শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৮, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

বাগদাদ

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

সুপ্রাচীন কাল থেকে দজলা নদীর তীরে বাগদাদ নামের বসতি গড়ে ওঠে। ‘বাগ’ এক প্রাচীন দেবতার নাম আর ফারসি ‘দাদ’ শব্দের অর্থ দান। বাগদাদ অর্থ বাগ দেবতার দান বা উপহার। আবার কেউ বলেন, বাদশাহ নওশেরাওয়া এখানের বাগানে বসে ‘দাদে ইনসাফ’ তথা ন্যায়বিচার করতেন।

তাই এর নাম হয়েছে বাগদাদ। তবে নগরী হিসেবে বাগদাদের উত্থান এবং গৌরবময় ইতিহাসের সাক্ষী হয় মুসলিম শাসন আমলে। আব্বাসীয় শাসকরা ইসলামী খেলাফতের জন্য একটি নতুন রাজধানী নির্মাণের চিন্তা করছিলেন। তখন তারা দজলা ও ফোরাত নদীর অববাহিকায় অবস্থিত এই স্থানটি বেছে নেন।

খলিফা আবু জাফর আল মনসুর ৩০ জুলাই ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে এই নগরীর গোড়াপত্তন করেন এবং এর নাম দেন মদিনাতুল ইসলাম বা ইসলামের শহর। রাষ্ট্রীয় নথিতে এই নামেই বাগদাদকে উল্লেখ করা হতো। যদিও তার বহুল প্রচলিত ও ঐতিহাসিক নাম বাগদাদ। বাগদাদ নগরী নির্মাণের জন্য এই স্থানটি বেছে নেওয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হলো এটা ছিল একাধিক নৌ ও স্থল বাণিজ্য পথের মিলনস্থল এবং এর আবহাওয়াও অত্যন্ত চমৎকার।

খলিফা মানসুর বাগদাদ নগরীকে বৃত্তাকার শহর হিসেবে গড়ে তোলেন। তিনি স্বপ্নের শহর নির্মাণে হাজার হাজার প্রকৌশলী, কারিগর ও স্থাপত্যশিল্পী নিয়োগ দেন। এর নির্মাণকাজে অংশ নিয়েছিলেন এক লাখের বেশি শ্রমিক। শহরের চারদিকে কয়েক স্তরের উঁচু দেয়াল নির্মাণ করা হয়। বহির্ভাগের দেয়ালটি ছিল সর্বোচ্চ ৮০ ফুট উঁচু।

শহরের প্রবেশপথ ছিল চারটি। তা হলো দক্ষিণ-পশ্চিমের কুফা ফটক, দক্ষিণ-পূর্বের বসরা ফটক, উত্তর-পশ্চিমে শাম ফটক আর উত্তর-পূর্বের খোরাসান ফটক। প্রতিটি প্রবেশদ্বার থেকে একটি সরাসরি সড়ক সোজা গিয়ে থেমেছে শহরের মধ্যভাগে। এসব সড়কের দুদিকে নির্মাণ করা হয়েছিল চোখ-ধাঁধানো অনেক ফুলের বাগান এবং ছোট ছোট বিপণি। ৭৬৬ সালের মধ্যে বাগদাদের নির্মাণকাজ শেষ হয়।
বাগদাদ নগরীকে একসময় ‘উরুসুল বিলাদ’ (নগরগুলোর নববধূ) বলা হতো। ইসলামী খেলাফতের রাজধানী, জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রাণকেন্দ্র, শিল্প-সাহিত্যের তীর্থ হিসেবে বাগদাদকে এই উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল। নবম শতাব্দীর বিখ্যাত দার্শনিক ও বিজ্ঞানী আল জাহিজ বাগদাদ সম্পর্কে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বের অনেক সুন্দর ও পরিপাটি শহর দেখেছেন, কিন্তু বাগদাদের চেয়ে উন্নত এবং নিখুঁত চোখ-ধাঁধানো বৃত্তাকার শহর কোথাও দেখেননি। আব্বাসীয় খলিফারা এখানে বসে পুরো পৃথিবীর ওপর শাসনের ছড়ি ঘোরাতেন। আব্বাসীয় খলিফাদের প্রভাব-প্রতিপত্তির উদাহরণ হিসেবে একটি ঘটনা বর্ণনা করা হয়। একদিন খলিফা হারুনুর রশিদ সভাসদদের সঙ্গে খোলা মাঠে হাঁটছিলেন। ইরাকে তখন অনাবৃষ্টি চলছিল। তিনি আকাশে এক টুকরা মেঘ দেখে খুশি হলেন। কিন্তু মেঘ বর্ষিত না হয়েই সামনে চলে গেল। তখন তিনি মেঘকে সম্বোধন করে বলেন, আচ্ছা! তোমার ইচ্ছা। তুমি যেখানেই বর্ষিত হও, রাজস্ব আমার ভাণ্ডারেই আসবে।

বাগদাদ ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ রাজশক্তির রাজধানী। যা বহু বর্ণ, ভাষা, ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষকে তার শাসনাধীন করেছিল। ফলে বাগদাদও হয়ে উঠেছিল বিভিন্ন ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতি, ভাষা, বর্ণ ও জ্ঞানের মিলনস্থল। বিশেষত জ্ঞান, শিল্প ও সাহিত্যচর্চার উর্বর ভূমি ছিল বাগদাদ। এখান থেকে সারা বিশ্বে পড়ে ইসলামী জ্ঞানের আলো। পাশাপাশি ইসলামী জ্ঞান ও সংস্কৃতি পুষ্ট হলো বিশ্বসভ্যতার জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও কৃষ্টি দ্বারা। জ্ঞানীদের জ্ঞানপিপাসা মেটাতে নির্মিত হলো বায়তুল হিকমার মতো বিশ্ববিখ্যাত জ্ঞানকেন্দ্র এবং অসংখ্য বিদ্যাপীঠ, বিদ্যালয় ও পাঠাগার। গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, দর্শন ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ এনেছিল ঐতিহাসিক নগরী বাগদাদ। 

বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবেও বাগদাদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চারদিক একাধিক বাণিজ্য পথ বাগদাদে এসে মিলিত হয়েছিল। এর মধ্যে প্রধান বাণিজ্য পথ ছিল খোরাসানের বাণিজ্য পথ। চীন থেকে মধ্য এশিয়া হয়ে বাগদাদে মিলিত হয়েছিল। যাকে প্রাচীন সিল্ক রোড বলা হয়। দজলা ও ফোরাত দিয়ে আফ্রিকা-এশিয়ার বাণিজ্য বিনিময় হতো, বসরা ছিল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর। যার সঙ্গে যুক্ত ছিল ভারত মহাসাগরের পথ ধরে বাণিজ্যকারী অঞ্চলগুলো।

যে আব্বাসীয় খলিফাদের হাতে গড়ে উঠেছিল সুরম্য শহর বাগদাদ সেই খলিফাদেরও বিরাগভাজন হয়েছিল একসময় শহরটি। ৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে খলিফা হারুনুর রশিদ রাজনৈতিক ও কৌশলগত কারণে খেলাফতের রাজধানী সরিয়ে নেন সিরিয়া রাকা শহরে। পরে রাজধানী আসে বাগদাদের ১২৫ কিলোমিটার দূরের সামারাতে। রাজধানীর মর্যাদা হারানোর পর বাগদাদ তার জৌলুসও হারাতে থাকে। তবু ভৌগোলিক অবস্থান ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় নিজের গুরুত্ব ধরে রেখেছিল শহরটি।

বাগদাদের ইতিহাসে প্রথম দুর্ভাগ্যের বছর ছিল ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ। এ বছর মোঙ্গল সর্দার হালাকু খান বাগদাদ দখল করে এবং সেখানে নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ঐতিহাসিকরা লেখেন, হালাকু খান বাগদাদের ২০ লাখ বাসিন্দার মধ্যে ১৫ লাখকে হত্যা করেছিল। বিদ্যালয় ও পাঠাগারগুলো ধ্বংস করেছিল এবং ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো নিশ্চিহ্ন করেছিল। হালাকু খান যাওয়ার বাগদাদে আবারও প্রাণসঞ্চার হয়েছিল। ফিরেছিল জীবনের ছন্দ। ১৪০১ খ্রিস্টাব্দে তৈমুর লং বাগদাদ দখল করে এবং হালাকু খানের মতো গণহত্যা চালায়। এর এক শতাব্দী পর ইরানের সাফাবিদ শাসক শাহ ইসমাইল বাগদাদে আবারও ধ্বংসযজ্ঞ চালান। তিনি বাগদাদ দখল করার পর সুন্নি মুসলমান ও আলেমদের লক্ষ্যে পরিণত করেন।

১৫৩৪ সালে উসমানীয় শাসক সুলতান সুলাইমান বাগদাদ জয় করেন এবং বাগদাদের সুন্নি পরিচয় ফিরিয়ে আনেন। মাঝে সামান্য সময় ছাড়া ১৯১৮ সাল পর্যন্ত বাগদাদ উসমানীয়দের শাসনাধীন ছিল। এরপর তা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন হয় এবং তারা ১৯৩২ সাল পর্যন্ত শাসন করে। বিংশ শতাব্দীতে এসে বাগদাগ তিনটি ভয়াবহ যুদ্ধের সাক্ষী হয় আশির দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধ, নব্বইয়ের দশকে উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং ২০০৩ সালে ইঙ্গ-মার্কিন আগ্রাসন। যে যুদ্ধের ক্ষত বুকে নিয়ে ধুঁকছে ইতিহাসের সুরম্য নগরী বাগদাদ। স্বপ্নের বাগদাদ নগরী যেন এক দুঃস্বপ্নের রাত। যার শরীরজুড়ে দখলদার বাহিনীর বুটের দাগ আর হৃৎপিণ্ডে বিদ্ধ হয়ে আছে অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর সংঘাতের বুলেট।

তথ্যসূত্র : বিবিসি আরবি, আলজাজিরা, রোর মিডিয়া ও উইকিপিডিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
সর্বশেষ খবর
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ
সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ
অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক
মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা