শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৪

স্মৃতির মণিকোঠায় হোসনে আরা কামাল

ড. সুফিয়া আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতির মণিকোঠায় হোসনে আরা কামাল

আগামীকাল ১৫ এপ্রিল হোসনে আরা কামালের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী। পাঁচ বছর আগে ঠিক এই দিনে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আমাদের সবাইকে ছেড়ে সে চলে গেছে। মিসেস হোসনে আরা কামালের ডাক নাম ছিল ভিনা। এ নামেই ও ছিল আমার অত্যন্ত কাছের মানুষ। ভিনার সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটে ১৯৫০ সালের গোড়ার দিকে। তার বাবা জনাব হাফিজুর রহমান ছিলেন একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা আর আমার বাবা জনাব মোহাম্মদ ইব্রাহিম ছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি। পরবর্তীতে দুজনই আইয়ুব খানের মন্ত্রিসভার সদস্য হয়েছিলেন। সেভাবে তাদের দুজনের মধ্যে সামাজিকভাবে মেলামেশার সুবাদে আমরা একে অপরকে চিনতাম। তবে এ পরিচিতিটা আরও ঘনিষ্ঠ রূপ লাভ করে যখন আমি ও আমার স্বামী ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব মোস্তফা কামালের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। ইতোপূর্বে ১৯৫৫ সালেই আমি, আমার স্বামী, আমার ছোটভাই খালেদ ইব্রাহিম ও মোস্তফা কামাল একসঙ্গে একই ফ্লাইটে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে যাই। আমরা তিনজন উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ব্রত হই। আর খালেদ একটা প্রাইভেট স্কুলে ভর্তি হয়। উচ্চশিক্ষা গ্রহণকালীন ১৯৫৭ সালে কামাল ঢাকায় এসে পারিবারিকভাবেই ভিনাকে বিয়ে করে লন্ডনে ফিরে আসে। পরবর্তীতে ভিনা যখন লন্ডনে যায় সেই একই ফ্লাইটে আমার বাবা বিচারপতি ইব্রাহিমও চিকিৎসার উদ্দেশ্যে লন্ডনে যান। লন্ডনে থাকাকালে আমাদের মধ্যকার অন্তরঙ্গতা আরও সুদৃঢ় হয়। ভিনা লন্ডনের বেডফোর্ড কলেজে সমাজবিজ্ঞানে ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হয়। সেখানে ১৯৫৮ সালের মার্চে তাদের প্রথম সন্তান বর্তমানে শিক্ষাবিদ ও সংগীতশিল্পী ড. নাশিদ কামাল জন্মগ্রহণ করে। মজার ব্যাপার এই যে, আমাদেরও প্রথম সন্তান বর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি ড. সৈয়দ রিফাত আহমেদ ওই বছরই ডিসেম্বরে জন্মগ্রহণ করে। প্রবাসে শিক্ষাজীবন শেষে দেশে প্রত্যাবর্তন করে কর্মজীবনে প্রবেশ করলেও আমাদের মধ্যকার সামাজিক বন্ধন অটুট থাকে। ভিনার চরিত্র ছিল নানা গুণে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। বাহ্যিকভাবে সে ছিল যেরূপ সুন্দর তার ভেতরটাও ছিল সেরূপ সহজ, সরল, নির্মল ও কোমল। সব মিলিয়ে সে ছিল একজন উন্নত মনের মানুষ। নিজে সুশ্রী হওয়া সত্ত্বেও সেদিকে তার ভ্রূক্ষেপ ছিল না। সাজসজ্জার প্রতি সে ছিল বরাবরই উদাসীন। বরং মানবিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক গুণাবলীর পরিচর্যাই ছিল তার কাছে মুখ্য। সে ছিল স্পষ্টবাদী ও বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সত্য কথা বলতে সে কখনো কুণ্ঠাবোধ করত না।

তার ঐকান্তিক ইচ্ছা ও আগ্রহ ছিল পেশাজীবনে প্রতিষ্ঠা লাভ করা এবং স্বামী ও সংসারের ব্যস্ততা সত্ত্বেও তার দৃঢ় সংকল্পই তাকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পেঁৗছে দিয়েছিল। ১৯৬০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটের (তৎকালীন সমাজকল্যাণ কলেজ) লেকচারার হিসেবে যোগদানের মধ্য দিয়ে তার কর্মজীবনের সূচনা। ১৯৯১ সালে সে ওই ইনস্টিটিউটের পরিচালক নিযুক্ত হয় এবং ১৯৯৪ সালে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি লাভ করে। ২০০১ সালে সে চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করে। ইতোপূর্বে ১৯৭৯ সালে সে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সোশ্যাল সায়েন্সে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে। কিন্তু পেশাজীবন গড়তে গিয়ে সে পারিবারিক দায়িত্ব পালনে কখনোই শৈথিল্য দেখায়নি। সন্তানদের লালন-পালনেও তার আন্তরিকতার কমতি ছিল না। তার সন্তানরা প্রত্যেকেই আজ নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। গুণীজনদের প্রতি ছিল ভিনার অকৃত্রিম শ্রদ্ধাবোধ। সে সচরাচর বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ ও শিক্ষিত শ্রেণীর মানুষের সংশ্রবে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করত। ভিনার চরিত্রের আরেকটি দিকের প্রতি আলোকপাত না করলেই নয়। তা হলো, সে ছিল একজন নিভৃতচারী সমাজসেবী। সে বিভিন্ন সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান যেমন পল্লী শিশু ফাউন্ডেশন, বা.মা.নে., সি.আর.পি.-এর সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত থেকে সমাজের অসহায় ও দুস্থ মানুষের কল্যাণে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিল। মানবতার কল্যাণই ছিল তার একমাত্র ব্রত। কিন্তু সে ছিল প্রচারবিমুখ।

তার মতো এ ধরনের ব্যক্তিত্ব সচরাচর দেখা যায় না। যেমনটি আগেই বলেছিলাম, আমাদের মধ্যকার সামাজিক যোগাযোগ সব সময়ই অক্ষুণ্ন ছিল। ভিনার জীবন সায়াহ্নেও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। নিজের শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও সে আমাকে দেখতে আসত। বিশেষত আমার স্বামী ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ যখন গুরুতর অসুস্থ ছিলেন, তখন সে প্রায়ই তাকে দেখার জন্য আমাদের বাড়িতে আসত। আমার স্বামীর মৃত্যুর পর সে আমাকে মানসিক দিক থেকে শক্তি জোগাত, উজ্জীবিত করত। আমরা পরস্পরের সঙ্গে এতই ঘনিষ্ঠ ছিলাম, পরস্পরকে এত কাছ থেকে দেখেছি, জেনেছি, সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করেছি, যে কারণে স্বাভাবিকভাবে মনের অজান্তেই আমাদের দুজনের মধ্যে পরস্পরের প্রতি একটা ভালোবাসা ও মমত্ববোধ গড়ে উঠেছিল। ভিনার আজ পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাই তার স্মৃতি আমার মনের মণিকোঠায় ভেসে ওঠে। তাকে আমি প্রতিনিয়তই স্মরণ করি। তার শূন্যতা আমি অনুভব করি প্রতি মুহূর্তে যা কখনোই পূরণ হওয়ার নয়।

লেখক : জাতীয় অধ্যাপক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পরস্পরের প্রতি সদয় হওয়া
পরস্পরের প্রতি সদয় হওয়া
টপসয়েল সুরক্ষা
টপসয়েল সুরক্ষা
বিদ্যুতে লুটপাট
বিদ্যুতে লুটপাট
সম্প্রীতির শিক্ষা দেয় পবিত্র হজ
সম্প্রীতির শিক্ষা দেয় পবিত্র হজ
পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ
পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ
মোবাইল আসক্তি
মোবাইল আসক্তি
রেললাইনে লাশ
রেললাইনে লাশ
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
সর্বশেষ খবর
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াতের কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় গ্রেফতার ১
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াতের কার্যালয় ভাঙচুর মামলায় গ্রেফতার ১

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় মাসব্যাপী সাঁতার ও অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
নওগাঁয় মাসব্যাপী সাঁতার ও অ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে নকশা বহির্ভূত নির্মাণাধীন ভবনে রাজউকের অভিযান
নারায়ণগঞ্জে নকশা বহির্ভূত নির্মাণাধীন ভবনে রাজউকের অভিযান

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ
নাটোরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশার বিরুদ্ধে এক্সট্রিম সুরক্ষা দিতে এলো ‌‘এক্সট্রিম এরোসল’
মশার বিরুদ্ধে এক্সট্রিম সুরক্ষা দিতে এলো ‌‘এক্সট্রিম এরোসল’

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় গার্মেন্টস কর্মী হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ
নেত্রকোনায় গার্মেন্টস কর্মী হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
রাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ২৭৫ কোটি ডলার
এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ২৭৫ কোটি ডলার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে নিঃস্ব পরিবার, দগ্ধ দম্পতি হাসপাতালে
নাটোরে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে নিঃস্ব পরিবার, দগ্ধ দম্পতি হাসপাতালে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে শিক্ষা, চিকিৎসা ফি সহজ করতে আন্তর্জাতিক কার্ড প্ল্যাটফর্মে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুযোগ
বিদেশে শিক্ষা, চিকিৎসা ফি সহজ করতে আন্তর্জাতিক কার্ড প্ল্যাটফর্মে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুযোগ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৯০ বছরের বৃদ্ধকে ফিরে পেতে পরিবারের আকুতি
৯০ বছরের বৃদ্ধকে ফিরে পেতে পরিবারের আকুতি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এক কাতলের দাম ৫২ হাজার
এক কাতলের দাম ৫২ হাজার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে অধ্যক্ষ শাহাব উদ্দিন বরখাস্ত
অবশেষে অধ্যক্ষ শাহাব উদ্দিন বরখাস্ত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিনের বলিউড ছাড়ার কারণ কী অক্ষয়?
আসিনের বলিউড ছাড়ার কারণ কী অক্ষয়?

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

মাদারীপুরে ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
মাদারীপুরে ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের নেতৃত্বে সোহান
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের নেতৃত্বে সোহান

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জবির সাংবাদিকতা বিভাগের আনন্দ ভ্রমণ
জবির সাংবাদিকতা বিভাগের আনন্দ ভ্রমণ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজারহাট বাজার যানজট মুক্ত করার উদ্যোগ প্রশাসনের
রাজারহাট বাজার যানজট মুক্ত করার উদ্যোগ প্রশাসনের

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হানিয়ার অ্যাকাউন্ট বন্ধে কষ্টে ভারতীয়রা, ভিপিএনে খোঁজ
হানিয়ার অ্যাকাউন্ট বন্ধে কষ্টে ভারতীয়রা, ভিপিএনে খোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫ সদস্য গ্রেফতার
ঢাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইঁদুরের উৎপাতে দুশ্চিন্তায় বোরো চাষিরা
ইঁদুরের উৎপাতে দুশ্চিন্তায় বোরো চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর