শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত

‘সন্ধ্যার দিকে বাতাস জোরদার হতে হতে রাত ১০টায় ঝোড়ো হয়ে যায়। মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয়। ঘণ্টায় একশ মাইল বেগে বইতে থাকে। প্রবল বাতাসের ঝাপটা তার সঙ্গে তীব্র বৃষ্টিপাত। ঝড়ের ছোবলে বিনষ্ট হলো ফসলের খেত, উৎপাটিত বৃক্ষরাজি, বিধ্বস্ত পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর। ঝড়ে প্রাণ হারায় অর্ধশতাধিক মানুষ, আহত শতাধিক। গত শনিবার দিকশূন্যপুর গ্রামে ঘূর্ণিঝড়ের এই ঘটনাটি ঘটেছে।’

এ কথাগুলো প্রার্থী বাছাই পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের অংশ। প্রার্থীকে বলা হয়েছিল- ‘বাক্যগুলো সংক্ষিপ্ত সংবাদ আকারে লিখুন।’ অধিকাংশ প্রার্থী মনে মনে হেসেছেন। প্রশ্নপত্রে যা রয়েছে, তা তো সংক্ষিপ্তই। এটাকে আবার সংক্ষিপ্ত করতে বলাটা হয় মূর্খামি, নয়তো ফাজলামি!

এক প্রার্থী লিখলেন, আরও বাক্য যোগ কর বললে খুশি হতাম। কিন্তু ইঙ্গিতে বলা হয়েছে, কিছু বাক্য বিয়োগ কর। চাকরির অভাবে ধুঁকছি বলে আমাকে যোগ-বিয়োগের ধাঁধায় ফেলে দেবেন? স্যরি! ওরকম নোংরা কাজে আপনাকে সহযোগিতা করতে পারলাম না স্যার।

ওই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করেন দৈনিক ‘বাংলার মুখ’-এর বার্তা সম্পাদক শহীদুল হক। পত্রিকাটি এখন আর নেই, শহীদ ভাইও বেঁচে নেই। সদ্য স্বাধীন দেশে ১৯৭২ সালে যাঁরা সাংবাদিকতা পেশায় ঢুকেছেন তাঁদের অনেককেই খুব যত্নের সঙ্গে কাজ শিখিয়েছেন তিনি। নীতিনিষ্ঠ, কড়ামেজাজি, ইংরেজি সাহিত্যে এমএ, চাঁদপুরের সন্তান শহীদুল হক আমারও অন্যতম কর্মগুরু।

নবিশিকালে ভয়ার্ত আমরা তাঁর কাছ থেকে শত হাত দূরত্বে থাকতে চাইতাম। দিনে দিনে যখন বুঝতে পারি যে ‘এ ধরনের শুদ্ধাচারীর সঙ্গ পাওয়া পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার’ তত দিনে শহীদ ভাই মুখময় সাদা-কালো দাড়ি আর কপালে সেজদাজনিত দাগবাহী অতিশয় মিতবাক এক পুরুষ হয়ে গেছেন। জরাগ্রস্ত শরীর তাঁর। তবু স্নেহভাজনদের দেখলে চেহারায় ফুটে ওঠে প্রসন্নতার দ্যুতি।

অহংবিদ্ধ গাম্ভীর্য প্রদর্শক ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা ‘আমার মতো বিশেষত্ব নেই কাহারও এই ভবে’ প্রমাণের পর্যায়ে আনন্দ-বেদনা সংকট-সম্পদে নির্বিকার একটা ভঙ্গি ফুটিয়ে রাখে তাদের একটুও সহ্য করতেন না শহীদুল হক। দুঃখ-শোকে যারা কাঁদে না তাদের তিনি চালকুমড়া দিয়ে বানানো, ঝোলা গুড়ে চুবানো পচা কাঁঠালের আমসত্ত্ব বলে আখ্যায়িত করে বলতেন, ওদের রোদনধ্বনি কি ঘেউ ঘেউ সদৃশ? বদখত আওয়াজ আড়াল করার কৌশল নিয়েছে? তা যদি করে থাকে তাতে অবশ্য কোনো অন্যায় তিনি দেখেন না।

এই কনসেশন কেন দিচ্ছেন? শহীদুল হক বলেন, ‘দেবই। আমি তো বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো গোঁয়ার না।’ আমাদের চিন্তা পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্য তিনি বঙ্কিমমানস তুলে ধরেছিলেন, যা বর্ণনার মাধ্যমে আজকের এ নিবন্ধের ইতি ঘটানো হবে।

প্রার্থী যাচাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ যে তিনজনকে শহীদুল হক সাব-এডিটর পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন তাঁরা সংক্ষিপ্ত সংবাদ আকারে লিখেছেন, ‘দিকশূন্যপুরে একশ মাইল বেগে বয়ে যাওয়া ঝড়ে অর্ধশতাধিক নিহত ও শতাধিক আহত হয়।’ তিনি বলতেন : শুধু সংবাদ গঠনের বেলায় নয়, জীবনের প্রতিটি ধাপে, সমাজের প্রতিটি স্তরে যোগ আর বিয়োগের গান গাইতে হয়। আঁকতে হয় যোগ-বিয়োগের ছবিও। সংযোজন-বিয়োজনের ধারাস্রোতই এগিয়ে নিচ্ছে সভ্যতা।

যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোতকলকব্জার সুরক্ষা : সভ্যতা, ধারাস্রোত, সংযোজন-বিয়োজনের গুরুত্ব বোঝাতে গেলে ‘ব্যস্ত আছি, অন্য সময় শোনা যাবে’ বলে যারা কেটে পড়তে চান, আমাদের মহল্লার ইরফান আওরঙ্গ সে কিসিমের নন। তিনি কোনো সময়েই শুনবেন না। তিনি ‘যোগ’ করতে যতটা আগ্রহী ‘বিয়োগ’ করতে বললে ততটাই আগ্রাসী। শ্রোতাকে ভীষণ আনাড়ি জ্ঞান করা আওরঙ্গের ঐতিহাসিক অভ্যাস। ভাষণ শুরু করা জানেন, থামতে জানেন না। আমরা ইরফান আওরঙ্গকে এড়িয়ে চলি। তবু হঠাৎ হঠাৎ তাঁর কবলে পড়ি। তখন মনে মনে বলি, পরওয়ার দিগার রাব্বুল আলামিন! এই কথকের সঙ্গে পাঁচ বছরে একবার মিলিত হওয়ার বন্দোবস্ত করতে কেউ কি তোমারে মানা করেছে?

সাক্ষাৎ ঘটে যাওয়ার দুঃখে কলিজা ফাটিয়া যায়, তবু হাস্যবদনে বলতে হয়, আরে আওরঙ্গ সাহেব! কত দিন পর দেখা। আছেন কেমন? তিনি বলেন, আর কয়েন না ভায়া। ঝামেলায় পড়ে গেছলাম। ওই যে আমার চাচাতো শালা ইস্রাফিল, শুয়োরের বাচ্চা! (কথাটার মানে দাঁড়ায়, তিনি শুয়োর বংশে বিবাহ করেছেন)। ভাড়া নিয়ে তর্ক লাগায়ে দিছিল এক ইজিবাইকচালকের লগে। তা মন চাইলে দিনভর তর্ক কর। কার বাপের গরজ পড়ছে তোরে থামায়। বাট, থিংস টুক আ সিরিয়াস টার্ন। তর্ক করতে করতে বাস্টার্ড ইস্রাফিলটা হয়া গেল মাসলম্যান। ঘুসি মেরে ইজিবাইকঅলার নাক ফাটিয়ে দিছে। ব্যস গরিবের নাক ফাটানোর বিরুদ্ধে শুরু হয়া গেল মব মবিলাইজেশন!

উন্মত্ত জনতার মধ্য থেকে মাস্তানমার্কা একটা মর্দ এসে কানে কানে বলেছিল, ‘স্যার, আমগোরে পাঁচ হাজার টাকা দেন কেস ফিনিশ কইরা দিতাছি।’ সঙ্গে সঙ্গে ইস্রাফিল কনুইয়ের গুঁতোয় ওই মর্দকে ন্যূনপক্ষে সাত ফুট দূরে কীভাবে নিক্ষেপ করেছিল তার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দিলেন ইরফান আওরঙ্গ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে এবং ইস্রাফিলকে অ্যারেস্ট করে নিয়ে যায়। তাকে থানায় নেওয়া, কোর্টে চালান দেওয়া, জামিনমুক্ত করার জন্য মহাচতুর এক লইয়ারের শরণ নেওয়া ইত্যাদির পেছনে যে কঠোর মেহনত করেছেন তার বিশদ ৪৫ মিনিট ধরে শোনালেন আওরঙ্গ। আমরা তাঁর পরিচিত তিন শ্রোতা। শুনতে শুনতে আমাদের প্রত্যেকের মাথার ভিতর তিন লাখ পোকা কিলবিল করতে থাকে।

যন্ত্রণায় অস্থির শ্রোতাদের একজন কথার মোড় ঘোরানোর মতলবে বললেন, শুনলাম রিজাইন করেছেন। কেন, কী হয়েছিল? আওরঙ্গ বলেন, আর কয়েন না ভায়া। কোম্পানির নতুন সিইওর যন্ত্রণায় জীবনটা কয়লা হয়া গেছিল। ব্যাডায় কোনো একটা ডিরেকশন দেওনের সুমায় এমন বকবক করে! দুই মিনিটে যেটা বলন যায়, সেটা দেড়-দুই ঘণ্টা ধরে বলে। তার বকবকানিতে আমার মাথার কলকব্জা সব বিকল হওনের দশা। বলতে পারেন ওই কলকব্জার সিকিউরিটির স্বার্থেই দিলাম রিজাইন কইরা।

চলমান ট্র্যাডিশন : আমার সঙ্গে একই দিনে পেশাজীবনে প্রবেশ করে সাতক্ষীরার সন্তান প্রয়াত সুনীল ব্যানার্জি। উচ্চতায় সে আমার প্রায় দ্বিগুণ। ওর আর আমার নিবিড় সখ্যকে অনেকে ‘বকপক্ষী আর চড়ুইয়ের মাখামাখি’ বলে মজা পেত। মজা নেওয়াদের দোষ নেই। লম্বুর সঙ্গে তো লম্বুর দোস্তিই প্রত্যাশিত। যেমন প্রত্যাশিত ‘বকবকানিযন্ত্র’ আওরঙ্গের সঙ্গে আরেক বকবকানিযন্ত্রের সখ্য। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার! আওরঙ্গের প্রাণসখা সফদর শেখ অতি অল্পকথার মানুষ। তিনি চোখ দিয়ে হাসেন, মুখ দিয়ে কথার সঙ্গে কথা যোগ করেন। সবই অর্থবহ। ‘দয়াময় আল্লাহ! আপনি নারীকে সৃষ্টি করেন। যৌবনে ওরা কত সুন্দরী। কালক্রমে তারা বউ হয়। বউ হয়ে কেন তারা নানাভাবে স্বামীর জীবন অস্বস্তিকর করে তোলে। প্রভু! তুমি স্বামীদের জীবনে শান্তি দাও।’-সফদর শেখ জানান, এক স্বামী এরকম প্রার্থনা করছিল। প্রার্থনার জবাবে প্রভু বলেন, ‘সুন্দরী নির্মাণ করেছি আমি। ওদের বউ বানিয়েছে পুরুষ। যার যা কর্মফল, তাকে তো ভোগ করতেই হবে।’

মতলববাজ এক আত্মীয় সফদর শেখের নরম হৃদয়ের সুযোগ নেওয়াটা অভ্যাসে পরিণত করেছেন। ভদ্রলোক বানিয়ে বানিয়ে করুণ কাহিনি শুনিয়ে টাকা শিকার করতেন। দেরিতে হলেও বিষয়টি টের পেলেন সফদর। আত্মীয়টি একবার এসে সাম্প্রতিক টর্নেডোয় তাঁর ঘরবাড়ি ধসে যাওয়া আর জমির ফসলহানির ঘটনা মিনিট দশেক ধরে বর্ণনাপূর্বক আর্থিক অনুদান চাইলেন। সফদর শেখ বললেন, ‘দিবার পারুম না।’ এরপর যোগ করেন, ‘একটু প্রবলেমে আছি।’

কথাশিল্পী তারাপদ রায়ও একই কায়দায় সামান্য কথা যোগ করে পুরোনো গল্পের ভিতর নতুন রস ঢুকিয়ে দিতেন। আমরা তো অনেকেই সেই কাহিনি জানি, যেখানে রাজা রওনা দিচ্ছিলেন হরিণ শিকারে। ধোপা বলল, যাবেন না হুজুর। ঝড় হবে আজ। পথে কষ্ট পাবেন। আবহাওয়া ভালো থাকায় ধোপার পরামর্শ অগ্রাহ্য হলো। কিন্তু জঙ্গলে ঢুকেই ঝড়ের কবলে পড়লেন রাজা। বুঝলেন, ধোপাটা জ্ঞানী। আগেভাগে সব বলে দেয়। তিনি ধোপাকে বলেন, তোকে আবহাওয়ামন্ত্রী করলাম। ধোপা বলে, আমার কোনো কেরামতি নেই মহারাজ। যেদিন ঝড় হয় সেদিন খুব ভোর থেকেই আমার গাধাটার লেজ খাড়া হয়ে থাকে। এটা দেখেই আমি ভবিষ্যদ্বাণী করি। রাজা বলেন, ‘অ! ঠিক আছে। তা হলে তোর গাধাকেই মন্ত্রী নিযুক্ত করলাম।’ এ কাহিনির সঙ্গে তারাপদ রায় যোগ করলেন : সেই যে উচ্চ পদে গাধারা বসতে শুরু করল সেই ট্র্যাডিশন এখনো চলছে।

চোরের গুরুত্ব : দুঃখ-সংকটে যারা কান্নাকাটি করেন তাদের সম্পর্কে বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়ের মনোভঙ্গিকে ‘গোয়ার্তুমি’ মনে করতেন শহীদুল হক। কেন? কারণ বঙ্কিমচন্দ্র বলে গেছেন, ‘যে কখনো রোদন করে নাই, সে মনুষ্য মধ্যে অধম। তাহাকে কখনো বিশ্বাস করিও না। নিশ্চিত জানিও সে পৃথিবীর সুখ কখনো ভোগ করে নাই, এর সুখ কখনো তার সহ্য হয় না। এমন হইতে পারে যে কোনো আত্মচিত্ত বিজয়ী মহাত্মা বিনা বাষ্পমোচনে গুরুতর মনঃপীড়া সহ্য করিতেছেন এবং বিন্দু অশ্রুজলে পৃথিবী সিক্ত না করিয়া থাকেন তবে চিত্তজয়ী মহাত্মা হইলেও হইতে পারেন, কিন্তু আমি বরং চোরের সহিত প্রণয় করিব তথাপি তাঁহার সঙ্গে নহে।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের

পূর্ব-পশ্চিম

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার

পূর্ব-পশ্চিম

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

কিয়েভে শিশুসহ নিহত ১০
কিয়েভে শিশুসহ নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী : কাতার
ইসরায়েলের আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী : কাতার

পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের আরও ছয় গুপ্তচর আটক করল ইরান
মোসাদের আরও ছয় গুপ্তচর আটক করল ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়