শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৮, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

বাগদাদ

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

সুপ্রাচীন কাল থেকে দজলা নদীর তীরে বাগদাদ নামের বসতি গড়ে ওঠে। ‘বাগ’ এক প্রাচীন দেবতার নাম আর ফারসি ‘দাদ’ শব্দের অর্থ দান। বাগদাদ অর্থ বাগ দেবতার দান বা উপহার। আবার কেউ বলেন, বাদশাহ নওশেরাওয়া এখানের বাগানে বসে ‘দাদে ইনসাফ’ তথা ন্যায়বিচার করতেন।

তাই এর নাম হয়েছে বাগদাদ। তবে নগরী হিসেবে বাগদাদের উত্থান এবং গৌরবময় ইতিহাসের সাক্ষী হয় মুসলিম শাসন আমলে। আব্বাসীয় শাসকরা ইসলামী খেলাফতের জন্য একটি নতুন রাজধানী নির্মাণের চিন্তা করছিলেন। তখন তারা দজলা ও ফোরাত নদীর অববাহিকায় অবস্থিত এই স্থানটি বেছে নেন।

খলিফা আবু জাফর আল মনসুর ৩০ জুলাই ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে এই নগরীর গোড়াপত্তন করেন এবং এর নাম দেন মদিনাতুল ইসলাম বা ইসলামের শহর। রাষ্ট্রীয় নথিতে এই নামেই বাগদাদকে উল্লেখ করা হতো। যদিও তার বহুল প্রচলিত ও ঐতিহাসিক নাম বাগদাদ। বাগদাদ নগরী নির্মাণের জন্য এই স্থানটি বেছে নেওয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হলো এটা ছিল একাধিক নৌ ও স্থল বাণিজ্য পথের মিলনস্থল এবং এর আবহাওয়াও অত্যন্ত চমৎকার।

খলিফা মানসুর বাগদাদ নগরীকে বৃত্তাকার শহর হিসেবে গড়ে তোলেন। তিনি স্বপ্নের শহর নির্মাণে হাজার হাজার প্রকৌশলী, কারিগর ও স্থাপত্যশিল্পী নিয়োগ দেন। এর নির্মাণকাজে অংশ নিয়েছিলেন এক লাখের বেশি শ্রমিক। শহরের চারদিকে কয়েক স্তরের উঁচু দেয়াল নির্মাণ করা হয়। বহির্ভাগের দেয়ালটি ছিল সর্বোচ্চ ৮০ ফুট উঁচু।

শহরের প্রবেশপথ ছিল চারটি। তা হলো দক্ষিণ-পশ্চিমের কুফা ফটক, দক্ষিণ-পূর্বের বসরা ফটক, উত্তর-পশ্চিমে শাম ফটক আর উত্তর-পূর্বের খোরাসান ফটক। প্রতিটি প্রবেশদ্বার থেকে একটি সরাসরি সড়ক সোজা গিয়ে থেমেছে শহরের মধ্যভাগে। এসব সড়কের দুদিকে নির্মাণ করা হয়েছিল চোখ-ধাঁধানো অনেক ফুলের বাগান এবং ছোট ছোট বিপণি। ৭৬৬ সালের মধ্যে বাগদাদের নির্মাণকাজ শেষ হয়।
বাগদাদ নগরীকে একসময় ‘উরুসুল বিলাদ’ (নগরগুলোর নববধূ) বলা হতো। ইসলামী খেলাফতের রাজধানী, জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রাণকেন্দ্র, শিল্প-সাহিত্যের তীর্থ হিসেবে বাগদাদকে এই উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল। নবম শতাব্দীর বিখ্যাত দার্শনিক ও বিজ্ঞানী আল জাহিজ বাগদাদ সম্পর্কে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বের অনেক সুন্দর ও পরিপাটি শহর দেখেছেন, কিন্তু বাগদাদের চেয়ে উন্নত এবং নিখুঁত চোখ-ধাঁধানো বৃত্তাকার শহর কোথাও দেখেননি। আব্বাসীয় খলিফারা এখানে বসে পুরো পৃথিবীর ওপর শাসনের ছড়ি ঘোরাতেন। আব্বাসীয় খলিফাদের প্রভাব-প্রতিপত্তির উদাহরণ হিসেবে একটি ঘটনা বর্ণনা করা হয়। একদিন খলিফা হারুনুর রশিদ সভাসদদের সঙ্গে খোলা মাঠে হাঁটছিলেন। ইরাকে তখন অনাবৃষ্টি চলছিল। তিনি আকাশে এক টুকরা মেঘ দেখে খুশি হলেন। কিন্তু মেঘ বর্ষিত না হয়েই সামনে চলে গেল। তখন তিনি মেঘকে সম্বোধন করে বলেন, আচ্ছা! তোমার ইচ্ছা। তুমি যেখানেই বর্ষিত হও, রাজস্ব আমার ভাণ্ডারেই আসবে।

বাগদাদ ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ রাজশক্তির রাজধানী। যা বহু বর্ণ, ভাষা, ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষকে তার শাসনাধীন করেছিল। ফলে বাগদাদও হয়ে উঠেছিল বিভিন্ন ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতি, ভাষা, বর্ণ ও জ্ঞানের মিলনস্থল। বিশেষত জ্ঞান, শিল্প ও সাহিত্যচর্চার উর্বর ভূমি ছিল বাগদাদ। এখান থেকে সারা বিশ্বে পড়ে ইসলামী জ্ঞানের আলো। পাশাপাশি ইসলামী জ্ঞান ও সংস্কৃতি পুষ্ট হলো বিশ্বসভ্যতার জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও কৃষ্টি দ্বারা। জ্ঞানীদের জ্ঞানপিপাসা মেটাতে নির্মিত হলো বায়তুল হিকমার মতো বিশ্ববিখ্যাত জ্ঞানকেন্দ্র এবং অসংখ্য বিদ্যাপীঠ, বিদ্যালয় ও পাঠাগার। গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, দর্শন ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ এনেছিল ঐতিহাসিক নগরী বাগদাদ। 

বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবেও বাগদাদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চারদিক একাধিক বাণিজ্য পথ বাগদাদে এসে মিলিত হয়েছিল। এর মধ্যে প্রধান বাণিজ্য পথ ছিল খোরাসানের বাণিজ্য পথ। চীন থেকে মধ্য এশিয়া হয়ে বাগদাদে মিলিত হয়েছিল। যাকে প্রাচীন সিল্ক রোড বলা হয়। দজলা ও ফোরাত দিয়ে আফ্রিকা-এশিয়ার বাণিজ্য বিনিময় হতো, বসরা ছিল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর। যার সঙ্গে যুক্ত ছিল ভারত মহাসাগরের পথ ধরে বাণিজ্যকারী অঞ্চলগুলো।

যে আব্বাসীয় খলিফাদের হাতে গড়ে উঠেছিল সুরম্য শহর বাগদাদ সেই খলিফাদেরও বিরাগভাজন হয়েছিল একসময় শহরটি। ৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে খলিফা হারুনুর রশিদ রাজনৈতিক ও কৌশলগত কারণে খেলাফতের রাজধানী সরিয়ে নেন সিরিয়া রাকা শহরে। পরে রাজধানী আসে বাগদাদের ১২৫ কিলোমিটার দূরের সামারাতে। রাজধানীর মর্যাদা হারানোর পর বাগদাদ তার জৌলুসও হারাতে থাকে। তবু ভৌগোলিক অবস্থান ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় নিজের গুরুত্ব ধরে রেখেছিল শহরটি।

বাগদাদের ইতিহাসে প্রথম দুর্ভাগ্যের বছর ছিল ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ। এ বছর মোঙ্গল সর্দার হালাকু খান বাগদাদ দখল করে এবং সেখানে নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ঐতিহাসিকরা লেখেন, হালাকু খান বাগদাদের ২০ লাখ বাসিন্দার মধ্যে ১৫ লাখকে হত্যা করেছিল। বিদ্যালয় ও পাঠাগারগুলো ধ্বংস করেছিল এবং ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো নিশ্চিহ্ন করেছিল। হালাকু খান যাওয়ার বাগদাদে আবারও প্রাণসঞ্চার হয়েছিল। ফিরেছিল জীবনের ছন্দ। ১৪০১ খ্রিস্টাব্দে তৈমুর লং বাগদাদ দখল করে এবং হালাকু খানের মতো গণহত্যা চালায়। এর এক শতাব্দী পর ইরানের সাফাবিদ শাসক শাহ ইসমাইল বাগদাদে আবারও ধ্বংসযজ্ঞ চালান। তিনি বাগদাদ দখল করার পর সুন্নি মুসলমান ও আলেমদের লক্ষ্যে পরিণত করেন।

১৫৩৪ সালে উসমানীয় শাসক সুলতান সুলাইমান বাগদাদ জয় করেন এবং বাগদাদের সুন্নি পরিচয় ফিরিয়ে আনেন। মাঝে সামান্য সময় ছাড়া ১৯১৮ সাল পর্যন্ত বাগদাদ উসমানীয়দের শাসনাধীন ছিল। এরপর তা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন হয় এবং তারা ১৯৩২ সাল পর্যন্ত শাসন করে। বিংশ শতাব্দীতে এসে বাগদাগ তিনটি ভয়াবহ যুদ্ধের সাক্ষী হয় আশির দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধ, নব্বইয়ের দশকে উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং ২০০৩ সালে ইঙ্গ-মার্কিন আগ্রাসন। যে যুদ্ধের ক্ষত বুকে নিয়ে ধুঁকছে ইতিহাসের সুরম্য নগরী বাগদাদ। স্বপ্নের বাগদাদ নগরী যেন এক দুঃস্বপ্নের রাত। যার শরীরজুড়ে দখলদার বাহিনীর বুটের দাগ আর হৃৎপিণ্ডে বিদ্ধ হয়ে আছে অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর সংঘাতের বুলেট।

তথ্যসূত্র : বিবিসি আরবি, আলজাজিরা, রোর মিডিয়া ও উইকিপিডিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
নিজেকে দিয়ে আল্লাহকে চেনার উপায়
নিজেকে দিয়ে আল্লাহকে চেনার উপায়
ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ
ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
সর্বশেষ খবর
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর
৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর

২ মিনিট আগে | শোবিজ

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর
বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’
প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের
ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার
প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা
ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা