শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

♦ ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্প বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অস্থিরতা ♦ শিল্পোদ্যোক্তাদের সপরিবার ব্যাংক হিসাব জব্দ, শিল্প খাতে তৈরি চরম অনিশ্চয়তা ♦ সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

অন্তর্বর্তী সরকারের নয় মাস। গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় ছাড়া দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে তেমন কোনো অর্জন নেই বললেই চলে।

ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে (এক মাসে ২৭৫ কোটি ডলার)। একই সময়ে দেশে রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। আবার গত ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম নয় মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপির মাত্র ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি বাস্তবায়ন হয়েছে। যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে আসতে পারে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপও বেড়েছে। ব্যাংক খাতের অস্থিরতাও কাটেনি। দেশের অর্থনীতিতে এত সমস্যার মধ্যেও দু-একটি অর্জন নিয়েই আত্মতুষ্টিতে ভোগা শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটে গত বছরের ৫ আগস্ট। এরপরই দেশ পুনর্গঠনের ঘোষণা দিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পরই দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কার আনার কাজ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে আর্থিক খাত সংস্কারের কাজে হাত দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অর্থ পাচার, দুর্নীতি, অনিয়মের বেড়াজাল ভেঙে অব্যাহত পতন ঠেকিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে একটা স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হয় সরকার। তবে সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগী হওয়াকে অতীতের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের খাত কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। গত নয় মাসে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং আস্থা অর্জনে তেমন কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেনি সরকার। বরং অনেক বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীকে অহেতুক সপরিবারে ব্যাংক হিসাব জব্দ করে শিল্প খাতের অস্থিরতা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো ব্যবসায়ীকে অকারণে হয়রানি করা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। এতে করে শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্যের অস্থিরতা আরও বেড়ে যায়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ব্যবসায়ীদের ভিতরে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে বলেও মনে করেন তিনি।

জানা গেছে, এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি মূল্যস্ফীতি। অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৬ মাসে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে মূল্যস্ফীতির চাপ। কিন্তু সেটা এখনো দুই অঙ্কের কাছাকাছিই রয়েছে। যেখানে বাজেটের লক্ষ্য রয়েছে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির সাড়ে ৬ শতাংশ। এদিকে বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি বছর শেষে কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও। এমনকি সেটা সাড়ে ৩ শতাংশের কম অর্জিত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। একই সঙ্গে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে। অথচ শুধু রিজার্ভ বাড়াতে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে অন্তর্বর্তী সরকার। যা অতীতের সরকারের নীতিরই পুনরাবৃত্তি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

গত নয় মাসেও আর্থিক খাতে সুশাসন ও সমতা প্রতিষ্ঠার পথনকশা নিতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এখনো দেশের আর্থিক খাতের সংস্কার শেষ হয়নি। ভঙ্গুর ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার প্রক্রিয়াও চূড়ান্ত হয়নি। ফলে ব্যাংক খাতে বিরাজ করছে এক চরম অস্থিরতা। শেয়ারবাজার থেকে তো গত এক মাসে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার মূলধন কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনেও (বিএসইসি) অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি ব্যবস্থাও পুনর্গঠন শেষ হয়নি। এর মধ্যেই সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা শুরু করেছে। অথচ বাজেট বাস্তবায়নেরে গতি ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এনবিআরের রাজস্ব ঘাটতিও ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ফলে আসছে বছরের বাজেটের আকার চলতি বাজেটের কম নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সরকার। যা ইতিহাসে ব্যতিক্রম।

অবশ্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের ওপর ভর করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ বৃদ্ধির এ গতিধারা দেখে আইএমএফের সঙ্গে চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রকল্পের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ পেতে অনীহা দেখাতে শুরু করেছে সরকার। আগের সরকারের মতোই বলতে শুরু করেছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের ওপর নির্ভরশীল নয় বাংলাদেশ। অথচ স্বাধীনতার পর থেকে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-ই বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী।

সামষ্টিক অর্থনীতিতে কমেছে চাহিদা। ভোগের মাত্রা কমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। কৃষির পর বাংলাদেশের অর্থনীতির দ্বিতীয় বৃহৎ চালিকাশক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে সেই ব্যবসা-বাণিজ্যে আস্থা ফিরছে না কোনোভাবেই। শিল্প-বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে চলছে অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা। গত আট মাসে কয়েক হাজার কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছে অসংখ্য মানুষ। নতুন কর্মসংস্থান তো সৃষ্টি হচ্ছেই না বরং প্রতিদিন অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম বড় উৎস তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতও সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া একদিকে সরকার বলছে আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ঋণ প্রয়োজন নেই, অন্যদিকে আবার ঋণ এবং সহায়তা পেতে দেনদরবার চালিয়ে যাচ্ছে। ক্রেডিট রেটিংকারী বিভিন্ন সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের মতে ভঙ্গুরতা কমেনি দেশের অর্থনীতির। ফলে আগামী বছরও সংকুচিত হবে দেশের অর্থনীতি। অন্যদিকে চীন-আমেরিকার বাণিজ্য যুদ্ধের সঙ্গে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিপথ বদলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। ফলে বেড়ে যেতে পারে বাণিজ্যঘাটতি। যদিও চীন, আমেরিকা ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যঘাটতি কমিয়ে আনতে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু সবগুলোই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগের সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর ফেলেছিল এটা ঠিক। সে সময় অর্থনীতিতে অনেক কিছুই ছিল ফুলানো-ফাপানো। আবার এখনকার পরিস্থিতি বুঝতে হলে সূচকগুলোর প্রকৃত অবস্থা জানতে হবে। রিজার্ভ, রপ্তানি, রেমিট্যান্স বেশ ভালো। তবে রাজস্ব আদায়, বাজেট বাস্তবায়ন, মূল্যস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন- এগুলো নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এ সরকারই যদি আগের সরকারের মতো অল্পতেই আত্মতুষ্টিতে ভোগে তাহলে সেটা দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে