শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী

সামাজিকতা রক্ষার দায়বদ্ধতা থেকে সাবেক সহকর্মী সৈয়দ মুস্তফা মবিনের বাড়ি গিয়েছিলাম গত শতকের কোনো এক আসন্ন সন্ধ্যায়। এটা সেই সময়কার কথা, যখন উত্তরা এলাকায় নতুন নতুন দালানকোঠা নির্মাণের গতি জোরদার হতে শুরু করছিল। ড্রয়িং রুমে বসে গৃহস্বামী মবিন ও তিন ব্যক্তি ‘বাসি ভাত স্বাদুকরণ প্রণালি’ নিয়ে আলোচনায় মগ্ন। আরও একজন সেখানে বসা; তিনি শুনে যাচ্ছেন, কথা বলছেন না। তিনি মাঝেমধ্যে নড়েচড়ে বসছেন আর টাইয়ের গেরো একবার আঁটছেন তো আরেকবার ঢিলে করছেন। সৈয়দ মবিন বলেন, ‘এসো পরিচয় করিয়ে দিই। আরিফুল হচ্ছে আমার জ্যাঠাসের মেয়েজামাই, ফরেন সার্ভিসে আছে।’

‘স্লামালেকুম’ উচ্চারণপূর্বক দাঁড়িয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দেন জামাই আরিফুল। ‘আস্সালামু আলাইকুম’ শব্দটি যে বিকৃত করে তার হাতে হাত মেলানোর জন্য মনের সাড়া পাই না। তবু করমর্দন করি। কেননা ওটা না করলে লাল রঙের টাই আর থ্রিপিস স্যুট পরা ব্যক্তির খালুশ্বশুরের হৃদয়ে চোট লাগবে কি লাগবে না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। খালুশ্বশুর বলেন, ‘তিন বছর ইন্দোনেশিয়ায় কাটানোর পর আরিফুল মাস ছয়েক আগে ঢাকায় বদলি হয়ে এসেছেন। সরকারি যে বাসভবনে তাঁকে থাকতে দেওয়া হয়েছে, তা জামাই বাবাজির মতে গরু-ছাগলেরও বাসযোগ্য নয়।’

চার আলোচকের অন্যতম সিদ্দিক পাটোয়ারী বলেন, ‘জামাই যা বলবে সেটাই ষোলো আনা সত্য বলে মেনে নিতে হবে? আমাদের কন্যা তো ট্যারা কিংবা ল্যাংড়া নয়। গরু-ছাগল যে জায়গায় থাকতে পারবে না, সেখানে আপনি আড়াই মাস ধরে সপরিবার বাস করছেন। হাউ?’

‘আঁক্ল! প্লিজ লেট মি এক্সপ্লেন’ বলেন আরিফুল, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ রুমের বাড়িতে থেকেছিলাম। সেই তুলনায় এখানকার গ্রেভ কন্ডিশন বোঝানোর জন্য ওরকম বলেছিলাম। গরু-ছাগল BPআক্ষরিক অর্থে বলিনি। ছোট্ট ছোট্ট তিন রুমের ফ্ল্যাটে বাস করবার কষ্ট থেকে যা বলেছি সেজন্য আই য়্যাম একসট্রিমলি স্যরি।’ পাটোয়ারী বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ কামরার বাড়িতে আপনাকে থাকতে দেওয়া হয়েছিল-বিদেশে আপনার মর্যাদা উঁচু করে রাখার জন্য। স্বদেশেও ওরকম সুবিধার জন্য জেদাজেদি রেসপনসিবল গভর্নমেন্ট অফিসারকে মানায় না।’

আরেক আলোচক আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাত চর্চায় বিঘ্ন ঘটিয়ে গরু-ছাগল নিয়ে মেতে ওঠা কি ঠিক হলো?’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘ঠিক আছে। বাসি ভাতে ফেরা হোক। তুমি কি বলছিলে যেন? ও হ্যাঁ। বলছিলে পিঁয়াজ কুচো ও হলদে-মরিচ একসঙ্গে ভেজে...।’ আসকার রশিদ বলেন, ‘বাসি ভাতের সঙ্গে ওগুলো সরষের তেলে ভাজলে অমৃত তৈরি হয়ে যায়। এবার সেই অমৃত খাও ভাজা ডিম দিয়ে। আহ্ কী মজা!’

‘ওভাবে খাওয়া যায়!’ বিস্ময় প্রকাশ করেন আরিফুল, ‘তাইলে একদিন খেয়ে দেখতে হয়।’ সৈয়দ মবিন বলেন, ‘কখনো ওরকম খাওনি? আশ্চর্য! তোমার বাবা ছিলেন মোটামুটি চলে কিসিমের মোক্তার। তোমরা ছয় ভাইবোন। রোজ সকালে তোমাদের নাশতার জন্য মোরগ-পোলাউ বা হালুয়া-পরোটা জোগাড় করবার সামর্থ্য তো ওই মোক্তারের ছিল না। আমার বাবা ছিলেন ভালো রোজগারি উকিল। আমরা চার ভাইবোন স্কুলজীবনে মাসে অন্ততপক্ষে ছ’দিন বাসিভাত ভাজা খেয়ে সকালের নাশতা সেরেছি।’

‘জামাই আর খালুশ্বশুরের ভাষ্য থেকে একটা আইডিয়া করা যাচ্ছে’ বলেন, আলোচক তাজুল হক। (এতক্ষণ তিনি মিতবাক ছিলেন)। আমি বললাম, সেটা কী। তিনি বলেন, উকিলবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনা সর্বদাই মোক্তারবাড়ির খাদ্যব্যবস্থাপনার চেয়ে উঁচু না-ও হতে পারে। সমস্যা অবশ্য এটা নয়। সমস্যা হলো, অভিজাত নামক মায়াহরিণী পাকড়ানোর হাস্যকর চেষ্টা। এই প্রক্রিয়ায় মানুষ বনে ঢুকে পড়ে, হরিণীর পেছনে ছুটতে ছুটতে বন্য হয়ে যায়। ধাওয়া করে অবিরাম। তবু বনপথে ছোটা মায়া হরিণীর নাগল পায় না।

২. মবিন আর আরিফুল একই এলাকার বাসিন্দা। তাই মবিন জানেন মোক্তারের পুত্র-কন্যারা ছোটবেলায় এমনকি যৌবনেও কত কষ্টে দিনাতিপাত করেছে। কষ্ট কাটানোর পর সুদিনের ছায়াতলে জায়গা পেয়ে ‘সোনার চামচ মুখে জন্ম আমার’ ভঙ্গি যারা দেয় মবিন তাদের ওপর আগুনবর্ষণে প্রস্তুত। তাই জামাই বাবাজির মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছেন তিনি। আস্সালামু আলাইকুম-এর জায়গায় স্লামালেকুম এবং আংকেল-এর জায়গায় আঁক্ল উচ্চারণ শোনার পর আমারও মনে হয়েছে লোকটা সুস্থ নয়।

‘একদা কষ্টে ছিলাম’ স্বীকার করতে যাদের খুবই কষ্ট হয় তারা স্মৃতি ঝাপসা হওয়াজনিত বিকারে আক্রান্ত। এরকম মনে করেন মনোহর আলী। নিজ হাতে নিজকে গড়া এই ব্যবসায়ীকে শ্রদ্ধেয় জীবনসংগ্রামী বলে মানি আমরা, মানে আমি আর তিন বন্ধু সাইফ ইকবাল, সালেহ কবির ও কমরুদ্দিন। রাজধানী থেকে যখন স্বজেলায় যাই, প্রিয় ‘মনর কাগা’র সঙ্গে দেখা করি আমি। আমার কারণে ইকবাল, কবির আর কমরও তাঁর সঙ্গে সময় কাটায়।

একবার শীতসন্ধ্যায় মনর কাগার (মনোহর কাকা) বাড়িতে তাঁরই পরিবেশিত মোগলাই পরোটায় কামড় বসিয়ে মহাচিন্তক সাইফ ইকবাল বলে, নিজেকে অভিজাত বলে জাহির করবার লালসায় গরিবি জীবন স্মৃতি থেকে ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করা হয়। কারণ দারিদ্র্যমণ্ডিত হয়ে মহত্ত্ব অর্জনের দিন বাসি হয়ে গেছে। এখন মানুষ কামনা করে দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব/তাই তারা থাকবে না আর নিঃস্ব। আমি গরিব, গরিবির জন্য আমি গর্বিত- এমন কথা এ যুগে পাগলও বলছে না।

সমর্থনব্যঞ্জক স্মিত হাসি ফুটে ওঠে আমার মুখে। ইকবাল ভাবল টিটকারি দিচ্ছি। বলল, ‘তুমি বোধ হয় বিরক্ত হচ্ছ। ওকে। লেট আস মুভ টু ডিফারেন্ট টপিক।’ তাকে বলি, ‘ভুল বুঝো না প্লিজ।’ গরিবিবিষয়ক একটি ঘটনা মনে হয়ে গিয়েছিল। কবি-ঔপন্যাসিক-নাট্যকার সৈয়দ শামসুল হকের গুলশানের বাড়ি গিয়েছিলাম তাঁকে জন্মদিনের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। সঙ্গে ছিলেন সাহিত্যিক ড. অনু হোসেন (অকালপ্রয়াত) ও আলোকচিত্রী মাসুদ আনন্দ। বহু গুণমুগ্ধ ফুলের তোড়া তুলে দিচ্ছিলেন সৈয়দ হকের হাতে। তিনি আমাদের সাদরে নিয়ে গেলেন ডাইনিং রুমে। দুপুরের খাবার খেতে চেপে ধরলেন। আমরা খাচ্ছি; পাশে বসে তিনি চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিচ্ছিলেন। আলাপ জমে উঠল।

অনু হোসেন কথায় কথায় বলেন, ‘হক ভাই, আপনার দৃষ্টিতে সবচেয়ে জঘন্য কী।’ সৈয়দ হক বলেন, “দারিদ্র্য। অথচ দারিদ্র্যকেন্দ্রিক কত রকম ইতিবাচক পদ্য যে বাঙালিরা আওড়ায়। শুনে কাঁদতে ইচ্ছে করে। কাজী নজরুল ইসলামকেই দেখ। তিনি লিখেছেন-‘হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। ...’ আরে ভাই দারিদ্র্য এক কুৎসিত ব্যাপার। যা কুৎসিত তা মানুষকে মহান বানায় কীভাবে! কুৎসিতকে বুকে জড়িয়ে ধরামাত্রই তো আত্মা কলুষিত হতে থাকবে। স্বেচ্ছায় আত্মাকে কলুষিতকরণ মহত্ত্বের পরিচায়ক নয়।”

‘ঠিক আছে। তাহলে গরিবি নাড়াচাড়ার প্রোগ্রামই চলতে থাকুক’ সহাস্যে বলে ইকবাল। পরক্ষণেই মনোহর আলী বলে উঠলেন, ‘আসুন স্যার আসুন।’ আড্ডাস্থলে প্রবেশ করলেন স্থানীয় হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার। তাঁর আরেক পরিচয় তিনি ওস্তাদ আয়াত আলী খানের শিষ্য, ওস্তাদের কাছে তবলা বাজানোর তালিম নিয়েছেন। বিমলদা শুনেছেন, বাড়ি এসেছি। কাল সকালে ফিরে যাব। তাই আজ সন্ধ্যার মধ্যেই সাক্ষাতের কাজটা সারতে এসেছেন। তাঁর গলায় মাফলার; খুক খুক কাশছিলেন। জানালেন পাঁচ দিন ধরে শুকনো কাশিতে ভুগছেন।

ডাক্তারকে কল দিতে উদ্যত হলেন মনোহর, ‘মাঘের শীত চলছে স্যার। এ সময় কোনো অসুস্থতাকেই অবহেলা করা ঠিক না। আমি ডাক্তার সোহরাবকে আসতে বলি।’ বিমলদা বলেন, ‘ডাক্তার ফাক্তার ডেকে এনে পয়সা পানিতে ফেলো না। একটা টোটকা ফর্মুলা পেয়েছি। আজ রাত থেকে ওটাই কাজে লাগাব। শুকনো কাশি গলায় পরবে ফাঁসি।’

মনোহর লেগেই রইলেন, ‘স্যার প্লিজ স্যার। একটু ডাক্তার দেখান।’ বিমল মজুমদার বলেন, ‘এত সিরিয়াস হচ্ছ কেন? ডাক্তার কী ম্যাজিক জানে! তাইলে ডাক্তাররা কী করে তোমারে বলি।’ বিমলদা বললেন। শুনে মজা পাই আমরা। তিনি কী বলেছিলেন-তা এই লেখার একেবারে শেষদিকে নিবেদন করব।

৩. মাত্র অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন মনোহর আলী। কিন্তু বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ দারুণ। স্বশিক্ষিত তিনি। তাঁর মন্তব্যে মুগ্ধকর দিকটি মনে করিয়ে দেয় রবিঠাকুরকে, যিনি বলে গেছেন, ‘উচ্চশিক্ষিত মানেই স্বশিক্ষিত।’ মনোহর তাঁর জিরো থেকে হিরো হওয়া কাহিনি বর্ণনার সময় বলেন, সমাজগতি ছন্দময় না হওয়ার পেছনে যেসব কারণ ক্রিয়াশীল তার অন্যতম হচ্ছে বহুজনের অন্ন নিয়ন্ত্রকরা ওপরে ওপরে তালেবর হলেও ভিতরে ভিতরে ভীষণ কাঙাল।

তিনি জানান, ছ’বছর বয়সকালে তাঁর বাবা নিরুদ্দেশ হন। পাঁচ বছর পর জানা গেল, বাবা সুন্দরবন এলাকায় কাঠগুদামের শ্রমিক হয়েছেন এবং ওখানে আরেক সংসার করছেন। মনোহরের দুই বছরের বড় একটি বোন আর দুই বছরের ছোট আরেক ভাই মোট তিন সন্তানকে নিয়ে অকূলসাগরে ভাসতে লাগলেন মা। গ্রামের পেশকারবাড়ির কদম হাজি তাঁর ধানভানার মিন্তি পদে চাকরি দিলেন মাকে। লোকটার ব্যবহার কর্কশ, অন্তরটা তুলোর মতো নরম। অসহায় মা দুশ্চিন্তায় কাঁদছেন দেখলে কদম হাজি বলতেন, খবরদার কাঁদবি না। যুদ্ধ করতাছিস। যুদ্ধ কর। যুদ্ধের মধ্যে কান্দনের সিস্টেম নাই।

দুই বছরের মধ্যে মা ওই বাড়ির প্রধান পরিচারিকায় উন্নীত হলে তাঁকে ‘পোলাপানরে লইয়া আংগো এইখানে চইলা আয়’ নির্দেশ দেন কদম হাজি। তিনি মনোহরকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। অষ্টম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষার আগে ঘোষণা দেন- ‘মনইররা ফার্স্ট না হইলে হিজার ঠ্যাং ভাঙ্গি ফালামু।’ ফার্স্ট নয়, সেকেন্ডও নয় মনোহর হয়েছিলেন সপ্তম। ভয়ার্ত মনোহর পেশকারবাড়ি থেকে হাওয়া হয়ে গেলেন।

চট্টগ্রাম নগরীতে কুলি হলেন। রেস্তোরাঁর বেয়ারা হলেন। ডিপার্টমেন্ট স্টোরের সেলসম্যান ছিলেন চার বছর। স্টোরের মালিক কিছু পুঁজি দিয়ে ব্যবসায় নামিয়ে দেন মনোহরকে। নানারকম ব্যবসায় হাত পাকানোর পর তাঁর ভাষায় দুই পইসা হাতে আসায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে পেশকারবাড়িতে ফিরলেন। তত দিনে কদম হাজি পরলোকে। কদমের লাখপতি ছোট ভাই রহম আলী তাঁর মেয়েকে ছেলের বউ বানানোর জন্য মনোহরের মাকে প্রস্তাব দেন। অথচ এই লোকটাই ‘ফকিন্নি আর ফকিন্নির বাচ্চাগুলানরে লাথি মাইরা’ বের করে দেওয়ার জন্য বড় ভাইয়ের সঙ্গে ঘ্যানর ঘ্যানর করেছেন এত দিন।

রহমের মেয়েকে বিয়ে করলে ‘জাতে’ উঠতে পারতেন মনোহর। তবু করলেন না। কেন করলেন না? গ্রামে গুঞ্জন ওঠে, ধানবাঁধনির পোলা হইয়া মনিবগোষ্ঠীর মাইয়ারে বিয়াকরনের সাহস হয় নাই। মনোহর আলী বলেন, ‘আমি তো কাঙাল। রহম আলী কাঙালেরও কাঙাল। এমন লোকের মেয়েরে স্ত্রীর মর্যাদা দিলে কাঙাল হিসেবে কি আমার ইজ্জত থাকে!’

সর্বাত্মক অজ্ঞতা : হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বিমল মজুমদার টোটকা ওষুধ দ্বারা কফমুক্ত হওয়ার সংকল্প ঘোষণার সময় ডাক্তারদের সম্পর্কে বলেন, ‘চিকিৎসকরা এমন এক ধরনের মানুষ, যারা এমন সব ওষুধের নির্দেশ দেন যেগুলো সম্পর্কে তারা খুব অল্পই জানেন। আর এমন সব রোগ ভালো হওয়ার ওষুধ দেন, যে রোগ সম্পর্কে আরও কম জানেন এবং এমন লোকদের ওষুধ দেন, যাদের সম্বন্ধে তারা একেবারে কিছুই জানেন না।’ আমরা সমস্বরে বলে উঠি-‘চমৎকার কয়েছেন বিমলদা।’ তিনি বলেন, ‘আমার কথা না রে। এসব কয়ে গেছেন মহামতি ভলতেয়ার।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন