শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০

তিন মাসের লকডাউনের বিকল্প নেই

আমসাআ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
তিন মাসের লকডাউনের বিকল্প নেই

করোনাভাইরাসে বৈশ্বিক সম্ভাব্য মৃত্যুর সংখ্যা হিসাব করাও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো যুদ্ধ-বিগ্রহে, কোনো মহামারীতে বা কোনো দুর্যোগে এত কম সময়ে এত প্রাণহানির নজির নেই। ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশের, স্বাস্থ্যসেবায় অরক্ষিত গ্রামদেশের এবং আমাদের লাখ লাখ বস্তিবাসীর কথা ভাবলে গা শিউরে ওঠে। বিশেষ করে যখন ছুটির আমেজে, জীবিকার চাপে ও বাস্তব পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক দূরত্ব, কোয়ারেন্টাইন ইত্যাদি কার্যকর সম্ভব হচ্ছে না, তখন আতঙ্কিত না হয়ে পারা যায় না। তার ওপর এখন শুরু হলো কমিউনিটি ট্রান্সমিশন অর্থাৎ করোনাভাইরাসের সামাজিক সংক্রমণ। সার্বিক মেডিকেল বিষয়গুলোয় আমাদের অনেক দুর্বলতা আছে। ফলে বর্তমান সামাজিক সংক্রমণ পর্যায়ে আক্রান্ত সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ পর্যায়ে মানুষকে ঘরে থাকতে বাধ্য করে সংক্রমণ প্রতিরোধই শ্রেষ্ঠ কৌশল। কিন্তু প্রচার খুব কাজে লাগছে না। দৈনন্দিন রোজগারের আশা ও ত্রাণ পাওয়ার জন্য তারা বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসছেন। সুতরাং কঠোরভাবে টোটাল মানে একেবারে টোটাল লকডাউন নিশ্চিত করার বিকল্প নেই এবং তা ৯০ দিনের জন্যই করতে হবে, অল্প অল্প করে লকডাউন কার্যকর হবে না। অনেক দেশ লম্বা মেয়াদেই সফলভাবে লকডাইন করেছে। সহজ বিকল্প মনে হলেও ধাপে ধাপে ছুটি দেওয়ার কৌশল লকডাউনের মতো কার্যকর হতে পারে না এবং হচ্ছেও না। তবে অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে লকডাউন সফল করা যাবে না। তারা বলছেন, গরিবরা না খেয়ে মরবে। কিন্তু আমরা তো এখন নিম্নমধ্যম, প্রায়-মধ্যম আয়ের দেশ। কথাটা অত মিথ্যা নয়। তাহলে আমরা কেন তাদের খাওয়াতে পারব না? রাজনৈতিক, নীতিনৈতিক ও শক্তিশালী সদিচ্ছা নিয়ে আমাদের সম্পদ ও সামর্থ্য এক করতে পারলে এ সমস্যার সমাধান হতে পারে। আমাদের প্রয়োজন ৪০-৫০% মানুষের ঘরে ঘরে আট-দশ দিন করে করে নয়-দশবারে ধাপে ধাপে ৯০ দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য পৌঁছে দেওয়া। নেতাদের মাধ্যমে অবশ্যই নয়, রাজনীতির সময় এটা নয়। অনেকেই ন্যক্কারজনকভাবে আত্মপ্রচারের জন্য গণজমায়েত করাচ্ছেন, ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এতে কমিউনিটি সংক্রমণ অবশ্যই বাড়বে, তাই এসব জোরালোভাবে নিষিদ্ধ করা দরকার।

তিন মাসের লকডাউনের আর্থিক প্রয়োজনের মোটামুটি একটা হিসাব দাঁড় করানো যায় : ধরুন অর্ধেক জনসংখ্যা অর্থাৎ ৯ কোটি মানুষ % ১ কেজি চাল/ডাল % ৯০ দিন = ৮১০ কোটি কেজি % ৫০ টাকা=৪০ হাজার ৫০০ কোটি+লবণ, তেল, আলু, ডাল, হলুদ, মরিচ ইত্যাদি এবং পরিবহন ও ভলানটিয়ার খরচ আরও ৪০ হাজার ৫০০ কোটি = মোট ৮১ হাজার কোটি টাকা মাত্র প্রয়োজন!!! বেশি বেশি করে ধরা, কিছু কম হবে এবং এ টাকা তো আছে। কত টাকা যাচ্ছে প্রণোদনা, লুটপাট, অর্থ পাচার, ঋণখেলাপি, মেগাচুরি/বড়-ছোট চুরি, চাল-গম চুরি ইত্যাদিতে? হুমকি-ধমকিতে যে কাজ হবে না তা বোঝাই গেছে। সুতরাং সেনাদের দায়িত্ব দিলে সরবরাহ ও বিতরণে দুর্নীতি সহজেই বন্ধ করা যাবে। এজন্য সামরিক, আধাসামরিক ও ভলানটিয়ার বাহিনী তৈরি করে ইউনিয়ন/ওয়ার্ড পর্যন্ত তাদের নিয়োজিত করতে হবে। লকডাউন এবং সরবরাহ ও বিতরণের প্রস্তুতিসহ পুরো দায়িত্ব তাদের হাতে দিতে হবে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজনদের সহায়তা তারা নিতে পারেন। গাড়ি নিয়ে বিতরণ-টিম বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দেবে। এভাবেই লকডাউন শত না হলেও ৯০ ভাগ সফল হবে, সংক্রমণ হ্রাস পাবে এবং অবশ্যই মানুষ খেয়ে-পরে বাঁচবে। সব জিওসি, বিজিবি, আনসার, এয়ার এরিয়া/বেজ ও নৌ এরিয়া/বেজ কমান্ডাররা অবশ্যই সফলভাবে এ গুরুদায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সব ক্ষমতা সরকারের হাতেই থাকবে, এ কাজগুলোর মূল পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সরকারই করবে। তবে আঞ্চলিক/বিভাগীয় ও স্থানীয় মবিলাইজেশন ও বাস্তবায়ন জিওসিদের কর্তৃত্বাধীন রাখতে হবে। তারা সরকারের কাছে দায়ী থাকবেন। বিষয়টা কোনোভাবেই সামরিক বাহিনীর হাতে দেশের শাসনভার তুলে দেওয়া নয়। দুর্যোগকালীন এ ব্যবস্থা ছাড়া আমার ধারণা, প্রচলিত গতানুগতিক ব্যবস্থা সফল হবে না। কারণ মন্ত্রণালয় ও সিভিল প্রশাসন করোনার মতো ক্ষিপ্র গতিতে কমিউনিটি সংক্রমণের আগে আগে চলতে এত দিন পারেননি, এখনো পারবেন না। অথচ করোনা প্রতিরোধ অপারেশন চালাতে হবে দেশব্যাপী, ২৪ ঘণ্টা সাত দিন। একটু ঢিলামিতেই অবস্থা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকবে, দেখতে দেখতে মৃতের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে এবং অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যাবে। এজন্যই আমি অনেক দিন থেকে বলে আসছি- জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে, সবাইকে জানিয়ে, বুঝিয়ে, সঙ্গে নিয়ে, অংশীজন করে নিয়ে, একটি বাস্তবসম্মত স্ট্রাটেজিক/লজিস্টিক পরিকল্পনা করা এবং তার সুদক্ষ বাস্তবায়ন করা। জনবল কম হলে অবসরপ্রাপ্তদের ডাকুন। করোনাযুদ্ধের জন্য ‘জাতীয় কাউন্সিল’ করে, অপারেশন রুম করে, সামরিক স্টাইলে পুরো যুদ্ধটা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা সময়ের প্রয়োজন। নতুবা অবাঞ্ছিত রাজনৈতিকীকরণ ও তর্ক-বিতর্ক এড়ানো যাবে না, দুর্যোগ মোকাবিলায় অযথা মানুষের মনোবল দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই অগণিত মানুষের জীবন বাঁচানোর তাগিদে সরকারকে হাত জোড় করে অনুরোধ করছি, প্রস্তাবটি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করুন। আর একটি বিষয় বলব, সোশ্যাল মিডিয়া খুবই সক্রিয়। তারা যে শুধু আতঙ্ক ছড়াচ্ছে তা নয়, অনেক ভালো পরামর্শও সেখান থেকে পাওয়া যেতে পারে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের সোশ্যাল মিডিয়া সেল শুধু আতঙ্কের খোঁজ না করে গঠনমূলক পরামর্শগুলোর খোঁজ নিয়ে সরকারের গোচরে আনতে পারেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানাতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের গভর্নর এন্ড্রু কুয়োমো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছিলেন, সহায়তা চেয়েছিলেন। তিনি শোনেননি। আজ নিউইয়র্ক করোনার বৈশ্বিক এপিসেন্টার, লাখো মানুষকে ইতিমধ্যে জান দিতে হয়েছে। ট্রাম্প কি এর দায় এড়াতে পারবেন? আমাদের এখনো এক ফোড়নে কাজ হতে পারে, পরে শত ফোড়নেও তা হবে না। দায় কার ঘাড়ে পড়বে? তার চেয়েও বড় কথা- শত সহস্র মানুষের জীবনের কথা ভাবা, সঠিক উদ্যোগটি নেওয়া এবং দ্রুত।

লেখক : মেজর জেনারেল ও রাষ্ট্রদূত (অব.) এবং নৈতিক সমাজ, বাংলাদেশের প্রবক্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
হজের গুরুত্ব
হজের গুরুত্ব
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
সর্বশেষ খবর
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন জো রুট
ইতিহাস গড়লেন জো রুট

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

উবার কিনবে না টেসলা: ইলন মাস্ক
উবার কিনবে না টেসলা: ইলন মাস্ক

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া
কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন
অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭
চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারের ভেতর ঢুকে গেলো ট্রাক, নিহত ২
বাজারের ভেতর ঢুকে গেলো ট্রাক, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!
যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দিলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের
মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দিলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের কাছে কেন ক্ষমা চাইলেন সুনীল শেঠি?
নারীদের কাছে কেন ক্ষমা চাইলেন সুনীল শেঠি?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছাত্রদল কর্মীর
পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছাত্রদল কর্মীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে অসুস্থ ৭৪ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ২৬
হজে গিয়ে অসুস্থ ৭৪ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ২৬

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
খুলনায় পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান বন্যার ম্যাচে মার্শের ঝড়ো সেঞ্চুরি, গুজরাটকে হারালো লক্ষ্ণৌ
রান বন্যার ম্যাচে মার্শের ঝড়ো সেঞ্চুরি, গুজরাটকে হারালো লক্ষ্ণৌ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি পৌঁছেছেন ৫৪ হাজার ৪৯৭ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৫৪ হাজার ৪৯৭ হজযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ
হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা