শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৬, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন ছিল রাজকীয়। চার মাস লন্ডনে চিকিৎসার পর গতকাল দেশে ফিরলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় এই রাজনীতিবিদ। বিমানবন্দর থেকে গুলশানে তাঁর বাড়ি পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। লাখো মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছে। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের বেশির ভাগেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। তাঁরা গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। যাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু শ্রদ্ধা জানাতে রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

বেগম খালেদা জিয়ার এ রাজসিক প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদসহ সবার জন্য একটি শিক্ষা। গতকাল বেগম খালেদা জিয়াকে যেভাবে জনগণ বরণ করে নিলেন, ভালোবাসায় সিক্ত করলেন তা থেকে শুধু রাজনীতিবিদরা নন, আমরা সবাই অনেক কিছু শিখতে পারি। প্রথমত সম্মান কখনো জোর করে আদায় করার বিষয় নয়। আইন করে জোর করে বাধ্য করে কাউকে সম্মানিত করা যায় না। সম্মান জনগণের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে। আপনার কাজ, আপনার চিন্তা-চেতনা এবং আপনার জীবনাচরণ সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষ করে। সেখান থেকেই আপনার চারপাশের মানুষ আপনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। তারা আপনাকে ঘৃণা করবে না সম্মান করবে, সে সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ নেয় হৃদয় থেকে। কিন্তু আপনি যদি জোর করে কাউকে সম্মানিত করার চেষ্টা করেন, ঢাকঢোল পিটিয়ে কাউকে মর্যাদাবান করতে চান, তা শেষ পর্যন্ত টেকে না। আমরা গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যদি বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান দেখি তাহলেই সত্যটা অনুধাবন করতে পারব। ১৭ বছর ধরে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে অযাচিতভাবে সম্মানিত করতে গিয়ে তার সম্মানহানি করেছেন। ইতিহাসের প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব অবস্থান রয়েছে এবং এটি নির্ধারিত। কেউ জোর করে কাউকে মহামানব বানাতে পারে না, আবার কেউ জোর করে কাউকে ইতিহাস থেকে ছুড়ে দিতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া কোনো আইন করেননি, তিনি জোর করে ভালোবাসা চাননি। জোর করে শ্রদ্ধাও চাননি। তিনি নীরবই থেকেছেন, নিভৃতে থেকেছেন। তাঁর এ নীরবতা, আপসহীনতা, তাঁর সাহস এবং অন্যায়-অত্যাচার সহ্য করার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শক্তিই মানুষের হৃদয় আপ্লুত করেছে। শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার এ অসাধারণ প্রত্যাবর্তনের দ্বিতীয় শিক্ষা হলো ধৈর্য। সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। হুটহাট তাড়াহুড়া করে কিছু হয় না। আমরা যদি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে দেখব গত ১৭ বছর বিএনপি তীব্র অত্যাচার-নির্যাতন, জুলুম-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। বিএনপির এমন কোনো নেতা নেই, যিনি নিপীড়িত হননি, জেলে যাননি, যার বিরুদ্ধে মামলা নেই। কিন্তু এসব কিছুর পরও বিএনপি ধৈর্যহারা হয়নি। বিএনপি আগ্রাসি কোনো তৎপরতা করেনি। জ্বালাও-পোড়াও, বিশৃঙ্খলার মধ্যে যায়নি। বরং জনগণকে বিএনপি সংগঠিত করেছে। এটিই খালেদা জিয়ার রাজনীতি। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু নয়, বিশ্বের রাজনীতিতে সবচেয়ে নির্যাতিত-নিপীড়িত রাজনীতিবিদের প্রতীক। তিনি বিনা অপরাধে দীর্ঘ দুই বছর কারাবন্দি ছিলেন। নির্জন সেলে তাঁকে রাখা হয়েছিল। অমানবিক অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল তাঁর ওপর। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে বিএনপি প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে। বেগম খালেদা জিয়ার এ তিল তিল আত্মত্যাগ তাঁকে করেছে অপরাজেয়, জীবন্ত কিংবদন্তি। জনগণই তাঁকে নিয়েছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তাই রাজনীতিতে রাজনীতিবিদদের জন্য বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় অনুকরণীয় উদাহরণ। রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই। রাজনীতিতে ধৈর্যের কোনো বিকল্প নেই, অপেক্ষা করতে হবে। সময় আপনার গতিপথ নির্ধারণ করবে।

দ্বিতীয়ত বেগম খালেদা জিয়ার এ বিপুল জনসমর্থন আরেকটি বিষয় সবার জন্য শিক্ষণীয় করে তুলবে। আর তা হলো আদর্শে অটল থাকা। বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তিনি আদর্শবান একজন রাজনীতিবিদ। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেছিলেন এক প্রতিকূল বাস্তবতায়। যখন জিয়ার আদর্শের দল বিএনপি নিয়ে ষড়যন্ত্র, সে সময় দেশ এবং দল রক্ষার জন্য তিনি নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন আপামর জনগণের অভিপ্রায়ে। কিন্তু ১৯৮৩ সাল থেকে তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনোই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেই প্রথমে সবার কাছে জনপ্রিয়তা পান তাঁর আপসহীনতার জন্য। ১৯৮৬ সালে প্রহসনের নির্বাচনে তিনি যেতে পারতেন, তাহলে হয়তো এমপি হতেন কিংবা তাঁর দলও স্বৈরাচারের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হতো। কিন্তু বেগম জিয়া সে পথে যাননি। বরং তিনি দাঁত কামড়ে লড়াই করেছেন। স্রোতের বিপক্ষে সাঁতার কেটে তিনি স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। ১৯৯১ সালে এজন্য তাঁকে জনগণ ক্ষমতায় বসিয়েছে। আবার একইভাবে দেখা যায়, ২০০৭ সালে এক-এগারোর ভয়ংকর সেই ষড়যন্ত্রের সময়ও বেগম খালেদা জিয়া আপস করেননি। এক-এগারোর নথিপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সে সময় সবচেয়ে নির্যাতিত ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। একজন মায়ের সামনে যখন তাঁর দুই সন্তানকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, মাকে করা হয় বন্দি, তখন তাঁর চেয়ে নির্যাতিত আর কী হতে পারে? কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া সব অত্যাচার-জুলুমের মধ্যেও মাথা নত করেননি। তিনি শুধু প্রতিবাদ করেছেন এবং তাঁর নিজের বিশ্বাস ও আদর্শে অটল থেকেছেন। এটিই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি। তিনি যদি চাইতেন তাহলে এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে আপস করতে পারতেন। তাঁকে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘৃণাভরে সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি এবং তাঁর সন্তানরা জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন দেশের জন্য। রাজনীতিবিদদের এটি একটি বড় শিক্ষা। একটি আদর্শ এবং নীতি ধারণ করতে হয়। সে আদর্শে অবিচল থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়া এ আদর্শবাদিতার এক বড় উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ আদর্শের চর্চার অভাব আমরা দেখি বিরোধী দলে থাকলে এক রকম, ক্ষমতায় থাকলে সেই নেতাই স্বৈরাচার হয়ে ওঠেন। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এ বিষয়ে তাঁর বিশ্বাস এবং অবস্থান থেকে এতটুকু সরে আসেননি।

তৃতীয়ত সাফল্যের জন্য করতে হয় ত্যাগ স্বীকার। বেগম জিয়া একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি তাঁর সংগ্রামী জীবনে সবকিছু অর্জন করেছেন ত্যাগের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশে ত্যাগের রাজনীতির প্রতীক। বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন পর জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়েছিলেন। মুক্ত হয়ে তিনি তাঁর পুত্রের কাছে গেছেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি চাইলেই লন্ডনে আরাম-আয়েশের জীবনে থাকতে পারতেন। পুত্রের সঙ্গে, নাতিনাতনিদের সঙ্গে কাটাতে পারতেন এ অসুস্থ সময়। কিন্তু তিনি দেশমাতৃকার টানে ফিরে এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া হলেন সেই বিরল রাজনীতিবিদ যিনি জুলুম-নির্যাতনের মুখেও দেশকে ভালোবেসেছেন। দেশের মাটি আঁকড়ে রেখেছেন, দেশ ত্যাগ করেননি। এখন বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসার কী দরকার ছিল? দরকার একটাই ছিল-তাঁর আদর্শের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন, জনগণের কাছে ফিরে আসা, জনগণের স্বপ্নপূরণ। এ জনগণই তাঁকে দেশমাতা উপাধি দিয়েছে। আর এ কারণেই জনগণের সান্নিধ্যে তিনি বারবার ফিরতে চান। সবার জন্য যে বার্তাটা বেগম জিয়া তাঁর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দিলেন, তা হলো এখনো তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। তিনিই এখন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রতীক। কাজেই বেগম জিয়া যে আদর্শ লালন করেন, বেগম জিয়া যে দলের প্রধান সে দলকে কেউ যদি এখন ষড়যন্ত্র করে মাইনাস করতে চায়, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায় তাহলে বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে যে জনগণ ইস্পাতকঠিন ঐক্য নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে, সেটিই গতকাল প্রমাণিত হলো।

বেগম জিয়ার আগমন এবং জনগণের বিপুল স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে তাঁকে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, জনগণ গণতন্ত্র চায়, জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে জনগণের একজন নেতাকে দেখতে চায়। এ বার্তাটি যত তাড়াতাড়ি সবাই বুঝবে তত সবার জন্য ভালো হবে। বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হিমালয়সম, বঙ্গোপসাগরের মতো। এ জনপ্রিয় নেতা যে ডাক দেবেন, জনগণ যে তাতে সাড়া দিতে প্রস্তুত, তা গতকালের লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে দিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতিবিদদের জন্য নন, সবার জন্য শিক্ষণীয়, পূজনীয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে আদর্শবান ব্যক্তির বড় অভাব। এই সময় বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর। সবার জন্য, আগামী প্রজন্মের জন্য এ জনস্রোতের বার্তাটি সবাই আশা করি অনুধাবন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ নিয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ নিয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
দ্বিপক্ষীয় আলোচনার তাগিদ ব্যবসায়ীদের
দ্বিপক্ষীয় আলোচনার তাগিদ ব্যবসায়ীদের
এনবিআর দুই বিভাগ করাই থাকবে
এনবিআর দুই বিভাগ করাই থাকবে
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
গাজায় ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যুর শঙ্কা
গাজায় ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যুর শঙ্কা
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক
শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক

৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক
সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক
একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য
রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা
কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর
লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল
নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা
সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম
মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘স্টুডেন্টস হেলথ কার্ড’ চালু করল চসিক
‘স্টুডেন্টস হেলথ কার্ড’ চালু করল চসিক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশাল বরফখণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো, নাসার স্যাটেলাইটে ধরা পড়ল বিরল দৃশ্য
বিশাল বরফখণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো, নাসার স্যাটেলাইটে ধরা পড়ল বিরল দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভালুকায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
ভালুকায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা গ্রেফতার
চাঁদাবাজির অভিযোগে মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার
সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনে একাত্মতা জানাতে কাকরাইলে ইশরাক
আন্দোলনে একাত্মতা জানাতে কাকরাইলে ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোপাসের দাবিতে আন্দোলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর হামলার অভিযোগ
অটোপাসের দাবিতে আন্দোলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর হামলার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ অঙ্গরাজ্য
ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ অঙ্গরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ ই্উপি চেয়ারম্যান আটক
গাইবান্ধায় ৬ ই্উপি চেয়ারম্যান আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বালুবোঝাই ট্রাকচাপায় নিহত ২
রাজবাড়ীতে বালুবোঝাই ট্রাকচাপায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়ক নোবেল কারাগারে
গায়ক নোবেল কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা
মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ
মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা