শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৬, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন ছিল রাজকীয়। চার মাস লন্ডনে চিকিৎসার পর গতকাল দেশে ফিরলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় এই রাজনীতিবিদ। বিমানবন্দর থেকে গুলশানে তাঁর বাড়ি পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। লাখো মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছে। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের বেশির ভাগেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। তাঁরা গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। যাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু শ্রদ্ধা জানাতে রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

বেগম খালেদা জিয়ার এ রাজসিক প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদসহ সবার জন্য একটি শিক্ষা। গতকাল বেগম খালেদা জিয়াকে যেভাবে জনগণ বরণ করে নিলেন, ভালোবাসায় সিক্ত করলেন তা থেকে শুধু রাজনীতিবিদরা নন, আমরা সবাই অনেক কিছু শিখতে পারি। প্রথমত সম্মান কখনো জোর করে আদায় করার বিষয় নয়। আইন করে জোর করে বাধ্য করে কাউকে সম্মানিত করা যায় না। সম্মান জনগণের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে। আপনার কাজ, আপনার চিন্তা-চেতনা এবং আপনার জীবনাচরণ সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষ করে। সেখান থেকেই আপনার চারপাশের মানুষ আপনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। তারা আপনাকে ঘৃণা করবে না সম্মান করবে, সে সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ নেয় হৃদয় থেকে। কিন্তু আপনি যদি জোর করে কাউকে সম্মানিত করার চেষ্টা করেন, ঢাকঢোল পিটিয়ে কাউকে মর্যাদাবান করতে চান, তা শেষ পর্যন্ত টেকে না। আমরা গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যদি বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান দেখি তাহলেই সত্যটা অনুধাবন করতে পারব। ১৭ বছর ধরে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে অযাচিতভাবে সম্মানিত করতে গিয়ে তার সম্মানহানি করেছেন। ইতিহাসের প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব অবস্থান রয়েছে এবং এটি নির্ধারিত। কেউ জোর করে কাউকে মহামানব বানাতে পারে না, আবার কেউ জোর করে কাউকে ইতিহাস থেকে ছুড়ে দিতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া কোনো আইন করেননি, তিনি জোর করে ভালোবাসা চাননি। জোর করে শ্রদ্ধাও চাননি। তিনি নীরবই থেকেছেন, নিভৃতে থেকেছেন। তাঁর এ নীরবতা, আপসহীনতা, তাঁর সাহস এবং অন্যায়-অত্যাচার সহ্য করার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শক্তিই মানুষের হৃদয় আপ্লুত করেছে। শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার এ অসাধারণ প্রত্যাবর্তনের দ্বিতীয় শিক্ষা হলো ধৈর্য। সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। হুটহাট তাড়াহুড়া করে কিছু হয় না। আমরা যদি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে দেখব গত ১৭ বছর বিএনপি তীব্র অত্যাচার-নির্যাতন, জুলুম-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। বিএনপির এমন কোনো নেতা নেই, যিনি নিপীড়িত হননি, জেলে যাননি, যার বিরুদ্ধে মামলা নেই। কিন্তু এসব কিছুর পরও বিএনপি ধৈর্যহারা হয়নি। বিএনপি আগ্রাসি কোনো তৎপরতা করেনি। জ্বালাও-পোড়াও, বিশৃঙ্খলার মধ্যে যায়নি। বরং জনগণকে বিএনপি সংগঠিত করেছে। এটিই খালেদা জিয়ার রাজনীতি। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু নয়, বিশ্বের রাজনীতিতে সবচেয়ে নির্যাতিত-নিপীড়িত রাজনীতিবিদের প্রতীক। তিনি বিনা অপরাধে দীর্ঘ দুই বছর কারাবন্দি ছিলেন। নির্জন সেলে তাঁকে রাখা হয়েছিল। অমানবিক অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল তাঁর ওপর। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে বিএনপি প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে। বেগম খালেদা জিয়ার এ তিল তিল আত্মত্যাগ তাঁকে করেছে অপরাজেয়, জীবন্ত কিংবদন্তি। জনগণই তাঁকে নিয়েছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তাই রাজনীতিতে রাজনীতিবিদদের জন্য বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় অনুকরণীয় উদাহরণ। রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই। রাজনীতিতে ধৈর্যের কোনো বিকল্প নেই, অপেক্ষা করতে হবে। সময় আপনার গতিপথ নির্ধারণ করবে।

দ্বিতীয়ত বেগম খালেদা জিয়ার এ বিপুল জনসমর্থন আরেকটি বিষয় সবার জন্য শিক্ষণীয় করে তুলবে। আর তা হলো আদর্শে অটল থাকা। বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তিনি আদর্শবান একজন রাজনীতিবিদ। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেছিলেন এক প্রতিকূল বাস্তবতায়। যখন জিয়ার আদর্শের দল বিএনপি নিয়ে ষড়যন্ত্র, সে সময় দেশ এবং দল রক্ষার জন্য তিনি নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন আপামর জনগণের অভিপ্রায়ে। কিন্তু ১৯৮৩ সাল থেকে তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনোই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেই প্রথমে সবার কাছে জনপ্রিয়তা পান তাঁর আপসহীনতার জন্য। ১৯৮৬ সালে প্রহসনের নির্বাচনে তিনি যেতে পারতেন, তাহলে হয়তো এমপি হতেন কিংবা তাঁর দলও স্বৈরাচারের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হতো। কিন্তু বেগম জিয়া সে পথে যাননি। বরং তিনি দাঁত কামড়ে লড়াই করেছেন। স্রোতের বিপক্ষে সাঁতার কেটে তিনি স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। ১৯৯১ সালে এজন্য তাঁকে জনগণ ক্ষমতায় বসিয়েছে। আবার একইভাবে দেখা যায়, ২০০৭ সালে এক-এগারোর ভয়ংকর সেই ষড়যন্ত্রের সময়ও বেগম খালেদা জিয়া আপস করেননি। এক-এগারোর নথিপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সে সময় সবচেয়ে নির্যাতিত ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। একজন মায়ের সামনে যখন তাঁর দুই সন্তানকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, মাকে করা হয় বন্দি, তখন তাঁর চেয়ে নির্যাতিত আর কী হতে পারে? কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া সব অত্যাচার-জুলুমের মধ্যেও মাথা নত করেননি। তিনি শুধু প্রতিবাদ করেছেন এবং তাঁর নিজের বিশ্বাস ও আদর্শে অটল থেকেছেন। এটিই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি। তিনি যদি চাইতেন তাহলে এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে আপস করতে পারতেন। তাঁকে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘৃণাভরে সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি এবং তাঁর সন্তানরা জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন দেশের জন্য। রাজনীতিবিদদের এটি একটি বড় শিক্ষা। একটি আদর্শ এবং নীতি ধারণ করতে হয়। সে আদর্শে অবিচল থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়া এ আদর্শবাদিতার এক বড় উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ আদর্শের চর্চার অভাব আমরা দেখি বিরোধী দলে থাকলে এক রকম, ক্ষমতায় থাকলে সেই নেতাই স্বৈরাচার হয়ে ওঠেন। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এ বিষয়ে তাঁর বিশ্বাস এবং অবস্থান থেকে এতটুকু সরে আসেননি।

তৃতীয়ত সাফল্যের জন্য করতে হয় ত্যাগ স্বীকার। বেগম জিয়া একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি তাঁর সংগ্রামী জীবনে সবকিছু অর্জন করেছেন ত্যাগের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশে ত্যাগের রাজনীতির প্রতীক। বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন পর জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়েছিলেন। মুক্ত হয়ে তিনি তাঁর পুত্রের কাছে গেছেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি চাইলেই লন্ডনে আরাম-আয়েশের জীবনে থাকতে পারতেন। পুত্রের সঙ্গে, নাতিনাতনিদের সঙ্গে কাটাতে পারতেন এ অসুস্থ সময়। কিন্তু তিনি দেশমাতৃকার টানে ফিরে এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া হলেন সেই বিরল রাজনীতিবিদ যিনি জুলুম-নির্যাতনের মুখেও দেশকে ভালোবেসেছেন। দেশের মাটি আঁকড়ে রেখেছেন, দেশ ত্যাগ করেননি। এখন বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসার কী দরকার ছিল? দরকার একটাই ছিল-তাঁর আদর্শের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন, জনগণের কাছে ফিরে আসা, জনগণের স্বপ্নপূরণ। এ জনগণই তাঁকে দেশমাতা উপাধি দিয়েছে। আর এ কারণেই জনগণের সান্নিধ্যে তিনি বারবার ফিরতে চান। সবার জন্য যে বার্তাটা বেগম জিয়া তাঁর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দিলেন, তা হলো এখনো তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। তিনিই এখন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রতীক। কাজেই বেগম জিয়া যে আদর্শ লালন করেন, বেগম জিয়া যে দলের প্রধান সে দলকে কেউ যদি এখন ষড়যন্ত্র করে মাইনাস করতে চায়, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায় তাহলে বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে যে জনগণ ইস্পাতকঠিন ঐক্য নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে, সেটিই গতকাল প্রমাণিত হলো।

বেগম জিয়ার আগমন এবং জনগণের বিপুল স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে তাঁকে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, জনগণ গণতন্ত্র চায়, জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে জনগণের একজন নেতাকে দেখতে চায়। এ বার্তাটি যত তাড়াতাড়ি সবাই বুঝবে তত সবার জন্য ভালো হবে। বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হিমালয়সম, বঙ্গোপসাগরের মতো। এ জনপ্রিয় নেতা যে ডাক দেবেন, জনগণ যে তাতে সাড়া দিতে প্রস্তুত, তা গতকালের লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে দিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতিবিদদের জন্য নন, সবার জন্য শিক্ষণীয়, পূজনীয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে আদর্শবান ব্যক্তির বড় অভাব। এই সময় বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর। সবার জন্য, আগামী প্রজন্মের জন্য এ জনস্রোতের বার্তাটি সবাই আশা করি অনুধাবন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা