শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০১৪

ফেনীর রাজা খাজা আহমদ নেই

মোস্তফা হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
ফেনীর রাজা খাজা আহমদ নেই

প্রবীণ সাংবাদিক এরশাদ মজুমদার খাজা আহমদের মৃত্যুর পর ফেনীর রাজা নেই নামের লেখাটি লেখেন। তবে তিনি লেখেন 'ফেনীর রাজা নেই। এক নয়, দুই নয়, দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে যে রাজা তার রাজ্য চালিয়েছেন তিনি আর নেই।' খাজা আহমদের কর্মজীবনের কিছু অংশ পাঠকদের জন্য দেওয়া হলো। (১৯২০-১৯৭৬)। মরহুম খাজা আহমদ ১৯২০ সালে ফেনীর এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ফেনী মডেল ও ফেনী হাইস্কুলে শিক্ষা লাভ করেন। বাল্যজীবন থেকে সমাজসেবামূলক কাজে আত্দনিয়োগ করেন। ১৯৩০ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কর্তৃক ঘোষিত ভারতের পৃথক স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদান করেন এবং ওই সালের ২৬ জানুয়ারি পুলিশের হাতে লাঞ্ছিত হয়ে রাস্তায় নেমে পড়েন। ১৯৩৪ সালে নোয়াখালী জেলা কৃষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৩৬ সালের খাদেমুল ইসলাম ব্যায়াম সমিতির প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পুরোপুরিভাবে সমাজসেবায় আত্দনিয়োগ করেন। ১৯৩৭ সালে ফেনীতে খাকছার আন্দোলন সংগঠন করেন। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগে যোগদান করেন এবং ফেনী শহর মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৪১ সালে শ্যামা-হক মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠিত করার অপরাধে প্রথমে তাকে স্বগ্রামে এবং পরে স্ববাড়িতে অন্তরীণ করা হয়। ১৯৪২ সালে তিনি ভারত রক্ষা আইনে গ্রেফতার হন এবং ১৯৪৪ সালে কারামুক্তি লাভ করেন। ১৯৪৬ সালে তার সম্পাদনায় ফেনী থেকে সাপ্তাহিক সংগ্রাম নামে প্রগতিশীল পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। ১৯৪৮-১৯৪৯ সালে অস্ত্র আইন ও ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৫০ সালে মূলনীতি আন্দোলন, ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের (ক) ধারার, ১৯৬০ সালে সামরিক আইনে, ১৯৬১ সালে সামরিক ট্রাইব্যুনালের বিচারে মরহুম খাজা আহমদ কারাবরণ করেন। ১৯৬২ সালে কুখ্যাত শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট বাতিলের দাবিতে ফেনীর দুর্বার গণআন্দোলন শুরু করেন এবং পুনরায় পাকিস্তান নিরাপত্তা আইনে কারারুদ্ধ হন। ১৯৬৮ সালে জনৈক সরকারি কর্মচারী কর্তৃক জনৈকা মেয়ের শ্লীলতাহানির জন্য ওই কর্মচারীকে মারার অপরাধে পুনরায় কারাবরণ করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি বারাহিপুর ইউনিয়ন কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫১ সালে নোয়াখালী স্কুল, ১৯৫২ সালে নোয়াখালী জিলা স্কুল বোর্ডের সদস্য, ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মনোনয়নে পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদের সদস্য, ১৯৫৭ সালে জিলা স্কুল বোর্ডের সদস্য, ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য এবং ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। মরহুম খাজা আহমদ ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান গণতন্ত্রী দলের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন। খাজা সাহেব ফেনী মহকুমা 'কপ'-এর এবং ১৯৬৪-৬৯ সালে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। ১৯৬৩ সালে আওয়ামী লীগের পুনর্জীবনের সময় মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রথম সাধারণ সম্পাদক ও ১৯৬৪ সাল থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত মহকুমা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি মহকুমা রিকশাচালক সমিতি, বিড়ি শ্রমিক সমিতি, দোস্ত টেঙ্টাইল মিল শ্রমিক ইউনিয়ন, জাতীয় শ্রমিক লীগসহ বহু শ্রমিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। সমবায় আন্দোলনের পুরুধা হিসেবে ফেনী সমবায় ব্যাংকসহ অসংখ্য সমবায় প্রতিষ্ঠানের তিনি চেয়ারম্যান বা সভাপতির পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

একজন বিদ্যানুরোগী হিসেবে মরহুম খাজা সাহেব দীলপুর খাজা আহমদ উচ্চবিদ্যালয় ও রামপুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং ফেনী সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, সহকারী পাইলট হাইস্কুলের সভাপতি এবং ফেনী কলেজ গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান ছিলেন।

১৯৭১-এর ২৬ মার্চ তার নেতৃত্বে গঠিত মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা ফেনীতে অবস্থানরত ১৪০০ পাঞ্জাব রেজিমেন্টের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম প্রত্যক্ষ মুক্তিযুদ্ধ ফেনীতে শুরু হয়। ওই তারিখেই তিনি ত্রিপুরা রাজ্যের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সচিন্দ্র লাল সিংয়ের সঙ্গে মুক্তিকামী বাঙালিদের পক্ষে যোগাযোগ স্থাপন করেন। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে ফেনী এলাকা সর্বপ্রথম ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ মুক্ত হয়। মরহুম খাজা আহমদ ভারত সরকার এবং প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের সাহায্য ব্যতিরেকে ৪টি রিক্রুটিং

মরহুম খাজা আহমদ পূর্বাঞ্চল মুক্তিফ্রন্টের সদস্য, আঞ্চলিক মুক্তিফ্রন্টের অর্থ কমিটির চেয়ারম্যান, মুক্তাঞ্চলের পরিচালক ছিলেন। এছাড়াও খাজা সাহেব মুক্তিযুদ্ধ শেষে ফেনীতে বহু জনহিতকর কাজ করেছেন যা এখনো তাকে অমর বানিয়ে রেখেছে। ফেনীবাসীর এই নেতার অবদান আবালবৃদ্ধবনিতা একবাক্যে স্বীকার করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯ মে তিনি রাত ২টা ১০ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেন। আজ খাজা আহমদের বড়ই প্রয়োজন। খাজা সাহেবের মৃত্যুর পর যারা নেতৃত্বে ছিলেন তারা কেউ খাজা আহমদের মতো সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেননি। বর্তমান নেতারাও স্থায়ী বন্ধু চান না।

লেখক : খাজা আহমদ পরিষদের সভাপতি

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মোবাইল আসক্তি
মোবাইল আসক্তি
রেললাইনে লাশ
রেললাইনে লাশ
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অপহরণের এক মাসেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী
বগুড়ায় অপহরণের এক মাসেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ছেড়ে রাবাদার দেশে ফেরার কারণ ‘ডোপ টেস্ট’
আইপিএল ছেড়ে রাবাদার দেশে ফেরার কারণ ‘ডোপ টেস্ট’

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশ’র আলোচনা সভা
মে দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশ’র আলোচনা সভা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাটগ্রামে ইউএনওকে হেনস্তার অভিযোগ, অভিযান পরিচালনায় বাধা
পাটগ্রামে ইউএনওকে হেনস্তার অভিযোগ, অভিযান পরিচালনায় বাধা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বর্তমান সরকার নির্বাচন চায় না: হাফিজ উদ্দিন
বর্তমান সরকার নির্বাচন চায় না: হাফিজ উদ্দিন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই : বিসিবি সভাপতি
কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই : বিসিবি সভাপতি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ঘুষি মারার অভিযোগে অলিম্পিক জয়ী দৌড়বিদ গ্রেফতার
প্রেমিকাকে ঘুষি মারার অভিযোগে অলিম্পিক জয়ী দৌড়বিদ গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া খুনের প্রধান আসামি গ্রেফতার
জোড়া খুনের প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে ফ্যাসিস্ট আ. লীগ নেতা মতি কাজী গ্রেপ্তার
বোয়ালমারীতে ফ্যাসিস্ট আ. লীগ নেতা মতি কাজী গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে পুতুলরাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ: আখতার
বাংলাদেশকে পুতুলরাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ: আখতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড মনুমেন্ট উদ্বোধন
শার্শায় সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড মনুমেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রলি চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ট্রলি চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোপালগঞ্জে নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী
ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা করে এখন ক্ষমাও চায় না ‘প্রথম আলো’
ধর্ম অবমাননা করে এখন ক্ষমাও চায় না ‘প্রথম আলো’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সঙ্গে কথা বলেই মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত: প্রেস সচিব
সবার সঙ্গে কথা বলেই মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দুই দালালের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে দুই দালালের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ডিএনসিসির সঙ্গে কাজ করবে ডিএমপি, রাজউক ও এমআরটি’
‘ডিএনসিসির সঙ্গে কাজ করবে ডিএমপি, রাজউক ও এমআরটি’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিল ও পূর্বাচল পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
হাতিরঝিল ও পূর্বাচল পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএস ও পিএইচডি কোর্স চালুকরণে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএস ও পিএইচডি কোর্স চালুকরণে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন