শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০

তিন মাসের লকডাউনের বিকল্প নেই

আমসাআ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
তিন মাসের লকডাউনের বিকল্প নেই

করোনাভাইরাসে বৈশ্বিক সম্ভাব্য মৃত্যুর সংখ্যা হিসাব করাও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো যুদ্ধ-বিগ্রহে, কোনো মহামারীতে বা কোনো দুর্যোগে এত কম সময়ে এত প্রাণহানির নজির নেই। ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশের, স্বাস্থ্যসেবায় অরক্ষিত গ্রামদেশের এবং আমাদের লাখ লাখ বস্তিবাসীর কথা ভাবলে গা শিউরে ওঠে। বিশেষ করে যখন ছুটির আমেজে, জীবিকার চাপে ও বাস্তব পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক দূরত্ব, কোয়ারেন্টাইন ইত্যাদি কার্যকর সম্ভব হচ্ছে না, তখন আতঙ্কিত না হয়ে পারা যায় না। তার ওপর এখন শুরু হলো কমিউনিটি ট্রান্সমিশন অর্থাৎ করোনাভাইরাসের সামাজিক সংক্রমণ। সার্বিক মেডিকেল বিষয়গুলোয় আমাদের অনেক দুর্বলতা আছে। ফলে বর্তমান সামাজিক সংক্রমণ পর্যায়ে আক্রান্ত সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ পর্যায়ে মানুষকে ঘরে থাকতে বাধ্য করে সংক্রমণ প্রতিরোধই শ্রেষ্ঠ কৌশল। কিন্তু প্রচার খুব কাজে লাগছে না। দৈনন্দিন রোজগারের আশা ও ত্রাণ পাওয়ার জন্য তারা বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসছেন। সুতরাং কঠোরভাবে টোটাল মানে একেবারে টোটাল লকডাউন নিশ্চিত করার বিকল্প নেই এবং তা ৯০ দিনের জন্যই করতে হবে, অল্প অল্প করে লকডাউন কার্যকর হবে না। অনেক দেশ লম্বা মেয়াদেই সফলভাবে লকডাইন করেছে। সহজ বিকল্প মনে হলেও ধাপে ধাপে ছুটি দেওয়ার কৌশল লকডাউনের মতো কার্যকর হতে পারে না এবং হচ্ছেও না। তবে অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে লকডাউন সফল করা যাবে না। তারা বলছেন, গরিবরা না খেয়ে মরবে। কিন্তু আমরা তো এখন নিম্নমধ্যম, প্রায়-মধ্যম আয়ের দেশ। কথাটা অত মিথ্যা নয়। তাহলে আমরা কেন তাদের খাওয়াতে পারব না? রাজনৈতিক, নীতিনৈতিক ও শক্তিশালী সদিচ্ছা নিয়ে আমাদের সম্পদ ও সামর্থ্য এক করতে পারলে এ সমস্যার সমাধান হতে পারে। আমাদের প্রয়োজন ৪০-৫০% মানুষের ঘরে ঘরে আট-দশ দিন করে করে নয়-দশবারে ধাপে ধাপে ৯০ দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য পৌঁছে দেওয়া। নেতাদের মাধ্যমে অবশ্যই নয়, রাজনীতির সময় এটা নয়। অনেকেই ন্যক্কারজনকভাবে আত্মপ্রচারের জন্য গণজমায়েত করাচ্ছেন, ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এতে কমিউনিটি সংক্রমণ অবশ্যই বাড়বে, তাই এসব জোরালোভাবে নিষিদ্ধ করা দরকার।

তিন মাসের লকডাউনের আর্থিক প্রয়োজনের মোটামুটি একটা হিসাব দাঁড় করানো যায় : ধরুন অর্ধেক জনসংখ্যা অর্থাৎ ৯ কোটি মানুষ % ১ কেজি চাল/ডাল % ৯০ দিন = ৮১০ কোটি কেজি % ৫০ টাকা=৪০ হাজার ৫০০ কোটি+লবণ, তেল, আলু, ডাল, হলুদ, মরিচ ইত্যাদি এবং পরিবহন ও ভলানটিয়ার খরচ আরও ৪০ হাজার ৫০০ কোটি = মোট ৮১ হাজার কোটি টাকা মাত্র প্রয়োজন!!! বেশি বেশি করে ধরা, কিছু কম হবে এবং এ টাকা তো আছে। কত টাকা যাচ্ছে প্রণোদনা, লুটপাট, অর্থ পাচার, ঋণখেলাপি, মেগাচুরি/বড়-ছোট চুরি, চাল-গম চুরি ইত্যাদিতে? হুমকি-ধমকিতে যে কাজ হবে না তা বোঝাই গেছে। সুতরাং সেনাদের দায়িত্ব দিলে সরবরাহ ও বিতরণে দুর্নীতি সহজেই বন্ধ করা যাবে। এজন্য সামরিক, আধাসামরিক ও ভলানটিয়ার বাহিনী তৈরি করে ইউনিয়ন/ওয়ার্ড পর্যন্ত তাদের নিয়োজিত করতে হবে। লকডাউন এবং সরবরাহ ও বিতরণের প্রস্তুতিসহ পুরো দায়িত্ব তাদের হাতে দিতে হবে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজনদের সহায়তা তারা নিতে পারেন। গাড়ি নিয়ে বিতরণ-টিম বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দেবে। এভাবেই লকডাউন শত না হলেও ৯০ ভাগ সফল হবে, সংক্রমণ হ্রাস পাবে এবং অবশ্যই মানুষ খেয়ে-পরে বাঁচবে। সব জিওসি, বিজিবি, আনসার, এয়ার এরিয়া/বেজ ও নৌ এরিয়া/বেজ কমান্ডাররা অবশ্যই সফলভাবে এ গুরুদায়িত্ব পালন করতে পারবেন। সব ক্ষমতা সরকারের হাতেই থাকবে, এ কাজগুলোর মূল পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সরকারই করবে। তবে আঞ্চলিক/বিভাগীয় ও স্থানীয় মবিলাইজেশন ও বাস্তবায়ন জিওসিদের কর্তৃত্বাধীন রাখতে হবে। তারা সরকারের কাছে দায়ী থাকবেন। বিষয়টা কোনোভাবেই সামরিক বাহিনীর হাতে দেশের শাসনভার তুলে দেওয়া নয়। দুর্যোগকালীন এ ব্যবস্থা ছাড়া আমার ধারণা, প্রচলিত গতানুগতিক ব্যবস্থা সফল হবে না। কারণ মন্ত্রণালয় ও সিভিল প্রশাসন করোনার মতো ক্ষিপ্র গতিতে কমিউনিটি সংক্রমণের আগে আগে চলতে এত দিন পারেননি, এখনো পারবেন না। অথচ করোনা প্রতিরোধ অপারেশন চালাতে হবে দেশব্যাপী, ২৪ ঘণ্টা সাত দিন। একটু ঢিলামিতেই অবস্থা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকবে, দেখতে দেখতে মৃতের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে এবং অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যাবে। এজন্যই আমি অনেক দিন থেকে বলে আসছি- জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে, সবাইকে জানিয়ে, বুঝিয়ে, সঙ্গে নিয়ে, অংশীজন করে নিয়ে, একটি বাস্তবসম্মত স্ট্রাটেজিক/লজিস্টিক পরিকল্পনা করা এবং তার সুদক্ষ বাস্তবায়ন করা। জনবল কম হলে অবসরপ্রাপ্তদের ডাকুন। করোনাযুদ্ধের জন্য ‘জাতীয় কাউন্সিল’ করে, অপারেশন রুম করে, সামরিক স্টাইলে পুরো যুদ্ধটা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা সময়ের প্রয়োজন। নতুবা অবাঞ্ছিত রাজনৈতিকীকরণ ও তর্ক-বিতর্ক এড়ানো যাবে না, দুর্যোগ মোকাবিলায় অযথা মানুষের মনোবল দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই অগণিত মানুষের জীবন বাঁচানোর তাগিদে সরকারকে হাত জোড় করে অনুরোধ করছি, প্রস্তাবটি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করুন। আর একটি বিষয় বলব, সোশ্যাল মিডিয়া খুবই সক্রিয়। তারা যে শুধু আতঙ্ক ছড়াচ্ছে তা নয়, অনেক ভালো পরামর্শও সেখান থেকে পাওয়া যেতে পারে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের সোশ্যাল মিডিয়া সেল শুধু আতঙ্কের খোঁজ না করে গঠনমূলক পরামর্শগুলোর খোঁজ নিয়ে সরকারের গোচরে আনতে পারেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানাতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের গভর্নর এন্ড্রু কুয়োমো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছিলেন, সহায়তা চেয়েছিলেন। তিনি শোনেননি। আজ নিউইয়র্ক করোনার বৈশ্বিক এপিসেন্টার, লাখো মানুষকে ইতিমধ্যে জান দিতে হয়েছে। ট্রাম্প কি এর দায় এড়াতে পারবেন? আমাদের এখনো এক ফোড়নে কাজ হতে পারে, পরে শত ফোড়নেও তা হবে না। দায় কার ঘাড়ে পড়বে? তার চেয়েও বড় কথা- শত সহস্র মানুষের জীবনের কথা ভাবা, সঠিক উদ্যোগটি নেওয়া এবং দ্রুত।

লেখক : মেজর জেনারেল ও রাষ্ট্রদূত (অব.) এবং নৈতিক সমাজ, বাংলাদেশের প্রবক্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ

এই মাত্র | নগর জীবন

‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’
‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি
দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা
কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর
হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর সেন্ট ফিলিপস হাইস্কুল এন্ড কলেজে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন
দিনাজপুর সেন্ট ফিলিপস হাইস্কুল এন্ড কলেজে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ভুয়া চিকিৎসক আটক, পুলিশে সোপর্দ
যশোরে ভুয়া চিকিৎসক আটক, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক