শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত

‘সন্ধ্যার দিকে বাতাস জোরদার হতে হতে রাত ১০টায় ঝোড়ো হয়ে যায়। মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয়। ঘণ্টায় একশ মাইল বেগে বইতে থাকে। প্রবল বাতাসের ঝাপটা তার সঙ্গে তীব্র বৃষ্টিপাত। ঝড়ের ছোবলে বিনষ্ট হলো ফসলের খেত, উৎপাটিত বৃক্ষরাজি, বিধ্বস্ত পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর। ঝড়ে প্রাণ হারায় অর্ধশতাধিক মানুষ, আহত শতাধিক। গত শনিবার দিকশূন্যপুর গ্রামে ঘূর্ণিঝড়ের এই ঘটনাটি ঘটেছে।’

এ কথাগুলো প্রার্থী বাছাই পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের অংশ। প্রার্থীকে বলা হয়েছিল- ‘বাক্যগুলো সংক্ষিপ্ত সংবাদ আকারে লিখুন।’ অধিকাংশ প্রার্থী মনে মনে হেসেছেন। প্রশ্নপত্রে যা রয়েছে, তা তো সংক্ষিপ্তই। এটাকে আবার সংক্ষিপ্ত করতে বলাটা হয় মূর্খামি, নয়তো ফাজলামি!

এক প্রার্থী লিখলেন, আরও বাক্য যোগ কর বললে খুশি হতাম। কিন্তু ইঙ্গিতে বলা হয়েছে, কিছু বাক্য বিয়োগ কর। চাকরির অভাবে ধুঁকছি বলে আমাকে যোগ-বিয়োগের ধাঁধায় ফেলে দেবেন? স্যরি! ওরকম নোংরা কাজে আপনাকে সহযোগিতা করতে পারলাম না স্যার।

ওই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করেন দৈনিক ‘বাংলার মুখ’-এর বার্তা সম্পাদক শহীদুল হক। পত্রিকাটি এখন আর নেই, শহীদ ভাইও বেঁচে নেই। সদ্য স্বাধীন দেশে ১৯৭২ সালে যাঁরা সাংবাদিকতা পেশায় ঢুকেছেন তাঁদের অনেককেই খুব যত্নের সঙ্গে কাজ শিখিয়েছেন তিনি। নীতিনিষ্ঠ, কড়ামেজাজি, ইংরেজি সাহিত্যে এমএ, চাঁদপুরের সন্তান শহীদুল হক আমারও অন্যতম কর্মগুরু।

নবিশিকালে ভয়ার্ত আমরা তাঁর কাছ থেকে শত হাত দূরত্বে থাকতে চাইতাম। দিনে দিনে যখন বুঝতে পারি যে ‘এ ধরনের শুদ্ধাচারীর সঙ্গ পাওয়া পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার’ তত দিনে শহীদ ভাই মুখময় সাদা-কালো দাড়ি আর কপালে সেজদাজনিত দাগবাহী অতিশয় মিতবাক এক পুরুষ হয়ে গেছেন। জরাগ্রস্ত শরীর তাঁর। তবু স্নেহভাজনদের দেখলে চেহারায় ফুটে ওঠে প্রসন্নতার দ্যুতি।

অহংবিদ্ধ গাম্ভীর্য প্রদর্শক ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা ‘আমার মতো বিশেষত্ব নেই কাহারও এই ভবে’ প্রমাণের পর্যায়ে আনন্দ-বেদনা সংকট-সম্পদে নির্বিকার একটা ভঙ্গি ফুটিয়ে রাখে তাদের একটুও সহ্য করতেন না শহীদুল হক। দুঃখ-শোকে যারা কাঁদে না তাদের তিনি চালকুমড়া দিয়ে বানানো, ঝোলা গুড়ে চুবানো পচা কাঁঠালের আমসত্ত্ব বলে আখ্যায়িত করে বলতেন, ওদের রোদনধ্বনি কি ঘেউ ঘেউ সদৃশ? বদখত আওয়াজ আড়াল করার কৌশল নিয়েছে? তা যদি করে থাকে তাতে অবশ্য কোনো অন্যায় তিনি দেখেন না।

এই কনসেশন কেন দিচ্ছেন? শহীদুল হক বলেন, ‘দেবই। আমি তো বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো গোঁয়ার না।’ আমাদের চিন্তা পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্য তিনি বঙ্কিমমানস তুলে ধরেছিলেন, যা বর্ণনার মাধ্যমে আজকের এ নিবন্ধের ইতি ঘটানো হবে।

প্রার্থী যাচাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ যে তিনজনকে শহীদুল হক সাব-এডিটর পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন তাঁরা সংক্ষিপ্ত সংবাদ আকারে লিখেছেন, ‘দিকশূন্যপুরে একশ মাইল বেগে বয়ে যাওয়া ঝড়ে অর্ধশতাধিক নিহত ও শতাধিক আহত হয়।’ তিনি বলতেন : শুধু সংবাদ গঠনের বেলায় নয়, জীবনের প্রতিটি ধাপে, সমাজের প্রতিটি স্তরে যোগ আর বিয়োগের গান গাইতে হয়। আঁকতে হয় যোগ-বিয়োগের ছবিও। সংযোজন-বিয়োজনের ধারাস্রোতই এগিয়ে নিচ্ছে সভ্যতা।

যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোতকলকব্জার সুরক্ষা : সভ্যতা, ধারাস্রোত, সংযোজন-বিয়োজনের গুরুত্ব বোঝাতে গেলে ‘ব্যস্ত আছি, অন্য সময় শোনা যাবে’ বলে যারা কেটে পড়তে চান, আমাদের মহল্লার ইরফান আওরঙ্গ সে কিসিমের নন। তিনি কোনো সময়েই শুনবেন না। তিনি ‘যোগ’ করতে যতটা আগ্রহী ‘বিয়োগ’ করতে বললে ততটাই আগ্রাসী। শ্রোতাকে ভীষণ আনাড়ি জ্ঞান করা আওরঙ্গের ঐতিহাসিক অভ্যাস। ভাষণ শুরু করা জানেন, থামতে জানেন না। আমরা ইরফান আওরঙ্গকে এড়িয়ে চলি। তবু হঠাৎ হঠাৎ তাঁর কবলে পড়ি। তখন মনে মনে বলি, পরওয়ার দিগার রাব্বুল আলামিন! এই কথকের সঙ্গে পাঁচ বছরে একবার মিলিত হওয়ার বন্দোবস্ত করতে কেউ কি তোমারে মানা করেছে?

সাক্ষাৎ ঘটে যাওয়ার দুঃখে কলিজা ফাটিয়া যায়, তবু হাস্যবদনে বলতে হয়, আরে আওরঙ্গ সাহেব! কত দিন পর দেখা। আছেন কেমন? তিনি বলেন, আর কয়েন না ভায়া। ঝামেলায় পড়ে গেছলাম। ওই যে আমার চাচাতো শালা ইস্রাফিল, শুয়োরের বাচ্চা! (কথাটার মানে দাঁড়ায়, তিনি শুয়োর বংশে বিবাহ করেছেন)। ভাড়া নিয়ে তর্ক লাগায়ে দিছিল এক ইজিবাইকচালকের লগে। তা মন চাইলে দিনভর তর্ক কর। কার বাপের গরজ পড়ছে তোরে থামায়। বাট, থিংস টুক আ সিরিয়াস টার্ন। তর্ক করতে করতে বাস্টার্ড ইস্রাফিলটা হয়া গেল মাসলম্যান। ঘুসি মেরে ইজিবাইকঅলার নাক ফাটিয়ে দিছে। ব্যস গরিবের নাক ফাটানোর বিরুদ্ধে শুরু হয়া গেল মব মবিলাইজেশন!

উন্মত্ত জনতার মধ্য থেকে মাস্তানমার্কা একটা মর্দ এসে কানে কানে বলেছিল, ‘স্যার, আমগোরে পাঁচ হাজার টাকা দেন কেস ফিনিশ কইরা দিতাছি।’ সঙ্গে সঙ্গে ইস্রাফিল কনুইয়ের গুঁতোয় ওই মর্দকে ন্যূনপক্ষে সাত ফুট দূরে কীভাবে নিক্ষেপ করেছিল তার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দিলেন ইরফান আওরঙ্গ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে এবং ইস্রাফিলকে অ্যারেস্ট করে নিয়ে যায়। তাকে থানায় নেওয়া, কোর্টে চালান দেওয়া, জামিনমুক্ত করার জন্য মহাচতুর এক লইয়ারের শরণ নেওয়া ইত্যাদির পেছনে যে কঠোর মেহনত করেছেন তার বিশদ ৪৫ মিনিট ধরে শোনালেন আওরঙ্গ। আমরা তাঁর পরিচিত তিন শ্রোতা। শুনতে শুনতে আমাদের প্রত্যেকের মাথার ভিতর তিন লাখ পোকা কিলবিল করতে থাকে।

যন্ত্রণায় অস্থির শ্রোতাদের একজন কথার মোড় ঘোরানোর মতলবে বললেন, শুনলাম রিজাইন করেছেন। কেন, কী হয়েছিল? আওরঙ্গ বলেন, আর কয়েন না ভায়া। কোম্পানির নতুন সিইওর যন্ত্রণায় জীবনটা কয়লা হয়া গেছিল। ব্যাডায় কোনো একটা ডিরেকশন দেওনের সুমায় এমন বকবক করে! দুই মিনিটে যেটা বলন যায়, সেটা দেড়-দুই ঘণ্টা ধরে বলে। তার বকবকানিতে আমার মাথার কলকব্জা সব বিকল হওনের দশা। বলতে পারেন ওই কলকব্জার সিকিউরিটির স্বার্থেই দিলাম রিজাইন কইরা।

চলমান ট্র্যাডিশন : আমার সঙ্গে একই দিনে পেশাজীবনে প্রবেশ করে সাতক্ষীরার সন্তান প্রয়াত সুনীল ব্যানার্জি। উচ্চতায় সে আমার প্রায় দ্বিগুণ। ওর আর আমার নিবিড় সখ্যকে অনেকে ‘বকপক্ষী আর চড়ুইয়ের মাখামাখি’ বলে মজা পেত। মজা নেওয়াদের দোষ নেই। লম্বুর সঙ্গে তো লম্বুর দোস্তিই প্রত্যাশিত। যেমন প্রত্যাশিত ‘বকবকানিযন্ত্র’ আওরঙ্গের সঙ্গে আরেক বকবকানিযন্ত্রের সখ্য। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার! আওরঙ্গের প্রাণসখা সফদর শেখ অতি অল্পকথার মানুষ। তিনি চোখ দিয়ে হাসেন, মুখ দিয়ে কথার সঙ্গে কথা যোগ করেন। সবই অর্থবহ। ‘দয়াময় আল্লাহ! আপনি নারীকে সৃষ্টি করেন। যৌবনে ওরা কত সুন্দরী। কালক্রমে তারা বউ হয়। বউ হয়ে কেন তারা নানাভাবে স্বামীর জীবন অস্বস্তিকর করে তোলে। প্রভু! তুমি স্বামীদের জীবনে শান্তি দাও।’-সফদর শেখ জানান, এক স্বামী এরকম প্রার্থনা করছিল। প্রার্থনার জবাবে প্রভু বলেন, ‘সুন্দরী নির্মাণ করেছি আমি। ওদের বউ বানিয়েছে পুরুষ। যার যা কর্মফল, তাকে তো ভোগ করতেই হবে।’

মতলববাজ এক আত্মীয় সফদর শেখের নরম হৃদয়ের সুযোগ নেওয়াটা অভ্যাসে পরিণত করেছেন। ভদ্রলোক বানিয়ে বানিয়ে করুণ কাহিনি শুনিয়ে টাকা শিকার করতেন। দেরিতে হলেও বিষয়টি টের পেলেন সফদর। আত্মীয়টি একবার এসে সাম্প্রতিক টর্নেডোয় তাঁর ঘরবাড়ি ধসে যাওয়া আর জমির ফসলহানির ঘটনা মিনিট দশেক ধরে বর্ণনাপূর্বক আর্থিক অনুদান চাইলেন। সফদর শেখ বললেন, ‘দিবার পারুম না।’ এরপর যোগ করেন, ‘একটু প্রবলেমে আছি।’

কথাশিল্পী তারাপদ রায়ও একই কায়দায় সামান্য কথা যোগ করে পুরোনো গল্পের ভিতর নতুন রস ঢুকিয়ে দিতেন। আমরা তো অনেকেই সেই কাহিনি জানি, যেখানে রাজা রওনা দিচ্ছিলেন হরিণ শিকারে। ধোপা বলল, যাবেন না হুজুর। ঝড় হবে আজ। পথে কষ্ট পাবেন। আবহাওয়া ভালো থাকায় ধোপার পরামর্শ অগ্রাহ্য হলো। কিন্তু জঙ্গলে ঢুকেই ঝড়ের কবলে পড়লেন রাজা। বুঝলেন, ধোপাটা জ্ঞানী। আগেভাগে সব বলে দেয়। তিনি ধোপাকে বলেন, তোকে আবহাওয়ামন্ত্রী করলাম। ধোপা বলে, আমার কোনো কেরামতি নেই মহারাজ। যেদিন ঝড় হয় সেদিন খুব ভোর থেকেই আমার গাধাটার লেজ খাড়া হয়ে থাকে। এটা দেখেই আমি ভবিষ্যদ্বাণী করি। রাজা বলেন, ‘অ! ঠিক আছে। তা হলে তোর গাধাকেই মন্ত্রী নিযুক্ত করলাম।’ এ কাহিনির সঙ্গে তারাপদ রায় যোগ করলেন : সেই যে উচ্চ পদে গাধারা বসতে শুরু করল সেই ট্র্যাডিশন এখনো চলছে।

চোরের গুরুত্ব : দুঃখ-সংকটে যারা কান্নাকাটি করেন তাদের সম্পর্কে বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়ের মনোভঙ্গিকে ‘গোয়ার্তুমি’ মনে করতেন শহীদুল হক। কেন? কারণ বঙ্কিমচন্দ্র বলে গেছেন, ‘যে কখনো রোদন করে নাই, সে মনুষ্য মধ্যে অধম। তাহাকে কখনো বিশ্বাস করিও না। নিশ্চিত জানিও সে পৃথিবীর সুখ কখনো ভোগ করে নাই, এর সুখ কখনো তার সহ্য হয় না। এমন হইতে পারে যে কোনো আত্মচিত্ত বিজয়ী মহাত্মা বিনা বাষ্পমোচনে গুরুতর মনঃপীড়া সহ্য করিতেছেন এবং বিন্দু অশ্রুজলে পৃথিবী সিক্ত না করিয়া থাকেন তবে চিত্তজয়ী মহাত্মা হইলেও হইতে পারেন, কিন্তু আমি বরং চোরের সহিত প্রণয় করিব তথাপি তাঁহার সঙ্গে নহে।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন
অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০
পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু
চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ভেজাল খাদ্য বিক্রি, জরিমানা
রাবিতে ভেজাল খাদ্য বিক্রি, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনায় সাবেক ইসরায়েলি মন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ
ইরান-গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনায় সাবেক ইসরায়েলি মন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার, দেবরসহ আটক ২
সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার, দেবরসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন