শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৬, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন ছিল রাজকীয়। চার মাস লন্ডনে চিকিৎসার পর গতকাল দেশে ফিরলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় এই রাজনীতিবিদ। বিমানবন্দর থেকে গুলশানে তাঁর বাড়ি পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। লাখো মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছে। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের বেশির ভাগেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। তাঁরা গণতন্ত্রকামী বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। যাঁরা বেগম খালেদা জিয়াকে শুধু শ্রদ্ধা জানাতে রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

বেগম খালেদা জিয়ার এ রাজসিক প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদসহ সবার জন্য একটি শিক্ষা। গতকাল বেগম খালেদা জিয়াকে যেভাবে জনগণ বরণ করে নিলেন, ভালোবাসায় সিক্ত করলেন তা থেকে শুধু রাজনীতিবিদরা নন, আমরা সবাই অনেক কিছু শিখতে পারি। প্রথমত সম্মান কখনো জোর করে আদায় করার বিষয় নয়। আইন করে জোর করে বাধ্য করে কাউকে সম্মানিত করা যায় না। সম্মান জনগণের ভিতর থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে। আপনার কাজ, আপনার চিন্তা-চেতনা এবং আপনার জীবনাচরণ সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষ করে। সেখান থেকেই আপনার চারপাশের মানুষ আপনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। তারা আপনাকে ঘৃণা করবে না সম্মান করবে, সে সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ নেয় হৃদয় থেকে। কিন্তু আপনি যদি জোর করে কাউকে সম্মানিত করার চেষ্টা করেন, ঢাকঢোল পিটিয়ে কাউকে মর্যাদাবান করতে চান, তা শেষ পর্যন্ত টেকে না। আমরা গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যদি বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান দেখি তাহলেই সত্যটা অনুধাবন করতে পারব। ১৭ বছর ধরে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে অযাচিতভাবে সম্মানিত করতে গিয়ে তার সম্মানহানি করেছেন। ইতিহাসের প্রত্যেক মানুষের নিজস্ব অবস্থান রয়েছে এবং এটি নির্ধারিত। কেউ জোর করে কাউকে মহামানব বানাতে পারে না, আবার কেউ জোর করে কাউকে ইতিহাস থেকে ছুড়ে দিতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া কোনো আইন করেননি, তিনি জোর করে ভালোবাসা চাননি। জোর করে শ্রদ্ধাও চাননি। তিনি নীরবই থেকেছেন, নিভৃতে থেকেছেন। তাঁর এ নীরবতা, আপসহীনতা, তাঁর সাহস এবং অন্যায়-অত্যাচার সহ্য করার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ শক্তিই মানুষের হৃদয় আপ্লুত করেছে। শ্রদ্ধার আসনে বসিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার এ অসাধারণ প্রত্যাবর্তনের দ্বিতীয় শিক্ষা হলো ধৈর্য। সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। হুটহাট তাড়াহুড়া করে কিছু হয় না। আমরা যদি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে দেখব গত ১৭ বছর বিএনপি তীব্র অত্যাচার-নির্যাতন, জুলুম-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। বিএনপির এমন কোনো নেতা নেই, যিনি নিপীড়িত হননি, জেলে যাননি, যার বিরুদ্ধে মামলা নেই। কিন্তু এসব কিছুর পরও বিএনপি ধৈর্যহারা হয়নি। বিএনপি আগ্রাসি কোনো তৎপরতা করেনি। জ্বালাও-পোড়াও, বিশৃঙ্খলার মধ্যে যায়নি। বরং জনগণকে বিএনপি সংগঠিত করেছে। এটিই খালেদা জিয়ার রাজনীতি। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু নয়, বিশ্বের রাজনীতিতে সবচেয়ে নির্যাতিত-নিপীড়িত রাজনীতিবিদের প্রতীক। তিনি বিনা অপরাধে দীর্ঘ দুই বছর কারাবন্দি ছিলেন। নির্জন সেলে তাঁকে রাখা হয়েছিল। অমানবিক অত্যাচার-নির্যাতন করা হয়েছিল তাঁর ওপর। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে বিএনপি প্রতিবাদ করেছে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে। বেগম খালেদা জিয়ার এ তিল তিল আত্মত্যাগ তাঁকে করেছে অপরাজেয়, জীবন্ত কিংবদন্তি। জনগণই তাঁকে নিয়েছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তাই রাজনীতিতে রাজনীতিবিদদের জন্য বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় অনুকরণীয় উদাহরণ। রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই। রাজনীতিতে ধৈর্যের কোনো বিকল্প নেই, অপেক্ষা করতে হবে। সময় আপনার গতিপথ নির্ধারণ করবে।

দ্বিতীয়ত বেগম খালেদা জিয়ার এ বিপুল জনসমর্থন আরেকটি বিষয় সবার জন্য শিক্ষণীয় করে তুলবে। আর তা হলো আদর্শে অটল থাকা। বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তিনি আদর্শবান একজন রাজনীতিবিদ। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেছিলেন এক প্রতিকূল বাস্তবতায়। যখন জিয়ার আদর্শের দল বিএনপি নিয়ে ষড়যন্ত্র, সে সময় দেশ এবং দল রক্ষার জন্য তিনি নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন আপামর জনগণের অভিপ্রায়ে। কিন্তু ১৯৮৩ সাল থেকে তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনোই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। খালেদা জিয়া রাজনীতিতে এসেই প্রথমে সবার কাছে জনপ্রিয়তা পান তাঁর আপসহীনতার জন্য। ১৯৮৬ সালে প্রহসনের নির্বাচনে তিনি যেতে পারতেন, তাহলে হয়তো এমপি হতেন কিংবা তাঁর দলও স্বৈরাচারের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হতো। কিন্তু বেগম জিয়া সে পথে যাননি। বরং তিনি দাঁত কামড়ে লড়াই করেছেন। স্রোতের বিপক্ষে সাঁতার কেটে তিনি স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। ১৯৯১ সালে এজন্য তাঁকে জনগণ ক্ষমতায় বসিয়েছে। আবার একইভাবে দেখা যায়, ২০০৭ সালে এক-এগারোর ভয়ংকর সেই ষড়যন্ত্রের সময়ও বেগম খালেদা জিয়া আপস করেননি। এক-এগারোর নথিপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সে সময় সবচেয়ে নির্যাতিত ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। একজন মায়ের সামনে যখন তাঁর দুই সন্তানকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, মাকে করা হয় বন্দি, তখন তাঁর চেয়ে নির্যাতিত আর কী হতে পারে? কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া সব অত্যাচার-জুলুমের মধ্যেও মাথা নত করেননি। তিনি শুধু প্রতিবাদ করেছেন এবং তাঁর নিজের বিশ্বাস ও আদর্শে অটল থেকেছেন। এটিই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি। তিনি যদি চাইতেন তাহলে এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে আপস করতে পারতেন। তাঁকে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ঘৃণাভরে সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি এবং তাঁর সন্তানরা জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন দেশের জন্য। রাজনীতিবিদদের এটি একটি বড় শিক্ষা। একটি আদর্শ এবং নীতি ধারণ করতে হয়। সে আদর্শে অবিচল থাকতে হয়। বেগম খালেদা জিয়া এ আদর্শবাদিতার এক বড় উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ আদর্শের চর্চার অভাব আমরা দেখি বিরোধী দলে থাকলে এক রকম, ক্ষমতায় থাকলে সেই নেতাই স্বৈরাচার হয়ে ওঠেন। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এ বিষয়ে তাঁর বিশ্বাস এবং অবস্থান থেকে এতটুকু সরে আসেননি।

তৃতীয়ত সাফল্যের জন্য করতে হয় ত্যাগ স্বীকার। বেগম জিয়া একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি তাঁর সংগ্রামী জীবনে সবকিছু অর্জন করেছেন ত্যাগের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশে ত্যাগের রাজনীতির প্রতীক। বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন পর জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়েছিলেন। মুক্ত হয়ে তিনি তাঁর পুত্রের কাছে গেছেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি চাইলেই লন্ডনে আরাম-আয়েশের জীবনে থাকতে পারতেন। পুত্রের সঙ্গে, নাতিনাতনিদের সঙ্গে কাটাতে পারতেন এ অসুস্থ সময়। কিন্তু তিনি দেশমাতৃকার টানে ফিরে এসেছেন। বেগম খালেদা জিয়া হলেন সেই বিরল রাজনীতিবিদ যিনি জুলুম-নির্যাতনের মুখেও দেশকে ভালোবেসেছেন। দেশের মাটি আঁকড়ে রেখেছেন, দেশ ত্যাগ করেননি। এখন বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসার কী দরকার ছিল? দরকার একটাই ছিল-তাঁর আদর্শের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন, জনগণের কাছে ফিরে আসা, জনগণের স্বপ্নপূরণ। এ জনগণই তাঁকে দেশমাতা উপাধি দিয়েছে। আর এ কারণেই জনগণের সান্নিধ্যে তিনি বারবার ফিরতে চান। সবার জন্য যে বার্তাটা বেগম জিয়া তাঁর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দিলেন, তা হলো এখনো তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তির নাম বেগম খালেদা জিয়া। তিনিই এখন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐক্যের প্রতীক। কাজেই বেগম জিয়া যে আদর্শ লালন করেন, বেগম জিয়া যে দলের প্রধান সে দলকে কেউ যদি এখন ষড়যন্ত্র করে মাইনাস করতে চায়, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায় তাহলে বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে যে জনগণ ইস্পাতকঠিন ঐক্য নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে, সেটিই গতকাল প্রমাণিত হলো।

বেগম জিয়ার আগমন এবং জনগণের বিপুল স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে তাঁকে স্বাগত জানানোর মাধ্যমে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, জনগণ গণতন্ত্র চায়, জনগণ একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে জনগণের একজন নেতাকে দেখতে চায়। এ বার্তাটি যত তাড়াতাড়ি সবাই বুঝবে তত সবার জন্য ভালো হবে। বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হিমালয়সম, বঙ্গোপসাগরের মতো। এ জনপ্রিয় নেতা যে ডাক দেবেন, জনগণ যে তাতে সাড়া দিতে প্রস্তুত, তা গতকালের লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে দিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতিবিদদের জন্য নন, সবার জন্য শিক্ষণীয়, পূজনীয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে আদর্শবান ব্যক্তির বড় অভাব। এই সময় বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর। সবার জন্য, আগামী প্রজন্মের জন্য এ জনস্রোতের বার্তাটি সবাই আশা করি অনুধাবন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
‘বাঁশ-বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’
‘বাঁশ-বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’

এই মাত্র | নগর জীবন

এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের
কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার
বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ
চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার
থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের
বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট
ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা পাঁচদিন পর্যন্ত বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন পর্যন্ত বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসগড়া দামে লিভারপুলে ভির্টজ
ইতিহাসগড়া দামে লিভারপুলে ভির্টজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়