শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান

কিংবদন্তি ফুটবলার আবদুস সালাম মূর্শেদী, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, কণ্ঠশিল্পী মমতাজ, অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা, শমী কায়সার স্ব-স্ব অঙ্গনে ছিলেন উজ্জ্বল তারকা। অর্থবিত্ত নামডাক কোনো কিছুরই অভাব ছিল না। খেলোয়াড় কিংবা শিল্পী হিসেবে তাঁদের সবাই একনামে চিনত, সম্মান করত, ভালোও বাসত। কিন্তু রাজনীতির চক্করে পড়ে আজ তাঁরা জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের কাছে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ হিসেবে চিহ্নিত। কেউ রয়েছেন কারাগারে, কেউ বিদেশে পলাতক জীবনযাপন করছেন। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। তাঁরা যে যে ক্ষেত্রে তারকা খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, সেখানে থেকেই দেশ ও জাতিকে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন, নিজেরাও সমাদৃত হতে পারতেন। কিন্তু রাজনীতির কুহক তাঁদের ফেলে দিয়েছে এমন গাড্ডায়, যেখান থেকে আর উঠে আসতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মোহামেডানের সালাম মূর্শেদী একসময় কাঁপাতেন ঢাকা স্টেডিয়াম। তাঁর পায়ে বল গেলে হৃৎকম্প সৃষ্টি হতো প্রতিপক্ষ টিমের খেলোয়াড়দের। ঢাকার ফুটবল ইতিহাসে যে কজন খেলোয়াড় কিংবদন্তি হয়ে আছেন, সালাম মূর্শেদী তাঁদের একজন। তাঁর আগে আবাহনী ক্রীড়া চক্রের কাজী সালাউদ্দিন এক মৌসুমে ২৪টি গোল করে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিলেন। তাঁর সে রেকর্ড ভাঙেন সালাম মূর্শেদী। এক মৌসুমে ২৭টি গোল করেন তিনি। সে সময় ঢাকা সিনিয়র ডিভিশন ফুটবল লিগে এটাই ছিল সর্বোচ্চ গোল দেওয়ার রেকর্ড। আমরা যারা মোহামেডানের সমর্থক, তারা সালাম মূর্শেদীকে নিয়ে অহংকার করতাম। খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ব্যবসাবাণিজ্য করে বেশ ভালোই ছিলেন তিনি। হয়েছিলেন বিজিএমইএর সভাপতিও। কিন্তু যেদিন তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে খুলনার একটি আসন থেকে বিনা ভোটে এমপি হলেন, ভক্তরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। সাকিব আল হাসান। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের খ্যাতি অর্জনকারী এই তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করেছিলেন। দলমতনির্বিশেষে তিনি ছিলেন সবার প্রিয়। শিশুরা সাকিব হতে চাইত। শুধু বাংলাদেশ নয়, তাঁর পরিচিতি-সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল বিশ্বময়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তাঁর ভক্তের সংখ্যাও কম ছিল না। লেখক জাকারিয়া পলাশ তাঁর ‘কাশ্মীর, ইতিহাস ও রাজনীতি’ বইয়ে লিখেছেন, কাশ্মীর ভ্রমণের সময় তিনি সেখানকার প্রত্যন্ত এক পাহাড়ি গ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে তার আগেই পৌঁছে গিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে সশরীরে নয়, নামে। এক বালক তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল, তুমি কোন দেশ থেকে এসেছ? উত্তরে জাকারিয়া পলাশ বাংলাদেশ বলতেই বালক উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেছিল, ‘ওহ! সাকিব আল হাসানের দেশ?’ খেয়াল করুন, কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রামের এক বালকের কাছে বাংলাদেশের পরিচয় সাকিবের দেশ হিসেবে। এটা কি কম প্রাপ্তি ছিল সাকিবের? তারপরও তিনি কেন রাজনীতির ডোবায় নেমেছিলেন ডুব-সাঁতার দিতে? কিসের অভাব ছিল তাঁর, যেটা রাজনীতি তাঁকে দিতে পারত? এমপি-মন্ত্রী? সবাইকে এমপি-মন্ত্রী হতে হবে এমন কোনো কথা আছে? একজন এমপি বা মন্ত্রীর চেয়ে সাকিব আল হাসানের জনপ্রিয়তা, সম্মান কি কম ছিল? সবচেয়ে বড় প্রশ্ন-কী পেয়েছেন তিনি রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে? হ্যাঁ, ২০২৪-এর ভুয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি পদবির মালিক হয়েছিলেন। কিন্তু বিনিময়ে তাঁকে দিতে হয়েছে চরম মূল্য। একজন খেলোয়াড়ের আজীবনের আকাঙ্খা থাকে দেশের মাটিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে তাঁর খেলোয়াড়-জীবনের সমাপ্তি ঘোষণা অর্থাৎ অবসর নেওয়ার। সাকিবের ভাগ্যে সেটা জোটেনি। তাঁকে অবসরের ঘোষণা দিতে হয়েছে বিদেশে অবস্থান করেই। এখন তিনি হত্যা মামলার আসামি। সাকিব অপরাধ করেছেন কি করেননি, তার বিচার হবে আদালতে। কিন্তু জীবনের সোনালি সময় ব্যয় করে তিনি যা অর্জন করেছিলেন, তা বিসর্জন দিয়েছেন রাজনীতির নরককুণ্ডে।

সাকিবের মতোই আরেক ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা। বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশের যে অবস্থান আজ তৈরি হয়েছে, তাতে এই তারকা ক্রিকেটারের অবদান অপরিসীম। তিনিও রাজনীতিতে ঢুকে দর্শক-ভক্তদের একটি বড় অংশের হৃদয় থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর তাঁর গ্রামের বাড়ি ভেঙে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। মাশরাফি যদি রাজনীতিতে না জড়িয়ে ক্রিকেট নিয়েই থাকতেন, তাহলে হয়তো উঠে যেতে পারতেন অনন্য উচ্চতায়। কিন্তু রাজনীতির মোহমায়া তাঁকে ভূতলে পতিত করেছে। 

‘মমতাজ’, যাকে বলা হতো বাংলা ফোকগানের মুকুটহীন সম্রাজ্ঞী, যিনি তাঁর কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে মুগ্ধ করে ভক্ত বানিয়েছিলেন। হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ে মমতাজ সংগীত সাধনা করে উঠে গিয়েছিলেন পর্বতসম উচ্চতায়। কিন্তু রাজনীতির মোহে পড়ে আজ তিনি গিরিখাদে পতিত। যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে। প্রথমবার সংরক্ষিত আসনে, পরে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে দুইবার সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। শিল্পী হিসেবে তিনি যে সুনাম-সম্মান কুড়িয়েছিলেন, রাজনীতিতে এসে তা খুইয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ার পর মমতাজের বোলচালে যে পরিবর্তন এসেছিল, তা ছিল শ্রুতিকটু ও চরম অমার্জনীয়। দলীয় নেত্রীকে খুশি করতে সংসদীয় রীতি উপেক্ষা করে সংসদ অধিবেশনে গলা ছেড়ে স্তুতিমূলক গান গেয়েছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে কটূক্তি করেছেন। এর দ্বারা তিনি শুধু বিএনপি কর্মী-সমর্থকদের কাছে নয়, সাধারণ মানুষের কাছেও ‘বিরক্তিকর মহিলা’ হিসেবে পরিগণিত হয়েছিলেন। আজ তিনি গরাদের অন্তরালে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রয়েছে। দুদক তাঁর ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে। তদন্ত এবং বিচার শেষ হতে হতে তাঁর শিল্পী-জীবনের পরিণতি কী হবে তা একমাত্র ভবিতব্যই জানে। মমতাজ যদি রাজনীতির মঞ্চে না এসে গানের মঞ্চেই থাকতেন, তাহলে আজকে তাঁর এ পরিণতি হতো না।

শহীদ শহিদুল্লা কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার তাঁর অভিনয়গুণে জয় করেছিলেন সব শ্রেণির দর্শকের মন। তিনিও এখন নিন্দিত। আর নিন্দার এ মণিহার তিনি গলায় পরেছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে। একসময় বাংলাদেশের টিভি নাটকে সুবর্ণা মুস্তাফার ছিল জয়জয়কার। তিনিও রাজনীতিতে এসে সে জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটারের পারদকে হিমাঙ্কের দিকে নামিয়েছেন। চিত্রনায়ক ফেরদৌসেরও একই দশা হয়েছে। কয়েক দিন আগে নগরবাউল জেমস বলেছেন, শিল্পীদের দলীয় রাজনীতিতে জড়ানো উচিত নয়। একই কথা বলেছেন নায়করাজ রাজ্জাকের ছেলে বাপ্পারাজও। তাঁদের কথার সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই। কেননা রাজনৈতিক পরিচয়হীন শিল্পীদের যে সর্বজনীন জনপ্রিয়তা থাকে, দলীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দুই ভাগ হয়ে যায়। কেউ প্রশ্ন করতে পারেন, দেশ ও জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে কেউ যদি রাজনীতিতে আসেন তা কি অপরাধ? না, অপরাধ নয়। তা ছাড়া রাজনীতি করার অধিকারও রয়েছে তাঁদের। তবে আমাদের মতো দেশে এত বড় ঝুঁকি না নেওয়াই উচিত। এখানে রাজনৈতিক কারণে শিল্পীরা বঞ্চিত হন, কখনো কখনো হন লাঞ্ছিতও। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে বিএনপির সদস্য বা সমর্থক পরিচিতি আছে, এমন শিল্পীদের নানাভাবে বঞ্চিত-লাঞ্ছিত করা হয়েছে। স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপাকে বিটিভির কোনো অনুষ্ঠানে ডাকা হয়নি। অলিখিতভাবে তাঁকে কালোতালিকাভুক্ত করে রাখা হয়েছিল। কোকিলকণ্ঠী বলে খ্যাত শিল্পী বেবী নাজনীনকে থাকতে হয়েছে দূরদেশে। অবশ্য শিল্পীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ এবং সাফল্য অর্জনের নজির রয়েছে বিশ্বব্যাপী। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন রোনাল্ড রিগ্যান। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন হলিউডের শক্তিমান অভিনেতা। দুই মেয়াদে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে তিনি সাফল্যের সঙ্গে দেশ পরিচালনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর শোয়ার্জনেগারও একজন অভিনেতা ছিলেন। তাঁর অভিনীত ‘টার্মিনেটর-২’ সিনেমাটি ঢাকায়ও প্রদর্শিত হয়েছিল। পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেট তারকা ইমরান খান রাজনীতিতে এসে সাফল্যের স্বর্ণশিখরে আরোহণ করেছিলেন। হয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। রাজনীতির কুটচালে পড়ে মামলায় জড়িয়ে তিনি এখন কারাবাসী। প্রতিবেশী ভারতে চলচ্চিত্র তারকাদেরও রাজনীতিতে অংশগ্রহণের প্রবণতা রয়েছে বেশ। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ সাফল্যের চূড়ায় আরোহণ করতেও সক্ষম হয়েছেন। ভারতীয় তেলেগু সিনেমার শক্তিমান অভিনেতা এনটি রামা রাও রাজনীতিতে এসেছিলেন তেলেগু দেশম পার্টিতে যোগ দিয়ে। অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন জয়ললিতা জয়রাম। তিনিও তামিল সিনেমার একসময়ের সাড়াজাগানো অভিনেত্রী ছিলেন। মুম্বাই সিনেমার কিংবদন্তি নায়ক অমিতাভ বচ্চনের ছিল গান্ধী পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক। সে সুবাদে যোগ দিয়েছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে। একবার লোকসভার সদস্যও হয়েছিলেন। তারপর গুডবাই জানিয়েছেন রাজনীতিকে। হয়তো তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পরিচালকের নির্দেশনায় পর্দার ভিলেনকে ঢিসু ঢিসু দিয়ে কুপোকাত করা যত সহজ, রাজনীতির ভিলেনদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া তত কঠিন।

বলতে পারেন, ভিন্ন পেশার ব্যক্তিরা জনসেবার জন্য কি রাজনীতিতে আসতে পারেন না? জনসেবার কথাই যদি বলেন, তাহলে সেজন্য আরও বহু পথ রয়েছে। কেউ জনগণের সেবা করতে চাইলে রাজনীতি না করেও তা করতে পারেন। কিন্তু আমাদের দেশে একটি প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে, একটু নামডাক বা টাকাপয়সা হলেই অনেকে রাজনীতিতে নেমে পড়েন। কখনো কখনো তারা এতটাই নেমে যান যে, আর উঠতে পারেন না। রাজনীতির রয়েছে একটি অসাধারণ আকর্ষণ-ক্ষমতা। সে দুর্নিবার আকর্ষণ উপেক্ষা করার ক্ষমতা অনেকেরই থাকে না। সে আকর্ষণের কাছে আত্মসমর্পণ করে কেউ কেউ জীবনের সব অর্জনকে বিসর্জন দেন। সব হারিয়ে হয়তো তাদের চৈতন্যোদয় হয়। তবে তখন আর ফিরে আসার পথ থাকে না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
হ্যারি কেইনের হ্যাটট্রিকে বড় জয়ে মৌসুম শুরু বায়ার্নের
হ্যারি কেইনের হ্যাটট্রিকে বড় জয়ে মৌসুম শুরু বায়ার্নের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার
প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা
ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা