শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান

কিংবদন্তি ফুটবলার আবদুস সালাম মূর্শেদী, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, কণ্ঠশিল্পী মমতাজ, অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা, শমী কায়সার স্ব-স্ব অঙ্গনে ছিলেন উজ্জ্বল তারকা। অর্থবিত্ত নামডাক কোনো কিছুরই অভাব ছিল না। খেলোয়াড় কিংবা শিল্পী হিসেবে তাঁদের সবাই একনামে চিনত, সম্মান করত, ভালোও বাসত। কিন্তু রাজনীতির চক্করে পড়ে আজ তাঁরা জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের কাছে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ হিসেবে চিহ্নিত। কেউ রয়েছেন কারাগারে, কেউ বিদেশে পলাতক জীবনযাপন করছেন। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। তাঁরা যে যে ক্ষেত্রে তারকা খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, সেখানে থেকেই দেশ ও জাতিকে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন, নিজেরাও সমাদৃত হতে পারতেন। কিন্তু রাজনীতির কুহক তাঁদের ফেলে দিয়েছে এমন গাড্ডায়, যেখান থেকে আর উঠে আসতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মোহামেডানের সালাম মূর্শেদী একসময় কাঁপাতেন ঢাকা স্টেডিয়াম। তাঁর পায়ে বল গেলে হৃৎকম্প সৃষ্টি হতো প্রতিপক্ষ টিমের খেলোয়াড়দের। ঢাকার ফুটবল ইতিহাসে যে কজন খেলোয়াড় কিংবদন্তি হয়ে আছেন, সালাম মূর্শেদী তাঁদের একজন। তাঁর আগে আবাহনী ক্রীড়া চক্রের কাজী সালাউদ্দিন এক মৌসুমে ২৪টি গোল করে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিলেন। তাঁর সে রেকর্ড ভাঙেন সালাম মূর্শেদী। এক মৌসুমে ২৭টি গোল করেন তিনি। সে সময় ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন ফুটবল লিগে এটাই ছিল সর্বোচ্চ গোল দেওয়ার রেকর্ড। আমরা যারা মোহামেডানের সমর্থক, তারা সালাম মূর্শেদীকে নিয়ে অহংকার করতাম। খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ব্যবসাবাণিজ্য করে বেশ ভালোই ছিলেন তিনি। হয়েছিলেন বিজিএমইএর সভাপতিও। কিন্তু যেদিন তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে খুলনার একটি আসন থেকে বিনা ভোটে এমপি হলেন, ভক্তরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। সাকিব আল হাসান। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের খ্যাতি অর্জনকারী এই তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করেছিলেন। দলমতনির্বিশেষে তিনি ছিলেন সবার প্রিয়। শিশুরা সাকিব হতে চাইত। শুধু বাংলাদেশ নয়, তাঁর পরিচিতি-সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল বিশ্বময়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তাঁর ভক্তের সংখ্যাও কম ছিল না। লেখক জাকারিয়া পলাশ তাঁর ‘কাশ্মীর, ইতিহাস ও রাজনীতি’ বইয়ে লিখেছেন, কাশ্মীর ভ্রমণের সময় তিনি সেখানকার প্রত্যন্ত এক পাহাড়ি গ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে তার আগেই পৌঁছে গিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে সশরীরে নয়, নামে। এক বালক তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল, তুমি কোন দেশ থেকে এসেছ? উত্তরে জাকারিয়া পলাশ বাংলাদেশ বলতেই বালক উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেছিল, ‘ওহ! সাকিব আল হাসানের দেশ?’ খেয়াল করুন, কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রামের এক বালকের কাছে বাংলাদেশের পরিচয় সাকিবের দেশ হিসেবে। এটা কি কম প্রাপ্তি ছিল সাকিবের? তারপরও তিনি কেন রাজনীতির ডোবায় নেমেছিলেন ডুব-সাঁতার দিতে? কিসের অভাব ছিল তাঁর, যেটা রাজনীতি তাঁকে দিতে পারত? এমপি-মন্ত্রী? সবাইকে এমপি-মন্ত্রী হতে হবে এমন কোনো কথা আছে? একজন এমপি বা মন্ত্রীর চেয়ে সাকিব আল হাসানের জনপ্রিয়তা, সম্মান কি কম ছিল? সবচেয়ে বড় প্রশ্ন-কী পেয়েছেন তিনি রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে? হ্যাঁ, ২০২৪-এর ভুয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি পদবির মালিক হয়েছিলেন। কিন্তু বিনিময়ে তাঁকে দিতে হয়েছে চরম মূল্য। একজন খেলোয়াড়ের আজীবনের আকাঙ্খা থাকে দেশের মাটিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে তাঁর খেলোয়াড়-জীবনের সমাপ্তি ঘোষণা অর্থাৎ অবসর নেওয়ার। সাকিবের ভাগ্যে সেটা জোটেনি। তাঁকে অবসরের ঘোষণা দিতে হয়েছে বিদেশে অবস্থান করেই। এখন তিনি হত্যা মামলার আসামি। সাকিব অপরাধ করেছেন কি করেননি, তার বিচার হবে আদালতে। কিন্তু জীবনের সোনালি সময় ব্যয় করে তিনি যা অর্জন করেছিলেন, তা বিসর্জন দিয়েছেন রাজনীতির নরককুণ্ডে।

সাকিবের মতোই আরেক ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা। বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশের যে অবস্থান আজ তৈরি হয়েছে, তাতে এই তারকা ক্রিকেটারের অবদান অপরিসীম। তিনিও রাজনীতিতে ঢুকে দর্শক-ভক্তদের একটি বড় অংশের হৃদয় থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর তাঁর গ্রামের বাড়ি ভেঙে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। মাশরাফি যদি রাজনীতিতে না জড়িয়ে ক্রিকেট নিয়েই থাকতেন, তাহলে হয়তো উঠে যেতে পারতেন অনন্য উচ্চতায়। কিন্তু রাজনীতির মোহমায়া তাঁকে ভূতলে পতিত করেছে। 

‘মমতাজ’, যাকে বলা হতো বাংলা ফোকগানের মুকুটহীন সম্রাজ্ঞী, যিনি তাঁর কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে মুগ্ধ করে ভক্ত বানিয়েছিলেন। হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে মমতাজ সংগীত সাধনা করে উঠে গিয়েছিলেন পর্বতসম উচ্চতায়। কিন্তু রাজনীতির মোহে পড়ে আজ তিনি গিরিখাদে পতিত। যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে। প্রথমবার সংরক্ষিত আসনে, পরে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে দুইবার সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। শিল্পী হিসেবে তিনি যে সুনাম-সম্মান কুড়িয়েছিলেন, রাজনীতিতে এসে তা খুইয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ার পর মমতাজের বোলচালে যে পরিবর্তন এসেছিল, তা ছিল শ্রুতিকটু ও চরম অমার্জনীয়। দলীয় নেত্রীকে খুশি করতে সংসদীয় রীতি উপেক্ষা করে সংসদ অধিবেশনে গলা ছেড়ে স্তুতিমূলক গান গেয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে কটূক্তি করেছেন। এর দ্বারা তিনি শুধু বিএনপি কর্মী-সমর্থকদের কাছে নয়, সাধারণ মানুষের কাছেও ‘বিরক্তিকর মহিলা’ হিসেবে পরিগণিত হয়েছিলেন। আজ তিনি গরাদের অন্তরালে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রয়েছে। দুদক তাঁর ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে। তদন্ত এবং বিচার শেষ হতে হতে তাঁর শিল্পী-জীবনের পরিণতি কী হবে তা একমাত্র ভবিতব্যই জানে। মমতাজ যদি রাজনীতির মঞ্চে না এসে গানের মঞ্চেই থাকতেন, তাহলে আজকে তাঁর এ পরিণতি হতো না।

শহীদ শহিদুল্লা কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার তাঁর অভিনয়গুণে জয় করেছিলেন সব শ্রেণির দর্শকের মন। তিনিও এখন নিন্দিত। আর নিন্দার এ মণিহার তিনি গলায় পরেছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে। একসময় বাংলাদেশের টিভি নাটকে সুবর্ণা মুস্তাফার ছিল জয়জয়কার। তিনিও রাজনীতিতে এসে সে জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটারের পারদকে হিমাঙ্কের দিকে নামিয়েছেন। চিত্রনায়ক ফেরদৌসেরও একই দশা হয়েছে। কয়েক দিন আগে নগরবাউল জেমস বলেছেন, শিল্পীদের দলীয় রাজনীতিতে জড়ানো উচিত নয়। একই কথা বলেছেন নায়করাজ রাজ্জাকের ছেলে বাপ্পারাজও। তাঁদের কথার সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই। কেননা রাজনৈতিক পরিচয়হীন শিল্পীদের যে সর্বজনীন জনপ্রিয়তা থাকে, দলীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দুই ভাগ হয়ে যায়। কেউ প্রশ্ন করতে পারেন, দেশ ও জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে কেউ যদি রাজনীতিতে আসেন তা কি অপরাধ? না, অপরাধ নয়। তা ছাড়া রাজনীতি করার অধিকারও রয়েছে তাঁদের। তবে আমাদের মতো দেশে এত বড় ঝুঁকি না নেওয়াই উচিত। এখানে রাজনৈতিক কারণে শিল্পীরা বঞ্চিত হন, কখনো কখনো হন লাঞ্ছিতও। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে বিএনপির সদস্য বা সমর্থক পরিচিতি আছে, এমন শিল্পীদের নানাভাবে বঞ্চিত-লাঞ্ছিত করা হয়েছে। স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপাকে বিটিভির কোনো অনুষ্ঠানে ডাকা হয়নি। অলিখিতভাবে তাঁকে কালোতালিকাভুক্ত করে রাখা হয়েছিল। কোকিলকণ্ঠী বলে খ্যাত শিল্পী বেবী নাজনীনকে থাকতে হয়েছে দূরদেশে। অবশ্য শিল্পীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ এবং সাফল্য অর্জনের নজির রয়েছে বিশ্বব্যাপী। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন রোনাল্ড রিগ্যান। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন হলিউডের শক্তিমান অভিনেতা। দুই মেয়াদে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে তিনি সাফল্যের সঙ্গে দেশ পরিচালনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর শোয়ার্জনেগারও একজন অভিনেতা ছিলেন। তাঁর অভিনীত ‘টার্মিনেটর-২’ সিনেমাটি ঢাকায়ও প্রদর্শিত হয়েছিল। পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেট তারকা ইমরান খান রাজনীতিতে এসে সাফল্যের স্বর্ণশিখরে আরোহণ করেছিলেন। হয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। রাজনীতির কুটচালে পড়ে মামলায় জড়িয়ে তিনি এখন কারাবাসী। প্রতিবেশী ভারতে চলচ্চিত্র তারকাদেরও রাজনীতিতে অংশগ্রহণের প্রবণতা রয়েছে বেশ। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ সাফল্যের চূড়ায় আরোহণ করতেও সক্ষম হয়েছেন। ভারতীয় তেলেগু সিনেমার শক্তিমান অভিনেতা এনটি রামা রাও রাজনীতিতে এসেছিলেন তেলেগু দেশম পার্টিতে যোগ দিয়ে। অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন জয়ললিতা জয়রাম। তিনিও তামিল সিনেমার একসময়ের সাড়াজাগানো অভিনেত্রী ছিলেন। মুম্বাই সিনেমার কিংবদন্তি নায়ক অমিতাভ বচ্চনের ছিল গান্ধী পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক। সে সুবাদে যোগ দিয়েছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে। একবার লোকসভার সদস্যও হয়েছিলেন। তারপর গুডবাই জানিয়েছেন রাজনীতিকে। হয়তো তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পরিচালকের নির্দেশনায় পর্দার ভিলেনকে ঢিসু ঢিসু দিয়ে কুপোকাত করা যত সহজ, রাজনীতির ভিলেনদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া তত কঠিন।

বলতে পারেন, ভিন্ন পেশার ব্যক্তিরা জনসেবার জন্য কি রাজনীতিতে আসতে পারেন না? জনসেবার কথাই যদি বলেন, তাহলে সেজন্য আরও বহু পথ রয়েছে। কেউ জনগণের সেবা করতে চাইলে রাজনীতি না করেও তা করতে পারেন। কিন্তু আমাদের দেশে একটি প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে, একটু নামডাক বা টাকাপয়সা হলেই অনেকে রাজনীতিতে নেমে পড়েন। কখনো কখনো তারা এতটাই নেমে যান যে, আর উঠতে পারেন না। রাজনীতির রয়েছে একটি অসাধারণ আকর্ষণ-ক্ষমতা। সে দুর্নিবার আকর্ষণ উপেক্ষা করার ক্ষমতা অনেকেরই থাকে না। সে আকর্ষণের কাছে আত্মসমর্পণ করে কেউ কেউ জীবনের সব অর্জনকে বিসর্জন দেন। সব হারিয়ে হয়তো তাদের চৈতন্যোদয় হয়। তবে তখন আর ফিরে আসার পথ থাকে না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন