শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে অভিঘাত আসতে পারে স্থানীয় শিল্পে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে অভিঘাত আসতে পারে স্থানীয় শিল্পে

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু মার্কিন পণ্য আমদানিতে ব্যাপক শুল্কছাড় স্থানীয় শিল্পের জন্য আশীর্বাদ না অভিশাপ তা নিয়ে শঙ্কা বাড়ছে। কম শুল্কে আমদানি পণ্য ঢুকলে চাপ বাড়বে স্থানীয় উৎপাদনে। এতে আমদানি প্রতিস্থাপক শিল্পের উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।  সাক্ষাৎকারে এসব নিয়ে কথা বলেছেন বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান।

প্রশ্ন : যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের শুল্ক ২০ শতাংশে নামিয়েছে-এই সিদ্ধান্তকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করেন? এটা কি অর্থনীতির জন্য তাৎপর্যপূর্ণ স্বস্তি, স্থায়ী কোনো সমাধান?

উত্তর : এটা তাৎপর্যপূর্ণ স্বস্তি। আগে আমাদের রপ্তানি পণ্যে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসত, এখন সেটা ২০ শতাংশ হওয়ায় আমাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী যেমন ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও পাকিস্তানের সমপর্যায়ে চলে এসেছে। ফলে একটি ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি হয়েছে, যদিও এটিকে স্থায়ী সমাধান বলা যাবে না।

প্রশ্ন : এই শুল্ক হ্রাসের পেছনে কূটনৈতিক তৎপরতা ও সম্ভাব্য প্রতিশ্রুতিগুলো কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে?

উত্তর : এই ছাড় এক দিনে আসেনি। সবাইকেই কিছু না কিছু ছাড় দিতে হয়েছে। যেমন-২৫টি বোয়িং কেনা, বড় আকারে গম ও তুলা, সয়াবিন, এলএনজি আমদানি করা- এগুলো সবই কূটনৈতিক সমঝোতার অংশ। তবে এই ছাড়েরও মূল্য আছে, তা আমাদের বুঝে নিতে হবে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশ কী কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছে? নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্টের কারণে সাধারণ জনগণ বা রপ্তানিকারকরা কতটা অন্ধকারে আছেন? এই প্রতিশ্রুতি পূরণে মূল চ্যালেঞ্জ কী?

উত্তর : আসলেই অনেক কিছু অজানা থেকে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যাদের বৈরিতার সম্পর্ক আছে, তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কী হবে, সেটা আমরা জানি না। আমরা জানি না চীন বা ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক বা অন্যান্য প্রতিশ্রুতি কী দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে অন্যান্য দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে এর অভিঘাত আছে। এ জন্য এগুলো স্পষ্টতার প্রয়োজন আছে। এসবের সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক, ভূ-অর্থনৈতিক উন্নয়ন কৌশলের সঙ্গে এগুলো সরাসরি জড়িত। আমরা যেগুলো ছাড় দিয়েছি সেগুলোর অনেকটাই কিন্তু বাস্তবায়ন করতে হবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারকে। তাই এখানে স্পষ্টতার ব্যাপার আছে। কয়েক বছর ধরে এগুলো বাস্তবায়িত করতে হবে। তাই স্বচ্ছতা ও রাজনৈতিক ঐকমত্য জরুরি।

প্রশ্ন : শুল্কযুদ্ধে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার ভূমিকা তাহলে আর কী রইল?

উত্তর : যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করে আমাদের ১৫ শতাংশের ওপর আরো ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ মেনে নিতে হলো। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে তা নির্ধারিত হচ্ছে। এগুলোর বিরুদ্ধেই কিন্তু বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা গড়ে উঠেছিল। এখন অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার রীতিনীতির লঙ্ঘন। এই সংস্থা ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। রুল বেইসড বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার ভূমিকাকে ধ্বংস করার বা দুর্বল করার পদক্ষেপ হলো ট্রাম্প শুল্ক। এই ধরনের সংরক্ষণবাদী পদক্ষেপের মাধ্যমে বিশ্ববাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। সেটার কারণে কেবল মার্কিন বাজারেই নয়, বৈশ্বিক বাজারেই চাহিদার সংকোচন হতে পারে। এতে যুক্তরাষ্ট্রকেও ভুগতে হবে।

প্রশ্ন : ২০ শতাংশ শুল্ক হার আমাদের প্রতিযোগী ভারত (২৫ শতাংশ) ও ভিয়েতনামের (২০ শতাংশ) সঙ্গে তুলনায় কতটা সহায়ক বা প্রতিকূল? চীনের শুল্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হবে আমাদের জন্য?

উত্তর : চীন বাদ দিলে আমাদের প্রতিযোগী সবাই এখন প্রায় একই পর্যায়ে। তবে শুধু শুল্ক নয়, পণ্যের মূল্য, উৎপাদন খরচ ও দক্ষতা-এই সবই প্রতিযোগিতার ভিত্তি। আমাদের যদি দাম বেশি হয়, তাহলে একই শুল্কেও পিছিয়ে পড়ব। চীনের শুল্ক এখনো চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়নি। তাদের বিদ্যমান ২০ শতাংশের ওপর আরো ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়, তাহলে আমরা সুবিধা পাব।

প্রশ্ন : এই শুল্কছাড় কোন খাতের জন্য সহায়ক আর কোন খাতের জন্য ঝুঁকি? স্থানীয় শিল্প কতটা ঝুঁকিতে পড়বে?

উত্তর : প্রধান উপকারভোগী হবে পোশাক খাত। তবে কৃষিপণ্য, চামড়া ও হোম টেক্সটাইলও লাভবান হতে পারে। তবে যেসব খাতে এখনো শুল্ক ছাড় হয়নি বা অ-শুল্ক বাধা রয়েছে, তারা ঝুঁকিতে আছে। আর তুলা-গম বেশি দামে আমদানি হলে স্থানীয় শিল্প খরচে চাপে পড়বে। আমদানি প্রতিস্থাপক দেশীয় শিল্প বাড়তি প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হবে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়ানো ও তাদের আমদানি শুল্ক হ্রাসের ফলে সমজাতীয় পণ্যের উৎপাদন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আমরা এখনো জানি না, কত বিস্তৃতভাবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানিতে শুল্ক কমানো হয়েছে। আবার শূন্য শুল্ক কিংবা নামমাত্র শুল্ক নির্ধারণ করা হলে রাজস্বে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার নীতি অনুযায়ী, এই সুবিধা অন্যান্য দেশকেও দেওয়ার কথা।

প্রশ্ন : অনেকে মনে করেন বোয়িং চুক্তির বিপরীতে শুল্ক হ্রাস এসেছে- এই ধারণার ভিত্তি আছে? আর ২৫টি বোয়িং কেনার আর্থিক সক্ষমতা বিমানের আছে?

উত্তর : এটা পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বোয়িং কেনা, গম ও তুলা আমদানি সবই যুক্তরাষ্ট্রকে সুবিধা দিয়েছে। কিন্তু বিমান সংস্থা নিজেরাই বলছে, তাদের ২৫টি বিমান কেনার পরিকল্পনা ছিল না। তাহলে প্রশ্ন আসে- এই চুক্তির অর্থনৈতিক যৌক্তিকতা কী? এখন ৫০ হাজার কোটি টাকার বিমান কেনা হবে। সেটা আমাদের লাগবে কি না, আমাদের অবকাঠামো এটার জন্য প্রস্তুত কি না, সেগুলো দেখতে হবে।

প্রশ্ন : এবার শুল্ক আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসায়ী সংগঠন ও সরকারের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি ছিল কিনা? এমন আলোচনায় সবার অংশগ্রহণ কতটা জরুরি?

উত্তর : সমন্বয়ের ঘাটতি আছে। অনেক সিদ্ধান্ত এমনভাবে হয় যার প্রভাব পড়ে বেসরকারি খাতে, কিন্তু তারা আগেভাগে জানে না। এই আলোচনায় ব্যাবসায়িক স্বার্থ রক্ষা, গবেষণা বিশ্লেষণ ও স্বচ্ছ নীতি দরকার, তা না হলে ভুল ছাড়ের খেসারত দিতে হতে পারে।

প্রশ্ন : এই শুল্ক হ্রাসকে টেকসই ও ভবিষ্যতে আরো সুবিধা আনতে বাংলাদেশকে এখন কোন কৌশলগুলো অনুসরণ করা উচিত?

উত্তর : যুক্তরাষ্ট্র যেসব বিষয়ে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছে, সেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। যেসব বিষয়ে তারা অভিযোগ করেছে সেটারও যৌক্তিকতা আছে। তারা বলেছে যে আমাদের দেশে নানা ধরনের ব্যুরোক্রেটিক জটিলতার সম্মুখীন হয় বিনিয়োগকারীরা। সে সম্মন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। আমি এখানে যা পেলাম তার বিপরীতে আমাকে কী কী ছাড় দিতে হবে, সেটা হিসাব করারও ব্যাপার আছে। বেসরকারি খাত কেন খরচ বহন করবে? বেসরকারি খাতও বাড়তি খরচের হিসাব করবে। আগে যদি ইউক্রেন থেকে গম আমদানিতে ৩২০ ডলার ব্যয় হতো এখন সেখানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে ব্যয় হবে ৩৪০ ডলার। এতে তার খরচ বেশি হবে। এখন বাড়তি খরচ বহনে বেসরকারি খাতকে সরকার কী কোনো সহায়তা দেবে, নাকি এই খরচটা ভোক্তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়। এ ক্ষেত্রে তিনটি জিনিস গুরুত্বপূর্ণ : ১. শুল্ক লেভেল করা গেছে, এখন খরচ কমিয়ে দামে এগিয়ে যেতে হবে, ২. ব্র্যান্ড বায়ারদের সঙ্গে আলোচনায় কিছু শুল্ক ভাগ করে নেওয়ার মডেল ভাবতে হবে, ৩. যুক্তরাষ্ট্র যেসব অ-শুল্ক বাধার কথা বলেছে, যেমন মেধাস্বত্ব আইন বা ওয়ান স্টপ সার্ভিস, সেগুলো বাস্তবায়ন করলে শুধু মার্কিন বাজার নয়, সামগ্রিক বিনিয়োগ পরিবেশও উন্নত হবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন

শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার
অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা

নগর জীবন

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেও না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেও না

প্রথম পৃষ্ঠা