শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

সামাজিকতা রক্ষার দায়বদ্ধতা থেকে সাবেক সহকর্মী সৈয়দ মুস্তফা মবিনের বাড়ি গিয়েছিলাম গত শতকের কোনো এক আসন্ন সন্ধ্যায়। এটা সেই সময়কার কথা, যখন উত্তরা এলাকায় নতুন নতুন দালানকোঠা নির্মাণের গতি জোরদার হতে শুরু করছিল। ড্রয়িং রুমে বসে গৃহস্বামী মবিন ও তিন ব্যক্তি ‘বাসি ভাত স্বাদুকরণ প্রণালি’ নিয়ে আলোচনায় মগ্ন। আরও একজন সেখানে বসা; তিনি শুনে যাচ্ছেন, কথা বলছেন না। তিনি মাঝেমধ্যে নড়েচড়ে বসছেন আর টাইয়ের গেরো একবার আঁটছেন তো আরেকবার ঢিলে করছেন। সৈয়দ মবিন বলেন, ‘এসো পরিচয় করিয়ে দিই। আরিফুল হচ্ছে আমার জ্যাঠাসের মেয়েজামাই, ফরেন সার্ভিসে আছে।’

‘স্লামালেকুম’ উচ্চারণপূর্বক দাঁড়িয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দেন জামাই আরিফুল। ‘আস্সালামু আলাইকুম’ শব্দটি যে বিকৃত করে তার হাতে হাত মেলানোর জন্য মনের সাড়া পাই না। তবু করমর্দন করি। কেননা ওটা না করলে লাল রঙের টাই আর থ্রিপিস স্যুট পরা ব্যক্তির খালুশ্বশুরের হৃদয়ে চোট লাগবে কি লাগবে না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। খালুশ্বশুর বলেন, ‘তিন বছর ইন্দোনেশিয়ায় কাটানোর পর আরিফুল মাস ছয়েক আগে ঢাকায় বদলি হয়ে এসেছেন। সরকারি যে বাসভবনে তাঁকে থাকতে দেওয়া হয়েছে, তা জামাই বাবাজির মতে গরু-ছাগলেরও বাসযোগ্য নয়।’

চার আলোচকের অন্যতম সিদ্দিক পাটোয়ারী বলেন, ‘জামাই যা বলবে সেটাই ষোলো আনা সত্য বলে মেনে নিতে হবে? আমাদের কন্যা তো ট্যারা কিংবা ল্যাংড়া নয়। গরু-ছাগল যে জায়গায় থাকতে পারবে না, সেখানে আপনি আড়াই মাস ধরে সপরিবার বাস করছেন। হাউ?’

‘আঁক্ল! প্লিজ লেট মি এক্সপ্লেন’ বলেন আরিফুল, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ রুমের বাড়িতে থেকেছিলাম। সেই তুলনায় এখানকার গ্রেভ কন্ডিশন বোঝানোর জন্য ওরকম বলেছিলাম। গরু-ছাগল BPআক্ষরিক অর্থে বলিনি। ছোট্ট ছোট্ট তিন রুমের ফ্ল্যাটে বাস করবার কষ্ট থেকে যা বলেছি সেজন্য আই য়্যাম একসট্রিমলি স্যরি।’ পাটোয়ারী বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ কামরার বাড়িতে আপনাকে থাকতে দেওয়া হয়েছিল-বিদেশে আপনার মর্যাদা উঁচু করে রাখার জন্য। স্বদেশেও ওরকম সুবিধার জন্য জেদাজেদি রেসপনসিবল গভর্নমেন্ট অফিসারকে মানায় না।’

আরেক আলোচক আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাত চর্চায় বিঘ্ন ঘটিয়ে গরু-ছাগল নিয়ে মেতে ওঠা কি ঠিক হলো?’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘ঠিক আছে। বাসি ভাতে ফেরা হোক। তুমি কি বলছিলে যেন? ও হ্যাঁ। বলছিলে পিঁয়াজ কুচো ও হলদে-মরিচ একসঙ্গে ভেজে...।’ আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাতের সঙ্গে ওগুলো সরষের তেলে ভাজলে অমৃত তৈরি হয়ে যায়। এবার সেই অমৃত খাও ভাজা ডিম দিয়ে। আহ্ কী মজা!’

‘ওভাবে খাওয়া যায়!’ বিস্ময় প্রকাশ করেন আরিফুল, ‘তাইলে একদিন খেয়ে দেখতে হয়।’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘কখনো ওরকম খাওনি? আশ্চর্য! তোমার বাবা ছিলেন মোটামুটি চলে কিসিমের মোক্তার। তোমরা ছয় ভাইবোন। রোজ সকালে তোমাদের নাশতার জন্য মোরগ-পোলাউ বা হালুয়া-পরোটা জোগাড় করবার সামর্থ্য তো ওই মোক্তারের ছিল না। আমার বাবা ছিলেন ভালো রোজগারি উকিল। আমরা চার ভাইবোন স্কুলজীবনে মাসে অন্ততপক্ষে ছ’দিন বাসিভাত ভাজা খেয়ে সকালের নাশতা সেরেছি।’

‘জামাই আর খালুশ্বশুরের ভাষ্য থেকে একটা আইডিয়া করা যাচ্ছে’ বলেন, আলোচক তাজুল হক। (এতক্ষণ তিনি মিতবাক ছিলেন)। আমি বললাম, সেটা কী। তিনি বলেন, উকিলবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনা সর্বদাই মোক্তারবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনার চেয়ে উঁচু না-ও হতে পারে। সমস্যা অবশ্য এটা নয়। সমস্যা হলো, অভিজাত নামক মায়াহরিণী পাকড়ানোর হাস্যকর চেষ্টা। এই প্রক্রিয়ায় মানুষ বনে ঢুকে পড়ে, হরিণীর পেছনে ছুটতে ছুটতে বন্য হয়ে যায়। ধাওয়া করে অবিরাম। তবু বনপথে ছোটা মায়া হরিণীর নাগল পায় না।

২. মবিন আর আরিফুল একই এলাকার বাসিন্দা। তাই মবিন জানেন মোক্তারের পুত্র-কন্যারা ছোটবেলায় এমনকি যৌবনেও কত কষ্টে দিনাতিপাত করেছে। কষ্ট কাটানোর পর সুদিনের ছায়াতলে জায়গা পেয়ে ‘সোনার চামচ মুখে জন্ম আমার’ ভঙ্গি যারা দেয় মবিন তাদের ওপর আগুনবর্ষণে প্রস্তুত। তাই জামাই বাবাজির মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছেন তিনি। আস্সালামু আলাইকুম-এর জায়গায় স্লামালেকুম এবং আংকেল-এর জায়গায় আঁক্ল উচ্চারণ শোনার পর আমারও মনে হয়েছে লোকটা সুস্থ নয়।

‘একদা কষ্টে ছিলাম’ স্বীকার করতে যাদের খুবই কষ্ট হয় তারা স্মৃতি ঝাপসা হওয়াজনিত বিকারে আক্রান্ত। এরকম মনে করেন মনোহর আলী। নিজ হাতে নিজকে গড়া এই ব্যবসায়ীকে শ্রদ্ধেয় জীবনসংগ্রামী বলে মানি আমরা, মানে আমি আর তিন বন্ধু সাইফ ইকবাল, সালেহ কবির ও কমরুদ্দিন। রাজধানী থেকে যখন স্বজেলায় যাই, প্রিয় ‘মনর কাগা’র সঙ্গে দেখা করি আমি। আমার কারণে ইকবাল, কবির আর কমরও তাঁর সঙ্গে সময় কাটায়।

একবার শীতসন্ধ্যায় মনর কাগার (মনোহর কাকা) বাড়িতে তাঁরই পরিবেশিত মোগলাই পরোটায় কামড় বসিয়ে মহাচিন্তক সাইফ ইকবাল বলে, নিজেকে অভিজাত বলে জাহির করবার লালসায় গরিবি জীবন স্মৃতি থেকে ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করা হয়। কারণ দারিদ্র্যমণ্ডিত হয়ে মহত্ত্ব অর্জনের দিন বাসি হয়ে গেছে। এখন মানুষ কামনা করে দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব/তাই তারা থাকবে না আর নিঃস্ব। আমি গরিব, গরিবির জন্য আমি গর্বিত- এমন কথা এ যুগে পাগলও বলছে না।

সমর্থনব্যঞ্জক স্মিত হাসি ফুটে ওঠে আমার মুখে। ইকবাল ভাবল টিটকারি দিচ্ছি। বলল, ‘তুমি বোধ হয় বিরক্ত হচ্ছ। ওকে। লেট আস মুভ টু ডিফারেন্ট টপিক।’ তাকে বলি, ‘ভুল বুঝো না প্লিজ।’ গরিবিবিষয়ক একটি ঘটনা মনে হয়ে গিয়েছিল। কবি-ঔপন্যাসিক-নাট্যকার সৈয়দ শামসুল হকের গুলশানের বাড়ি গিয়েছিলাম তাঁকে জন্মদিনের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। সঙ্গে ছিলেন সাহিত্যিক ড. অনু হোসেন (অকালপ্রয়াত) ও আলোকচিত্রী মাসুদ আনন্দ। বহু গুণমুগ্ধ ফুলের তোড়া তুলে দিচ্ছিলেন সৈয়দ হকের হাতে। তিনি আমাদের সাদরে নিয়ে গেলেন ডাইনিং রুমে। দুপুরের খাবার খেতে চেপে ধরলেন। আমরা খাচ্ছি; পাশে বসে তিনি চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিচ্ছিলেন। আলাপ জমে উঠল।

অনু হোসেন কথায় কথায় বলেন, ‘হক ভাই, আপনার দৃষ্টিতে সবচেয়ে জঘন্য কী।’ সৈয়দ হক বলেন, “দারিদ্র্য। অথচ দারিদ্র্যকেন্দ্রিক কত রকম ইতিবাচক পদ্য যে বাঙালিরা আওড়ায়। শুনে কাঁদতে ইচ্ছে করে। কাজী নজরুল ইসলামকেই দেখ। তিনি লিখেছেন-‘হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। ...’ আরে ভাই দারিদ্র্য এক কুৎসিত ব্যাপার। যা কুৎসিত তা মানুষকে মহান বানায় কীভাবে! কুৎসিতকে বুকে জড়িয়ে ধরামাত্রই তো আত্মা কলুষিত হতে থাকবে। স্বেচ্ছায় আত্মাকে কলুষিতকরণ মহত্ত্বের পরিচায়ক নয়।”

‘ঠিক আছে। তাহলে গরিবি নাড়াচাড়ার প্রোগ্রামই চলতে থাকুক’ সহাস্যে বলে ইকবাল। পরক্ষণেই মনোহর আলী বলে উঠলেন, ‘আসুন স্যার আসুন।’ আড্ডাস্থলে প্রবেশ করলেন স্থানীয় হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার। তাঁর আরেক পরিচয় তিনি ওস্তাদ আয়াত আলী খানের শিষ্য, ওস্তাদের কাছে তবলা বাজানোর তালিম নিয়েছেন। বিমলদা শুনেছেন, বাড়ি এসেছি। কাল সকালে ফিরে যাব। তাই আজ সন্ধ্যার মধ্যেই সাক্ষাতের কাজটা সারতে এসেছেন। তাঁর গলায় মাফলার; খুক খুক কাশছিলেন। জানালেন পাঁচ দিন ধরে শুকনো কাশিতে ভুগছেন।

ডাক্তারকে কল দিতে উদ্যত হলেন মনোহর, ‘মাঘের শীত চলছে স্যার। এ সময় কোনো অসুস্থতাকেই অবহেলা করা ঠিক না। আমি ডাক্তার সোহরাবকে আসতে বলি।’ বিমলদা বলেন, ‘ডাক্তার ফাক্তার ডেকে এনে পয়সা পানিতে ফেলো না। একটা টোটকা ফর্মুলা পেয়েছি। আজ রাত থেকে ওটাই কাজে লাগাব। শুকনো কাশি গলায় পরবে ফাঁসি।’

মনোহর লেগেই রইলেন, ‘স্যার প্লিজ স্যার। একটু ডাক্তার দেখান।’ বিমল মজুমদার বলেন, ‘এত সিরিয়াস হচ্ছ কেন? ডাক্তার কী ম্যাজিক জানে! তাইলে ডাক্তাররা কী করে তোমারে বলি।’ বিমলদা বললেন। শুনে মজা পাই আমরা। তিনি কী বলেছিলেন-তা এই লেখার একেবারে শেষদিকে নিবেদন করব।

৩. মাত্র অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন মনোহর আলী। কিন্তু বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ দারুণ। স্বশিক্ষিত তিনি। তাঁর মন্তব্যে মুগ্ধকর দিকটি মনে করিয়ে দেয় রবিঠাকুরকে, যিনি বলে গেছেন, ‘উচ্চশিক্ষিত মানেই স্বশিক্ষিত।’ মনোহর তাঁর জিরো থেকে হিরো হওয়া কাহিনি বর্ণনার সময় বলেন, সমাজগতি ছন্দময় না হওয়ার পেছনে যেসব কারণ ক্রিয়াশীল তার অন্যতম হচ্ছে বহুজনের অন্ন নিয়ন্ত্রকরা ওপরে ওপরে তালেবর হলেও ভিতরে ভিতরে ভীষণ কাঙাল।

তিনি জানান, ছ’বছর বয়সকালে তাঁর বাবা নিরুদ্দেশ হন। পাঁচ বছর পর জানা গেল, বাবা সুন্দরবন এলাকায় কাঠগুদামের শ্রমিক হয়েছেন এবং ওখানে আরেক সংসার করছেন। মনোহরের দুই বছরের বড় একটি বোন আর দুই বছরের ছোট আরেক ভাই মোট তিন সন্তানকে নিয়ে অকূলসাগরে ভাসতে লাগলেন মা। গ্রামের পেশকারবাড়ির কদম হাজি তাঁর ধানভানার মিন্তি পদে চাকরি দিলেন মাকে। লোকটার ব্যবহার কর্কশ, অন্তরটা তুলোর মতো নরম। অসহায় মা দুশ্চিন্তায় কাঁদছেন দেখলে কদম হাজি বলতেন, খবরদার কাঁদবি না। যুদ্ধ করতাছিস। যুদ্ধ কর। যুদ্ধের মধ্যে কান্দনের সিস্টেম নাই।

দুই বছরের মধ্যে মা ওই বাড়ির প্রধান পরিচারিকায় উন্নীত হলে তাঁকে ‘পোলাপানরে লইয়া আংগো এইখানে চইলা আয়’ নির্দেশ দেন কদম হাজি। তিনি মনোহরকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। অষ্টম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার আগে ঘোষণা দেন- ‘মনইররা ফার্স্ট না হইলে হিজার ঠ্যাং ভাঙ্গি ফালামু।’ ফার্স্ট নয়, সেকেন্ডও নয় মনোহর হয়েছিলেন সপ্তম। ভয়ার্ত মনোহর পেশকারবাড়ি থেকে হাওয়া হয়ে গেলেন।

চট্টগ্রাম নগরীতে কুলি হলেন। রেস্তোরাঁর বেয়ারা হলেন। ডিপার্টমেন্ট স্টোরের সেলসম্যান ছিলেন চার বছর। স্টোরের মালিক কিছু পুঁজি দিয়ে ব্যবসায় নামিয়ে দেন মনোহরকে। নানারকম ব্যবসায় হাত পাকানোর পর তাঁর ভাষায় দুই পইসা হাতে আসায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে পেশকারবাড়িতে ফিরলেন। তত দিনে কদম হাজি পরলোকে। কদমের লাখপতি ছোট ভাই রহম আলী তাঁর মেয়েকে ছেলের বউ বানানোর জন্য মনোহরের মাকে প্রস্তাব দেন। অথচ এই লোকটাই ‘ফকিন্নি আর ফকিন্নির বাচ্চাগুলানরে লাথি মাইরা’ বের করে দেওয়ার জন্য বড় ভাইয়ের সঙ্গে ঘ্যানর ঘ্যানর করেছেন এত দিন।

রহমের মেয়েকে বিয়ে করলে ‘জাতে’ উঠতে পারতেন মনোহর। তবু করলেন না। কেন করলেন না? গ্রামে গুঞ্জন ওঠে, ধানবাঁধনির পোলা হইয়া মনিবগোষ্ঠীর মাইয়ারে বিয়াকরনের সাহস হয় নাই। মনোহর আলী বলেন, ‘আমি তো কাঙাল। রহম আলী কাঙালেরও কাঙাল। এমন লোকের মেয়েরে স্ত্রীর মর্যাদা দিলে কাঙাল হিসেবে কি আমার ইজ্জত থাকে!’

সর্বাত্মক অজ্ঞতা : হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার টোটকা ওষুধ দ্বারা কফমুক্ত হওয়ার সংকল্প ঘোষণার সময় ডাক্তারদের সম্পর্কে বলেন, ‘চিকিৎসকরা এমন এক ধরনের মানুষ, যারা এমন সব ওষুধের নির্দেশ দেন যেগুলো সম্পর্কে তারা খুব অল্পই জানেন। আর এমন সব রোগ ভালো হওয়ার ওষুধ দেন, যে রোগ সম্পর্কে আরও কম জানেন এবং এমন লোকদের ওষুধ দেন, যাদের সম্বন্ধে তারা একেবারে কিছুই জানেন না।’ আমরা সমস্বরে বলে উঠি-‘চমৎকার কয়েছেন বিমলদা।’ তিনি বলেন, ‘আমার কথা না রে। এসব কয়ে গেছেন মহামতি ভলতেয়ার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম