শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই

রাজধানীতে পাঁচতারকা হোটেলে গত ৭ থেকে ১০ এপ্রিল চার দিনের দারুণ এক বিনিয়োগ সম্মেলন হয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা বিডার উদ্যোগে। সম্মেলনে দেশ-বিদেশি শত শত বিনিয়োগকারী তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করলেন, চট্টগ্রামে ও আড়াইহাজারে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের শিল্প-কারখানাগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম সরেজমিন ঘুরে দেখে তাদের সুচিন্তিত অনেক সুপরামর্শ উপস্থাপন করেন। এটা দেশের শিল্পায়ন কার্যক্রমে সরকারের নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময় এক আয়োজন। সরকারপ্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি-বিদেশি শিল্প-উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে ব্যাপক বিনিয়োগ করে শুধু আমাদের এই রাষ্ট্রটিই নয়, সারা বিশ্বকে উন্নত করার প্রস্তাব রাখলেন। প্রায় দেড় কোটি টাকা সরকারের এবং আরও ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ উদ্যোক্তাদের তহবিল থেকে খরচ করে বিদেশি উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ অঙ্গীকার অর্জন করা গেছে বলে জানিয়েছেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক বিনতে হারুন। বর্ণাঢ্য এই সম্মেলন বাংলাদেশে শিল্প-বিনিয়োগ সম্ভাবনার দিকে বিদেশি অর্থবান শিল্পোদ্যোক্তাদের যথাযথ দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হতে পারে, কিছুটা দেশি উদ্যোক্তাদেরও। সম্মেলনটি আয়োজনে রাষ্ট্রের বা সরকারের যে কর্মকর্তা ও অন্য সব কর্মচারী ও সাধারণ নাগরিকদের মেধা-শ্রম-সময়-এনার্জি খাতসমূহে যে আসল খরচ হয়ে গেছে তা টাকার অঙ্কে হিসাব করলে কমপক্ষে ৪০০ কোটি টাকার সমমানের তো অবশ্যই হবে। বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকটের সময়ে এত বড় অঙ্কের রাষ্ট্রীয় ব্যয়ের বিপরীতে প্রকৃত অর্জন কী হলো- সেই মূল্যায়নও প্রয়োজন।

এরই মধ্যে সবচয়ে বড় দুঃসংবাদ পাওয়া গেল। বাংলাদেশের এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন- নতুন শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নির্ধারণ করেছে ৩৩ শতাংশ বর্ধিত দাম ধরে (এপ্রিল/২০২৫ থেকে কার্যকর); আসল পেট্রোবাংলা, সরকারের শীর্ষ কর্তাদের বুঝিয়েছেন এই দাম বৃদ্ধি না করা হলে গ্যাসের ক্ষেত্রে ১৬ হাজার কোটি টাকা সরকারের বা রাষ্ট্রের গচ্চা যাবে (মিডিয়ায় প্রকাশিত রিপোর্ট)। মাথামোটা আমলারা বুঝলেন না, বুঝতে চাইলেন না, এত বড় বিনিয়োগ সম্মেলনটি করার সঙ্গে সঙ্গে এভাবে গ্যাসের দাম বাড়ানোর পরিণামে দেশি বা বিদেশি যে কোনো উদ্যোক্তা হতোদ্যম হয়ে যেতে পারেন। এত টাকা দিয়ে গ্যাস কিনে বাংলাদেশে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে শিল্প-কারখানা গড়তে, বিনিয়োগ করতে?

পাশাপাশি আরেকটি দুঃসংবাদ দিয়েছে ভারত- তারা বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রক্রিয়াকরণের পথে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সাধারণ পণ্য, যন্ত্রপাতি-সরঞ্জামাদিসহ বিভিন্ন জিনিসপত্রের ভারতের বছরের-বাজার (বৈধ অবৈধ উভয় পথে) রয়েছে কমপক্ষে ৫ লাখ কোটি টাকার। তাই ভারতের কাছে বাংলাদেশের শিল্পায়ন কার্যক্রমে পর্যাপ্ত সহায়তাদান কামনা করাই যায়।

দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াং ওয়ান গ্রুপ চেয়ারম্যান এবং সিইও মি. কিহাক সাং দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করে বিশাল শিল্প-কারখানা গড়ে তুলেছেন। এই দেশের প্রায় সত্তর হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে সরাসরি তাঁর হাতে; তাঁকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিতে পঁয়তাল্লিশ বছর পর লেগে যায় কেন? এত বছর আমাদের রাজনীতিকগণ, আমলা-গোষ্ঠী ঘুমিয়ে ছিল সবাই? পাঁচটা বছর একটানা কারখানা চালানোর পরেই তাঁকে এই সম্মানটা দেওয়া হলে ভদ্রলোক হয়তো বিগত চল্লিশটা বছর এই সম্মানটুকু উপভোগ করতেন, তাঁর এই সম্মান-অর্জনে আরও অনেক বিনিয়োগকারী এই দেশে শিল্প-কারখানা গড়তে উৎসাহিত হতেন নিশ্চিতভাবে। আমরা এতটাই বেকুব যে বিষয়টা বুঝতে চল্লিশ বছর সময় পার করে দিই। আটাত্তর বছরের বৃদ্ধ লোকটি ইতোমধ্যে তো আমাদের এ দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতেও পারতেন, তাহলে এই সম্মান আমরা তখন কাকে দিতাম?

গ্যাসের দাম বাড়ানোর ফলে শিল্পোদ্যোক্তারা কীভাবে কারখানা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসবেন, তাদের উৎপাদিত শিল্প-পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়বে অপরিসীম, কীভাবে তারা শ্রমিক-কর্মচারীদের পর্যাপ্ত বেতন-ভাতা-সুবিধাদি দিয়ে প্রোডাক্ট মূল্য নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ধরে রাখবেন? এসব পণ্য কী দরে বিক্রি করে তারা ন্যূনতম নিট-মুনাফা অর্জন করবেন, গ্যারান্টি না থাকলে কীভাবে তারা নতুন শিল্প-কারখানা করবেন?

১. যে কোনো নতুন শিল্প-কারখানা গড়তে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের জন্য ওয়ান-স্টপ সার্ভিস জরুরি। কোনো শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ দেশে এসে বিদেশি যে কোনো নাগরিক (অবশ্যই যিনি মাদক বা অন্য কোনো পণ্যের চোরাকারবারি বা অন্যভাবে কুখ্যাত অপরাধী নন) যেন সব ধরনের রেজিস্ট্রেশন ও অনুমোদনপত্র, দলিলপত্র তৈরি ও ব্যবহারে একটা অফিসে বসেই সব কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করতে পারেন। তাঁকে/তাঁদেরকে যেন এই অফিস, সেই অফিসের সিঁড়ি ভাঙার মতো, এই কর্তা, সেই কর্তার টেবিলে টেবিলে ঘুরতে না হয় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস। তিনি/তাঁরা যেন একটা অফিসে বসে সর্বোচ্চ তিন দিনের মধ্যে একটা ১০/২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের শিল্প-কারখানা প্রকল্প প্রতিষ্ঠার সব দলিলপত্র সম্পাদনের সুযোগ পান- সেটা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।

২. যেসব খাতে শিল্প-বিনিয়োগ সফল হতে পারে, রপ্তানি কার্যক্রম ও স্থানীয় বাজারে চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে, সেসব নিয়ে ব্যাপক স্টাডি ও গভীর গবেষণা চালিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। সেই রিপোর্টে বাংলাদেশের নাগরিকদের ভোক্তা-চাহিদা মেটাতে যেসব পণ্যের চাহিদা রয়েছে তার প্রকৃত চিত্র এবং একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেগুলো বাংলাদেশে উপযুক্ত শিল্প বিনিয়োগে উৎপাদন সম্ভব সেগুলোর প্রকৃত চিত্র অনুপুঙ্খ আলোচনা থাকতে হবে। যাতে যে কোনো বিদেশি (এমনকি দেশি উদ্যোক্তাও) উদ্যোক্তা যেন সহজেই সেসব রিপোর্ট পড়ে এখানকার উৎপাদন-ব্যয় পরিস্থিতি ও ভোক্তা-পণ্য-চাহিদা এবং বিদেশে রপ্তানিপণ্য পাঠানোর সুবিধাদি কী কী আছে, সেসব পুরোপুরি বুঝতে সক্ষম হন।

৩. বিদেশি শিল্পোদ্যোক্তাদের বা তাঁদের প্রতিনিধি (কর্মকর্তাদের) এখানকার বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গেই যথাযথভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো থেকে প্রতিটি পদক্ষেপে সশরীরে উপস্থিত থেকে বিডা কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক সেবা দিয়ে যেতে হবে। আর বিডা কর্মকর্তাদের চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ধনবান উদ্যোক্তাদের দেশগুলোতে সাশ্রয়ী খরচে সফর করার সুযোগ দিতে হবে এবং ওই সব দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তাদের কাজে লাগাতে হবে। তবে সবার জন্য ঘুষ-উৎকোচ লেনদেন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে।

৪. বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য (একই সঙ্গে দেশি উদ্যোক্তাদের জন্যও) সার্বক্ষণিক রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা কায়েম করতে হবে- তাঁদের আবাসস্থল, অফিস ও শিল্প-কারখানায় এবং চলাফেরার সময়ে সর্বত্র)।

৫. ব্যাংকঋণ সুবিধাদির নিশ্চয়তা বিধান জরুরি, এবং তা সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অনুমোদন ও ঋণের অর্থ যথাসময়ে ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে শিল্প-কারখানার জন্য দরকারি সব যন্ত্রপাতি সরঞ্জামাদি (কাভার্ড ভ্যান ও অন্য সব যানবাহন ইত্যাদি) দ্রুততার সঙ্গে আমদানি ও ইনস্টলেশন সুবিধা এবং শিল্পে প্রয়োজনীয় উৎকৃষ্ট মানের সব কাঁচামালের সরবরাহ নিশ্চয়তা বিধান অপরিহার্য।

৬. শ্রমিক অসন্তোষ পুরোপুরি দূর করতে তাদের ন্যূনতম বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা দরকার; এরপরও কোনো চক্রান্তকারী গোষ্ঠী  কুমতলবে যাতে শ্রমিক অসন্তোষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে,  সে লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা কার্যক্রম শক্তিশালী করতে হবে।

এরপরও আছে বিনিয়োগ কার্যক্রম সফল করতে হাজার তৎপরতা চালানোর বিষয়াদি-প্রতিনিয়ত সেসব লক্ষ্যে কাজ করার জন্য চাই দেশপ্রেমিক আমলাদের নিয়োগ দান।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
সর্বশেষ খবর
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত
কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি
মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির
বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা সড়ক, বৃষ্টিতে বড় ক্ষতি
খানাখন্দে ভরা সড়ক, বৃষ্টিতে বড় ক্ষতি

নগর জীবন

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১
ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম
পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম

পেছনের পৃষ্ঠা