শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

♦ ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্প বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে অস্থিরতা ♦ শিল্পোদ্যোক্তাদের সপরিবার ব্যাংক হিসাব জব্দ, শিল্প খাতে তৈরি চরম অনিশ্চয়তা ♦ সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

অন্তর্বর্তী সরকারের নয় মাস। গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় ছাড়া দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে তেমন কোনো অর্জন নেই বললেই চলে।

ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে (এক মাসে ২৭৫ কোটি ডলার)। একই সময়ে দেশে রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। আবার গত ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম নয় মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপির মাত্র ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি বাস্তবায়ন হয়েছে। যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে আসতে পারে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপও বেড়েছে। ব্যাংক খাতের অস্থিরতাও কাটেনি। দেশের অর্থনীতিতে এত সমস্যার মধ্যেও দু-একটি অর্জন নিয়েই আত্মতুষ্টিতে ভোগা শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটে গত বছরের ৫ আগস্ট। এরপরই দেশ পুনর্গঠনের ঘোষণা দিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পরই দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কার আনার কাজ শুরু করে। এর অংশ হিসেবে আর্থিক খাত সংস্কারের কাজে হাত দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অর্থ পাচার, দুর্নীতি, অনিয়মের বেড়াজাল ভেঙে অব্যাহত পতন ঠেকিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে একটা স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হয় সরকার। তবে সংস্কার শেষ না হতেই অর্জন প্রচারে অধিক মনোযোগী হওয়াকে অতীতের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের খাত কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। গত নয় মাসে ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং আস্থা অর্জনে তেমন কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেনি সরকার। বরং অনেক বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীকে অহেতুক সপরিবারে ব্যাংক হিসাব জব্দ করে শিল্প খাতের অস্থিরতা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো ব্যবসায়ীকে অকারণে হয়রানি করা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। এতে করে শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্যের অস্থিরতা আরও বেড়ে যায়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ব্যবসায়ীদের ভিতরে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে বলেও মনে করেন তিনি।

জানা গেছে, এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি মূল্যস্ফীতি। অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৬ মাসে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে মূল্যস্ফীতির চাপ। কিন্তু সেটা এখনো দুই অঙ্কের কাছাকাছিই রয়েছে। যেখানে বাজেটের লক্ষ্য রয়েছে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির সাড়ে ৬ শতাংশ। এদিকে বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি বছর শেষে কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও। এমনকি সেটা সাড়ে ৩ শতাংশের কম অর্জিত হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। একই সঙ্গে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে। অথচ শুধু রিজার্ভ বাড়াতে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে অন্তর্বর্তী সরকার। যা অতীতের সরকারের নীতিরই পুনরাবৃত্তি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

গত নয় মাসেও আর্থিক খাতে সুশাসন ও সমতা প্রতিষ্ঠার পথনকশা নিতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। এখনো দেশের আর্থিক খাতের সংস্কার শেষ হয়নি। ভঙ্গুর ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার প্রক্রিয়াও চূড়ান্ত হয়নি। ফলে ব্যাংক খাতে বিরাজ করছে এক চরম অস্থিরতা। শেয়ারবাজার থেকে তো গত এক মাসে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার মূলধন কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনেও (বিএসইসি) অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি ব্যবস্থাও পুনর্গঠন শেষ হয়নি। এর মধ্যেই সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা শুরু করেছে। অথচ বাজেট বাস্তবায়নেরে গতি ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এনবিআরের রাজস্ব ঘাটতিও ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ফলে আসছে বছরের বাজেটের আকার চলতি বাজেটের কম নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সরকার। যা ইতিহাসে ব্যতিক্রম।

অবশ্য রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের ওপর ভর করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ বৃদ্ধির এ গতিধারা দেখে আইএমএফের সঙ্গে চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রকল্পের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ পেতে অনীহা দেখাতে শুরু করেছে সরকার। আগের সরকারের মতোই বলতে শুরু করেছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের ওপর নির্ভরশীল নয় বাংলাদেশ। অথচ স্বাধীনতার পর থেকে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-ই বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী।

সামষ্টিক অর্থনীতিতে কমেছে চাহিদা। ভোগের মাত্রা কমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। কৃষির পর বাংলাদেশের অর্থনীতির দ্বিতীয় বৃহৎ চালিকাশক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে সেই ব্যবসা-বাণিজ্যে আস্থা ফিরছে না কোনোভাবেই। শিল্প-বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে চলছে অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা। গত আট মাসে কয়েক হাজার কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছে অসংখ্য মানুষ। নতুন কর্মসংস্থান তো সৃষ্টি হচ্ছেই না বরং প্রতিদিন অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম বড় উৎস তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতও সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া একদিকে সরকার বলছে আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ঋণ প্রয়োজন নেই, অন্যদিকে আবার ঋণ এবং সহায়তা পেতে দেনদরবার চালিয়ে যাচ্ছে। ক্রেডিট রেটিংকারী বিভিন্ন সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের মতে ভঙ্গুরতা কমেনি দেশের অর্থনীতির। ফলে আগামী বছরও সংকুচিত হবে দেশের অর্থনীতি। অন্যদিকে চীন-আমেরিকার বাণিজ্য যুদ্ধের সঙ্গে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিপথ বদলে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। ফলে বেড়ে যেতে পারে বাণিজ্যঘাটতি। যদিও চীন, আমেরিকা ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যঘাটতি কমিয়ে আনতে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু সবগুলোই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগের সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর ফেলেছিল এটা ঠিক। সে সময় অর্থনীতিতে অনেক কিছুই ছিল ফুলানো-ফাপানো। আবার এখনকার পরিস্থিতি বুঝতে হলে সূচকগুলোর প্রকৃত অবস্থা জানতে হবে। রিজার্ভ, রপ্তানি, রেমিট্যান্স বেশ ভালো। তবে রাজস্ব আদায়, বাজেট বাস্তবায়ন, মূল্যস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন- এগুলো নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। এ সরকারই যদি আগের সরকারের মতো অল্পতেই আত্মতুষ্টিতে ভোগে তাহলে সেটা দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা