শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১

গতি যার নীচ সহ, নীচ সে দুর্মতি

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গতি যার নীচ সহ, নীচ সে দুর্মতি

শিরোনামের বাক্যটি আমার নিজের নয়। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদ বধ কাব্য থেকে ধার করেছি। মহাকাব্য থেকে এমন ভারী ভাবের একটি শিরোনাম ধার করলাম কারণ আমি আজ চটুল কথা বলার মৌজে আছি। উপসম্পাদকীয় মানে গুরুগম্ভীর কিছু বলার জায়গা, এটি হাস্য রসিকতার আসর নয়। এমন চিরন্তন নিয়মের ব্যত্যয় ঘটাচ্ছি বলে শিরোনামটি মহাকাব্য থেকে ধার করে নিজের দোষ স্খলন করার পথ খুলে রাখলাম। কিছুদিন ধরে টেলিভিশনের পর্দায় ক্রমাগত একটি খবর দেখতে পাচ্ছি যেটাকে ধারাবাহিক নাটকের চটুল রঙ্গ থেকে কিছুতেই আলাদা করতে পারছি না। সেই রঙিলা খবরই আমার এমন মৌজমস্তির উৎস। কিছুদিন আগে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের এক নেত্রী পাপিয়া গণমাধ্যমকে গিলে খেয়েছিল। তার মাদক এবং দেহব্যবসার রগরগে চটুল কাহিনি গণমাধ্যমের পাঠক এবং দর্শকের বিপুল আনন্দ দিচ্ছিল। রাজনৈতিক নেত্রী পাপিয়া ঢাকা শহরের দামি হোটেলের মহাদামি কক্ষ ভাড়া করে মাদক এবং দেহব্যবসা জমিয়ে তুলেছিলেন। অনেক দিন ধরেই পুলিশ এবং প্রশাসনের নাকের ডগায় পাপিয়াকা  নির্বিঘ্নে মঞ্চস্থ হচ্ছিল। দীর্ঘদিন ধরে দামি হোটেলের দামি রুমে বসে পাপিয়া পতিতা এবং মাদকের ব্যবসা চালিয়ে গেলে তাতে কারও কোনোরকম মাথাব্যথার উদ্রেক হয়নি। কিন্তু হঠাৎ বেচারা পাপিয়ার বাড়া ভাতে সবাই ছাই দেওয়ার জন্য কেন ওঠেপড়ে লাগল সেটা তখন ঠিক বুঝে ওঠতে পারিনি। পাপিয়ার রাজনৈতিক শক্তির উৎস কী ছিল কে জানে। নামিদামি হোটেলের কক্ষ ভাড়া নিয়ে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া এবং দেহপসারিণীদের পুষে তাদের দিয়ে বিত্তবান এবং ক্ষমতাবান খদ্দের ধরে ব্যবসা করার কাজটি সে একা নিজ ক্ষমতাবলে দীর্ঘদিন ধরে চালিয়ে গেছে এটি আমাদের বিশ্বাস করতে বলা হয়েছিল। পাপিয়া এবং তাদের পালনকর্তাদের ওপর আমাদের বিশ্বাস আছে কি নেই সেটি কোনো প্রশ্ন নয়। আমরা জানি, এ সমাজে গা বাঁচিয়ে বেঁচে থাকার জন্য আমজনতাকে সারল্যের ওপর বিশ্বাস রাখতে হয়। কাজেই যথারীতি আমরা পুলিশ এবং প্রশাসনের বয়ান সরলভাবে বিশ্বাস করার ভান করেছি। তবে আমরা সবাই মনে মনে জানি, পাপিয়ার মাথার ওপরে কেউ একজন ‘ধরে ছত্র ছত্রধর’। সেই মহাপরাক্রমশালী ছত্রধরের সন্ধান আমরা আমজনতা কোনোদিন পাব না এটাও জানি। পুলিশ বলল, পাপিয়ার মাথার ওপরে কেউ  নেই। এ পাপীয়সী পাপিয়া সবার চোখের আড়ালে বড়লোকের বখে যাওয়া স্কুল-কলেজগামী ছেলেদের সঙ্গে সখ্য গড়ে হোটেলের দামি রুমে বসে মদ এবং নারীর আসর পেতেছিল। সমাজের যারা অভিভাবক তারা এটি জানতে পেরে পাপিয়ার পাপের আস্তানা ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। পুলিশের মুখ থেকে আমরা আমজনতা বিষয়টি বিশদে জানতে পেরে মারহাবা বলে জোকার দিয়ে যখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম ঠিক তখনই আরেক পাপীয়সী পরীমণি আর তার সাঙ্গোপাঙ্গরা টেলিভিশনের পর্দায় কী অনাসৃষ্টি শুরু করল! গত কয়েক সপ্তাহ ধরে টেলিভিশনের পর্দায় নাটকের মতো খবর (শুধু প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য) অর্থাৎ আদি রসের ইঙ্গিতে ভরা পরীমণি নামের দৃশ্যকাব্য দেখে ভিরমি খেলাম। টেলিভিশনের পর্দা থেকে চোখ সরিয়ে পত্রিকার পাতায় মন বসাতে গিয়ে দেখি সেখানেও সেই পরীমণি, পিয়াসা এবং পরীমণির পোশাক ডিজাইনার জিমি নামের চরিত্র। এরা সবাই মাদক এবং দেহব্যবসার সঙ্গে জড়িত। পরীমণির নাচের যেসব খন্ডচিত্র টিভি পর্দায় দেখলাম তাতে তো উনার গায়ে কয়েকটা কাপড়ের চিকন ফালি ছাড়া আর কিছু চোখে পড়ল না। যার গায়ে পোশাকের বালাই নেই তার আবার পোশাক ডিজাইনার! জিমি নামের লোকটি পোশাক ডিজাইনার এটা শুনে সত্যিকার পোশাক ডিজাইনাররা বড় সংকোচে পড়ে গেছে। পরীমণি নাটকের প্রথম মহড়া হয়েছিল তুরাগের কিনারে বোট ক্লাবের বারে। পুলিশ বলছিল, তারা নাকি পরীমণি এবং তার পোষ্য পতিতাদের ৩০০ খরিদ্দারের সন্ধান পেয়েছে। পরীমণি নাকি সেই ৩০০ খরিদ্দারের নারীভোগের গোপন ভিডিও ধারণ করে সেই ভিডিও দেখিয়ে অর্থ-বিত্ত-ক্ষমতাশালী খদ্দেরদের ব্ল্যাকমেল করেছে। ব্ল্যাকমেলিং এক ভয়ানক ক্রাইম। ব্ল্যাকমেলিংয়ের মতো ক্রাইমে না জড়িয়ে পরীমণির উচিত ছিল তার দেহব্যবসায় তুষ্ট থাকা। আসলে অতি লোভে তাঁতী নষ্ট। পরীমণি তার খরিদ্দারদের ক্ষমতার সীমা ভুলে গিয়েছিল। ভুলে গিয়েছিল, সে তার শরীরকে পণ্য হিসেবে বাজারে বিক্রি করতে গেছে। সেই বাজারের রীতি হচ্ছে ফেল কড়ি মাখ তেল। সমাজের যারা মাথা তারা পরীমণির কাস্টমার। তারা নগদ কড়ি ফেলে তেল কিনেছে। পরীমণির শরীরের খরিদ্দাররা নামিদামি মানুষ। তারা পরীমণির তুচ্ছ ভিডিওর কাছে ভেড়া বনে যাবে এটি সে কল্পনা করল কী করে। পরীমণিরা ভুলে যায়, তারা গতর বেচার পেশায় নাম লিখিয়ে নিজেদের খেলো করে ফেলেছে। তারা যদি গতর খাটিয়ে গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিতে কাজ করত তাহলেও তাদের গলা উঁচিয়ে কথা বলার অধিকার থাকত। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে পরীমণি কথাটা মাথায় রেখে সে তার ব্যবসার ক্ষেত্র ঠিক করবে। আবার দেখুন, কিছু লোক বলছে, পরীমণির ৩০০ খরিদ্দারের তালিকা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। পুলিশ বলছে, পরীমণির কাস্টমাররা কেউ ফেলনা নয়। অর্থবিত্তশালী ক্ষমতাবান মানুষদের পর্নো ছবি প্রকাশ পেলে মানী মানুষগুলোর মানহানি হবে না? পরীমণির মতো দেহব্যবসায়ীর কথায় মানী মানুষদের মানহানি করার অধিকার কি পুলিশের আছে। দেখলেন না, এক পুলিশ কর্মকর্তা পরীমণির আসঙ্গলিপ্সায় মজে গিয়েছিল বলে পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন উনারা নাকি পুলিশ বিভাগের অর্বাচীন পুলিশ কর্মকর্তাকে নিয়ে বেশ বিব্রত আছেন। পুলিশের আরেক কর্তাব্যক্তি বললেন, সাকলায়েন নামের পুলিশ কর্মকর্তা নাকি পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। হতে পারে! আমরা আমজনতা পুলিশ কর্মকর্তার এ অভিযোগের কী বিচার করব। চিরকাল দেখছি আমজনতার হাতে পুলিশ হাতকড়া পরায় কিন্তু আমজনতা কি কারোর হাতে হাতকড়া পরানোর অধিকার রাখে? পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা পুলিশ অফিসার সাকলায়েনের কান্ড দেখে জনতার দরবারে যেভাবে নালিশ দিলেন ওতে আমরা ভারি শরমিন্দা হলাম। কাজেই দুঃখের সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তাদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি, প্রাচীন ভারতে পরীমণিদের মতো দেহব্যবসায়ীদের বলা হতো জনপদকল্যাণী। প্রাচীন ভারতের সমাজপতিরা বিশ্বাস করতেন দেহপসারিণীরা আছে বলেই নারীসঙ্গ লালসায় উন্মাদ পুরুষগুলো টাকা ঢেলে তাদের নারীসঙ্গলিপ্সা মেটাতে পারছে। ফলে লম্পটরা সমাজে অনাসৃষ্টি করতে পারছে না। দেহপসারিণীরা আছে বলে সমাজে অন্য নারীরা পুরুষের লোলুপতা থেকে রক্ষা পাচ্ছে বলে সমাজপতিরা বিশ্বাস করতেন। এটি সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষার প্রাচীন ভারতীয় সমাজপতিদের দেওয়া টোটকা ফর্মুলা। বলতে পারেন দেহব্যবসায়ীদের জনপদকল্যাণী নামে চিহ্নিত করা পুরুষশাসিত সমাজের নির্মম গোঁয়ার্তুমি। পতিতাদের জনপদকল্যাণী বলে সম্বোধন করার মধ্য দিয়ে পুরুষের লাম্পট্যকে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। আজকের দিনে এসব ছেঁদো কথার কোনো দাম নেই। পরীমণির খরিদ্দাররা কেউ আইন ভঙ্গ করেনি এ কথা পুলিশ জোর দিয়ে বলছে। পেনাল কোডে বর্ণিত ব্যভিচারের ধারার আইনি মারপ্যাঁচ মাথায় রেখে পুলিশ এটি বলতেই পারে। এ প্রসঙ্গে আমার জিজ্ঞাসা, পরীমণির খরিদ্দাররা যদি নির্দোষ হয়ে থাকে তাহলে পরীমণি কোন দোষে দোষী হলো যে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞসাবাদ শুরু করে দিল? এ যেন একযাত্রায় দুই ফল। আমি বলি কী, পরীমণির খদ্দেররা যদি নির্দোষ হয় তাহলে পরীমণিও নির্দোষ। পরীমণির খদ্দেরদের তালিকা প্রকাশ করা উচিত হবে নাকি কাজটি বেআইনি হয়ে যাবে সেটি পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা আইনের বই ঘেঁটে নিশ্চিত হয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিচ্ছেন এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। তারা বিজ্ঞ মানুষ, সব দিক বিবেচনা করে যেটা ভালো সেটাই করবে। তবে পরীমণির খদ্দেরদের তালিকা প্রকাশ করা প্রসঙ্গে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের পরে কমিউনিস্ট পার্টি রাশিয়ার রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করল। একনায়ক শাসক হিসেবে লেনিন রাশিয়ার মানবাধিকারের প্রতি চরম অশ্রদ্ধাশীল হলেও পতিতাবৃত্তির ব্যাপারে তিনি বল প্রয়োগের পথে না গিয়ে ভীষণ লিবারেল ভূমিকা নিলেন। রুশ বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার পরে রাশিয়ার সব শহরে পতিতাপল্লী বন্ধ করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। লেনিনের সেই উদ্যোগে রুশ কমিউনিস্ট পার্টির বাঘা বাঘা নেতারা বাগড়া সেধে বসল। লেনিন বললেন, ঠিক আছে। তোমরা যখন বলছ তাহলে বুর্জোয়া রাশিয়ায় দেহব্যবসা যেমন চলছিল সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নে সেটি তেমনি চলবে। তবে দেহব্যবসা চালানোর ব্যাপারে আমার একটি শর্ত মানতে হবে। শর্ত হলো- পতিতাদের কাস্টমারের তালিকা পতিতালয়ের গেটে টানিয়ে রাখতে হবে। লেনিনের নির্দেশ যথারীতি পালন করা হয়েছিল। লেনিনের দেওয়া এ সমাধান বাস্তবে অনেকখানি কাজ দিয়েছিল। রাশিয়ার সমাজে নামিদামি লোক সে সময় নাম প্রকাশ হওয়ার ভয়ে পতিতালয়ে যেতে দ্বিধা করত। কাস্টমার না পেয়ে রাশিয়ার দেহব্যবসায়ীদের ব্যবসা লাটে উঠতে বসেছিল। আমাদের দেশের পুলিশ প্রশাসন পতিতাবৃত্তির রাশ টেনে ধরার জন্য কাস্টমারের তালিকা প্রকাশের কৌশল গুরুত্ব দিয়ে ভেবে দেখতে পারে।

ওপরে যা কিছু লিখেছি তার একটিও আমার নিজের কথা নয়। আমি অতি সাধারণ মানুষ। দেশের আমজনতার ভাবনাকে বর্ণনায় রূপ দিয়েছি মাত্র। আমজনতার সবাই কিন্তু আমার মতো মিষ্টভাষী নয়। তাদের অনেকে ভয়ানক দুর্মুখ। তারা বলে, সাধারণ মানুষের হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে পি কে হালদার সেফ প্যাসেজ দিয়ে সড়কপথে দেশত্যাগ করলেন তাকে কেউ আটক করার জন্য এগিয়ে এলো না। অথচ একজন পরীমণিকে নিয়ে কী টানাহেঁচড়া না চলছে। পি কে হালদার আরামসে দেশত্যাগ করার পরে উনার অসুর সহযোগীরা দেশের মধ্যে দিব্যি আয়েশে দিন কাটাচ্ছে তাতেও পুলিশ কিংবা প্রশাসন বাদ সাধছে না। পত্রিকায় পড়েছিলাম পি কে হালদারের নাকি ৮৮ জন গোপিনী ছিল। সেই  জনপদকল্যাণীদের একজনকে পুলিশ একবারের জন্য ডেকে আদর আপ্যায়ন করে দুটো কথা জিজ্ঞেস করলে পি কে হালদারের হাতে টাকা খোয়ানো দুঃখী মানুষগুলো একটু         সান্ত্বনা পেত। যাক! কী আর করা! সেটাও যখন ঘটল না তখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলি, সর্বত্রই একযাত্রায় দুই ফল।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন
অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল
ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়
আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু
ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিরকুটের নতুন অ্যালবামের প্রথম গান
প্রকাশ্যে চিরকুটের নতুন অ্যালবামের প্রথম গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’
পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচন পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: প্রেস সচিব
নির্বাচন পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসের উপকূলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
গ্রিসের উপকূলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির নেতৃত্বে ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো
আনচেলোত্তির নেতৃত্বে ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে কুয়েত সিটি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে কুয়েত সিটি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য ছিল রাজপথের সাহসী সৈনিক: ছাত্রদল সভাপতি
সাম্য ছিল রাজপথের সাহসী সৈনিক: ছাত্রদল সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মিরাজের স্বপ্ন শীর্ষে ওঠা
মিরাজের স্বপ্ন শীর্ষে ওঠা

মাঠে ময়দানে