শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৬

বিশ্ব শিক্ষক দিবস

শিক্ষকের মর্যাদা

মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকের মর্যাদা

জাতি গঠন ও উন্নয়নের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম হলো শিক্ষা। আর শিক্ষা সম্পর্কিত বিষয়গুলো হলো শিক্ষক, শিক্ষার্থী, শিক্ষাঙ্গন, শিক্ষাব্যবস্থাপনা, শিক্ষার পরিবেশ ইত্যাদি। তবে এ প্রসঙ্গে শিক্ষকের ভূমিকাই মুখ্য। কেননা শিক্ষকই হচ্ছেন শিক্ষাব্যবস্থার মূল চালিকাশক্তি। Valuing Teachers improving their status— এ বিষয় নিয়ে আজ সারা বিশ্বে ২২তম বিশ্ব শিক্ষক পালিত হচ্ছে। শিক্ষকতা কেবল চাকরি নয়, বরং একটি মহান পেশা। একজন আদর্শ শিক্ষক জানেন তার চলার পথ কণ্টকাকীর্ণ এবং ভবিষ্যৎ বিড়ম্বনাময়, তবু তিনি হৃদয়ের টানে এই সুকঠিন জীবিকার পথ বেছে নেন। এজন্য তাকে জীবনব্যাপী সংগ্রাম করতে হলেও তিনি আদর্শচ্যুত হন না। সর্বদা ন্যায়নীতির প্রশ্নে তিনি আপসহীন। শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর— এ নামেই তিনি আখ্যায়িত। শিক্ষানিকেতন তার কর্মশালা। তিনি শিক্ষার্থীর মনন, মেধা ও আত্মশক্তির বিকাশ, পরিশীলন, উন্নয়ন ও প্রসার সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। সমাজ গঠনে, দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতির উন্নয়নে, দেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বিশ্বের দরবারে নিজ দেশের গৌরবময় অবস্থান গড়ে তুলতে একজন আদর্শ শিক্ষকের অবদান একজন রাষ্ট্রনায়ক, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ বা সমাজনেতার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। তাই বলা যায়, একজন আদর্শ শিক্ষক দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান ও শ্রেষ্ঠ মানুষের অন্যতম। জাতি সংগত কারণেই শিক্ষকের কাছে অনেক আশা করে। তাই শিক্ষককে হতে হবে নিজ পেশার প্রতি নিবেদিতপ্রাণ। এখন প্রশ্ন, এই মহান পেশার প্রতি আমাদের শিক্ষকসমাজ কতটুকু যত্নবান? পাশাপাশি প্রশ্ন আসে, শিক্ষকের দায়িত্ব পালনে পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও পরিবেশ কতটুকু সহায়ক? আবার দেশের এই শ্রেষ্ঠ মানুষ শিক্ষকরা তাদের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা পান কতটুকু? এ প্রসঙ্গে নির্দ্বিধায় বলা যায়, বহু উদ্যোগ ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে কয়েক দফা শিক্ষানীতি প্রণীত হলেও আজও তার কোনো পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। অর্থাৎ শিক্ষাব্যবস্থাপনায় নেই কোনো দিকনির্দেশনা, বরং রয়েছে প্রচুর অসংগতি। তা ছাড়া শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর, শিক্ষা বোর্ড, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি কর্তৃপক্ষের পরস্পরবিরোধী অস্পষ্ট, জটিল ও বৈষম্যমূলক বিধিবিধান, নিয়ম-নির্দেশনা এবং কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ের অভাবে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ৯৫ ভাগ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগ্য ও মেধাসম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগের জন্য জাতীয় পর্যায়ে কোনো নিয়োগ কমিটি বা শিক্ষা সার্ভিস কমিশন না থাকায় তথাকথিত ডোনেশনের নামে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে স্থানীয়ভাবে অপেক্ষাকৃত কম যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয়, যা কেবল দুঃখজনকই নয় বরং সামাজিক অনাচার। এ কথা সত্য, শিক্ষকের মানোন্নয়ন ছাড়া শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়। সেজন্য প্রতিভাবান, মেধাবী ও সৃজনশীল ব্যক্তিদের শিক্ষকতায় আকৃষ্ট করতে হবে। শিক্ষককে জ্ঞানসমৃদ্ধ, কুশলী ও দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য শিক্ষকতা জীবনের প্রথম থেকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা বিনিময় ও গবেষণা কর্মের প্রয়োজনীয় সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। আমাদের দেশে শিক্ষকের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদার বিষয়টি চরমভাবে উপেক্ষিত, যা অত্যন্ত দুঃখজনকই নয় লজ্জাজনকও বটে।

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জিত হওয়ার প্রায় পাঁচ দশক অতিক্রান্ত হলো তবু আজও আমাদের দেশে ব্রিটিশ শাসনামলের ঔপনিবেশিক বৈষম্যমূলক শিক্ষাব্যবস্থা বিরাজমান। যদিও একটি স্বাধীন দেশে কোনোক্রমেই এ ধরনের বৈষম্য থাকা উচিত নয়, তাই স্বাধীনতা লাভের পর শিক্ষকসমাজের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বৈষম্যের অবসানকল্পে শিক্ষাব্যবস্থার সব স্তরকে জাতীয়করণের মাধ্যমে এক ও অভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে সরকার নীতিগতভাবে অঙ্গীকার করলেও আজও তা বাস্তবায়িত হয়নি। তা ছাড়া ইউনেসকো ও আইএলওর সদস্যভুক্ত দেশগুলোর শিক্ষকদের জন্য ১৯৬৬ সালে গৃহীত শিক্ষকদের পেশাগত অধিকার মর্যাদা ও দায়িত্ববিষয়ক ‘শিক্ষক সনদ’ থেকে আমাদের শিক্ষকসমাজ বঞ্চিত। গুণগত মানসম্মত শিক্ষার জন্য শিক্ষকতা পেশার প্রতি যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে শিক্ষকসমাজকে একটি উপযুক্ত মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করার কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু অতি দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, অবহেলা ও অবজ্ঞার ফলেই শিক্ষকতা পেশা মেধাবী ও যোগ্য প্রার্থীকে আকৃষ্ট করতে ব্যর্থ হচ্ছে। সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষকের বৈষম্য দূর করে অবিলম্বে যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুসারে শিক্ষকদের নিয়মিত বেতন-ভাতাদি প্রদান ও পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে। ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি গঠনে অসংগতিপূর্ণ নীতিমালা থাকার কারণে বেসরকারি শিক্ষকের চাকরির কোনো নিরাপত্তা নেই। আন্দোলনের ফলে যেহেতু সরকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন-ভাতার বেশির ভাগ প্রদানের দায়িত্ব নিয়েছে সে কারণে তথাকথিত এই ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির প্রথা অনতিবিলম্বে বাতিল করে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুরূপ বিধিমালায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে হবে। বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য যেমন নেই কোনো আবাসিক ব্যবস্থা তেমন নেই নিজ কর্মস্থলে যাতায়াত করার ব্যবস্থা। আবার ভ্রমণভাতা ও চিত্তবিনোদনের নেই কোনো ব্যবস্থা। তাতে মনে হয়, শিক্ষকদের জীবনে কোনো ভ্রমণ বা চিত্তবিনোদনের প্রয়োজন নেই। সামগ্রিক অবস্থা বিশ্লেষণ করলে এ কথাই বলতে হয় যে শিক্ষকরা এক চরম হতাশার মধ্যে দিন যাপন করছেন; যার ফলে নতুন কিছু সৃষ্টি দূরের কথা বরং স্বাভাবিক দায়িত্ব পালন করার স্পৃহাও থাকে না। পরিশেষে মানসম্মত শিক্ষার জন্য শিক্ষকতা পেশার প্রতি যথাযথ গুরুত্বারোপ করতে হবে এবং শিক্ষক সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমেই আমাদের শিক্ষার গুণগতমান বিকশিত হবে— বিশ্ব শিক্ষক দিবসে এ প্রত্যাশাই করি।

লেখক : সাবেক ট্রেজারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
কিয়েভে রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৪
কিয়েভে রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৪

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়ছে ‘হাউসফুল ৫’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়ছে ‘হাউসফুল ৫’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলার চেষ্টা, হামলাকারী নিহত
রাশিয়ায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলার চেষ্টা, হামলাকারী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজাগামী মানবিক সহায়তা নৌযান : ভূমধ্যসাগরে অভিবাসী উদ্ধার
গাজাগামী মানবিক সহায়তা নৌযান : ভূমধ্যসাগরে অভিবাসী উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা না পেয়ে চলন্ত ট্রেনেই মৃত্যু ভারতীয় ক্রিকেটারের
চিকিৎসা না পেয়ে চলন্ত ট্রেনেই মৃত্যু ভারতীয় ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের সকালে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
ঈদের সকালে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ঈদুল আজহা উদযাপন
নরসিংদীতে উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ড সিরিজে অনিশ্চিত আকিল হোসেন
ইংল্যান্ড সিরিজে অনিশ্চিত আকিল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছেন চীনের কোটি শিক্ষার্থী
বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছেন চীনের কোটি শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সেনা কর্মকর্তা হত্যার জেরে ৬ বছরের শিশুকে গ্রেফতার!
মিয়ানমারে সেনা কর্মকর্তা হত্যার জেরে ৬ বছরের শিশুকে গ্রেফতার!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকাসহ যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!
অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলা: খারকিভে নিহত ৩, আহত ১৭
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলা: খারকিভে নিহত ৩, আহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিলিতে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্প
চিলিতে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনে সোমবার লন্ডনে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনে সোমবার লন্ডনে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোহলির মন্তব্যের বিরোধিতা করে যা বললেন আন্দ্রে রাসেল
কোহলির মন্তব্যের বিরোধিতা করে যা বললেন আন্দ্রে রাসেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিল্পকলা একাডেমিতে ঈদের ‘আনন্দ উৎসব’ অনুষ্ঠিত
শিল্পকলা একাডেমিতে ঈদের ‘আনন্দ উৎসব’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নাইটহুড’ পাচ্ছেন ডেভিড বেকহ্যাম
‘নাইটহুড’ পাচ্ছেন ডেভিড বেকহ্যাম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত জুড়ে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন
ভারত জুড়ে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে জোকোভিচের বিদায়
ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে জোকোভিচের বিদায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদ জামাতে মুসল্লিদের ঢল
ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদ জামাতে মুসল্লিদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ায় বড় ধরনের ইন্টারনেট বিপর্যয়
উত্তর কোরিয়ায় বড় ধরনের ইন্টারনেট বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত
রংপুরে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

২৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক