শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

♦ ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্প বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অস্থিরতা ♦ শিল্পোদ্যোক্তাদের সপরিবার ব্যাংক হিসাব জব্দ, শিল্প খাতে তৈরি চরম অনিশ্চয়তা ♦ সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

অন্তর্বর্তী সরকারের নয় মাস। গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় ছাড়া দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে তেমন কোনো অর্জন নেই বললেই চলে।

ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে (এক মাসে ২৭৫ কোটি ডলার)। একই সময়ে দেশে রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। আবার গত ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম নয় মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপির মাত্র ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি বাস্তবায়ন হয়েছে। যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে আসতে পারে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপও বেড়েছে। ব্যাংক খাতের অস্থিরতাও কাটেনি। দেশের অর্থনীতিতে এত সমস্যার মধ্যেও দু-একটি অর্জন নিয়েই আত্মতুষ্টিতে ভোগা শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটে গত বছরের ৫ আগস্ট। এরপরই দেশ পুনর্গঠনের ঘোষণা দিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পরই দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কার আনার কাজ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে আর্থিক খাত সংস্কারের কাজে হাত দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অর্থ পাচার, দুর্নীতি, অনিয়মের বেড়াজাল ভেঙে অব্যাহত পতন ঠেকিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে একটা স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হয় সরকার। তবে সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগী হওয়াকে অতীতের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের খাত কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। গত নয় মাসে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং আস্থা অর্জনে তেমন কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেনি সরকার। বরং অনেক বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীকে অহেতুক সপরিবারে ব্যাংক হিসাব জব্দ করে শিল্প খাতের অস্থিরতা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো ব্যবসায়ীকে অকারণে হয়রানি করা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। এতে করে শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্যের অস্থিরতা আরও বেড়ে যায়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ব্যবসায়ীদের ভিতরে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে বলেও মনে করেন তিনি।

জানা গেছে, এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি মূল্যস্ফীতি। অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৬ মাসে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে মূল্যস্ফীতির চাপ। কিন্তু সেটা এখনো দুই অঙ্কের কাছাকাছিই রয়েছে। যেখানে বাজেটের লক্ষ্য রয়েছে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির সাড়ে ৬ শতাংশ। এদিকে বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি বছর শেষে কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও। এমনকি সেটা সাড়ে ৩ শতাংশের কম অর্জিত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। একই সঙ্গে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে। অথচ শুধু রিজার্ভ বাড়াতে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে অন্তর্বর্তী সরকার। যা অতীতের সরকারের নীতিরই পুনরাবৃত্তি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

গত নয় মাসেও আর্থিক খাতে সুশাসন ও সমতা প্রতিষ্ঠার পথনকশা নিতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এখনো দেশের আর্থিক খাতের সংস্কার শেষ হয়নি। ভঙ্গুর ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার প্রক্রিয়াও চূড়ান্ত হয়নি। ফলে ব্যাংক খাতে বিরাজ করছে এক চরম অস্থিরতা। শেয়ারবাজার থেকে তো গত এক মাসে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার মূলধন কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনেও (বিএসইসি) অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি ব্যবস্থাও পুনর্গঠন শেষ হয়নি। এর মধ্যেই সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা শুরু করেছে। অথচ বাজেট বাস্তবায়নেরে গতি ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এনবিআরের রাজস্ব ঘাটতিও ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ফলে আসছে বছরের বাজেটের আকার চলতি বাজেটের কম নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সরকার। যা ইতিহাসে ব্যতিক্রম।

অবশ্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের ওপর ভর করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ বৃদ্ধির এ গতিধারা দেখে আইএমএফের সঙ্গে চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রকল্পের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ পেতে অনীহা দেখাতে শুরু করেছে সরকার। আগের সরকারের মতোই বলতে শুরু করেছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের ওপর নির্ভরশীল নয় বাংলাদেশ। অথচ স্বাধীনতার পর থেকে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-ই বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী।

সামষ্টিক অর্থনীতিতে কমেছে চাহিদা। ভোগের মাত্রা কমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। কৃষির পর বাংলাদেশের অর্থনীতির দ্বিতীয় বৃহৎ চালিকাশক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে সেই ব্যবসা-বাণিজ্যে আস্থা ফিরছে না কোনোভাবেই। শিল্প-বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে চলছে অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা। গত আট মাসে কয়েক হাজার কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছে অসংখ্য মানুষ। নতুন কর্মসংস্থান তো সৃষ্টি হচ্ছেই না বরং প্রতিদিন অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম বড় উৎস তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতও সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া একদিকে সরকার বলছে আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ঋণ প্রয়োজন নেই, অন্যদিকে আবার ঋণ এবং সহায়তা পেতে দেনদরবার চালিয়ে যাচ্ছে। ক্রেডিট রেটিংকারী বিভিন্ন সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের মতে ভঙ্গুরতা কমেনি দেশের অর্থনীতির। ফলে আগামী বছরও সংকুচিত হবে দেশের অর্থনীতি। অন্যদিকে চীন-আমেরিকার বাণিজ্য যুদ্ধের সঙ্গে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিপথ বদলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। ফলে বেড়ে যেতে পারে বাণিজ্যঘাটতি। যদিও চীন, আমেরিকা ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যঘাটতি কমিয়ে আনতে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু সবগুলোই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগের সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর ফেলেছিল এটা ঠিক। সে সময় অর্থনীতিতে অনেক কিছুই ছিল ফুলানো-ফাপানো। আবার এখনকার পরিস্থিতি বুঝতে হলে সূচকগুলোর প্রকৃত অবস্থা জানতে হবে। রিজার্ভ, রপ্তানি, রেমিট্যান্স বেশ ভালো। তবে রাজস্ব আদায়, বাজেট বাস্তবায়ন, মূল্যস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন- এগুলো নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এ সরকারই যদি আগের সরকারের মতো অল্পতেই আত্মতুষ্টিতে ভোগে তাহলে সেটা দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন