুরোপুরি হয়নি। ব্যাংকগুলোর পর্ষদ ভেঙে দিয়ে লুটপাট বন্ধ করা গেছে। অনিয়মের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা বের করে নেওয়ার পথ বন্ধ করা হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের পতনও থেমেছে।

ব্যাংক খাতে এখন দ্রুততম সময়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করতে হবে। গ্রাহকের আস্থা বাড়াতে হবে। কারণ গ্রাহকের আস্থাই ব্যাংক খাতের বড় সম্পদ। কিছু কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবা যায়। যেসব ব্যাংকে সমস্যা আছে, যেগুলোর ঘুরে দাঁড়ানো বা গ্রাহকের চাহিদা মেটানোর ক্ষমতা নেই, সেগুলোর ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সিদ্ধান্ত হতে পারে অবস্থা বুঝে একীভূতকরণ (মার্জার) অথবা লিকুইডিশন (বন্ধ করে দেওয়া)। কারণ এসব ব্যাংক যত দিন থাকবে, যত দিন গ্রাহকের অর্থ দিতে পারবে না, তত দিন আস্থাহীনতা বাড়বে। ধীরে ধীরে ভালো ব্যাংকগুলোতেও এর প্রভাব পড়বে। কাজেই এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে এসব ব্যাংক এই অবস্থায় থাকবে নাকি বন্ধ করে দেওয়া হবে।

এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম স্বপন বলেন, ‘দেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৫ শতাংশই লেনদেন হয় এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে। তাই দুই বছর সময় দিলে ব্যাংকটি শতভাগ ঘুরে দাঁড়াবে বলে আমরা আশাবাদী।’

শরিয়াহভিত্তিক পাঁচটি ব্যাংক একীভূতকরণের আনুষ্ঠানিকতায় গতকাল (রবিবার ৩১ আগস্ট) এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বৈঠকের কথা ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের। তবে অসুস্থ থাকায় গভর্নর বৈঠকে উপস্থিত হতে পারেননি। ফলে সকাল থেকে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় অপেক্ষা করার পর চলে যান এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা।

বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম স্বপন বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সময় দিলে আগামীকাল কিংবা পরশু আবার বৈঠক হবে।’ 

তিনি বলেন, ‘বর্তমানে ব্যাংক ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। বিশাল গ্রাহকভিত্তি থাকার কারণে সামনে আরো ইতিবাচক অগ্রগতি হবে।’

এদিকে সভার সূচি অনুযায়ী, আজ সোমবার গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের। 

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন
টেকসই অর্থনীতি গড়তে হলে ক্ষমতার পুনর্বণ্টন জরুরি
টেকসই অর্থনীতি গড়তে হলে ক্ষমতার পুনর্বণ্টন জরুরি
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড
রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের
রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
পুঁজিবাজার: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার
সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ি ধাক্কা, একজন গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় জাতীয় কবির প্রয়াণ দিবসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
কোটালীপাড়ায় জাতীয় কবির প্রয়াণ দিবসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অটোরিকশার ধাক্কায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে অটোরিকশার ধাক্কায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনায় খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পাবনায় খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে
সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়েট দিবস আজ, নানা কর্মসূচি গ্রহণ
কুয়েট দিবস আজ, নানা কর্মসূচি গ্রহণ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিদের স্তব্ধ করে লিগস কাপ জিতল সিয়াটল
মেসিদের স্তব্ধ করে লিগস কাপ জিতল সিয়াটল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টে গণপিটুনিতে ২৩ জনের মৃত্যু
আগস্টে গণপিটুনিতে ২৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় একদিনে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড মোস্তাফিজের
দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড মোস্তাফিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে শাবিতে মশাল মিছিল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে শাবিতে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার
চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে দরকার সাহসী সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, ২০ জনের বেশি নিহত
আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, ২০ জনের বেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা
হাসনাত আবদুল্লাহর জন্য উপহার পাঠালেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি
রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছাদ থেকে দুই শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল 'স্থানীয়রা', উত্তপ্ত চবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’
‘জাতীয় পার্টির ভেতর দিয়ে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর পরিকল্পনা চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান
উন্নত প্রযুক্তির স্যাটেলাইট উন্মোচন করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি
ছেলের সঙ্গে মারামারি গড়াল ডিএনএ পরীক্ষায়, জানলেন সন্তানদের বাবা নন তিনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের জন্মদিনের উপহার নিয়ে ঝগড়া, স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যা করল স্বামী
ছেলের জন্মদিনের উপহার নিয়ে ঝগড়া, স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যা করল স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি
চবি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা
পূর্বাচলে হচ্ছে চার নতুন থানা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫
মাকে অমানবিক নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, ছেলে-বউসহ আটক ৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!
হাক্কোদার পাহাড়ে আজও ‘শোনা যায়’ ১৯৯ সেনার মৃত্যুর আর্তনাদ!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধে ৯০০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজা যুদ্ধে ৯০০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের সময় পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল
ইংল্যান্ডে গাড়ির কাঁচ মুছে টাকা দাবি, ‘ভারতীয়’ শিক্ষার্থীর ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান
প্রিয়জন হারালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান
সালমানের ব্যাটে ৬ বলে ৬ ছক্কা, ১২ বলে ১১: শেষ ২ ওভারে উঠল ৭১ রান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে পৌঁছেছেন পুতিন
চীনে পৌঁছেছেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকার ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য
ডাকসু নির্বাচন: ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট, শুনানির দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি
নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৯ বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল এশিয়া
৯৯ বছরের তাপমাত্রার রেকর্ড ভাঙল এশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুফতা
ইয়েমেনের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুফতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন র‌্যাব ও এসবি প্রধান
চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন র‌্যাব ও এসবি প্রধান

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে
ডাকসু নিয়ে উত্তাপ ক্যাম্পাসে

প্রথম পৃষ্ঠা