শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৬

আরেক শহীদ দিবস

এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আরেক শহীদ দিবস

১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহকে কার্ল মার্কস ভারতবর্ষের প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধ হিসেবে অভিহিত করেছেন। সিপাহি বিপ্লবের প্রেক্ষাপট ছিল গভীর এবং সুদূর অতীতব্যাপী প্রসারিত। একদিনে হঠাৎ সশস্ত্র বিস্ফোরণের ভিত রচিত হয়নি। ১৭৫৭ সালে বাংলা, উড়িষ্যা এবং বিহারের নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর যুদ্ধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট পরাস্ত, আটক ও শহীদ হলে ইংরেজরা মুর্শিদাবাদের সিংহাসনে পুতুল শাসক হিসেবে মীর জাফর আলী খাঁ-কে অধিষ্ঠিত করে। এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে পুরো ভারতে ইংরেজদের প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি পেতে থাকে; একপর্যায়ে তারা দেওয়ানি প্রাপ্ত হয়ে তাদের প্রতিপত্তির ‘বৈধতা’ অর্জন করে। এই প্রক্রিয়ায় ধীরে ধীরে ভারতবর্ষে কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠা পায়। ব্রিটিশ বেনিয়াদের শাসন অতিদ্রুত দেশীয় কৃষক-প্রজাদের ওপর নির্মম, নিষ্ঠুর, অবর্ণনীয় বর্বরতার স্বরূপে আবির্ভূত হয়। ইউরোপিয়ানদের উপনিবেশিক নির্যাতনের ক্রমবৃদ্ধি সমান্তরালভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে ঘৃণা ও ক্ষোভের সঞ্চারণ ঘটাতে থাকে। ভারতবর্ষের নানা প্রান্তে সূচিত হয় বিচ্ছিন্ন, অসংগঠিত কৃষক বিদ্রোহ ও আন্দোলন; যার মধ্য দিয়ে রচিত হয় প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধের ভিত্তিভূমি। ইতিহাসের এমনি এক গৌরবদীপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাসে প্রথম শহীদ হওয়ার ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল সিলেট শহরের শাহী ঈদগাহে। ১৯৮৭ সালে তৎকালীন সিলেট পৌরসভার আতিথ্যে সিলেট শহরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির অষ্টম জাতীয় ইতিহাস সম্মেলনে ইতিহাসবেত্তা-গবেষকদের আলোচনা, উপস্থাপিত তথ্য ও বক্তব্য থেকে ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রথম শহীদ দিবস হিসেবে এটি স্বীকৃতি লাভ করেছে। পলাশীযুদ্ধের মাত্র ২৫ বছরের মাথায় ১৭৮২ সালে সংঘটিত হয়েছিল ঐতিহাসিক এ বিদ্রোহ। হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী ইতিহাসের সোনালি অথচ বিষাদময় দিনটি ছিল ১০ মহররম। ওইসময় সিলেটের রেসিডেন্ট বা ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টর ছিলেন রবার্ট লিন্ডসে। লিন্ডসের সুসজ্জিত বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন শহরের কুমারপাড়া সংলগ্ন ঝরনারপারের ঐতিহ্যবাহী সৈয়দ পরিবারের সৈয়দ হাদী এবং সৈয়দ মাহদী ভ্রাতৃদ্বয়। লোক ইতিহাসে তারা হাদা মিয়া-মাদা মিয়া নামে খ্যাত। ঝরনারপার সৈয়দ পরিবারের অনেক মুরিদ বা অনুসারী ছিলেন। অনুসারীদের কেবল সিলেট নয়, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ এবং অপরাপর এলাকায় বিস্তৃতি ছিল। প্রতিবছর পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বাংলা এবং আসামের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সৈয়দ পরিবারের মুরিদানরা কয়েকদিন পূর্ব থেকে ঝরনারপারে জড়ো হতেন এবং মহররম মাসের দশম দিবসে লাঠি, তাজিয়া, তরবারি ও দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত অবস্থায় মোঘল স্থাপনা, পাহাড়ঘেরা শাহী ঈদগাহ ময়দানে সমবেত হয়ে নানা কসরত প্রদর্শন করতেন। এটি ছিল কারবালার শহীদদের আত্মত্যাগ স্মরণে শোকের মাতম ও একই সঙ্গে বঞ্চনা-পরাজয়ের বিরুদ্ধে শৌর্য-বীর্যের মহড়া। সৈয়দ বংশের গদিনশীন পীরজাদা ও তার সহোদর এ ধরনের একটি সশস্ত্র সমাবেশ থেকেই ইংরেজ বাহিনীকে পরাজিত করা সহজতর ভেবে ১০ মহররম বিদ্রোহের তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বিদ্রোহের পূর্বঘোষণা কৌশলগত দিক থেকে সম্ভবত যথাযথ ছিল না। রবার্ট লিন্ডসে পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের ব্রিটিশবিরোধী মনোভাব সম্পর্কে অবহিত ছিলেন। তিনি বিদ্রোহের তথ্য গুপ্তচর মাধ্যমে জেনে যান এবং ১০ মহররম অপরাহ্নে ঘোড়ায় চড়ে সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে শাহী ঈদগাহ ময়দানে হাজির হলে বিদ্রোহী সৈয়দ হাদী-সৈয়দ মাহদী ভ্রাতৃদ্বয় খোলা তরবারি হাতে এগিয়ে যান ও লিন্ডসে কে আশুরা অনুষ্ঠানের সীমানায় প্রবেশে বাধা প্রদান করেন। লিন্ডসে নিজ অবস্থানে থেকে পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের বিরুদ্ধে ‘আনীত অভিযোগ’  উচ্চারণ করেন ও সমবেত জনতাকে অস্ত্র ত্যাগ করে মাঠ ছেড়ে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ জারি করেন। তত্ক্ষণাত গৌরবময় ইতিহাসের নেতা সৈয়দ ভ্রাতৃদ্বয় ঘৃণাভরে ইংরেজ রেসিডেন্টের নির্দেশ অমান্যক্রমে দৃঢ়চিত্তে ঘোষণা করেন ‘আমরা ফিরিঙ্গি হুকুম মানি না। ... আজই ইংরেজ শাসন খতম হবে।’ এই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সমাবেশস্থল অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। অপরদিকে লিন্ডসে তরবারি হাতে সৈয়দ হাদীকে আক্রমণ করেন।

শুরু হয় আধুনিক সমর বিদ্যায় প্রশিক্ষিত ইংরেজ বাহিনীর বিরুদ্ধে ভারতবর্ষের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর এক অসমযুদ্ধ। সৈয়দ হাদীর আঘাতের পর আঘাতে রবার্ট লিন্ডসের তরবারি খণ্ডিত হয়ে যায় এবং তিনি ধরাশায়ী হন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে পেছন থেকে একজন ইংরেজ জমাদার লিন্ডসের হাতে একটি পিস্তল এগিয়ে দিলে লিন্ডসে সঙ্গে সঙ্গে সৈয়দ হাদীকে গুলি করে হত্যা করেন। একইভাবে প্রতিরোধে এগিয়ে আসা  অপর বীর সৈয়দ মাহদীও পিস্তলের গুলিতে শহীদ হন। পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের অনুসারীরা পার্শ্ববর্তী পাহাড়-টিলায় অবস্থান নিয়ে বেনিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে গেলেও বিদ্রোহের দুই নেতা শহীদ হওয়ায় তারা মনোবল হারিয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। পরবর্তী ইতিহাস বিয়োগান্তক এবং কণ্টকাকীর্ণ।

ভারতবর্ষের স্বাধীনতা-বিদ্রোহের সূচনাপর্ব প্রাচীন ও সমসাময়িক হলেও শাহাদাতবরণের দৃষ্টান্ত এটি হচ্ছে প্রথম। ব্রিটিশবিরোধী প্রথম শহীদ হাদী ও শহীদ মাহদীর সমাধি সিলেট নগরীর শাহী ঈদগাহ থেকে অনতিদূরে নয়াসড়ক মিশনারি টিলার পশ্চিম-উত্তরাংশে অনেকটা নিশ্চিহ্ন অবস্থায়  পৌঁছেছে। ত্যাগ ও গৌরবগাথা ঐতিহ্যের স্মারক এই সমাধি দুটি পুনরুদ্ধার, পূর্বউচ্চতায় ফিরিয়ে নেওয়া ও মর্যাদার সঙ্গে সংরক্ষণ করার জন্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর, ওয়াকফ্ প্রশাসন এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রতি বিনম্র অনুরোধ।

লেখক : প্রাক্তন সভাপতি, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতি

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম