শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৬

আরেক শহীদ দিবস

এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আরেক শহীদ দিবস

১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহকে কার্ল মার্কস ভারতবর্ষের প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধ হিসেবে অভিহিত করেছেন। সিপাহি বিপ্লবের প্রেক্ষাপট ছিল গভীর এবং সুদূর অতীতব্যাপী প্রসারিত। একদিনে হঠাৎ সশস্ত্র বিস্ফোরণের ভিত রচিত হয়নি। ১৭৫৭ সালে বাংলা, উড়িষ্যা এবং বিহারের নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর যুদ্ধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট পরাস্ত, আটক ও শহীদ হলে ইংরেজরা মুর্শিদাবাদের সিংহাসনে পুতুল শাসক হিসেবে মীর জাফর আলী খাঁ-কে অধিষ্ঠিত করে। এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে পুরো ভারতে ইংরেজদের প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি পেতে থাকে; একপর্যায়ে তারা দেওয়ানি প্রাপ্ত হয়ে তাদের প্রতিপত্তির ‘বৈধতা’ অর্জন করে। এই প্রক্রিয়ায় ধীরে ধীরে ভারতবর্ষে কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠা পায়। ব্রিটিশ বেনিয়াদের শাসন অতিদ্রুত দেশীয় কৃষক-প্রজাদের ওপর নির্মম, নিষ্ঠুর, অবর্ণনীয় বর্বরতার স্বরূপে আবির্ভূত হয়। ইউরোপিয়ানদের উপনিবেশিক নির্যাতনের ক্রমবৃদ্ধি সমান্তরালভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে ঘৃণা ও ক্ষোভের সঞ্চারণ ঘটাতে থাকে। ভারতবর্ষের নানা প্রান্তে সূচিত হয় বিচ্ছিন্ন, অসংগঠিত কৃষক বিদ্রোহ ও আন্দোলন; যার মধ্য দিয়ে রচিত হয় প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধের ভিত্তিভূমি। ইতিহাসের এমনি এক গৌরবদীপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাসে প্রথম শহীদ হওয়ার ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল সিলেট শহরের শাহী ঈদগাহে। ১৯৮৭ সালে তৎকালীন সিলেট পৌরসভার আতিথ্যে সিলেট শহরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির অষ্টম জাতীয় ইতিহাস সম্মেলনে ইতিহাসবেত্তা-গবেষকদের আলোচনা, উপস্থাপিত তথ্য ও বক্তব্য থেকে ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রথম শহীদ দিবস হিসেবে এটি স্বীকৃতি লাভ করেছে। পলাশীযুদ্ধের মাত্র ২৫ বছরের মাথায় ১৭৮২ সালে সংঘটিত হয়েছিল ঐতিহাসিক এ বিদ্রোহ। হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী ইতিহাসের সোনালি অথচ বিষাদময় দিনটি ছিল ১০ মহররম। ওইসময় সিলেটের রেসিডেন্ট বা ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টর ছিলেন রবার্ট লিন্ডসে। লিন্ডসের সুসজ্জিত বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন শহরের কুমারপাড়া সংলগ্ন ঝরনারপারের ঐতিহ্যবাহী সৈয়দ পরিবারের সৈয়দ হাদী এবং সৈয়দ মাহদী ভ্রাতৃদ্বয়। লোক ইতিহাসে তারা হাদা মিয়া-মাদা মিয়া নামে খ্যাত। ঝরনারপার সৈয়দ পরিবারের অনেক মুরিদ বা অনুসারী ছিলেন। অনুসারীদের কেবল সিলেট নয়, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ এবং অপরাপর এলাকায় বিস্তৃতি ছিল। প্রতিবছর পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বাংলা এবং আসামের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সৈয়দ পরিবারের মুরিদানরা কয়েকদিন পূর্ব থেকে ঝরনারপারে জড়ো হতেন এবং মহররম মাসের দশম দিবসে লাঠি, তাজিয়া, তরবারি ও দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত অবস্থায় মোঘল স্থাপনা, পাহাড়ঘেরা শাহী ঈদগাহ ময়দানে সমবেত হয়ে নানা কসরত প্রদর্শন করতেন। এটি ছিল কারবালার শহীদদের আত্মত্যাগ স্মরণে শোকের মাতম ও একই সঙ্গে বঞ্চনা-পরাজয়ের বিরুদ্ধে শৌর্য-বীর্যের মহড়া। সৈয়দ বংশের গদিনশীন পীরজাদা ও তার সহোদর এ ধরনের একটি সশস্ত্র সমাবেশ থেকেই ইংরেজ বাহিনীকে পরাজিত করা সহজতর ভেবে ১০ মহররম বিদ্রোহের তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বিদ্রোহের পূর্বঘোষণা কৌশলগত দিক থেকে সম্ভবত যথাযথ ছিল না। রবার্ট লিন্ডসে পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের ব্রিটিশবিরোধী মনোভাব সম্পর্কে অবহিত ছিলেন। তিনি বিদ্রোহের তথ্য গুপ্তচর মাধ্যমে জেনে যান এবং ১০ মহররম অপরাহ্নে ঘোড়ায় চড়ে সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে শাহী ঈদগাহ ময়দানে হাজির হলে বিদ্রোহী সৈয়দ হাদী-সৈয়দ মাহদী ভ্রাতৃদ্বয় খোলা তরবারি হাতে এগিয়ে যান ও লিন্ডসে কে আশুরা অনুষ্ঠানের সীমানায় প্রবেশে বাধা প্রদান করেন। লিন্ডসে নিজ অবস্থানে থেকে পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের বিরুদ্ধে ‘আনীত অভিযোগ’  উচ্চারণ করেন ও সমবেত জনতাকে অস্ত্র ত্যাগ করে মাঠ ছেড়ে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ জারি করেন। তত্ক্ষণাত গৌরবময় ইতিহাসের নেতা সৈয়দ ভ্রাতৃদ্বয় ঘৃণাভরে ইংরেজ রেসিডেন্টের নির্দেশ অমান্যক্রমে দৃঢ়চিত্তে ঘোষণা করেন ‘আমরা ফিরিঙ্গি হুকুম মানি না। ... আজই ইংরেজ শাসন খতম হবে।’ এই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সমাবেশস্থল অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। অপরদিকে লিন্ডসে তরবারি হাতে সৈয়দ হাদীকে আক্রমণ করেন।

শুরু হয় আধুনিক সমর বিদ্যায় প্রশিক্ষিত ইংরেজ বাহিনীর বিরুদ্ধে ভারতবর্ষের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর এক অসমযুদ্ধ। সৈয়দ হাদীর আঘাতের পর আঘাতে রবার্ট লিন্ডসের তরবারি খণ্ডিত হয়ে যায় এবং তিনি ধরাশায়ী হন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে পেছন থেকে একজন ইংরেজ জমাদার লিন্ডসের হাতে একটি পিস্তল এগিয়ে দিলে লিন্ডসে সঙ্গে সঙ্গে সৈয়দ হাদীকে গুলি করে হত্যা করেন। একইভাবে প্রতিরোধে এগিয়ে আসা  অপর বীর সৈয়দ মাহদীও পিস্তলের গুলিতে শহীদ হন। পীরজাদা ভ্রাতৃদ্বয়ের অনুসারীরা পার্শ্ববর্তী পাহাড়-টিলায় অবস্থান নিয়ে বেনিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে গেলেও বিদ্রোহের দুই নেতা শহীদ হওয়ায় তারা মনোবল হারিয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। পরবর্তী ইতিহাস বিয়োগান্তক এবং কণ্টকাকীর্ণ।

ভারতবর্ষের স্বাধীনতা-বিদ্রোহের সূচনাপর্ব প্রাচীন ও সমসাময়িক হলেও শাহাদাতবরণের দৃষ্টান্ত এটি হচ্ছে প্রথম। ব্রিটিশবিরোধী প্রথম শহীদ হাদী ও শহীদ মাহদীর সমাধি সিলেট নগরীর শাহী ঈদগাহ থেকে অনতিদূরে নয়াসড়ক মিশনারি টিলার পশ্চিম-উত্তরাংশে অনেকটা নিশ্চিহ্ন অবস্থায়  পৌঁছেছে। ত্যাগ ও গৌরবগাথা ঐতিহ্যের স্মারক এই সমাধি দুটি পুনরুদ্ধার, পূর্বউচ্চতায় ফিরিয়ে নেওয়া ও মর্যাদার সঙ্গে সংরক্ষণ করার জন্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর, ওয়াকফ্ প্রশাসন এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রতি বিনম্র অনুরোধ।

লেখক : প্রাক্তন সভাপতি, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতি

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০
নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা
আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি
ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি

দেশগ্রাম

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি
বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি

দেশগ্রাম